মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

প্রশ্ন: পশ্চিম তথা কিবলার দিকে ফিরে কী কী কাজ করা নিষেধ, এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
তাজকিয়া জাহান, চট্টগ্রাম।
উত্তর: পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলিকে সম্মান করলে তা তার অন্তরে আল্লাহর ভয় (তাকওয়া) থাকার প্রমাণ।’
(সুরা হজ: ৩২) সুতরাং যেসব কাজ পবিত্র কাবার প্রতি অসম্মান বোঝায়, সেগুলো কিবলামুখী হয়ে করা ইসলামে নিষেধ। তন্মধ্যে কিছু কাজ সরাসরি হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে, আর কিছু ইসলামি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফকিহগণ চিহ্নিত করেছেন। নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে—
প্রস্রাব-পায়খানা করা
কিবলার দিকে ফিরে প্রস্রাব-পায়খানা করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা বাথরুমে যাবে, তখন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কিবলার দিকে মুখ করবে না এবং কিবলার দিকে পিঠ দিয়ে বসবে না।’ (বুখারি ও মুসলিম) হাদিসের আলোকে ফকিহগণ বলেন, ছোট বাচ্চাদেরও কিবলার দিকে মুখ বা পিঠ দিয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করানো নিষেধ। (ফতোয়ায়ে শামি)
থুতু নিক্ষেপ করা
কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করবে, কিয়ামতের দিন সে এমন অবস্থায় উত্থিত হবে, তার নিক্ষিপ্ত থুতু তার দুই চোখের মাঝখানে থাকবে।’ (আবু দাউদ)
পা প্রসারিত করা
এ ব্যাপারে হাদিসে সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আসেনি, তবে এর মাধ্যমে কাবার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায় বলে ফকিহগণ এগুলোকেও মাকরুহে তাহরিমি (খুবই নিন্দনীয়) বলেছেন। ইবনে আবেদিন শামি (রহ.) ফতোয়ায়ে শামিতে লেখেন, ‘কিবলার দিকে উলঙ্গ হয়ে বসা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে পা প্রসারিত করা মাকরুহে তাহরিমি। কারণ এটা বেয়াদবি।’ ফতোয়ায়ে আলমগিরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কাবার দিকে পা প্রসারিত করে ঘুমানো অথবা জাগ্রত অবস্থায় সেদিকে পা প্রসারিত করা মাকরুহ।’
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

প্রশ্ন: পশ্চিম তথা কিবলার দিকে ফিরে কী কী কাজ করা নিষেধ, এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
তাজকিয়া জাহান, চট্টগ্রাম।
উত্তর: পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলিকে সম্মান করলে তা তার অন্তরে আল্লাহর ভয় (তাকওয়া) থাকার প্রমাণ।’
(সুরা হজ: ৩২) সুতরাং যেসব কাজ পবিত্র কাবার প্রতি অসম্মান বোঝায়, সেগুলো কিবলামুখী হয়ে করা ইসলামে নিষেধ। তন্মধ্যে কিছু কাজ সরাসরি হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে, আর কিছু ইসলামি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফকিহগণ চিহ্নিত করেছেন। নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে—
প্রস্রাব-পায়খানা করা
কিবলার দিকে ফিরে প্রস্রাব-পায়খানা করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা বাথরুমে যাবে, তখন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কিবলার দিকে মুখ করবে না এবং কিবলার দিকে পিঠ দিয়ে বসবে না।’ (বুখারি ও মুসলিম) হাদিসের আলোকে ফকিহগণ বলেন, ছোট বাচ্চাদেরও কিবলার দিকে মুখ বা পিঠ দিয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করানো নিষেধ। (ফতোয়ায়ে শামি)
থুতু নিক্ষেপ করা
কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করবে, কিয়ামতের দিন সে এমন অবস্থায় উত্থিত হবে, তার নিক্ষিপ্ত থুতু তার দুই চোখের মাঝখানে থাকবে।’ (আবু দাউদ)
পা প্রসারিত করা
এ ব্যাপারে হাদিসে সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আসেনি, তবে এর মাধ্যমে কাবার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায় বলে ফকিহগণ এগুলোকেও মাকরুহে তাহরিমি (খুবই নিন্দনীয়) বলেছেন। ইবনে আবেদিন শামি (রহ.) ফতোয়ায়ে শামিতে লেখেন, ‘কিবলার দিকে উলঙ্গ হয়ে বসা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে পা প্রসারিত করা মাকরুহে তাহরিমি। কারণ এটা বেয়াদবি।’ ফতোয়ায়ে আলমগিরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কাবার দিকে পা প্রসারিত করে ঘুমানো অথবা জাগ্রত অবস্থায় সেদিকে পা প্রসারিত করা মাকরুহ।’
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক
মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ

প্রশ্ন: পশ্চিম তথা কিবলার দিকে ফিরে কী কী কাজ করা নিষেধ, এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
তাজকিয়া জাহান, চট্টগ্রাম।
উত্তর: পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলিকে সম্মান করলে তা তার অন্তরে আল্লাহর ভয় (তাকওয়া) থাকার প্রমাণ।’
(সুরা হজ: ৩২) সুতরাং যেসব কাজ পবিত্র কাবার প্রতি অসম্মান বোঝায়, সেগুলো কিবলামুখী হয়ে করা ইসলামে নিষেধ। তন্মধ্যে কিছু কাজ সরাসরি হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে, আর কিছু ইসলামি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফকিহগণ চিহ্নিত করেছেন। নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে—
প্রস্রাব-পায়খানা করা
কিবলার দিকে ফিরে প্রস্রাব-পায়খানা করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা বাথরুমে যাবে, তখন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কিবলার দিকে মুখ করবে না এবং কিবলার দিকে পিঠ দিয়ে বসবে না।’ (বুখারি ও মুসলিম) হাদিসের আলোকে ফকিহগণ বলেন, ছোট বাচ্চাদেরও কিবলার দিকে মুখ বা পিঠ দিয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করানো নিষেধ। (ফতোয়ায়ে শামি)
থুতু নিক্ষেপ করা
কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করবে, কিয়ামতের দিন সে এমন অবস্থায় উত্থিত হবে, তার নিক্ষিপ্ত থুতু তার দুই চোখের মাঝখানে থাকবে।’ (আবু দাউদ)
পা প্রসারিত করা
এ ব্যাপারে হাদিসে সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আসেনি, তবে এর মাধ্যমে কাবার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায় বলে ফকিহগণ এগুলোকেও মাকরুহে তাহরিমি (খুবই নিন্দনীয়) বলেছেন। ইবনে আবেদিন শামি (রহ.) ফতোয়ায়ে শামিতে লেখেন, ‘কিবলার দিকে উলঙ্গ হয়ে বসা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে পা প্রসারিত করা মাকরুহে তাহরিমি। কারণ এটা বেয়াদবি।’ ফতোয়ায়ে আলমগিরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কাবার দিকে পা প্রসারিত করে ঘুমানো অথবা জাগ্রত অবস্থায় সেদিকে পা প্রসারিত করা মাকরুহ।’
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

প্রশ্ন: পশ্চিম তথা কিবলার দিকে ফিরে কী কী কাজ করা নিষেধ, এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে চাই।
তাজকিয়া জাহান, চট্টগ্রাম।
উত্তর: পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর কেউ আল্লাহর নিদর্শনাবলিকে সম্মান করলে তা তার অন্তরে আল্লাহর ভয় (তাকওয়া) থাকার প্রমাণ।’
(সুরা হজ: ৩২) সুতরাং যেসব কাজ পবিত্র কাবার প্রতি অসম্মান বোঝায়, সেগুলো কিবলামুখী হয়ে করা ইসলামে নিষেধ। তন্মধ্যে কিছু কাজ সরাসরি হাদিসে নিষেধ করা হয়েছে, আর কিছু ইসলামি ফিকহের মূলনীতির আলোকে ফকিহগণ চিহ্নিত করেছেন। নিচে সংক্ষিপ্ত আকারে সেগুলো তুলে ধরা হয়েছে—
প্রস্রাব-পায়খানা করা
কিবলার দিকে ফিরে প্রস্রাব-পায়খানা করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যখন তোমরা বাথরুমে যাবে, তখন প্রস্রাব-পায়খানা করার সময় কিবলার দিকে মুখ করবে না এবং কিবলার দিকে পিঠ দিয়ে বসবে না।’ (বুখারি ও মুসলিম) হাদিসের আলোকে ফকিহগণ বলেন, ছোট বাচ্চাদেরও কিবলার দিকে মুখ বা পিঠ দিয়ে প্রস্রাব-পায়খানা করানো নিষেধ। (ফতোয়ায়ে শামি)
থুতু নিক্ষেপ করা
কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করা নিষেধ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি কিবলার দিকে থুতু নিক্ষেপ করবে, কিয়ামতের দিন সে এমন অবস্থায় উত্থিত হবে, তার নিক্ষিপ্ত থুতু তার দুই চোখের মাঝখানে থাকবে।’ (আবু দাউদ)
পা প্রসারিত করা
এ ব্যাপারে হাদিসে সরাসরি নিষেধাজ্ঞা আসেনি, তবে এর মাধ্যমে কাবার প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায় বলে ফকিহগণ এগুলোকেও মাকরুহে তাহরিমি (খুবই নিন্দনীয়) বলেছেন। ইবনে আবেদিন শামি (রহ.) ফতোয়ায়ে শামিতে লেখেন, ‘কিবলার দিকে উলঙ্গ হয়ে বসা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে পা প্রসারিত করা মাকরুহে তাহরিমি। কারণ এটা বেয়াদবি।’ ফতোয়ায়ে আলমগিরিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ইচ্ছাকৃতভাবে কাবার দিকে পা প্রসারিত করে ঘুমানো অথবা জাগ্রত অবস্থায় সেদিকে পা প্রসারিত করা মাকরুহ।’
উত্তর দিয়েছেন, মুফতি আবু আবদুল্লাহ আহমদ, শিক্ষক ও ফতোয়া গবেষক

স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১২ ঘণ্টা আগে
তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’ (সহিহ বুখারি: ৫৭০৩)
ইসলামের মৌলিক পাঁচ স্তম্ভের তিনটির সঙ্গেই শারীরিক সুস্থতা সম্পর্ক রাখে। নামাজ, রোজা, হজ যথাযথভাবে আদায় করতে হলে সুস্থ থাকা প্রয়োজন। উদাসীনতা বা অবহেলা করে নিজের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করলে কিয়ামতের দিন এ জন্য জবাবদিহির সম্মুখীন হতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন বান্দাকে নিয়ামত সম্পর্কে প্রথম যে প্রশ্ন করা হবে, তা হলো তার সুস্থতাবিষয়ক। তাকে বলা হবে, আমি কি তোমাকে শারীরিক সুস্থতা দিইনি?’ (সুনানে তিরমিজি)
স্বাস্থ্য সুরক্ষার অন্যতম প্রধান অবলম্বন হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ইসলাম এ বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে দেখেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘পবিত্রতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ।’ (সহিহ মুসলিম: ২২৩)
নামাজ ইসলামের অন্যতম বিধান। নামাজের জন্য পবিত্রতা প্রথম এবং প্রধান শর্ত। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য একজন মুসলমান সারা দিনে পাঁচবার অজু করে। কেননা রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নামাজ বেহেশতের চাবি, আর অজু নামাজের চাবি।’ (সুনানে তিরমিজি: ৪)। এ ছাড়া খাওয়ার আগে-পরে, ঘুমের আগে-পরে, ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং ঘরে ফেরার পরও অজু করার প্রতি উৎসাহিত করে ইসলাম। এই অজুর ফলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অর্জন হয়। নিশ্চিত হয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
মহানবী (সা.) শারীরিক সুস্থতাকে যথাযথ মূল্যায়ন করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘মৃত্যু আসার আগে জীবনের, অসুস্থ হওয়ার আগে সুস্থতার, ব্যস্ততা আসার আগে অবসরের, বার্ধক্য আসার আগে যৌবনের এবং দারিদ্র্য আসার আগে সচ্ছলতার সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করো।’ (সহিহুল জামে: ১০৭৭)
সুবিন্যস্ত জীবনচর্চায় আমাদের দিন কাটুক সুস্থতায়।

স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’ (সহিহ বুখারি: ৫৭০৩)
ইসলামের মৌলিক পাঁচ স্তম্ভের তিনটির সঙ্গেই শারীরিক সুস্থতা সম্পর্ক রাখে। নামাজ, রোজা, হজ যথাযথভাবে আদায় করতে হলে সুস্থ থাকা প্রয়োজন। উদাসীনতা বা অবহেলা করে নিজের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করলে কিয়ামতের দিন এ জন্য জবাবদিহির সম্মুখীন হতে হবে। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘কিয়ামতের দিন বান্দাকে নিয়ামত সম্পর্কে প্রথম যে প্রশ্ন করা হবে, তা হলো তার সুস্থতাবিষয়ক। তাকে বলা হবে, আমি কি তোমাকে শারীরিক সুস্থতা দিইনি?’ (সুনানে তিরমিজি)
স্বাস্থ্য সুরক্ষার অন্যতম প্রধান অবলম্বন হলো পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা। ইসলাম এ বিষয়কে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে দেখেছে। রাসুল (সা.) বলেন, ‘পবিত্রতা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ইমানের অঙ্গ।’ (সহিহ মুসলিম: ২২৩)
নামাজ ইসলামের অন্যতম বিধান। নামাজের জন্য পবিত্রতা প্রথম এবং প্রধান শর্ত। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য একজন মুসলমান সারা দিনে পাঁচবার অজু করে। কেননা রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘নামাজ বেহেশতের চাবি, আর অজু নামাজের চাবি।’ (সুনানে তিরমিজি: ৪)। এ ছাড়া খাওয়ার আগে-পরে, ঘুমের আগে-পরে, ঘর থেকে বের হওয়ার আগে এবং ঘরে ফেরার পরও অজু করার প্রতি উৎসাহিত করে ইসলাম। এই অজুর ফলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা ও পবিত্রতা অর্জন হয়। নিশ্চিত হয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা।
মহানবী (সা.) শারীরিক সুস্থতাকে যথাযথ মূল্যায়ন করার কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘মৃত্যু আসার আগে জীবনের, অসুস্থ হওয়ার আগে সুস্থতার, ব্যস্ততা আসার আগে অবসরের, বার্ধক্য আসার আগে যৌবনের এবং দারিদ্র্য আসার আগে সচ্ছলতার সর্বোচ্চ মূল্যায়ন করো।’ (সহিহুল জামে: ১০৭৭)
সুবিন্যস্ত জীবনচর্চায় আমাদের দিন কাটুক সুস্থতায়।

পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১২ ঘণ্টা আগে
তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ০২ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৭ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৮ মিনিট | ০৬: ০৪ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪২ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৪: ৪৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ রোববার, ০২ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৭ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ১০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০: ০০ | ০৪: ৪৭ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৮ মিনিট | ০৬: ০৪ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪২ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৫ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৪: ৪৭ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে।
১ দিন আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে। আল্লাহ তাআলা তাকওয়া অবলম্বনকারীদের ভালোবাসেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে মোত্তাকি বান্দারা আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় এবং ভালোবাসার পাত্র।’ (সুরা হুজরাত: ১৩)
তাকওয়া অর্জনের সহজ তিনটি উপায় রয়েছে:
এক. ইখলাসের সঙ্গে ইবাদত করলে অন্তরে তাকওয়া আসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মানুষ, তোমরা তোমাদের সেই প্রতিপালকের ইবাদত কর; যিনি তোমাদের ও তোমাদের পূর্ববর্তীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা মোত্তাকি হতে পার।’ (সুরা বাকারা: ২১)
দুই. মহান আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-ফিকিরের মাধ্যমে হৃদয়ে তাকওয়া সৃষ্টি করা সম্ভব। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই রাত ও দিনের আবর্তনে, আর আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মাঝে আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন তাতে তাকওয়া অবলম্বনকারী সম্প্রদায়ের জন্য অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা ইউনুস: ৬)
তিন. নবীজি (সা.)-এর প্রতি নিরেট ভালোবাসা এবং তাঁর অনুসরণের মাধ্যমে অন্তরে তাকওয়া অর্জন করা যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর রাসুলের সামনে তাদের আওয়াজ নিচু করে, আল্লাহ তাদের অন্তর তাকওয়ার জন্য যাচাই-বাছাই করে নিয়েছেন। তাদের জন্য আছে ক্ষমা আর মহাপুরস্কার।’ (সুরা হুজুরাত: ৩)
যারা তাকওয়া অর্জন করতে পারবে, তাদের জন্য রয়েছে অনন্য সুসংবাদ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, যারা ইমান আনে আর তাকওয়া অবলম্বন করে, তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে আর আখিরাতেও। আল্লাহর কথার কোনো হেরফের হয় না, এটাই হলো বিরাট সাফল্য। (সুরা ইউনুস: ৬৩-৬৪)
আল্লাহ তাআলা আমাদের তাকওয়া অর্জন করে জীবন পরিচালনার তৌফিক দিন। আমিন।

তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে। আল্লাহ তাআলা তাকওয়া অবলম্বনকারীদের ভালোবাসেন বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘নিশ্চয়ই তোমাদের মধ্যে মোত্তাকি বান্দারা আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় এবং ভালোবাসার পাত্র।’ (সুরা হুজরাত: ১৩)
তাকওয়া অর্জনের সহজ তিনটি উপায় রয়েছে:
এক. ইখলাসের সঙ্গে ইবাদত করলে অন্তরে তাকওয়া আসে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মানুষ, তোমরা তোমাদের সেই প্রতিপালকের ইবাদত কর; যিনি তোমাদের ও তোমাদের পূর্ববর্তীদের সৃষ্টি করেছেন, যাতে তোমরা মোত্তাকি হতে পার।’ (সুরা বাকারা: ২১)
দুই. মহান আল্লাহর সৃষ্টি নিয়ে চিন্তা-ফিকিরের মাধ্যমে হৃদয়ে তাকওয়া সৃষ্টি করা সম্ভব। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘নিশ্চয়ই রাত ও দিনের আবর্তনে, আর আকাশমণ্ডলী ও পৃথিবীর মাঝে আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন তাতে তাকওয়া অবলম্বনকারী সম্প্রদায়ের জন্য অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে।’ (সুরা ইউনুস: ৬)
তিন. নবীজি (সা.)-এর প্রতি নিরেট ভালোবাসা এবং তাঁর অনুসরণের মাধ্যমে অন্তরে তাকওয়া অর্জন করা যায়। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘যারা আল্লাহর রাসুলের সামনে তাদের আওয়াজ নিচু করে, আল্লাহ তাদের অন্তর তাকওয়ার জন্য যাচাই-বাছাই করে নিয়েছেন। তাদের জন্য আছে ক্ষমা আর মহাপুরস্কার।’ (সুরা হুজুরাত: ৩)
যারা তাকওয়া অর্জন করতে পারবে, তাদের জন্য রয়েছে অনন্য সুসংবাদ। পবিত্র কোরআনে এসেছে, যারা ইমান আনে আর তাকওয়া অবলম্বন করে, তাদের জন্য সুসংবাদ দুনিয়ার জীবনে আর আখিরাতেও। আল্লাহর কথার কোনো হেরফের হয় না, এটাই হলো বিরাট সাফল্য। (সুরা ইউনুস: ৬৩-৬৪)
আল্লাহ তাআলা আমাদের তাকওয়া অর্জন করে জীবন পরিচালনার তৌফিক দিন। আমিন।

পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১২ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
২ দিন আগেইসলাম ডেস্ক

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৪: ৪৬ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৭ মিনিট | ০৬: ০৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪২ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৪: ৪৬ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

জীবনকে সুশৃঙ্খল করতে এবং আল্লাহর সান্নিধ্য পেতে নামাজের কোনো বিকল্প নেই। একজন মুমিনের জন্য নামাজ হলো আল্লাহর সঙ্গে সরাসরি কথোপকথনের মাধ্যম। এটি এমন এক ইবাদত—যা আমাদের মনে আধ্যাত্মিক প্রশান্তি আনে, জীবনের প্রতিটি কাজে আনে বরকত। প্রতিদিন সময় মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর আবশ্যক। তাই জেনে নেওয়া যাক আজ কোন ওয়াক্তের নামাজ কখন আদায় করতে হবে।
আজ শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫ ইংরেজি, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বাংলা, ০৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি। ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকার নামাজের সময়সূচি তুলে ধরা হলো—
| নামাজ | ওয়াক্ত শুরু | ওয়াক্ত শেষ |
|---|---|---|
| তাহাজ্জুদ ও সেহরির শেষ সময় | ০০:০০ | ০৪: ৪৬ মিনিট |
| ফজর | ০৪: ৪৭ মিনিট | ০৬: ০৩ মিনিট |
| জোহর | ১১: ৪৩ মিনিট | ০৩: ৪২ মিনিট |
| আসর | ০৩: ৪৩ মিনিট | ০৫: ১৮ মিনিট |
| মাগরিব | ০৫: ২০ মিনিট | ০৬: ৩৬ মিনিট |
| এশা | ০৬: ৩৬ মিনিট | ০৪: ৪৬ মিনিট |
উল্লিখিত সময়ের সঙ্গে যেসব বিভাগের সময় যোগ-বিয়োগ করতে হবে, সেগুলো হলো:
বিয়োগ করতে হবে—
চট্টগ্রাম: ০৫ মিনিট
সিলেট: ০৬ মিনিট
যোগ করতে হবে—
খুলনা: ০৩ মিনিট
রাজশাহী: ০৭ মিনিট
রংপুর: ০৮ মিনিট
বরিশাল: ০১ মিনিট
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
আসুন, নামাজের মাধ্যমে আমরা নিজেদেরকে তাঁর আরও কাছে নিয়ে যাই। জীবনে নিয়ে আসি ইমানের নুর।

পবিত্র কাবাঘরের অবস্থান আমাদের পশ্চিম দিকে। তাই পশ্চিম দিক আমাদের জন্য কিবলা তথা নামাজ আদায় করার দিক। কাবাঘর যেহেতু ইসলামের অন্যতম বড় নিদর্শন (শিআর), তাই এর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা এবং তার অমর্যাদা হয় এমন কাজ থেকে বিরত থাকা আবশ্যক।
২৯ ডিসেম্বর ২০২৩
স্বাস্থ্য আল্লাহর অপার অনুগ্রহ। সুস্থ থাকতে শরীর ও স্বাস্থ্যের যত্ন নিতে হয়। নবী করিম (সা.) অত্যন্ত স্বাস্থ্যসচেতন ছিলেন। তিনি নিজে স্বাস্থ্যের যত্ন নিতেন এবং সাহাবাদেরও এতে উৎসাহিত করতেন। এক হাদিসে তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় তোমার ওপর তোমার শরীরের হক আছে।’
৫ ঘণ্টা আগে
নামাজ আমাদের জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। এটি যেমন আমাদের দৈহিক পবিত্রতা নিশ্চিত করে, তেমনই আত্মাকে পরিশুদ্ধ করে। আজকের এই নামাজের সময়সূচি আমাদের মনে করিয়ে দেয়—জীবনের ব্যস্ততা যতই থাকুক না কেন, আল্লাহর জন্য সময় বের করা আমাদের প্রধান দায়িত্ব।
১২ ঘণ্টা আগে
তাকওয়া আত্মার পরিশুদ্ধির গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। তাকওয়া মানে আল্লাহর ভয় হৃদয়ে ধারণ করে তাঁর আদেশ অনুযায়ী জীবনযাপন করা। অন্তরে আল্লাহর প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার প্রতিফলন এটি। তাকওয়া অর্জন হলে ব্যক্তি সব ধরনের পাপ থেকে দূরে থাকতে চায় এবং তার কাজকর্মে আল্লাহর সন্তুষ্টি নিশ্চিত করার চেষ্টা করে।
১ দিন আগে