
প্রিলিমিনারির মতো লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করতে হবে। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়।
বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষ নজর
লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজিতে ৪০ করে মোট ৮০ নম্বর আসে ব্যাকরণ ও সাহিত্যসংক্রান্ত প্রশ্ন থেকে। এ অংশে পুরো নম্বর তোলা সম্ভব, যদি প্রস্তুতি যথাযথ হয়। সাহিত্যের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারির বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের যেকোনো একটি করে বই পড়া যেতে পারে। ব্যাকরণ অংশের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের ব্যাকরণ বই সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। বাংলা ও ইংরেজির বাকি ১২০ নম্বর রচনামূলক লেখার জন্য বরাদ্দ থাকে। এ অংশের জন্য কোনো কিছু মুখস্থ না করে রচনা, আবেদনপত্র, ভাব সম্প্রসারণ প্রভৃতির ফরম্যাট দেখে রাখা যেতে পারে। আর তথ্য-উপাত্তের জন্য নিয়মিত বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে হবে।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া
নিয়মিত পত্রিকা পড়লে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত জানা যায়। পত্রিকায় শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক পাতাগুলো পড়া যেতে পারে। যেগুলো বিজেএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় সহায়ক হয়। উল্লেখ্য, লিখিত পরীক্ষায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বরাদ্দ নম্বর ১০০।
গণিত বুঝে পড়া
গণিতের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫০ নম্বর। গণিতে ভালো করতে হলে বুঝে পড়া ও নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস দেখে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়গুলো যেকোনো ভালো প্রকাশনীর বিসিএস লিখিত পরীক্ষার একটি গণিত বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার অংশে ২৫টি ২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। কোনো বিকল্প থাকে না। এ অংশের জন্য ৮ম থেকে ১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং বিসিএস প্রিলিমিনারির বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের একটি করে বই পড়লে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
উত্তরাধিকারসংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শিতা
বিজেএস পরীক্ষায় ১ হাজার নম্বরের মধ্যে আইন অংশের জন্য ৬০০ ও জেনারেল অংশের জন্য ৪০০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। আইনের ৬০০ নম্বরের মধ্যে কেবল মুসলিম আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ২০ এবং হিন্দু আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ১০ নম্বর, এই ৩০ নম্বরে ৩০ তোলা সম্ভব।
আইনের বাকি অংশের জন্য করণীয় আইন অংশে বাকি ৫৭০ নম্বরের জন্য পূর্ণ নম্বর তোলার সুযোগ নেই, কিন্তু ভালো নম্বর তুলতে কিছু কৌশল অনুসরণ করা যায়। সেগুলো হলো:
ক. বিজেএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে বারবার আসা টপিকগুলোর ওপর জোর দিতে হবে। মূল আইনগুলো কদাচিৎ পরিবর্তন হয়, ফলে দেখা যায়, এসব আইনের কিছু নির্দিষ্ট বিষয় থেকেই বারবার লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
খ. মূল আইনগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
গ. যে বিষয়গুলোর উত্তর সরাসরি মূল আইনে পাওয়া যাবে না, কেবল সেগুলো পড়ার জন্য কোনো ভালো বইয়ের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে আইন অংশে বেশি নম্বর তুলতে চাইলে মূল আইন পড়ার কোনো বিকল্প নেই।
ঘ. ঐচ্ছিক আইন বাছাই করতে হবে। লিখিত পরীক্ষায় ঐচ্ছিক আইনসংক্রান্ত যে দুটি বিকল্প আছে, সেখান থেকে পুরোনো আইনগুলো বাছাই করা উচিত।
যেগুলো গুরুত্ব দিতে হবে
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষার ১ হাজার নম্বরের মধ্যে বাংলা-ইংরেজি ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশের ৮০, গণিত-বিজ্ঞানের ১০০, হিন্দু-মুসলিম উত্তরাধিকার আইনের ৩০ অর্থাৎ ২১০ নম্বরে ২১০ নম্বরই তোলা সম্ভব। সুতরাং এই অংশে গুরুত্ব দিতে হবে। এখানে যত বেশি নম্বর তোলা যাবে, বিচারক হওয়ার দৌড়ে তত এগিয়ে থাকা যাবে।
বেশি নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করা
লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ৫০০। তবে কোনো বিষয়ে ৩০-এর কম নম্বর পেলে তা মোট নম্বরে যুক্ত হয় না। আবার কেবল ৫০০ পাওয়াই বিচারক হওয়ার জন্য যথেষ্ট না। সুতরাং যত বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, ততটাই ভালো।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

প্রিলিমিনারির মতো লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করতে হবে। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়।
বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষ নজর
লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজিতে ৪০ করে মোট ৮০ নম্বর আসে ব্যাকরণ ও সাহিত্যসংক্রান্ত প্রশ্ন থেকে। এ অংশে পুরো নম্বর তোলা সম্ভব, যদি প্রস্তুতি যথাযথ হয়। সাহিত্যের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারির বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের যেকোনো একটি করে বই পড়া যেতে পারে। ব্যাকরণ অংশের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের ব্যাকরণ বই সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। বাংলা ও ইংরেজির বাকি ১২০ নম্বর রচনামূলক লেখার জন্য বরাদ্দ থাকে। এ অংশের জন্য কোনো কিছু মুখস্থ না করে রচনা, আবেদনপত্র, ভাব সম্প্রসারণ প্রভৃতির ফরম্যাট দেখে রাখা যেতে পারে। আর তথ্য-উপাত্তের জন্য নিয়মিত বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে হবে।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া
নিয়মিত পত্রিকা পড়লে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত জানা যায়। পত্রিকায় শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক পাতাগুলো পড়া যেতে পারে। যেগুলো বিজেএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় সহায়ক হয়। উল্লেখ্য, লিখিত পরীক্ষায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বরাদ্দ নম্বর ১০০।
গণিত বুঝে পড়া
গণিতের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫০ নম্বর। গণিতে ভালো করতে হলে বুঝে পড়া ও নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস দেখে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়গুলো যেকোনো ভালো প্রকাশনীর বিসিএস লিখিত পরীক্ষার একটি গণিত বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার অংশে ২৫টি ২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। কোনো বিকল্প থাকে না। এ অংশের জন্য ৮ম থেকে ১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং বিসিএস প্রিলিমিনারির বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের একটি করে বই পড়লে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
উত্তরাধিকারসংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শিতা
বিজেএস পরীক্ষায় ১ হাজার নম্বরের মধ্যে আইন অংশের জন্য ৬০০ ও জেনারেল অংশের জন্য ৪০০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। আইনের ৬০০ নম্বরের মধ্যে কেবল মুসলিম আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ২০ এবং হিন্দু আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ১০ নম্বর, এই ৩০ নম্বরে ৩০ তোলা সম্ভব।
আইনের বাকি অংশের জন্য করণীয় আইন অংশে বাকি ৫৭০ নম্বরের জন্য পূর্ণ নম্বর তোলার সুযোগ নেই, কিন্তু ভালো নম্বর তুলতে কিছু কৌশল অনুসরণ করা যায়। সেগুলো হলো:
ক. বিজেএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে বারবার আসা টপিকগুলোর ওপর জোর দিতে হবে। মূল আইনগুলো কদাচিৎ পরিবর্তন হয়, ফলে দেখা যায়, এসব আইনের কিছু নির্দিষ্ট বিষয় থেকেই বারবার লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
খ. মূল আইনগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
গ. যে বিষয়গুলোর উত্তর সরাসরি মূল আইনে পাওয়া যাবে না, কেবল সেগুলো পড়ার জন্য কোনো ভালো বইয়ের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে আইন অংশে বেশি নম্বর তুলতে চাইলে মূল আইন পড়ার কোনো বিকল্প নেই।
ঘ. ঐচ্ছিক আইন বাছাই করতে হবে। লিখিত পরীক্ষায় ঐচ্ছিক আইনসংক্রান্ত যে দুটি বিকল্প আছে, সেখান থেকে পুরোনো আইনগুলো বাছাই করা উচিত।
যেগুলো গুরুত্ব দিতে হবে
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষার ১ হাজার নম্বরের মধ্যে বাংলা-ইংরেজি ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশের ৮০, গণিত-বিজ্ঞানের ১০০, হিন্দু-মুসলিম উত্তরাধিকার আইনের ৩০ অর্থাৎ ২১০ নম্বরে ২১০ নম্বরই তোলা সম্ভব। সুতরাং এই অংশে গুরুত্ব দিতে হবে। এখানে যত বেশি নম্বর তোলা যাবে, বিচারক হওয়ার দৌড়ে তত এগিয়ে থাকা যাবে।
বেশি নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করা
লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ৫০০। তবে কোনো বিষয়ে ৩০-এর কম নম্বর পেলে তা মোট নম্বরে যুক্ত হয় না। আবার কেবল ৫০০ পাওয়াই বিচারক হওয়ার জন্য যথেষ্ট না। সুতরাং যত বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, ততটাই ভালো।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

প্রিলিমিনারির মতো লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করতে হবে। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়।
বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষ নজর
লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজিতে ৪০ করে মোট ৮০ নম্বর আসে ব্যাকরণ ও সাহিত্যসংক্রান্ত প্রশ্ন থেকে। এ অংশে পুরো নম্বর তোলা সম্ভব, যদি প্রস্তুতি যথাযথ হয়। সাহিত্যের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারির বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের যেকোনো একটি করে বই পড়া যেতে পারে। ব্যাকরণ অংশের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের ব্যাকরণ বই সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। বাংলা ও ইংরেজির বাকি ১২০ নম্বর রচনামূলক লেখার জন্য বরাদ্দ থাকে। এ অংশের জন্য কোনো কিছু মুখস্থ না করে রচনা, আবেদনপত্র, ভাব সম্প্রসারণ প্রভৃতির ফরম্যাট দেখে রাখা যেতে পারে। আর তথ্য-উপাত্তের জন্য নিয়মিত বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে হবে।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া
নিয়মিত পত্রিকা পড়লে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত জানা যায়। পত্রিকায় শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক পাতাগুলো পড়া যেতে পারে। যেগুলো বিজেএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় সহায়ক হয়। উল্লেখ্য, লিখিত পরীক্ষায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বরাদ্দ নম্বর ১০০।
গণিত বুঝে পড়া
গণিতের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫০ নম্বর। গণিতে ভালো করতে হলে বুঝে পড়া ও নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস দেখে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়গুলো যেকোনো ভালো প্রকাশনীর বিসিএস লিখিত পরীক্ষার একটি গণিত বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার অংশে ২৫টি ২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। কোনো বিকল্প থাকে না। এ অংশের জন্য ৮ম থেকে ১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং বিসিএস প্রিলিমিনারির বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের একটি করে বই পড়লে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
উত্তরাধিকারসংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শিতা
বিজেএস পরীক্ষায় ১ হাজার নম্বরের মধ্যে আইন অংশের জন্য ৬০০ ও জেনারেল অংশের জন্য ৪০০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। আইনের ৬০০ নম্বরের মধ্যে কেবল মুসলিম আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ২০ এবং হিন্দু আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ১০ নম্বর, এই ৩০ নম্বরে ৩০ তোলা সম্ভব।
আইনের বাকি অংশের জন্য করণীয় আইন অংশে বাকি ৫৭০ নম্বরের জন্য পূর্ণ নম্বর তোলার সুযোগ নেই, কিন্তু ভালো নম্বর তুলতে কিছু কৌশল অনুসরণ করা যায়। সেগুলো হলো:
ক. বিজেএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে বারবার আসা টপিকগুলোর ওপর জোর দিতে হবে। মূল আইনগুলো কদাচিৎ পরিবর্তন হয়, ফলে দেখা যায়, এসব আইনের কিছু নির্দিষ্ট বিষয় থেকেই বারবার লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
খ. মূল আইনগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
গ. যে বিষয়গুলোর উত্তর সরাসরি মূল আইনে পাওয়া যাবে না, কেবল সেগুলো পড়ার জন্য কোনো ভালো বইয়ের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে আইন অংশে বেশি নম্বর তুলতে চাইলে মূল আইন পড়ার কোনো বিকল্প নেই।
ঘ. ঐচ্ছিক আইন বাছাই করতে হবে। লিখিত পরীক্ষায় ঐচ্ছিক আইনসংক্রান্ত যে দুটি বিকল্প আছে, সেখান থেকে পুরোনো আইনগুলো বাছাই করা উচিত।
যেগুলো গুরুত্ব দিতে হবে
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষার ১ হাজার নম্বরের মধ্যে বাংলা-ইংরেজি ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশের ৮০, গণিত-বিজ্ঞানের ১০০, হিন্দু-মুসলিম উত্তরাধিকার আইনের ৩০ অর্থাৎ ২১০ নম্বরে ২১০ নম্বরই তোলা সম্ভব। সুতরাং এই অংশে গুরুত্ব দিতে হবে। এখানে যত বেশি নম্বর তোলা যাবে, বিচারক হওয়ার দৌড়ে তত এগিয়ে থাকা যাবে।
বেশি নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করা
লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ৫০০। তবে কোনো বিষয়ে ৩০-এর কম নম্বর পেলে তা মোট নম্বরে যুক্ত হয় না। আবার কেবল ৫০০ পাওয়াই বিচারক হওয়ার জন্য যথেষ্ট না। সুতরাং যত বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, ততটাই ভালো।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

প্রিলিমিনারির মতো লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতিতেও বিগত বিজেএস লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন বিশ্লেষণ করতে হবে। এতে প্রশ্নের ধরন সম্পর্কে স্বচ্ছ ধারণা পাওয়া যায়।
বাংলা ও ইংরেজিতে বিশেষ নজর
লিখিত পরীক্ষায় বাংলা ও ইংরেজিতে ৪০ করে মোট ৮০ নম্বর আসে ব্যাকরণ ও সাহিত্যসংক্রান্ত প্রশ্ন থেকে। এ অংশে পুরো নম্বর তোলা সম্ভব, যদি প্রস্তুতি যথাযথ হয়। সাহিত্যের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারির বাংলা ও ইংরেজি সাহিত্যের যেকোনো একটি করে বই পড়া যেতে পারে। ব্যাকরণ অংশের জন্য মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের ব্যাকরণ বই সহায়ক হিসেবে কাজ করবে। বাংলা ও ইংরেজির বাকি ১২০ নম্বর রচনামূলক লেখার জন্য বরাদ্দ থাকে। এ অংশের জন্য কোনো কিছু মুখস্থ না করে রচনা, আবেদনপত্র, ভাব সম্প্রসারণ প্রভৃতির ফরম্যাট দেখে রাখা যেতে পারে। আর তথ্য-উপাত্তের জন্য নিয়মিত বিভিন্ন আর্টিকেল পড়তে হবে।
নিয়মিত পত্রিকা পড়া
নিয়মিত পত্রিকা পড়লে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত জানা যায়। পত্রিকায় শিক্ষা ও ক্যারিয়ারবিষয়ক পাতাগুলো পড়া যেতে পারে। যেগুলো বিজেএসসহ বিভিন্ন চাকরি পরীক্ষায় সহায়ক হয়। উল্লেখ্য, লিখিত পরীক্ষায় বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলির জন্য বরাদ্দ নম্বর ১০০।
গণিত বুঝে পড়া
গণিতের জন্য বরাদ্দ থাকে ৫০ নম্বর। গণিতে ভালো করতে হলে বুঝে পড়া ও নিয়মিত অনুশীলনের বিকল্প নেই। লিখিত পরীক্ষার সিলেবাস দেখে সংশ্লিষ্ট অধ্যায়গুলো যেকোনো ভালো প্রকাশনীর বিসিএস লিখিত পরীক্ষার একটি গণিত বই অনুসরণ করা যেতে পারে।
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার
বিজ্ঞান ও কম্পিউটার অংশে ২৫টি ২ নম্বরের প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। কোনো বিকল্প থাকে না। এ অংশের জন্য ৮ম থেকে ১০ম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং বিসিএস প্রিলিমিনারির বিজ্ঞান ও কম্পিউটারের একটি করে বই পড়লে ভালো নম্বর পাওয়া সম্ভব।
উত্তরাধিকারসংক্রান্ত বিষয়ে পারদর্শিতা
বিজেএস পরীক্ষায় ১ হাজার নম্বরের মধ্যে আইন অংশের জন্য ৬০০ ও জেনারেল অংশের জন্য ৪০০ নম্বর বরাদ্দ থাকে। আইনের ৬০০ নম্বরের মধ্যে কেবল মুসলিম আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ২০ এবং হিন্দু আইনের উত্তরাধিকারসংক্রান্ত অঙ্কের ১০ নম্বর, এই ৩০ নম্বরে ৩০ তোলা সম্ভব।
আইনের বাকি অংশের জন্য করণীয় আইন অংশে বাকি ৫৭০ নম্বরের জন্য পূর্ণ নম্বর তোলার সুযোগ নেই, কিন্তু ভালো নম্বর তুলতে কিছু কৌশল অনুসরণ করা যায়। সেগুলো হলো:
ক. বিজেএস পরীক্ষাগুলোর প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে বারবার আসা টপিকগুলোর ওপর জোর দিতে হবে। মূল আইনগুলো কদাচিৎ পরিবর্তন হয়, ফলে দেখা যায়, এসব আইনের কিছু নির্দিষ্ট বিষয় থেকেই বারবার লিখিত পরীক্ষায় প্রশ্ন আসে।
খ. মূল আইনগুলো ভালো করে পড়তে হবে।
গ. যে বিষয়গুলোর উত্তর সরাসরি মূল আইনে পাওয়া যাবে না, কেবল সেগুলো পড়ার জন্য কোনো ভালো বইয়ের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তবে আইন অংশে বেশি নম্বর তুলতে চাইলে মূল আইন পড়ার কোনো বিকল্প নেই।
ঘ. ঐচ্ছিক আইন বাছাই করতে হবে। লিখিত পরীক্ষায় ঐচ্ছিক আইনসংক্রান্ত যে দুটি বিকল্প আছে, সেখান থেকে পুরোনো আইনগুলো বাছাই করা উচিত।
যেগুলো গুরুত্ব দিতে হবে
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে লিখিত পরীক্ষার ১ হাজার নম্বরের মধ্যে বাংলা-ইংরেজি ব্যাকরণ ও সাহিত্য অংশের ৮০, গণিত-বিজ্ঞানের ১০০, হিন্দু-মুসলিম উত্তরাধিকার আইনের ৩০ অর্থাৎ ২১০ নম্বরে ২১০ নম্বরই তোলা সম্ভব। সুতরাং এই অংশে গুরুত্ব দিতে হবে। এখানে যত বেশি নম্বর তোলা যাবে, বিচারক হওয়ার দৌড়ে তত এগিয়ে থাকা যাবে।
বেশি নম্বর পাওয়ার চেষ্টা করা
লিখিত পরীক্ষায় পাস নম্বর ৫০০। তবে কোনো বিষয়ে ৩০-এর কম নম্বর পেলে তা মোট নম্বরে যুক্ত হয় না। আবার কেবল ৫০০ পাওয়াই বিচারক হওয়ার জন্য যথেষ্ট না। সুতরাং যত বেশি নম্বর পাওয়া যাবে, ততটাই ভালো।
অনুলিখন: শাহ বিলিয়া জুলফিকার

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১ দিন আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৬০৩ জন। তাঁদের দ্বিতীয় ধাপের ১ হাজার নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় বসতে হবে। ধাপটি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক। লিখিত অংশে সাধারণত ১০টি বিষয়ের প্রতিটির ওপর ১০০ নম্বর করে বরাদ্দ থাকে।
১৩ মে ২০২৪
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১ দিন আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ৬৭টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: গ্রেড-১৬-এর ক্ষেত্রে হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গ্রেড-১৫-এর ক্ষেত্রে ভারী গাড়ি চালনার বৈধ ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকেরা অগ্রাধিকার পাবেন।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১০০ টাকা।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা
কাগজপত্রাদির ১ সেট ফটোকপি সত্যায়িত এবং মূল কপি ব্যবহারিক/ মৌখিক/স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় সঙ্গে আনতে হবে। এগুলো হলো: অনলাইনে পূরণ করা আবেদনপত্র; ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। শিক্ষাগত যোগ্যতা-সম্পর্কিত সব প্রকার মূল ও সাময়িক সনদপত্র; সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর প্রদত্ত মূল নাগরিকত্ব সনদপত্র; প্রার্থী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মূল/ সত্যায়িত সনদপত্র; জাতীয় পরিচয়পত্র /স্মার্ট কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত গাড়িচালনার অভিজ্ঞতার সনদপত্র।
বেতন: গ্রেড-১৫/১৬তম।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
পদের নাম: গাড়িচালক।
পদসংখ্যা: ৬৭টি।
যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি বা সমমান পাস।
অন্যান্য যোগ্যতা: গ্রেড-১৬-এর ক্ষেত্রে হালকা গাড়ি চালনার বৈধ হালকা ড্রাইভিং লাইসেন্স এবং গ্রেড-১৫-এর ক্ষেত্রে ভারী গাড়ি চালনার বৈধ ভারী ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকতে হবে। অভিজ্ঞতাসম্পন্ন চালকেরা অগ্রাধিকার পাবেন।
বয়সসীমা: ১৮-৩২ বছর।
আবেদন ফি: ১০০ টাকা।
লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা
কাগজপত্রাদির ১ সেট ফটোকপি সত্যায়িত এবং মূল কপি ব্যবহারিক/ মৌখিক/স্বাস্থ্য পরীক্ষার সময় সঙ্গে আনতে হবে। এগুলো হলো: অনলাইনে পূরণ করা আবেদনপত্র; ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি। শিক্ষাগত যোগ্যতা-সম্পর্কিত সব প্রকার মূল ও সাময়িক সনদপত্র; সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান/ পৌরসভার মেয়র/সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর প্রদত্ত মূল নাগরিকত্ব সনদপত্র; প্রার্থী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী হলে যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মূল/ সত্যায়িত সনদপত্র; জাতীয় পরিচয়পত্র /স্মার্ট কার্ডের সত্যায়িত ফটোকপি প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষ প্রদত্ত গাড়িচালনার অভিজ্ঞতার সনদপত্র।
বেতন: গ্রেড-১৫/১৬তম।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এ লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৬০৩ জন। তাঁদের দ্বিতীয় ধাপের ১ হাজার নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় বসতে হবে। ধাপটি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক। লিখিত অংশে সাধারণত ১০টি বিষয়ের প্রতিটির ওপর ১০০ নম্বর করে বরাদ্দ থাকে।
১৩ মে ২০২৪
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১ দিন আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
বুধবার (২২ অক্টোবর) ঢামেকের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. আসাদুজ্জামাম স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে মোট ১২ হাজার ৯৭৩ জন প্রার্থী অংশ নেবেন।
পদগুলো হলো—কম্পিউটার অপারেটর, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, গাড়িচালক, ইন্সট্রুমেন্ট কেয়ারটেকার এবং ইলেকট্রিশিয়ান।
এসব পদের পরীক্ষা ৩১ অক্টোবর বেলা ৩টায় ইডেন মহিলা কলেজ ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। এরপর ৭ নভেম্বর সকাল ১০টায় একই কেন্দ্রে ফিজিওথেরাপিস্ট, ওয়ার্ড মাস্টার, ক্যাশিয়ার, টেলিফোন অপারেটর, পরিসংখ্যানবিদ, স্টোরকিপার, লিনেন কিপার, কার্পেন্টার, টেইলর এবং অফিস সহায়ক পদের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৬০৩ জন। তাঁদের দ্বিতীয় ধাপের ১ হাজার নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় বসতে হবে। ধাপটি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক। লিখিত অংশে সাধারণত ১০টি বিষয়ের প্রতিটির ওপর ১০০ নম্বর করে বরাদ্দ থাকে।
১৩ মে ২০২৪
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেচাকরি ডেস্ক

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের রাজস্ব খাতভুক্ত ২ ধরনের পদে নিয়োগ পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে ৭ জন প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির যুগ্ম সচিব (প্রশাসন) শোভা শাহনাজ স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পদগুলো হলো: কম্পিউটার অপারেটর (গ্রেড-১৩) ও অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (গ্রেড-১৬)। উত্তীর্ণ প্রার্থীদের রোল নম্বর প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সরাসরি নিয়োগের লক্ষ্যে লিখিত, ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করা হয়েছে। প্রকাশিত ফলাফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ভুল-ত্রুটি পরিলক্ষিত হলে তা সংশোধনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ সংরক্ষণ করে।
বিদ্যমান সব বিধিবিধান অনুসরণ এবং আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে চূড়ান্তভাবে সুপারিশ করা প্রার্থীদের অনুকূলে নিয়োগপত্র জারি করা হবে এবং তাঁদের স্থায়ী ঠিকানায় নিয়োগপত্র ডাকযোগে পাঠানো হবে। নিয়োগপত্র জারি এবং যোগদান-সংক্রান্ত তথ্যাদি পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।

সম্প্রতি ১৭তম বিজেএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাস করেছেন ৬০৩ জন। তাঁদের দ্বিতীয় ধাপের ১ হাজার নম্বরের লিখিত পরীক্ষায় বসতে হবে। ধাপটি সবচেয়ে প্রতিযোগিতামূলক। লিখিত অংশে সাধারণত ১০টি বিষয়ের প্রতিটির ওপর ১০০ নম্বর করে বরাদ্দ থাকে।
১৩ মে ২০২৪
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীতে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ১ ধরনের শূন্য পদে মোট ৬৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ১২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ১৪ অক্টোবর থেকে আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে বিভিন্ন পদে লিখিত পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশিত হয়েছে। সূচি অনুযায়ী, ৩১ অক্টোবর থেকে এ পরীক্ষা শুরু হবে।
১ দিন আগে