শীতকাল মানেই চা, স্যুপ, আর মজাদার খাবার। তবে শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলোর একটি হলো খাবার খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। আর ঠান্ডা খাবার বা কার-ই ভালো লাগে? একদমই নয়! খাবার গরম রাখতে না পারলে শীতের আনন্দটাই যেন মাটি হয়ে যায়। তবে চিন্তা নেই—খাবার গরম রাখার জন্য রয়েছে সহজ কিছু কৌশল। চলুন, দেখে নেওয়া যাক শীতেও খাবার গরম আর তাজা রাখার ৫টি কার্যকর উপায়।
ইনসুলেটেড কন্টেইনার
একটি ভালো মানের ইনসুলেটেড কন্টেইনার বা থার্মাল ফ্লাস্কে অর্থ ব্যয় করুন। এটি ঘণ্টার পর ঘণ্টা খাবার গরম রাখতে সাহায্য করবে। আরও চমৎকার ফলাফলের জন্য কন্টেইনারটি আগে থেকেই গরম করে নিন। ফুটন্ত পানি দিয়ে কিছুক্ষণ ভরে রাখুন, এরপর পানি ফেলে খাবার ভরে দিন। এটি তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। স্যুপ, কারি বা বিরিয়ানির জন্য এটি দারুণ কাজ করে।
অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের জাদু
অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করে। আরও ভালো ফল পেতে ফয়েলে মোড়ানো খাবার একটি কিচেন টাওয়েল দিয়ে মুড়িয়ে নিন। এটি স্যান্ডউইচ থেকে পরোটা কিংবা যেকোনো স্নাক্স গরম রাখার জন্য কার্যকর।
হট ওয়াটার বাথ
যদি অতিথি আপ্যায়নের জন্য খাবার দীর্ঘ সময় গরম রাখতে চান, তবে হট ওয়াটার বাথ ব্যবহার করুন। একটি বড় পাত্রে গরম পানি ভরে তার ওপর খাবারের পাত্রটি রাখুন। এটি খাবারকে গরম রাখবে কিন্তু অতিরিক্ত রান্না হতে দেবে না।
স্লো কুকার ও ইলেকট্রিক ওয়ার্মার
হাতের কাজ কমানোর জন্য স্লো কুকার বা ইলেকট্রিক ওয়ার্মার ব্যবহার করুন। এটি স্যুপ, স্ট্যু এবং কারি গরম রাখতে আদর্শ। শীতকালীন পার্টির জন্যও এটি বেশ কার্যকর।
থার্মাল ফুড ব্যাগ
থার্মাল ফুড ব্যাগ শুধু টেকআউটের জন্য নয়, বরং শীতকালের এক অব্যর্থ হাতিয়ার। এগুলো তাপ ধরে রাখে এবং খাবার দীর্ঘ সময় গরম রাখে। খাবারটি অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়ে ব্যাগে রাখুন, এতে আরও ভালো তাপ ধরে রাখা সম্ভব।
এখন থেকে শীতের ঠান্ডা খাবার নিয়ে আর উদ্বেগ নেই! এই টিপসগুলো মেনে চলুন এবং প্রতিবার গরম খাবার উপভোগ করুন।
শীতকাল মানেই চা, স্যুপ, আর মজাদার খাবার। তবে শীতের সবচেয়ে বড় সমস্যাগুলোর একটি হলো খাবার খুব দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাওয়া। আর ঠান্ডা খাবার বা কার-ই ভালো লাগে? একদমই নয়! খাবার গরম রাখতে না পারলে শীতের আনন্দটাই যেন মাটি হয়ে যায়। তবে চিন্তা নেই—খাবার গরম রাখার জন্য রয়েছে সহজ কিছু কৌশল। চলুন, দেখে নেওয়া যাক শীতেও খাবার গরম আর তাজা রাখার ৫টি কার্যকর উপায়।
ইনসুলেটেড কন্টেইনার
একটি ভালো মানের ইনসুলেটেড কন্টেইনার বা থার্মাল ফ্লাস্কে অর্থ ব্যয় করুন। এটি ঘণ্টার পর ঘণ্টা খাবার গরম রাখতে সাহায্য করবে। আরও চমৎকার ফলাফলের জন্য কন্টেইনারটি আগে থেকেই গরম করে নিন। ফুটন্ত পানি দিয়ে কিছুক্ষণ ভরে রাখুন, এরপর পানি ফেলে খাবার ভরে দিন। এটি তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করবে। স্যুপ, কারি বা বিরিয়ানির জন্য এটি দারুণ কাজ করে।
অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলের জাদু
অ্যালুমিনিয়াম ফয়েল তাপ ধরে রাখতে সাহায্য করে। আরও ভালো ফল পেতে ফয়েলে মোড়ানো খাবার একটি কিচেন টাওয়েল দিয়ে মুড়িয়ে নিন। এটি স্যান্ডউইচ থেকে পরোটা কিংবা যেকোনো স্নাক্স গরম রাখার জন্য কার্যকর।
হট ওয়াটার বাথ
যদি অতিথি আপ্যায়নের জন্য খাবার দীর্ঘ সময় গরম রাখতে চান, তবে হট ওয়াটার বাথ ব্যবহার করুন। একটি বড় পাত্রে গরম পানি ভরে তার ওপর খাবারের পাত্রটি রাখুন। এটি খাবারকে গরম রাখবে কিন্তু অতিরিক্ত রান্না হতে দেবে না।
স্লো কুকার ও ইলেকট্রিক ওয়ার্মার
হাতের কাজ কমানোর জন্য স্লো কুকার বা ইলেকট্রিক ওয়ার্মার ব্যবহার করুন। এটি স্যুপ, স্ট্যু এবং কারি গরম রাখতে আদর্শ। শীতকালীন পার্টির জন্যও এটি বেশ কার্যকর।
থার্মাল ফুড ব্যাগ
থার্মাল ফুড ব্যাগ শুধু টেকআউটের জন্য নয়, বরং শীতকালের এক অব্যর্থ হাতিয়ার। এগুলো তাপ ধরে রাখে এবং খাবার দীর্ঘ সময় গরম রাখে। খাবারটি অ্যালুমিনিয়াম ফয়েলে মুড়ে ব্যাগে রাখুন, এতে আরও ভালো তাপ ধরে রাখা সম্ভব।
এখন থেকে শীতের ঠান্ডা খাবার নিয়ে আর উদ্বেগ নেই! এই টিপসগুলো মেনে চলুন এবং প্রতিবার গরম খাবার উপভোগ করুন।
ডেজার্ট হিসেবে মিষ্টি কমবেশি সবার প্রিয়। বিশেষ দিনে প্রিয়জনের জন্য ঘরেই বানাতে পারেন সুস্বাদু রসে ভরা কাঁচাগোল্লা। আপনাদের জন্য রেসিপি ও ছবি পাঠিয়েছেন রন্ধনশিল্পী আফরোজা খানম মুক্তা।
৫ ঘণ্টা আগেকম শক্তি, পেট ফাঁপা কিংবা ত্বকের সমস্যার মতো উপসর্গগুলোকে অনেকে ব্যস্ত জীবন বা ভুল খাদ্যাভ্যাসের ফল বলে মনে করেন। এর জন্য তাঁরা ব্যস্ত জীবন বা বাজে খাদ্যাভ্যাসকে দায়ী করেন। ফলে এই বিষয়গুলো উপেক্ষা করা হয়। কিন্তু এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে খাদ্য অ্যালার্জি বা অসহিষ্ণুতা।
৭ ঘণ্টা আগেখুশকি নিয়ে সমস্যায় ভোগেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। কারও মাথায় সাদা গুঁড়ার মতো খুশকি উড়ে বেড়ায়, কারও আবার চুল সব সময় ভারী ও আঠালো লাগে। অনেক সময় মানুষ ধরে নেয়, এটি শুধু চুলে তেল জমে থাকার কারণে হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে, তেলতেলে এবং আঠালো খুশকি একধরনের সমস্যা। এর যত্ন আলাদা ও নিয়মিত নিতে হয়।
৯ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫। গ্রহ-নক্ষত্রের উত্থান-পতন তো চলতেই থাকবে, কিন্তু দিনের শেষে আপনি কী করছেন, সেটাই আসল। তাই সাহস দেখান, ধৈর্য ধরুন। আর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—ফোনটা রেখে কাজে লেগে পড়ুন! ভালো কিছু ঘটলে সেটা আপনার ক্রেডিট, আর খারাপ হলে ‘রাশিফল ভালো ছিল না’ বলে চালিয়ে দিন। আসলে দোষটা আর কারও নয়,
৯ ঘণ্টা আগে