অনলাইন ডেস্ক
ইবাদত-বন্দেগিতে পবিত্র শবে বরাত পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। পরম করুণাময় মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত ও জিকিরে মগ্ন ছিলেন তাঁরা। অতীতের পাপ ও অন্যায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের কল্যাণ কামনা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মোনাজাত করেছেন।
ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কেউ মসজিদে কেউ বাড়িতে থেকে নফল নামাজ আদায়ের পাশাপাশি কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। অনেকে কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেছেন।
পবিত্র শবে বরাতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ রাজধানীর পাড়া-মহল্লার মসজিদগুলোতে বিপুলসংখ্যক মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। সারা দেশেই মসজিদগুলোতে ইবাদতের পাশাপাশি এ রাতের ফজিলত ও বিশেষত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন আলেমরা।
পবিত্র শবে বরাতকে কেন্দ্র করে আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী ও গরিব-দুঃখীর মধ্যে অনেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার বিতরণ করেছেন।
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবে বরাত বলা হয়। একাধিক বিশুদ্ধ হাদিসে এ রাতের মর্যাদা প্রমাণিত। এ রাতের মাহাত্ম্য সম্পর্কে রয়েছে বিশিষ্ট ইমামদের নির্ভরযোগ্য বহু বক্তব্য। এ রাতে আল্লাহর অপার অনুগ্রহ নাজিল হয়। একই সঙ্গে অসংখ্য বান্দাকে তিনি ক্ষমা করে দেন। শবে বরাত উপলক্ষে অনেকে অন্যান্য আমলের পাশাপাশি ১৫ শাবান রোজা রাখেন। বিভিন্ন হাদিসে এ রোজার ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।
আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন অর্ধশাবানের রাত তোমাদের সম্মুখে আসে, তখন তোমরা তাতে কিয়াম তথা নামাজ পড় এবং পরবর্তী দিনটিতে রোজা রাখো।’ (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৮) এই হাদিসটির সূত্র দুর্বল বলেছেন বেশির ভাগ আলেম। ফলে শবে বরাতের রোজাকে প্রমাণিত সুন্নত বলা যায় না। তবে শাবান মাসের প্রতিটি দিনেই রোজা রাখা সুন্নত হওয়ার ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। এ ছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ রোজা রাখাও সুন্নত হিসেবে প্রমাণিত।
ইবাদত-বন্দেগিতে পবিত্র শবে বরাত পালন করেছেন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। পরম করুণাময় মহান আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের আশায় নফল নামাজ, কোরআন তিলাওয়াত ও জিকিরে মগ্ন ছিলেন তাঁরা। অতীতের পাপ ও অন্যায়ের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা এবং ভবিষ্যৎ জীবনের কল্যাণ কামনা করে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মোনাজাত করেছেন।
ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের কেউ মসজিদে কেউ বাড়িতে থেকে নফল নামাজ আদায়ের পাশাপাশি কোরআন তিলাওয়াত করেছেন। অনেকে কবরস্থানে গিয়ে স্বজনদের রুহের মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করেছেন।
পবিত্র শবে বরাতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমসহ রাজধানীর পাড়া-মহল্লার মসজিদগুলোতে বিপুলসংখ্যক মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। সারা দেশেই মসজিদগুলোতে ইবাদতের পাশাপাশি এ রাতের ফজিলত ও বিশেষত্ব নিয়ে আলোচনা করেছেন আলেমরা।
পবিত্র শবে বরাতকে কেন্দ্র করে আত্মীয়স্বজন, প্রতিবেশী ও গরিব-দুঃখীর মধ্যে অনেকে বিভিন্ন ধরনের খাবার বিতরণ করেছেন।
শাবান মাসের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতকে শবে বরাত বলা হয়। একাধিক বিশুদ্ধ হাদিসে এ রাতের মর্যাদা প্রমাণিত। এ রাতের মাহাত্ম্য সম্পর্কে রয়েছে বিশিষ্ট ইমামদের নির্ভরযোগ্য বহু বক্তব্য। এ রাতে আল্লাহর অপার অনুগ্রহ নাজিল হয়। একই সঙ্গে অসংখ্য বান্দাকে তিনি ক্ষমা করে দেন। শবে বরাত উপলক্ষে অনেকে অন্যান্য আমলের পাশাপাশি ১৫ শাবান রোজা রাখেন। বিভিন্ন হাদিসে এ রোজার ফজিলত বর্ণিত হয়েছে।
আলী ইবনে আবি তালিব (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যখন অর্ধশাবানের রাত তোমাদের সম্মুখে আসে, তখন তোমরা তাতে কিয়াম তথা নামাজ পড় এবং পরবর্তী দিনটিতে রোজা রাখো।’ (ইবনে মাজাহ: ১৩৮৮) এই হাদিসটির সূত্র দুর্বল বলেছেন বেশির ভাগ আলেম। ফলে শবে বরাতের রোজাকে প্রমাণিত সুন্নত বলা যায় না। তবে শাবান মাসের প্রতিটি দিনেই রোজা রাখা সুন্নত হওয়ার ব্যাপারে কারও দ্বিমত নেই। এ ছাড়া প্রতি মাসের ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ রোজা রাখাও সুন্নত হিসেবে প্রমাণিত।
বিয়ের বর-কনে নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইসলামের বিশেষ নির্দেশনা রয়েছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, বিয়েতে কারও পছন্দের ব্যাপারে মানুষ চারটি বিষয় দেখে। যথা—সম্পদ, আভিজাত্য, সৌন্দর্য এবং খোদাভীতি। এর মধ্যে ভাগ্যবান এবং শ্রেষ্ঠ সে, যে একজন ধার্মিক মেয়েকে বিয়ে করে। রাসুলুল্লাহ (সা.) মানুষকে আরও সতর্ক করে দেন...
২ ঘণ্টা আগেবাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
১ দিন আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
১ দিন আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
১ দিন আগে