নাহিন আশরাফ
একটি ঘরে সাদা আলোর লাইট, অন্য ঘরে ওয়ার্ম লাইট লাগিয়ে নিন। তারপর পার্থক্যটা নিজেই বুঝতে পারবেন।
ঘর যত সুন্দর করেই সাজানো হোক, সাদা আলো ব্যবহার করায় অনেকটাই এলোমেলো দেখায়। অন্যদিকে ওয়ার্ম লাইট ঘরে অন্য রকম আরামের আবহ তৈরি করে। ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে ওয়ার্ম লাইট বা উষ্ণ আলো এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চোখের আরামের জন্য এবং ঘরের সৌন্দর্যে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ওয়ার্ম লাইটের জুড়ি নেই। বাড়িতে বড় পরিসরে ইফতারের দাওয়াত রাখলে খাবারের ঘরে একটা ভিন্ন আমেজ আনতে ব্যবহার করতে পারেন ওয়ার্ম লাইট। তবে কৃত্রিম এই আলো দিয়ে খাবারের ঘর সাজানোর আগে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
লাইট বসানোর আগে লাইটের সুইচ ও তার কোথায় বসানো হবে, তা ভেবে নিন। সেগুলো এমন জায়গায় রাখতে হবে, যাতে সহজে চোখে না পড়ে। লাইটের পাশে তার জড়ো হয়ে থাকলে ঘরের সৌন্দর্য নষ্ট হবে।
লাইটিং কেমন হবে, তা নির্ভর করবে ঘরের আকারের ওপর। ঘরের আকার না বুঝে লাইটিং করলে বেমানান লাগতে পারে। অনেকে ঝাড়বাতি দিয়ে আলোকসজ্জা করেন। কিন্তু ঘর ছোট হলে ঝাড়বাতি কেনার আগে দেখতে হবে, সেটা সিলিং লাগোয়া ছোট আকারের ঝাড়বাতি কি না। আর ঘর বড় হলে যেকোনো ধরনের ঝাড়বাতি বেছে নেওয়া যেতে পারে।
দেয়ালে তাক থাকলে ব্যবহার করা যেতে পারে একসেন্ট লাইট। এটি নির্দিষ্ট জিনিসকে হাইলাইট করবে। খাবারের ঘরে শেলফ থাকলে তা হাইলাইট করে একসেন্ট লাইটিং করা যেতে পারে।
তবে খাবারের ঘরে ওয়ার্ম লাইট এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে, যেন খাবারগুলো ভালোভাবে দেখা যায়। এতে খাবার থেকে কাঁটা ও হাড় সরাতে সুবিধা হয় এবং খাবারে পোকামাকড় পড়ল কি না, তা দেখা যায়।
খাবারের ঘরের দেয়ালে হলুদের মতো উজ্জ্বল রং ব্যবহার করলে এবং ঘরে যদি ওয়ার্ম কোনো লাইট ব্যবহার করা যায়, তাহলে ঘরের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যাবে।
ছবি কিংবা ঘরে রাখা গাছ হাইলাইটের জন্য স্পটলাইট সেট করতে পারেন।
কোণে ঝুলন্ত বাতি ভিন্নমাত্রার শোভা যোগ করতে পারে ঘরে। বেডরুমে বিছানার পাশে একটা হালকা হলুদ ল্যাম্প রাখা যেতে পারে। এটি ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর সঙ্গে ঘর উষ্ণ ও আরামদায়ক করে তুলবে।
সূত্র: বেলা ভি ইন্টেরিয়র
একটি ঘরে সাদা আলোর লাইট, অন্য ঘরে ওয়ার্ম লাইট লাগিয়ে নিন। তারপর পার্থক্যটা নিজেই বুঝতে পারবেন।
ঘর যত সুন্দর করেই সাজানো হোক, সাদা আলো ব্যবহার করায় অনেকটাই এলোমেলো দেখায়। অন্যদিকে ওয়ার্ম লাইট ঘরে অন্য রকম আরামের আবহ তৈরি করে। ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে ওয়ার্ম লাইট বা উষ্ণ আলো এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। চোখের আরামের জন্য এবং ঘরের সৌন্দর্যে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ওয়ার্ম লাইটের জুড়ি নেই। বাড়িতে বড় পরিসরে ইফতারের দাওয়াত রাখলে খাবারের ঘরে একটা ভিন্ন আমেজ আনতে ব্যবহার করতে পারেন ওয়ার্ম লাইট। তবে কৃত্রিম এই আলো দিয়ে খাবারের ঘর সাজানোর আগে কিছু বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
লাইট বসানোর আগে লাইটের সুইচ ও তার কোথায় বসানো হবে, তা ভেবে নিন। সেগুলো এমন জায়গায় রাখতে হবে, যাতে সহজে চোখে না পড়ে। লাইটের পাশে তার জড়ো হয়ে থাকলে ঘরের সৌন্দর্য নষ্ট হবে।
লাইটিং কেমন হবে, তা নির্ভর করবে ঘরের আকারের ওপর। ঘরের আকার না বুঝে লাইটিং করলে বেমানান লাগতে পারে। অনেকে ঝাড়বাতি দিয়ে আলোকসজ্জা করেন। কিন্তু ঘর ছোট হলে ঝাড়বাতি কেনার আগে দেখতে হবে, সেটা সিলিং লাগোয়া ছোট আকারের ঝাড়বাতি কি না। আর ঘর বড় হলে যেকোনো ধরনের ঝাড়বাতি বেছে নেওয়া যেতে পারে।
দেয়ালে তাক থাকলে ব্যবহার করা যেতে পারে একসেন্ট লাইট। এটি নির্দিষ্ট জিনিসকে হাইলাইট করবে। খাবারের ঘরে শেলফ থাকলে তা হাইলাইট করে একসেন্ট লাইটিং করা যেতে পারে।
তবে খাবারের ঘরে ওয়ার্ম লাইট এমনভাবে ব্যবহার করতে হবে, যেন খাবারগুলো ভালোভাবে দেখা যায়। এতে খাবার থেকে কাঁটা ও হাড় সরাতে সুবিধা হয় এবং খাবারে পোকামাকড় পড়ল কি না, তা দেখা যায়।
খাবারের ঘরের দেয়ালে হলুদের মতো উজ্জ্বল রং ব্যবহার করলে এবং ঘরে যদি ওয়ার্ম কোনো লাইট ব্যবহার করা যায়, তাহলে ঘরের সৌন্দর্য আরও বেড়ে যাবে।
ছবি কিংবা ঘরে রাখা গাছ হাইলাইটের জন্য স্পটলাইট সেট করতে পারেন।
কোণে ঝুলন্ত বাতি ভিন্নমাত্রার শোভা যোগ করতে পারে ঘরে। বেডরুমে বিছানার পাশে একটা হালকা হলুদ ল্যাম্প রাখা যেতে পারে। এটি ঘরের সৌন্দর্য বাড়ানোর সঙ্গে ঘর উষ্ণ ও আরামদায়ক করে তুলবে।
সূত্র: বেলা ভি ইন্টেরিয়র
আমের মৌসুম শেষের দিকে। আম দিয়ে তৈরি অনেক ধরনের খাবার খাওয়া হলো বিভিন্ন সময়। এবার নতুন কিছু হোক। আমের সঙ্গে জাম্বুরা বা পামেলো আর সাগুর মিশ্রণে তৈরি করতে পারেন এক দারুণ পুডিং। আপনাদের জন্য আম-পোমেলো-সাগুর পুডিংয়ের রেসিপি দিয়েছেন
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক বাণিজ্যিক পণ্য কফি। তেলের পরেই এটি বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবসা হওয়া পণ্য। প্রতিদিন বিশ্বজুড়ে ২ বিলিয়নের বেশি কাপ কফি পান করা হয়! কফিকে কেন্দ্র করে বিশ্বের বহু দেশে তৈরি হয়েছে বিশেষ সংস্কৃতি। সেসবের টুকরো তথ্য মিলবে এই লেখায়।
১০ ঘণ্টা আগেসন্তানদের সঙ্গে সময় কাটানোর সময় অনেক অভিভাবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ব্যবহার সীমিত করার চেষ্টা করেন। তবে নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, শুধু সোশ্যাল মিডিয়ায় অতিরিক্ত সময় কাটানোর অভ্যাসই নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে মা-বাবা ও সন্তানের পারস্পরিক সম্পর্কে। এমনকি তখনো, যখন অভিভাবকেরা সরাসরি ফোন ব্যবহার করছেন না।
১২ ঘণ্টা আগেবিদেশে কার্ড ব্যবহার করে কেনাকাটা বা পেমেন্ট করার সময় স্থানীয় মুদ্রায় পরিশোধ করাই সাশ্রয়ী ও নিরাপদ উপায়। ডায়নামিক কারেন্সি কনভারশনের ফাঁদে পড়লে খরচ বেড়ে যেতে পারে অযথাই।
১৭ ঘণ্টা আগে