ইসলাম ডেস্ক
একনিষ্ঠভাবে করা প্রতিটি ভালো কাজই আল্লাহর কাছে প্রিয়। তবে হাদিস শরিফে নির্দিষ্টভাবে কিছু আমলের ব্যাপারে বলা হয়েছে, যেগুলো আল্লাহর অধিক প্রিয়।
হাদিসের আলোকে এখানে সেসব আমলের কথা তুলে ধরা হলো:
১. আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। এটিই ইমানের প্রথম ধাপ।
২. তাঁর পথে লড়াই করা। আল্লাহর দেওয়া জীবনবিধান বাস্তবায়নের জন্য নিরন্তর সংগ্রাম করা আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় কাজ।
৩. যথাযথ নিয়মে হজ আদায় করা। যাদের সামর্থ্য আছে, তাদের জন্য মক্কায় গিয়ে হজ আদায় করা ফরজ।
৪. সময়মতো নামাজ আদায় করা। নামাজ ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত।
৫. মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা। শিরকের পর সবচেয়ে জঘন্য কাজ হলো মা-বাবার অবাধ্যতা। তাই তাদের প্রতি সদাচার আল্লাহর প্রিয় কাজ।
৬. অন্যান্য ফরজ ইবাদত। ফরজ ইবাদতই মুমিনের প্রথম কাজ, যা আদায় না করলে আল্লাহ শাস্তি দেবেন।
৭. নিয়মিত আমল করা। একদিন বেশি করে নফল ইবাদত করার পর কিছুদিন একেবারেই না করার চেয়ে অল্প অল্প প্রতিদিন করতে থাকা আল্লাহর কাছে প্রিয়।
৮. অধিকহারে আল্লাহর জিকির করা। আল্লাহর বান্দাদের মুখে আল্লাহর স্মরণ তাঁকে আনন্দ দেয় এবং তিনি অনেক খুশি হন।
৯. অন্যের উপকার করা। সৃষ্টির প্রতি দয়া করা এবং মানবতার সেবা করা আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের মাধ্যম।
১০. খাবার খাওয়ানো। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাবার দেওয়া মানবিকতার অন্যতম দিক। তাই এটি আল্লাহর প্রিয় কাজ।
১১. পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম দেওয়া। সালাম আন্তরিকতা ও সৌহার্দ্য বাড়ায়।
১২. মানুষকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা। মানুষকে কষ্ট দিলে আল্লাহ কষ্ট পান এবং তা থেকে বিরত থাকলে তিনি খুশি হন।
আরও খবর পড়ুন:
একনিষ্ঠভাবে করা প্রতিটি ভালো কাজই আল্লাহর কাছে প্রিয়। তবে হাদিস শরিফে নির্দিষ্টভাবে কিছু আমলের ব্যাপারে বলা হয়েছে, যেগুলো আল্লাহর অধিক প্রিয়।
হাদিসের আলোকে এখানে সেসব আমলের কথা তুলে ধরা হলো:
১. আল্লাহ ও রাসুলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করা। এটিই ইমানের প্রথম ধাপ।
২. তাঁর পথে লড়াই করা। আল্লাহর দেওয়া জীবনবিধান বাস্তবায়নের জন্য নিরন্তর সংগ্রাম করা আল্লাহর অত্যন্ত প্রিয় কাজ।
৩. যথাযথ নিয়মে হজ আদায় করা। যাদের সামর্থ্য আছে, তাদের জন্য মক্কায় গিয়ে হজ আদায় করা ফরজ।
৪. সময়মতো নামাজ আদায় করা। নামাজ ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফরজ ইবাদত।
৫. মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা। শিরকের পর সবচেয়ে জঘন্য কাজ হলো মা-বাবার অবাধ্যতা। তাই তাদের প্রতি সদাচার আল্লাহর প্রিয় কাজ।
৬. অন্যান্য ফরজ ইবাদত। ফরজ ইবাদতই মুমিনের প্রথম কাজ, যা আদায় না করলে আল্লাহ শাস্তি দেবেন।
৭. নিয়মিত আমল করা। একদিন বেশি করে নফল ইবাদত করার পর কিছুদিন একেবারেই না করার চেয়ে অল্প অল্প প্রতিদিন করতে থাকা আল্লাহর কাছে প্রিয়।
৮. অধিকহারে আল্লাহর জিকির করা। আল্লাহর বান্দাদের মুখে আল্লাহর স্মরণ তাঁকে আনন্দ দেয় এবং তিনি অনেক খুশি হন।
৯. অন্যের উপকার করা। সৃষ্টির প্রতি দয়া করা এবং মানবতার সেবা করা আল্লাহর অনুগ্রহ লাভের মাধ্যম।
১০. খাবার খাওয়ানো। ক্ষুধার্ত মানুষকে খাবার দেওয়া মানবিকতার অন্যতম দিক। তাই এটি আল্লাহর প্রিয় কাজ।
১১. পরিচিত-অপরিচিত সবাইকে সালাম দেওয়া। সালাম আন্তরিকতা ও সৌহার্দ্য বাড়ায়।
১২. মানুষকে কষ্ট দেওয়া থেকে বিরত থাকা। মানুষকে কষ্ট দিলে আল্লাহ কষ্ট পান এবং তা থেকে বিরত থাকলে তিনি খুশি হন।
আরও খবর পড়ুন:
মহানবী (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা এবং সরাসরি তাঁকে সালাম জানানো নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু শিষ্টাচার ও আদব। এখানে কয়েকটি তুলে ধরা হলো—
১২ মিনিট আগেসামাজিক সম্পর্কের অসামান্য বন্ধন দাওয়াত, যেখানে খাবারের সঙ্গে মিশে যায় আন্তরিকতা, স্নেহ ও ভালোবাসা। দেশ, ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে এই সংস্কৃতি চলে আসছে যুগ যুগ ধরে। এ ছাড়া মেহমানদারি নবী-রাসুলেরও আদর্শ।
২ ঘণ্টা আগেনবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
২১ ঘণ্টা আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
১ দিন আগে