হুসাইন আহমদ
মা-বাবার প্রতি সন্তানের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। ইসলাম এ বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনের সুরা বনি ইসরা তথা বনি ইসরাইলের দুটি আয়াতে সন্তানের ৬টি কর্তব্যের কথা বর্ণিত হয়েছে।
এক. উত্তম আচরণ: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আপনার রব আদেশ দিয়েছেন, তিনি ছাড়া আর কারও ইবাদত না করতে এবং মা-বাবার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
দুই. বিরক্ত না হওয়া: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তাদের (বাবা-মাকে) ‘উফ’ শব্দটিও বলো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
তিন. ধমক না দেওয়া: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তোমরা তাদের ধমক দিও না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
চার. সুন্দর করে কথা বলা: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তাদের সঙ্গে সুন্দর শিষ্টাচারপূর্ণ কথা বলো।’ (সুরা বনি ইসরাইল: আয়াত: ২৩) অর্থাৎ তাদের সঙ্গে নম্র আচরণ করো। তাদের সামনে কখনো নিজেকে কঠোর করিও না। কেননা মা-বাবার সন্তুষ্টিতেই আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর মা-বাবার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।
পাঁচ. বিনয়ী আচরণ করা: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, আর তাদের সামনে ভালোবাসার সঙ্গে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩) অর্থাৎ মা-বাবার সামনে নিজেকে এমনভাবে উত্থাপন করো, যেন তুমি তাদের কাছে দুর্বল। তাদের কথার ওপর কথা বলার সামর্থ্যটুকুও তোমার নেই। তাদের উভয়কে জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসো।
ছয়. দোয়া করা: তাদের জন্য দোয়া শিখিয়ে দিয়ে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে আমার পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৪)
হুসাইন আহমদ, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
মা-বাবার প্রতি সন্তানের অনেক দায়িত্ব রয়েছে। ইসলাম এ বিষয়ে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। পবিত্র কোরআনের সুরা বনি ইসরা তথা বনি ইসরাইলের দুটি আয়াতে সন্তানের ৬টি কর্তব্যের কথা বর্ণিত হয়েছে।
এক. উত্তম আচরণ: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আপনার রব আদেশ দিয়েছেন, তিনি ছাড়া আর কারও ইবাদত না করতে এবং মা-বাবার প্রতি সদ্ব্যবহার করতে।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
দুই. বিরক্ত না হওয়া: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তাদের (বাবা-মাকে) ‘উফ’ শব্দটিও বলো না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
তিন. ধমক না দেওয়া: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তোমরা তাদের ধমক দিও না।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩)
চার. সুন্দর করে কথা বলা: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, তাদের সঙ্গে সুন্দর শিষ্টাচারপূর্ণ কথা বলো।’ (সুরা বনি ইসরাইল: আয়াত: ২৩) অর্থাৎ তাদের সঙ্গে নম্র আচরণ করো। তাদের সামনে কখনো নিজেকে কঠোর করিও না। কেননা মা-বাবার সন্তুষ্টিতেই আল্লাহর সন্তুষ্টি। আর মা-বাবার অসন্তুষ্টিতে আল্লাহর অসন্তুষ্টি।
পাঁচ. বিনয়ী আচরণ করা: পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘আল্লাহ তাআলার নির্দেশ, আর তাদের সামনে ভালোবাসার সঙ্গে, নম্রভাবে মাথা নত করে দাও।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৩) অর্থাৎ মা-বাবার সামনে নিজেকে এমনভাবে উত্থাপন করো, যেন তুমি তাদের কাছে দুর্বল। তাদের কথার ওপর কথা বলার সামর্থ্যটুকুও তোমার নেই। তাদের উভয়কে জীবনের চেয়ে বেশি ভালোবাসো।
ছয়. দোয়া করা: তাদের জন্য দোয়া শিখিয়ে দিয়ে পবিত্র কোরআনে এরশাদ হয়েছে, ‘হে আমার পালনকর্তা, তাদের উভয়ের প্রতি রহম করুন, যেমন তারা আমাকে শৈশবকালে লালন-পালন করেছেন।’ (সুরা বনি ইসরাইল: ২৪)
হুসাইন আহমদ, শিক্ষক ও ইসলামবিষয়ক গবেষক
নবী আদম (আ.) থেকে নিয়ে মহানবী (সা.) পর্যন্ত সব নবীর যুগেই কোরবানির বিধান ছিল। (সুরা হজ: ৩৪)। তবে ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত হয়ে আছে হজরত ইবরাহিম (আ.)-এর কোরবানির ঘটনা। কেননা তা ছিল কঠিন ত্যাগের অধ্যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেহাবিল ও কাবিল নামে হজরত আদমের দু’টি সন্তান ছিল। এই দুই ভাইয়ের মধ্যে একবার এক বিষয় নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দেয়। এই দ্বন্দ্ব নিরসনে আল্লাহর নামে তাদের কোরবানি করার আদেশ দেন আদম (আ.)। সেটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম কোরবানি।
১৭ ঘণ্টা আগেঈদের দিনের গুরুত্বপূর্ণ আমল ঈদের নামাজ আদায় করা। তাই প্রস্তুতি গ্রহণ করে আগে আগে ঈদগাহে চলে যাওয়া উচিত। তবে অপ্রত্যাশিতভাবে ঈদের জামাত ছুটে গেলে অথবা অংশ বিশেষ না পেলে করণীয় হলো—
১৯ ঘণ্টা আগেখুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় ঈদ। ভেদাভেদ ভুলে সবাই এক কাতারে দাঁড়িয়ে ঈদের নামাজ আদায় করে। তবে বছরে মাত্র দুইবার এই নামাজ পড়ার ফলে অনেকেরই এর নিয়মকানুন মনে থাকে না। ঈদের নামাজ সংক্রান্ত যেসব বিষয় মনে রাখতে হবে, তা হলো—
২ দিন আগে