অনলাইন ডেস্ক
ভারতীয় খাবারে বেশ বৈচিত্র্য রয়েছে। চাহিদাও আছে বিশ্বজুড়ে। এসব খাবারে দেশটির ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং মানুষ সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়।
তবে অবাক করা বিষয় হলো- দেশটির মুখরোচক এমন কিছু খাবার রয়েছে যা বিস্ময়করভাবে অন্য দেশে একেবারে নিষিদ্ধ!
সমুচার কথাই ধরা যাক। ঘিয়ে ভাজা সমুচা আর সঙ্গে টক-ঝাল কেচাপ। এগুলোর কথা শুনলেই মুখে রস চলে আসে। কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হলো- ২০১১ সাল থেকে সোমালিয়ায় এই খাবারটি একেবারেই নিষিদ্ধ। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাকে নিশ্চিত শাস্তির মুখে পড়তে হবে। জানা গেছে, দেশটির আল-শাবাব গ্রুপের ধর্মীয় একটি প্রতীকের সঙ্গে মিল থাকার কারণেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে ত্রিকোণাকার এই খাবারটি।
চ্যবনপ্রাশ: আচারের মতো দেখতে এই খাবারটি ভারতে বহু বছর ধরে জনপ্রিয়। কিন্তু ২০০৫ সাল থেকে কানাডায় এটি নিষিদ্ধ। খাবারটিতে পারদ ও সিসার অস্তিত্ব রয়েছে বলে এমন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
ঘি: ভারতে প্রচুর গরু থাকার কারণে সেখানে দুধ থেকে তৈরি ঘিয়েরও প্রাচুর্য রয়েছে। ভারতে এই খাবারটিকে সুপার ফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ এতে প্রায় সব ধরনের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। কিন্তু আমেরিকায় এই খাবারটি নিষিদ্ধ। ঘি খেলে রক্তচাপ, হৃদ্রোগ এবং স্থূলতা বাড়ে- এমন সব অভিযোগের ভিত্তিতে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
কেচাপ: অন্য খাবারের অনুষঙ্গ হিসেবে ভারতে টক-ঝাল-মিষ্টি স্বাদের কেচাপের জনপ্রিয়তা রয়েছে। সমুচা, ফার্স্ট ফুড থেকে শুরু করে ভাজা-পোড়া নানা খাবারেই ভারতীয়রা এটিকে মিশিয়ে খায়। কিন্তু এই পার্শ্ব খাবারটি ফ্রান্সে নিষিদ্ধ। কেচাপ মেশালে কিশোর-কিশোরীরা বেশি খাবার খায় এমন অজুহাতে এটিকে নিষিদ্ধ করা হয় দেশটিতে।
কাবাব: ভারতে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে কাবাব অন্যতম। নানা ধরনের কাবার রয়েছে দেশটিতে। এমনকি যারা নিরামিষাশী তাদের জন্যও মাংসের ব্যবহার ছাড়াই বিশেষভাবে তৈরি কাবাব পাওয়া যায়। তবে ভারতীয় এই কাবাব ইতালির ভেনিস শহরে কোনোভাবেই পাওয়া যাবে না। নিজেদের ঐতিহ্যে যেন কোনো প্রভাব না পড়ে, সে জন্য ২০১৭ সাল থেকে এই খাবারটিকে নিষিদ্ধ করে ভেনিস কর্তৃপক্ষ।
ভারতীয় খাবারে বেশ বৈচিত্র্য রয়েছে। চাহিদাও আছে বিশ্বজুড়ে। এসব খাবারে দেশটির ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং মানুষ সম্পর্কেও ধারণা পাওয়া যায়।
তবে অবাক করা বিষয় হলো- দেশটির মুখরোচক এমন কিছু খাবার রয়েছে যা বিস্ময়করভাবে অন্য দেশে একেবারে নিষিদ্ধ!
সমুচার কথাই ধরা যাক। ঘিয়ে ভাজা সমুচা আর সঙ্গে টক-ঝাল কেচাপ। এগুলোর কথা শুনলেই মুখে রস চলে আসে। কিন্তু আশ্চর্যজনক বিষয় হলো- ২০১১ সাল থেকে সোমালিয়ায় এই খাবারটি একেবারেই নিষিদ্ধ। কেউ এই নিষেধাজ্ঞা অমান্য করলে তাকে নিশ্চিত শাস্তির মুখে পড়তে হবে। জানা গেছে, দেশটির আল-শাবাব গ্রুপের ধর্মীয় একটি প্রতীকের সঙ্গে মিল থাকার কারণেই নিষিদ্ধ করা হয়েছে ত্রিকোণাকার এই খাবারটি।
চ্যবনপ্রাশ: আচারের মতো দেখতে এই খাবারটি ভারতে বহু বছর ধরে জনপ্রিয়। কিন্তু ২০০৫ সাল থেকে কানাডায় এটি নিষিদ্ধ। খাবারটিতে পারদ ও সিসার অস্তিত্ব রয়েছে বলে এমন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
ঘি: ভারতে প্রচুর গরু থাকার কারণে সেখানে দুধ থেকে তৈরি ঘিয়েরও প্রাচুর্য রয়েছে। ভারতে এই খাবারটিকে সুপার ফুড হিসেবে বিবেচনা করা হয়। কারণ এতে প্রায় সব ধরনের প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান রয়েছে। কিন্তু আমেরিকায় এই খাবারটি নিষিদ্ধ। ঘি খেলে রক্তচাপ, হৃদ্রোগ এবং স্থূলতা বাড়ে- এমন সব অভিযোগের ভিত্তিতে এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
কেচাপ: অন্য খাবারের অনুষঙ্গ হিসেবে ভারতে টক-ঝাল-মিষ্টি স্বাদের কেচাপের জনপ্রিয়তা রয়েছে। সমুচা, ফার্স্ট ফুড থেকে শুরু করে ভাজা-পোড়া নানা খাবারেই ভারতীয়রা এটিকে মিশিয়ে খায়। কিন্তু এই পার্শ্ব খাবারটি ফ্রান্সে নিষিদ্ধ। কেচাপ মেশালে কিশোর-কিশোরীরা বেশি খাবার খায় এমন অজুহাতে এটিকে নিষিদ্ধ করা হয় দেশটিতে।
কাবাব: ভারতে সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবারগুলোর মধ্যে কাবাব অন্যতম। নানা ধরনের কাবার রয়েছে দেশটিতে। এমনকি যারা নিরামিষাশী তাদের জন্যও মাংসের ব্যবহার ছাড়াই বিশেষভাবে তৈরি কাবাব পাওয়া যায়। তবে ভারতীয় এই কাবাব ইতালির ভেনিস শহরে কোনোভাবেই পাওয়া যাবে না। নিজেদের ঐতিহ্যে যেন কোনো প্রভাব না পড়ে, সে জন্য ২০১৭ সাল থেকে এই খাবারটিকে নিষিদ্ধ করে ভেনিস কর্তৃপক্ষ।
কত নামে ডাকবেন তাকে। গুগলে সন্ধান করলে চমকে উঠতে হবে। এর নাম দেখাবে হেয়ার আইল্যান্ড। মনে হবে, আটলান্টিক মহাসাগর কিংবা ক্যারিবীয় কোনো নির্জন দ্বীপের নাম দেখছেন। কিন্তু আপনার ভুল ভাঙবে স্থানীয়দের ডাকা নামটি শুনলে। বুঝবেন, আপনি আছেন কলাগাছিয়ার চরে।
২ দিন আগেযতই উন্মুক্ত হচ্ছে, ততই যেন পুরো পৃথিবীকে তাক লাগিয়ে দিচ্ছে সৌদি আরব। দেশটাই একটা চমকজাগানিয়া। মরুভূমি, প্রাচীন বৃক্ষের বন, প্রাচীন জনপদ ও সংস্কৃতি—সবই আছে সৌদি আরবে। আছে নিওম নামের অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিলাসবহুল মেগাসিটি।
২ দিন আগেচীনে চলছে বসন্ত উৎসব কিংবা চান্দ্র নববর্ষের আনন্দমুখর আয়োজন। সারা দেশে এই উৎসব ঐতিহ্যবাহী প্রথা, বাহারি খাবার, সজ্জা, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা এবং নানান রীতি-রেওয়াজের মধ্য দিয়ে উদ্যাপিত হচ্ছে।
২ দিন আগেচীনা নববর্ষের ইতিহাস ৩ হাজার বছরেরও বেশি পুরোনো বলে ধারণা করা হয়। এটি শুরু হয়েছিল চীনের প্রাচীন কৃষি ভিত্তিক সমাজে। দেবতা এবং পূর্বপুরুষদের সম্মান, ভালো ফসলের প্রার্থনা এবং মন্দ আত্মা তাড়ানোর সামাজিক প্রথা থেকে এ উৎসবের সূচনা হয়েছিল। প্রায় ১৫ দিন ধরে চলা এ উৎসবের মূলে থাকে পরিবার।
২ দিন আগে