লাইফস্টাইল ডেস্ক
আসছে নতুন বছর। শিশুরা নতুন ক্লাসে উঠবে। আবার অনেকে স্কুলে ভর্তি হবে। এসব কারণে কিনতে হবে স্কুলব্যাগ। শিশুর জন্য স্কুলব্যাগ কেনার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে।
শিশুর প্রয়োজন বুঝুন
স্কুলব্যাগ নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রথমেই বুঝতে হবে আপনার শিশু স্কুলে কী নিয়ে যাবে। বইখাতা, স্টেশনারি, টিফিনবক্স, পানির বোতল, অতিরিক্ত পোশাক ইত্যাদি রাখার জন্য যে আকারের ব্যাগ দরকার, সেটাই কিনুন। অহেতুক বড় আকারের ব্যাগ না কেনাই ভালো। শিশুর পক্ষে তা বহন করা কঠিন হয়। চেষ্টা করুন ওজনে হালকা ও সহজে পরিষ্কার করা যায় এমন ব্যাগ কিনতে।
আকার ও ওজন
আপনার সন্তানের বয়স ও শারীরিক গঠন অনুযায়ী ব্যাগ নির্বাচন করুন। বেশি বড় আকারের ব্যাগ বহন করার ক্ষেত্রে শিশুর কষ্ট হতে পারে। আবার ব্যাগের আকার বেশি ছোট হলে সব প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানে না-ও ধরতে পারে। স্কুলব্যাগ পিঠে নেওয়ার পর তা যেন সন্তানের কোমর পর্যন্ত নামে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নিশ্চিত করুন ব্যাগের ওজন শিশুর শরীরের ওজনের ১০ শতাংশের বেশি যেন না হয়। প্যাডেড স্ট্র্যাপ এবং ব্যাক প্যানেলসহ হালকা ওজনের ব্যাগ নির্বাচন করুন।
শিশুর শরীরের ওজনের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ভারী ব্যাগ নেওয়া যাবে। ব্যাগের ওজন এর বেশি হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়বে। সাধারণত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ১ কেজি, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২ কেজি, পঞ্চম ও সপ্তম শ্রেণির জন্য ৪ কেজি, অষ্টম শ্রেণির জন্য ৫ কেজি এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাগের ওজন ৬ কেজি পর্যন্ত নিরাপদ ধরা হয়। ফলে হালকা ব্যাগ কিনতে হবে, যাতে বইখাতা নেওয়ার পর ওজনটা ঠিক থাকে।
নূরজাহান বেগম, স্পেশালিস্ট, পেডিয়াট্রিক আইসিইউ, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ঢাকা
টেকসই হওয়া চাই
শিশুর স্কুলব্যাগটি টেকসই কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। পানি প্রতিরোধী উপাদান, যেমন পলিয়েস্টার, নাইলন বা ক্যানভাস দিয়ে তৈরি ব্যাগ বেছে নেওয়ার চেষ্টা করুন। এ ধরনের ব্যাগ দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়। ব্যাগ কেনার সময় সেলাই ও জিপার টেকসই কি না, তা দেখে কিনতে হবে।
শিশুর পছন্দকে প্রাধান্য দিন
এমন স্কুলব্যাগ নির্বাচন করুন, যা শিশুর প্রিয় রং, থিম বা চরিত্রগুলোর সঙ্গে মিলে যায়। এটি তাদের স্কুলে যাওয়ার প্রতি উৎসাহ বাড়াবে।
রক্ষণাবেক্ষণ
শিশুদের ব্যাগ নোংরা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন ব্যাগ নির্বাচন করুন, যা পরিষ্কার করা সহজ। শিশুদেরও শেখাতে হবে কীভাবে ব্যাগ পরিষ্কার রাখতে হয়।
আসছে নতুন বছর। শিশুরা নতুন ক্লাসে উঠবে। আবার অনেকে স্কুলে ভর্তি হবে। এসব কারণে কিনতে হবে স্কুলব্যাগ। শিশুর জন্য স্কুলব্যাগ কেনার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মনে রাখতে হবে।
শিশুর প্রয়োজন বুঝুন
স্কুলব্যাগ নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রথমেই বুঝতে হবে আপনার শিশু স্কুলে কী নিয়ে যাবে। বইখাতা, স্টেশনারি, টিফিনবক্স, পানির বোতল, অতিরিক্ত পোশাক ইত্যাদি রাখার জন্য যে আকারের ব্যাগ দরকার, সেটাই কিনুন। অহেতুক বড় আকারের ব্যাগ না কেনাই ভালো। শিশুর পক্ষে তা বহন করা কঠিন হয়। চেষ্টা করুন ওজনে হালকা ও সহজে পরিষ্কার করা যায় এমন ব্যাগ কিনতে।
আকার ও ওজন
আপনার সন্তানের বয়স ও শারীরিক গঠন অনুযায়ী ব্যাগ নির্বাচন করুন। বেশি বড় আকারের ব্যাগ বহন করার ক্ষেত্রে শিশুর কষ্ট হতে পারে। আবার ব্যাগের আকার বেশি ছোট হলে সব প্রয়োজনীয় জিনিস সেখানে না-ও ধরতে পারে। স্কুলব্যাগ পিঠে নেওয়ার পর তা যেন সন্তানের কোমর পর্যন্ত নামে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। নিশ্চিত করুন ব্যাগের ওজন শিশুর শরীরের ওজনের ১০ শতাংশের বেশি যেন না হয়। প্যাডেড স্ট্র্যাপ এবং ব্যাক প্যানেলসহ হালকা ওজনের ব্যাগ নির্বাচন করুন।
শিশুর শরীরের ওজনের ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত ভারী ব্যাগ নেওয়া যাবে। ব্যাগের ওজন এর বেশি হলে স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়বে। সাধারণত প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ১ কেজি, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির ২ কেজি, পঞ্চম ও সপ্তম শ্রেণির জন্য ৪ কেজি, অষ্টম শ্রেণির জন্য ৫ কেজি এবং নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ব্যাগের ওজন ৬ কেজি পর্যন্ত নিরাপদ ধরা হয়। ফলে হালকা ব্যাগ কিনতে হবে, যাতে বইখাতা নেওয়ার পর ওজনটা ঠিক থাকে।
নূরজাহান বেগম, স্পেশালিস্ট, পেডিয়াট্রিক আইসিইউ, এভারকেয়ার হাসপাতাল, ঢাকা
টেকসই হওয়া চাই
শিশুর স্কুলব্যাগটি টেকসই কি না, সেদিকে খেয়াল রাখুন। পানি প্রতিরোধী উপাদান, যেমন পলিয়েস্টার, নাইলন বা ক্যানভাস দিয়ে তৈরি ব্যাগ বেছে নেওয়ার চেষ্টা করুন। এ ধরনের ব্যাগ দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়। ব্যাগ কেনার সময় সেলাই ও জিপার টেকসই কি না, তা দেখে কিনতে হবে।
শিশুর পছন্দকে প্রাধান্য দিন
এমন স্কুলব্যাগ নির্বাচন করুন, যা শিশুর প্রিয় রং, থিম বা চরিত্রগুলোর সঙ্গে মিলে যায়। এটি তাদের স্কুলে যাওয়ার প্রতি উৎসাহ বাড়াবে।
রক্ষণাবেক্ষণ
শিশুদের ব্যাগ নোংরা হওয়াটাই স্বাভাবিক। এমন ব্যাগ নির্বাচন করুন, যা পরিষ্কার করা সহজ। শিশুদেরও শেখাতে হবে কীভাবে ব্যাগ পরিষ্কার রাখতে হয়।
নামের মিল থাকলেও তিনি বিশ্বসুন্দরী সুস্মিতা সেন নন। তাঁর পুরো নাম সুস্মিতা চট্টোপাধ্যায়। ইদানীং নিশ্চয় তাঁর নাম আপনার সামনে চলে আসছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে। খেয়াল করেছেন নিশ্চয়। তিনি এখন বেশ আলোচনায় আছেন নেট দুনিয়ায়।
১১ ঘণ্টা আগেযাদের বাড়িতে বারান্দার সংখ্যা কম বা থাকলেও বারান্দায় বৃষ্টির ছাট আসে, তাদের এই ভেজা কাপড় শুকানোর কষ্টটা অনেক বেশি। ফলে অধিকাংশই ঘরের ভেতর দড়ি টাঙিয়ে ফ্যানের বাতাসে কাপড় শুকাতে দেন। এভাবে জামাকাপড় শুকালে একটা স্যাঁতসেঁতে ভাব থেকে যায়। আর ভেজা গন্ধের আর্দ্র পোশাক পরলে ত্বকে ছত্রাকের সংক্রমণ হতে পারে।
১৪ ঘণ্টা আগেবিমানে ভ্রমণ সাধারণত নিরাপদ। কিন্তু পৃথিবীতে এমন কয়েকটি বিমানবন্দর রয়েছে, যেগুলোতে অবতরণ বা উড্ডয়ন যে কাউকে দমবন্ধ করা অভিজ্ঞতা দিতে পারে। স্বল্পদৈর্ঘ্যের রানওয়ে, পাহাড় ইত্যাদি কারণে সেই বিমানবন্দরগুলো বিপজ্জনক; বিশেষভাবে প্রশিক্ষণ পাওয়া বৈমানিকেরাই সেসব বিমানবন্দরে বিমান উড্ডয়ন বা অবতরণ করাতে পারে
২ দিন আগেসাম্প্রতিক বছরগুলোতে মধ্য এশিয়ার বিভিন্ন দেশে নিকাব, বোরকা ইত্যাদি পোশাক জনপরিসরে নিষিদ্ধ করার প্রবণতা দেখা গেছে। এই পদক্ষেপগুলো ধর্মনিরপেক্ষতা ও জাতীয় পরিচয় জোরদারের কৌশলের অংশ হিসেবে দেখা হচ্ছে, যদিও এ বিষয়ে সমালোচনা রয়েছে।
২ দিন আগে