
হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

হামিদপুর নওদাপাড়া পাইলট হাইস্কুল থেকে এসএসসি এবং রাজশাহী সরকারি সিটি কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। স্বপ্ন ছিল কোনো ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়বেন কিন্তু প্রয়োজনীয় জিপিএ না থাকায় তা পূরণ হয়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জ থেকে তিনি ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৩.৪৫ সিজিপিএ নিয়ে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করেন। ৪১তম বিসিএসে অ্যাপেয়ার্ড ক্যান্ডিডেট হিসেবে অংশগ্রহণ করে প্রথম বিসিএসে প্রথম পছন্দ পুলিশ ক্যাডারে মেধাক্রম ৪২তম হয়ে সুপারিশপ্রাপ্ত হন।
বিসিএসের স্বপ্ন যেভাবে
হলে থাকাকালীন দেখতেন বড় ভাইয়েরা চাকরির পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। অনেকে ৩৭তম/৩৮তম এসআই নিয়োগে সুপারিশপ্রাপ্ত হন। তাঁদের এই সাফল্য দেখে পুলিশ ও সরকারি চাকরির প্রতি ভালো লাগা কাজ করতে শুরু করে। তখন চিন্তা করলেন চাকরি যখন করবই, সরকারি চাকরিই করব।
প্রস্তুতির শুরু
মেহেদী একমাত্র লক্ষ্য স্থির করেন বিসিএস। আর তাতে আবেদন করার জন্য মাস্টার্সের দরকার নাই। তাই চিন্তা করলেন মাস্টার্স ৩০ বছর বয়সের পরেও করতে পারব, কিন্তু ৩০-এর পরে বিসিএস দিতে পারব না। তাই মাস্টার্সের চিন্তা বাদ দিলেন। অনলাইনে ঘাঁটাঘাঁটি করে বিসিএস সম্পর্কে জানলেন এবং যেটা বুঝতে পারলেন, বিসিএস পরীক্ষায় ক্যাডার হতে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো লিখিত পরীক্ষা। তাই তিনি লিখিত পরীক্ষার এক সেট বই কেনেন এবং বিগত সালের প্রশ্ন, সিলেবাস ও উত্তরের উৎস বিশ্লেষণ করতে শুরু করেন। মূলত প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির আগেই তিনি লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি নিয়েছিলেন।
বিসিএস প্রস্তুতিতে অনলাইন
৪১তম বিসিএসে তিনি কোনো কোচিংই করেন নাই, অনলাইনই ছিল তাঁর কোচিং। তবে হ্যাঁ, কোচিং না করলেও প্রায় সব কোচিং সেন্টারের পেজ বা গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত থেকে তাদের ফ্রি অনলাইন ক্লাসগুলো করতেন। করোনা মহামারির সময় চারদিকে সবকিছু যখন লকডাউনে আটকে আছে, তখন অনলাইনই ছিল যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম। ফেসবুকে বন্ধু, ফানি বা মিমস গ্রুপ ও পেজগুলোকে আনফলো করে দিলেন, যাতে টাইমলাইনে না আসে আর বিভিন্ন চাকরির পরীক্ষার সহায়ক বিভিন্ন গ্রুপ ও পেজগুলো অনুসরণ করলেন।
তাই ফেসবুকে ঢুকলে চাকরিসংক্রান্ত বিষয়গুলো বাদে অন্য কিছু সামনে আসত না। ফেসবুক, ইউটিউব থেকে প্রচুর নোট সংগ্রহ করতেন, ভিডিও ক্লাসগুলো দেখতেন আর আলাদা আলাদা ফোল্ডার করে সংরক্ষণ করতেন। আগের বিসিএসে সফল হওয়া প্রথম দিকের ক্যান্ডিডেটদের বিভিন্ন সাক্ষাৎকার বা ছোট ছোট উপদেশ তিনি ফেসবুক, ইউটিউব ও পত্রিকা থেকে প্রতিনিয়ত দেখতেন। বিশেষ করে তাঁরা কী লিখেছেন, তার চেয়ে কীভাবে লিখেছেন, সেটা শেখার চেষ্টা করতেন। মেহেদী ভাইভা প্রস্তুতি হিসেবে বিভিন্ন ধরনের গ্রুপ, ‘ভাইভা বোর্ডের মুখোমুখি’ বইটি এবং পত্রিকা ও ভিডিও থেকে প্রায় ২ হাজার রিয়াল ভাইভা সংগ্রহ করেছিলেন, যা ভাইভায় তার ভাইভা পরিকল্পনা সাজাতে বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছিল।
প্রস্তুতিতে পত্রিকা
বিশেষ করে লিখিত পরীক্ষার প্রস্তুতি হিসেবে পত্রিকার ভূমিকা কখনোই অস্বীকার করার উপায় নাই। বাংলা ও ইংরেজি রচনার ১০০ নম্বর, আন্তর্জাতিকের ১০০ নম্বর ও বাংলাদেশ বিষয়াবলির ২০০ নম্বর সাধারণত সমসাময়িক ঘটনা নিয়েই হয়ে থাকে। এই দিক বিবেচনায় নিয়মিত পত্রিকা পড়ার অভ্যাস বিসিএস লিখিত পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্নের আভাস দেয়। তিনি যেহেতু ফেসবুকে বাংলা পত্রিকাকে ইংরেজিতে এবং ইংরেজি পত্রিকাকে বাংলায় ট্রান্সলেট বা অনুবাদ করতেন, তাই বিষয়টা লিখিত পরীক্ষায় তাঁর খুব কাজে লেগেছে।
পারিবারিক সাপোর্ট
বিসিএস নামক এই মহাযুদ্ধে সবচেয়ে বড় সাপোর্ট ছিল তাঁর পরিবার। বিশেষ করে তাঁর দুই ভাই। তাঁদের একটাই চাওয়া ছিল—বিসিএস ক্যাডার হিসেবে দেখা। তাঁর বিসিএস যাত্রায় তাঁরা কোনো রকমের প্রতিবন্ধকতা আসতে দেননি।
অনুজদের জন্য পরামর্শ
মেহেদী বলেন, বিসিএস ক্যাডার হতে চাইলে লক্ষ্যটাকে খুব ভালোভাবে শক্ত করে ধরতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন বিসিএসের প্রস্তুতি তেমন না নিলেও ইংরেজি আর গণিতে দক্ষতা অর্জন করতে হবে। বেশির ভাগ ক্যান্ডিডেটের সমস্যাই হচ্ছে এ দুটি। তাই এ দুই বিষয়ে দক্ষতা তাদের হাজার হাজার ক্যান্ডিডেট থেকে এগিয়ে রাখবে। এ ক্ষেত্রে টিউশনি খুব ভালো ভূমিকা রাখতে পারে। এরপর অনার্স শেষ হলে সার্বিক প্রস্তুতি নেওয়াই উত্তম বলে আমি মনে করি।
মানসিক শক্তি ও সৃষ্টিকর্তার
সন্তুষ্টি আমরা যত বড়ই মেধাবী হই না কেন, সৃষ্টিকর্তা না চাইলে কোনো কিছুই সম্ভব নয়। তাই প্রতিনিয়তই সৃষ্টিকর্তার কাছে চাইতে হবে।
আমরা যে ধর্মেরই হই না কেন, নিজ নিজ সৃষ্টিকর্তার প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করতে হবে। এটা মানসিক শক্তি বৃদ্ধিতে, মনকে সুস্থির রাখতে খুব কাজ করে।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, গোপালগঞ্জের সাবেক শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান। তিনি ৪১তম বিসিএসে পুলিশ ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। তার চাকরি পাওয়ার গল্প...
০৬ নভেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে