আমজাদ ইউনুস
রমজান মহিমান্বিত রাত লাইলাতুল কদরের মাস। পবিত্র কোরআন নাজিলের মাস। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল আরম্ভ হয়। ক্ষমা ও মাগফিরাত ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাস এটি। হাদিসে এ মাসের অনেক ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। এ মাসে রোজা রাখার প্রতিদান আল্লাহ নিজেই দেবেন এবং রোজাদারদের বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। এ মাসে ওমরাহ করলে নবীজির সঙ্গে হজ পালনের সওয়াব পাওয়ার কথাও হাদিসে এসেছে।
এমন সব ফজিলতের পাশাপাশি রমজানে মুসলমানদের এমন পাঁচটি বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা আগের কোনো জাতিকে দান করা হয়নি। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রমজানে আমার উম্মতকে এমন পাঁচটি বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা আগের কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। (তা হলো), এক. রোজাদারের মুখের (উপবাসজনিত) দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের ঘ্রাণের চেয়েও প্রিয়। দুই. রোজাদারের জন্য ফেরেশতাগণ ইফতারের সময় পর্যন্ত মাগফিরাতের দোয়া করতে থাকে। তিন. (রমজান মাসের) প্রতিদিন আল্লাহপাক রোজাদারের জান্নাতকে সুসজ্জিত করেন। এরপর আল্লাহ তাআলা (জান্নাতকে সম্বোধন করে) বলেন, ‘অতিসত্বর আমার নেকবান্দারা নিজেদের পার্থিব জীবনের কষ্ট-ক্লেশ থেকে মুক্ত হয়ে তোমার কাছে আসবে।’ চার. এ মাসে অবাধ্য শয়তানদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করে রাখা হয়। ফলে অন্যান্য মাসে তারা যেসব মন্দ কাজ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারত, এ মাসে সে পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। পাঁচ. রমজানের সর্বশেষ রাতে রোজাদারদের ক্ষমা করে দেওয়া হয়। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে রাত কি শবে কদর?’ রাসুল উত্তরে বললেন, ‘না, বরং নিয়ম হলো মজদুরকে কাজের শেষে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।’ (মুসনাদে আহমদ)
আমজাদ ইউনুস, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
রমজান মহিমান্বিত রাত লাইলাতুল কদরের মাস। পবিত্র কোরআন নাজিলের মাস। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল আরম্ভ হয়। ক্ষমা ও মাগফিরাত ও আল্লাহর নৈকট্য লাভের মাস এটি। হাদিসে এ মাসের অনেক ফজিলতের কথা বর্ণিত হয়েছে। এ মাসে রোজা রাখার প্রতিদান আল্লাহ নিজেই দেবেন এবং রোজাদারদের বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। এ মাসে ওমরাহ করলে নবীজির সঙ্গে হজ পালনের সওয়াব পাওয়ার কথাও হাদিসে এসেছে।
এমন সব ফজিলতের পাশাপাশি রমজানে মুসলমানদের এমন পাঁচটি বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা আগের কোনো জাতিকে দান করা হয়নি। হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘রমজানে আমার উম্মতকে এমন পাঁচটি বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে, যা আগের কোনো উম্মতকে দান করা হয়নি। (তা হলো), এক. রোজাদারের মুখের (উপবাসজনিত) দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের ঘ্রাণের চেয়েও প্রিয়। দুই. রোজাদারের জন্য ফেরেশতাগণ ইফতারের সময় পর্যন্ত মাগফিরাতের দোয়া করতে থাকে। তিন. (রমজান মাসের) প্রতিদিন আল্লাহপাক রোজাদারের জান্নাতকে সুসজ্জিত করেন। এরপর আল্লাহ তাআলা (জান্নাতকে সম্বোধন করে) বলেন, ‘অতিসত্বর আমার নেকবান্দারা নিজেদের পার্থিব জীবনের কষ্ট-ক্লেশ থেকে মুক্ত হয়ে তোমার কাছে আসবে।’ চার. এ মাসে অবাধ্য শয়তানদের শৃঙ্খলাবদ্ধ করে রাখা হয়। ফলে অন্যান্য মাসে তারা যেসব মন্দ কাজ পর্যন্ত পৌঁছাতে পারত, এ মাসে সে পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে না। পাঁচ. রমজানের সর্বশেষ রাতে রোজাদারদের ক্ষমা করে দেওয়া হয়। সাহাবাগণ জিজ্ঞেস করলেন, ‘হে আল্লাহর রাসুল, সে রাত কি শবে কদর?’ রাসুল উত্তরে বললেন, ‘না, বরং নিয়ম হলো মজদুরকে কাজের শেষে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।’ (মুসনাদে আহমদ)
আমজাদ ইউনুস, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
বাংলা অঞ্চলের হাজার বছরের ইতিহাসে ধর্ম, সংস্কৃতি ও স্থাপত্যের যে সমন্বয় ঘটেছে, তার মধ্যে ইসলামি স্থাপত্য এক মহিমান্বিত অধ্যায়। কালের গহ্বরে কিছু নিদর্শন হারিয়ে গেলেও, আজও দাঁড়িয়ে থাকা মসজিদের গম্বুজ, মাদ্রাসার মিনার কিংবা মাজারের কারুকাজ ইসলামের প্রসার ও সৃজনশীলতার এক অনুপম সাক্ষ্য বহন করে।
২০ ঘণ্টা আগেপৃথিবীতে আমরা কেউই চাপমুক্ত নই; দুশ্চিন্তা ও হতাশা সবারই থাকে। তবে এটি অস্বাভাবিক মাত্রায় হলে তা মানসিক রোগে রূপ নেয়, যা অনেক শারীরিক রোগেরও কারণ। তাই প্রতিটি মানুষের দুশ্চিন্তা থেকে বের হয়ে আসা উচিত। চিন্তামুক্ত থাকার জন্য কোরআন-হাদিসে বেশ কিছু আমলের কথা এসেছে। এখানে ৪টি আমলের কথা আলোচনা করছি।
২১ ঘণ্টা আগেহিজরি সনের অষ্টম মাস শাবান। ইসলামে এ মাসের ফজিলত ও মর্যাদা অনেক। মহানবী (সা.) রজব মাস থেকেই রমজানের প্রস্তুতি শুরু করতেন। শাবান মাসে বেশি বেশি রোজা রেখে রমজানের জন্য মানসিকভাবে তৈরি হতেন। এ মাসের মধ্যভাগে রয়েছে ফজিলতের রাত শবে বরাত।
২১ ঘণ্টা আগেআরবি দাওয়াত শব্দের অর্থ ডাকা এবং তাবলিগ শব্দের অর্থ পৌঁছে দেওয়া। ইসলামের সুমহান বাণীর প্রচার-প্রসারের পদ্ধতিকেই দাওয়াত ও তাবলিগ বলা হয়। ইসলামের দৃষ্টিতে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য। মুসলমানদের একটি দলকে অবশ্যই এই দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘আর তোমাদের মধ্যে একটা...
২১ ঘণ্টা আগে