ইসলাম ডেস্ক
মুমিনের জীবনের সবকিছুর নিয়ন্তা মহান আল্লাহই। তাই তাঁর কাছেই বিশ্বাসীদের আশ্রয় চাইতে হয়। দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে আমরা মূলত নিজেদের অক্ষমতা এবং মহান আল্লাহর সর্বময় ক্ষমতার স্বীকৃতি দিই। এতে তিনি ভীষণ খুশি হন এবং বান্দার আরজি পূর্ণ করেন। আর রমজানে তিনি বান্দার প্রতি সবচেয়ে বেশি দয়ার্দ্র থাকেন। তাই রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাসে তাঁর দরবারে কায়মনোবাক্যে দোয়া করা বড় ইবাদত।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে ডাকো। আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা গাফির: ৬০) এ থেকে বোঝা যায়, বান্দার দোয়া কখনো বৃথা যায় না। কখনো কখনো মনে হয়, আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করেন না। কিন্তু যখন আমরা জানব, আমাদের প্রতিটি দোয়ার বিনিময়ে আল্লাহ কী কী রেখেছেন, তখন আর কোনো হতাশা কাজ করবে না। নবী (সা.) বলেন, ‘কোনো মুসলমান যখনই কোনো দোয়া করে, যেখানে গুনাহ-সংক্রান্ত আবদার কিংবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা নেই—আল্লাহ তাআলা সেই দোয়ার বিনিময়ে তিনটি বিষয় থেকে যেকোনো একটি বিষয় অবশ্যই দান করেন। এক. তার কাঙ্ক্ষিত আবেদন তাড়াতাড়ি পূর্ণ করেন। দুই. তার সওয়াব আখিরাতের জন্য সংরক্ষণ করেন। তিন. দুনিয়াতে অনুরূপ কোনো অনিষ্ট থেকে রক্ষা করেন।’ (মুসনাদে আহমদ)
দোয়া কবুলের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কয়েকটি মুহূর্ত রয়েছে। তাঁর মধ্যে রমজান অন্যতম। জুমার দিন সূর্য ডোবার আগমুহূর্তেও আল্লাহ তাআলা দোয়া কবুল করেন। রাতের শেষ প্রহরে তাহাজ্জুদের সময়ও তিনি বান্দাকে নিরাশ করেন না। এ ছাড়া সিজদারত অবস্থায়, আজানের সময়ে, আজান-একামতের মধ্যবর্তী সময়ে, সকাল-সন্ধ্যায়, ইফতারের মুহূর্তও দোয়া কবুলের সেরা সময়।
মুমিনের জীবনের সবকিছুর নিয়ন্তা মহান আল্লাহই। তাই তাঁর কাছেই বিশ্বাসীদের আশ্রয় চাইতে হয়। দোয়া ও মোনাজাতের মাধ্যমে আমরা মূলত নিজেদের অক্ষমতা এবং মহান আল্লাহর সর্বময় ক্ষমতার স্বীকৃতি দিই। এতে তিনি ভীষণ খুশি হন এবং বান্দার আরজি পূর্ণ করেন। আর রমজানে তিনি বান্দার প্রতি সবচেয়ে বেশি দয়ার্দ্র থাকেন। তাই রহমত, মাগফিরাত ও নাজাতের মাসে তাঁর দরবারে কায়মনোবাক্যে দোয়া করা বড় ইবাদত।
পবিত্র কোরআনে মহান আল্লাহ নিজেই বলেছেন, ‘তোমরা আমাকে ডাকো। আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।’ (সুরা গাফির: ৬০) এ থেকে বোঝা যায়, বান্দার দোয়া কখনো বৃথা যায় না। কখনো কখনো মনে হয়, আল্লাহ আমাদের দোয়া কবুল করেন না। কিন্তু যখন আমরা জানব, আমাদের প্রতিটি দোয়ার বিনিময়ে আল্লাহ কী কী রেখেছেন, তখন আর কোনো হতাশা কাজ করবে না। নবী (সা.) বলেন, ‘কোনো মুসলমান যখনই কোনো দোয়া করে, যেখানে গুনাহ-সংক্রান্ত আবদার কিংবা আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার কথা নেই—আল্লাহ তাআলা সেই দোয়ার বিনিময়ে তিনটি বিষয় থেকে যেকোনো একটি বিষয় অবশ্যই দান করেন। এক. তার কাঙ্ক্ষিত আবেদন তাড়াতাড়ি পূর্ণ করেন। দুই. তার সওয়াব আখিরাতের জন্য সংরক্ষণ করেন। তিন. দুনিয়াতে অনুরূপ কোনো অনিষ্ট থেকে রক্ষা করেন।’ (মুসনাদে আহমদ)
দোয়া কবুলের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ কয়েকটি মুহূর্ত রয়েছে। তাঁর মধ্যে রমজান অন্যতম। জুমার দিন সূর্য ডোবার আগমুহূর্তেও আল্লাহ তাআলা দোয়া কবুল করেন। রাতের শেষ প্রহরে তাহাজ্জুদের সময়ও তিনি বান্দাকে নিরাশ করেন না। এ ছাড়া সিজদারত অবস্থায়, আজানের সময়ে, আজান-একামতের মধ্যবর্তী সময়ে, সকাল-সন্ধ্যায়, ইফতারের মুহূর্তও দোয়া কবুলের সেরা সময়।
ইসলাম ধর্ম এমন একটি পরিপূর্ণ জীবনব্যবস্থা, যেখানে মানুষের জানমালের নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তাই একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা ইসলামে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ কাজ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। পাশাপাশি কোনো নির্দোষ প্রাণ হরণ করা ইসলামে শুধু নিষিদ্ধই নয়, বরং একে মানবতার বিরুদ্ধে ঘৃণ্য...
১৩ ঘণ্টা আগেমানুষ স্বভাবতই সমাজবদ্ধ জীব। একাকী জীবন মানব প্রকৃতির সঙ্গে যায় না। সমাজে টিকে থাকতে হলে একজন মানুষের জন্য অন্যের সহযোগিতা অপরিহার্য। জীবনের চলার পথে নানা চ্যালেঞ্জ ও বিপদের সময় একে অপরের পাশে দাঁড়ানোই মানবিকতা ও ধর্মীয় দায়িত্বের প্রতিচ্ছবি। বিশেষত, বিপদগ্রস্ত মানুষ যখন অসহায় হয়ে পড়ে, তখন তার জন্য এ
১৪ ঘণ্টা আগেমানুষের জীবনে প্রিয়জনের মৃত্যু এক গভীর শোক ও বেদনার সময়। এমন পরিস্থিতিতে একজন মুমিনের করণীয় কী হবে—ইসলাম সেই পথ নির্দেশনা স্পষ্টভাবে দিয়েছে। ইসলাম স্বাভাবিক আবেগকে দমন করতে বলেনি, বরং ধৈর্য ধারণের শিক্ষা দিয়েছে। প্রিয়জন হারিয়ে চোখের পানি ঝরানো নিষিদ্ধ নয়, কিন্তু শোক প্রকাশের কিছু সীমা-পরিসীমা ইসলামে
১৭ ঘণ্টা আগেমানুষ সামাজিক জীব। তাই সমাজবদ্ধ জীবনে কোনো মানুষের পক্ষে একাকী বসবাস করা সম্ভব নয়। বিভিন্ন প্রয়োজনে একে অপরের সাহায্য ছাড়া মানুষ চলতে পারে না। তাই বিপৎসংকুল পরিস্থিতিতে অন্যের সাহায্যের প্রয়োজন পড়ে।
১৮ ঘণ্টা আগে