আনিসুল ইসলাম নাঈম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।
আনিসুল ইসলাম নাঈম

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির জন্য বাংলা প্রথম পত্রের পরামর্শ তুলে ধরা হলো। আজ থাকছে পর্ব-১
বাংলা প্রথম পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়ে থাকে।
ব্যাকরণ অংশ (৩০ নম্বর)
এখানে ৫টি প্রশ্নে ৬ নম্বর করে মোট ৩০ নম্বর থাকে। ব্যাকরণ অংশের ৫টি পার্টের সেগমেন্ট অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া উত্তম।
ক. শব্দ গঠন: এই অধ্যায়ের প্রশ্নগুলো মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ ও অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বইয়ে সুন্দর করে সাজানো আছে। এখান থেকে পড়লেই বেশির ভাগ সময় প্রশ্ন কমন পাওয়া যায়। পাশাপাশি নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড বই ফলো করতে পারেন।
খ. বানান, বানানের নিয়ম ও বাক্য শুদ্ধি, প্রয়োগ-অপপ্রয়োগ এখানে নম্বর ভালো পেতে হলে তিনটি বই অনুসরণ করতে বলব। ড. সৌমিত্র শেখরের ‘বাংলা ভাষা ও সাহিত্য জিজ্ঞাসা’ বই (মূলত বাংলা বানান)।
মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ (সামগ্রিক ধারণা)। অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট বই (বানান, প্রয়োগ অপপ্রয়োগ, বাক্য শুদ্ধি অনুশীলন)।
গ. প্রবাদ-প্রবচনের নিহিতার্থ প্রকাশ
সমর পাল স্যারের ‘প্রবাদের উৎস সন্ধান’ বইটি থেকে প্রবাদের অর্থগুলো খাতায় লিখে প্রস্তুতি নিলে ভালো কাজে দেয়। পাশাপাশি ‘অভিযাত্রী ATM’ বই থেকে বাগধারাগুলো নিজের আয়ত্তে রেখে প্রস্তুতি নিলে কমন পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। আর কম সময়ে রিভিশনের জন্য মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটির প্রবাদ ও বাগধারা অধ্যায় খুব কাজে দেয়।
ঘ. বাক্য গঠন: নবম-দশম শ্রেণির ব্যাকরণ বোর্ড বই ও মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ থেকে এ অধ্যায় পড়ার পর অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা/ডাইজেস্ট বই থেকে বিগত বছরের প্রশ্নগুলো হাতে লিখে অনুশীলন করলে পরীক্ষার হলে খুব সহজে প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখা যায়।
ভাবসম্প্রসারণ (২০ নম্বর)
সম্প্রতি বিগত বছরের প্রশ্নগুলো বিশ্লেষণ করে দেখা যাচ্ছে, বিগত প্রশ্ন নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে আমরা যে ভাবসম্প্রসারণগুলো পড়ি, সেগুলোই বিসিএস পরীক্ষায় আসে। তাই কমন ভাবসম্প্রসারণগুলো বিভিন্ন বই থেকে একবার করে রিডিং পড়ে নিজের দখলে রাখতে হবে। এ জন্য নবম-দশম শ্রেণির রচনা সম্ভার বইটি এবং যেকোনো একটি গাইড বা ডাইজেস্ট থেকে বিগত বছরে আসা ভাবসম্প্রসারণগুলোও একবার করে পড়ে রাখতে হবে। এরপর কিছু বিখ্যাত উদ্ধৃতি, কোটেশন নোট করে রাখা যেতে পারে। যেগুলো সম্প্রসারিত ভাবের মধ্যে নীল কালি দিয়ে লিখে দেওয়া যায়।
সারমর্ম/সারাংশ (২০ নম্বর)
সারমর্ম বা সারাংশ লিখতে হয় সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে। এই অংশের জন্য অ্যাসিওরেন্স লিখিত বাংলা গাইড বই/ডাইজেস্ট থেকে বিগত ও অন্য কিছু সারমর্ম পড়তে হবে। গুগলে সারাংশ সারমর্ম পিডিএফ লিখে সার্চ দিলে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট ৭: সারাংশ-সারমর্ম একটি পিডিএফ পাওয়া যায়। এখান থেকে প্রায়ই প্রশ্ন কমন আসে। পরীক্ষার হলে সারাংশ/সারমর্ম প্রশ্নটি তিন-চারবার মনোযোগ দিয়ে পড়ার পর নিজের মনের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন লাইনের মধ্যে একটা মূলভাব সাজিয়ে ফেলে লেখার সময় নিজস্ব কিছু সুন্দর সাহিত্যিক শব্দ যোগ-বিয়োগ করে লিখতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সর্বোচ্চ সময় ৫ থেকে ৭ মিনিট।
বাংলা ভাষা ও সাহিত্য (৩০ নম্বর)
এখানে মূলত ১০টি প্রশ্নের উত্তর দিতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নে ৩ নম্বর। এই অংশের জন্য বিসিএস প্রিলিমিনারিতে পড়ার বাংলা সাহিত্য অংশ অনেক কাজে দেবে এবং বাংলার মধ্যে এখানে সবচেয়ে বেশি সময় দেওয়ার প্রয়োজন হয়। এখানে লেখার মানের ওপর নির্ভর করে নম্বর পাওয়ার ক্ষেত্রে অনেক ব্যতিক্রম দেখা যায়। তাই এখানে গুরুত্ব দিয়ে প্রথমে বিসিএস প্রিলিমিনারি প্রস্তুতির বাংলা সাহিত্য অংশ একবার রিভিশন দিয়ে নিতে হবে। এরপর লিখিত অংশ পড়ার সময় দুটি বই অনুসরণ করা যেতে পারে, রানা ঘোষ স্যারের সাহিত্য কথা এবং মোহসীনা নাজিলার বাংলা সাহিত্য পাঠ বইটি দেখা যেতে পারে। তবে প্রশ্ন পড়ার ক্ষেত্রে আগে কী কী প্রশ্ন করতে হবে, তার একটা চার্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। তারপর ওই দুটি বই অথবা আরও যদি কোনো বইয়ের প্রয়োজন হয়। সব কটি ব্যবহার করে এখানে নোট তৈরি করতে হবে/বইয়ে দাগিয়ে রাখতে হবে। মূলত তিনটি প্যারায় লেখার অভ্যাস করতে হবে: ভূমিকা, মূলভাব, মন্তব্য। মূলভাবে প্রয়োজন অনুসারে অন্তত একটি উক্তি দেওয়ার অভ্যাস করতে হবে। প্রশ্নের উত্তর লেখার সময়কাল ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট।

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
পদের নাম: অর্থনীতিবিদ।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: হিসাববিজ্ঞান বিষয়ে প্রথম শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অথবা দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএতে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: সহকারী প্রোগ্রামার।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: কম্পিউটার সায়েন্স/ইঞ্জিনিয়ারিং বা সমমানের বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ডিগ্রি।
বেতন: ২২,০০০-৫৩,০৬০ টাকা।
পদের নাম: ফোরম্যান (কারিগরি)।
পদসংখ্যা: ৪টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, পাওয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল বা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ডিগ্রি।
বেতন: ১২,৫০০-৩০,২৩০ টাকা।
পদের নাম: নিরীক্ষক/অডিটর।
পদসংখ্যা: ৯টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অন্যূন দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএসহ স্নাতক ডিগ্রি।
বেতন: ১১,০০০-২৬,৫৯০ টাকা।
পদের নাম: ভেহিকেল মেকানিক।
পদসংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: এসএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৯,৩০০-২২,৪৯০ টাকা।
পদের নাম: স্টোর হেলপার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: জেএসসি বা সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,২৫০-২০,০১০ টাকা।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা লিংকে গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ৩ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলা পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
পদের নাম: বার্তাবাহক।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ।
বেতন: ৮,৫০০–২০,৫৭০ টাকা।
পদের নাম: প্রহরী।
পদ সংখ্যা: ১টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: অষ্টম শ্রেণি পাস।
বেতন: ৮,২৫০–২০,০১০ টাকা।
আবেদন ফি: সোনালী ব্যাংকের যেকোনো শাখা থেকে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ এর অনুকূলে ৫০ টাকার পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফট পরীক্ষার ফি বাবদ জমা দিতে হবে। পে–অর্ডার/ব্যাংক ড্রাফটের মূলকপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা আবেদনপত্রের খামের উপর পদের নাম উল্লেখ করে ‘প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, ঢাকা’ বরাবর আবেদনপত্র ডাকযোগে পৌঁছাতে হবে। সরাসরি কোন আবেদনপত্র ও নির্ধারিত তারিখের পরে কোন আবেদন গ্রহণ করা হবে না।
আবেদনের শেষ সময়: ২০ নভেম্বর, ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
পদের নাম: শোরুম ম্যানেজার।
পদসংখ্যা: ৫টি।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: স্নাতকোত্তর অথবা সমমানের ডিগ্রি।
অন্যান্য যোগ্যতা: ডাইরেক্ট সেলিং/মার্কেটিং সার্ভিস কোম্পানি, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম/হোম অ্যাপ্লায়েন্সে দক্ষতা।
অভিজ্ঞতা: কমপক্ষে ৩–৫ বছর।
চাকরির ধরন: ফুলটাইম।
প্রার্থীর ধরন: শুধু পুরুষ।
বয়সসীমা: কমপক্ষে ২৭ বছর।
কর্মস্থল: যেকোনো স্থানে।
বেতন: ২০,০০০-৪০,০০০ টাকা (মাসিক)।
সুযোগ–সুবিধা: প্রতিষ্ঠানের নীতিমালা অনুযায়ী টি/এ, মোবাইল বিল, পারফরম্যান্স বোনাস, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি, প্রতি বছর বেতন পর্যালোচনা, বছরে ২টি উৎসব বোনাসের ব্যবস্থা রয়েছে।
আবেদন পদ্ধতি: আগ্রহী প্রার্থীরা এখানে ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ২১ নভেম্বর ২০২৫।
সূত্র: বিজ্ঞপ্তি।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
১৭ ঘণ্টা আগেচাকরি ডেস্ক

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

খাদ্য অধিদপ্তরের উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ আবেদনকারীর প্রার্থিতা বাতিল করা হয়েছে। ২১ অক্টোবর অধিদপ্তরের উপপরিচালক আফিফ আল মাহমুদ ভূঁঞা স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধিদপ্তরটিতে ২৫ ধরনের শূন্য পদে ১ হাজার ৭৯১ জনকে নিয়োগের লক্ষ্যে ২০২৩ সালের ৩১ আগস্ট নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি এবং ২০২৫ সালের ৯ মার্চ পুনর্নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এই বিজ্ঞপ্তির পরিপ্রেক্ষিতে চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে আবেদনকারীদের তথ্য যাচাইকালে পরিলক্ষিত হয় যে, একই ব্যক্তি একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
অধিকাংশ ক্ষেত্রে একই ব্যক্তি শিক্ষাগত যোগ্যতা বা ব্যক্তিগত বা অন্যান্য তথ্যের কিছুটা পরিবর্তন বা বিকৃতি করে একই পদে একের অধিক আবেদন করেছেন।
এতে আরও বলা হয়, নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির অনুচ্ছেদ ৮-এর ‘ঙ’ শর্ত (কোনো প্রার্থী একই পদে একবারের বেশি আবেদন করতে পারবেন না। একই পদে একই প্রার্থীর একাধিক আবেদন পাওয়া গেলে তাঁর প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে) অনুযায়ী চতুর্থ পর্যায়ে উপখাদ্য পরিদর্শক (গ্রেড-১৩) পদে ৪ লাখ ৭৮ হাজার ৫৬১টি আবেদনের মধ্যে ১৪২টি আবেদন বাতিল করা হয়েছে।
বাতিল করা আবেদনের তালিকা প্রতিষ্ঠানটির অফিশিয়াল বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ রয়েছে।

৪৫তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা আগামী ২৭ নভেম্বর থেকে শুরু হবে। সাধারণত ছয়টি বিষয়ের ওপর ৯০০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা হয়ে থাকে। সেখানে সাধারণ এবং উভয় ক্যাডার প্রার্থীদের বাংলা প্রথম পত্র এবং বাংলা দ্বিতীয় পত্রের জন্য ২০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হয়। ৪৫তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের সুবিধার্থে বিসিএস লিখিত প্রস্তুতির
১২ অক্টোবর ২০২৩
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটিতে ৬ ধরনের শূন্য পদে মোট ২১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। ৫ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ১২ অক্টোবর থেকে। আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
১৩ ঘণ্টা আগে
স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের অধীন স্থানীয় সরকার বিভাগের আওতাধীন ঢাকা জেলার পরিষদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটির ২ ধরনের শূন্য পদে ২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২৩ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীরা ডাকযোগে আবেদনপত্র পাঠাতে পারবেন।
১৫ ঘণ্টা আগে
জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে মিনিস্টার হাই-টেক পার্ক লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটিতে শোরুম ম্যানেজার পদে লোকবল নিয়োগ দেওয়া হবে। গত ২২ অক্টোবর এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে