ইসলাম ডেস্ক
ইমান আনার পর একজন মুসলমানের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাসময়ে আদায় করা। হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘মুমিন ও শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ ত্যাগ করা।’ (তিরমিজি: ২৬২০; আবু দাউদ: ৪৬৭৮) এখন প্রশ্ন হলো, যে মুসলমান নামাজ আদায় করে না, তাকে কি ইসলামের পরিভাষায় কাফের বলা যাবে?
এর উত্তরে বেশির ভাগ ফকিহ বলেছেন, এমন ব্যক্তিকে কাফের বলা যাবে না; বরং ফাসেক বা গুনাহগার বলা যাবে। তবে সে যদি নামাজ ফরজ হওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে, তবে সে সবার ঐকমত্যে কাফের সাব্যস্ত হবে।
হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ওপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। যে ব্যক্তি তা যথাযথভাবে পালন করবে, অবহেলাহেতু এর কোনোটি পরিত্যাগ করবে না, মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানোর অঙ্গীকার করেছেন। আর যে ব্যক্তি তা (যথাযথভাবে) আদায় করবে না, তার জন্য আল্লাহর কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি ইচ্ছা করলে তাকে শাস্তি দেবেন, কিংবা জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’ (আবু দাউদ: ১৪২০)
এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, নামাজ না পড়লে ব্যক্তি কাফের হবে না। যদি কাফের হয়ে যেত তাহলে নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ তাআলা তাকে জাহান্নামে পাঠাবেন। জান্নাতে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। অথচ হাদিসে বলা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা ইচ্ছা করলে তাকে জাহান্নামে দেবেন, কিংবা জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
তবে ইসলামে নামাজ ছেড়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। নামাজ না পড়ার কারণে কেউ কাফের না হলেও তাকে জাহান্নামে যেতে হবে না—এমনটি বলা যাবে না। কারণ পবিত্র কোরআনে এসেছে, জাহান্নামিদের জিজ্ঞেস করা হবে, ‘তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নিক্ষেপ করেছে?’ তারা বলবে, ‘আমরা সালাত আদায় করতাম না।’ (সুরা মুদ্দাসসির: ৪২-৪৩)
ইমান আনার পর একজন মুসলমানের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথাসময়ে আদায় করা। হাদিসে নবী (সা.) বলেছেন, ‘মুমিন ও শিরক-কুফরের মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ ত্যাগ করা।’ (তিরমিজি: ২৬২০; আবু দাউদ: ৪৬৭৮) এখন প্রশ্ন হলো, যে মুসলমান নামাজ আদায় করে না, তাকে কি ইসলামের পরিভাষায় কাফের বলা যাবে?
এর উত্তরে বেশির ভাগ ফকিহ বলেছেন, এমন ব্যক্তিকে কাফের বলা যাবে না; বরং ফাসেক বা গুনাহগার বলা যাবে। তবে সে যদি নামাজ ফরজ হওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করে, তবে সে সবার ঐকমত্যে কাফের সাব্যস্ত হবে।
হাদিসে এসেছে, রাসুল (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ তাঁর বান্দাদের ওপর পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। যে ব্যক্তি তা যথাযথভাবে পালন করবে, অবহেলাহেতু এর কোনোটি পরিত্যাগ করবে না, মহান আল্লাহ তাকে জান্নাতে প্রবেশ করানোর অঙ্গীকার করেছেন। আর যে ব্যক্তি তা (যথাযথভাবে) আদায় করবে না, তার জন্য আল্লাহর কোনো প্রতিশ্রুতি নেই। তিনি ইচ্ছা করলে তাকে শাস্তি দেবেন, কিংবা জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।’ (আবু দাউদ: ১৪২০)
এই হাদিস থেকে বোঝা যায়, নামাজ না পড়লে ব্যক্তি কাফের হবে না। যদি কাফের হয়ে যেত তাহলে নিশ্চিতভাবেই আল্লাহ তাআলা তাকে জাহান্নামে পাঠাবেন। জান্নাতে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। অথচ হাদিসে বলা হয়েছে, আল্লাহ তাআলা ইচ্ছা করলে তাকে জাহান্নামে দেবেন, কিংবা জান্নাতে প্রবেশ করাবেন।
তবে ইসলামে নামাজ ছেড়ে দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। নামাজ না পড়ার কারণে কেউ কাফের না হলেও তাকে জাহান্নামে যেতে হবে না—এমনটি বলা যাবে না। কারণ পবিত্র কোরআনে এসেছে, জাহান্নামিদের জিজ্ঞেস করা হবে, ‘তোমাদেরকে কিসে জাহান্নামে নিক্ষেপ করেছে?’ তারা বলবে, ‘আমরা সালাত আদায় করতাম না।’ (সুরা মুদ্দাসসির: ৪২-৪৩)
ইসলামের অন্যতম প্রধান স্তম্ভ হজ পালনে এবার প্রায় ১৫ লাখ বিদেশি হজযাত্রী সৌদি আরবে সমবেত হয়েছেন। বুধবার আরাফাতের ময়দানে মুসল্লিদের ঢল নামে। কেউ কেউ হেঁটেই সেখানে পৌঁছান। তাপমাত্রা তখন ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। গত বছর বিদেশি হাজির সংখ্যা ছিল ১৬ লাখের বেশি।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রত্যেক সামর্থ্যবান পুরুষ-নারীর ওপর কোরবানি ওয়াজিব। আল্লাহ ও তার রাসুলের শর্তহীন আনুগত্য, ত্যাগ ও বিসর্জনের শিক্ষাও আছে কোরবানিতে। নবীজি (সা.)-কে আল্লাহ তাআলা নির্দেশ দিয়েছেন, ‘আপনি আপনার রবের জন্য নামাজ আদায় করুন এবং কোরবানি দিন।’ (সুরা কাউসার: ২)
১১ ঘণ্টা আগেইসলামের মূল স্তম্ভগুলোর পঞ্চমটি হলো হজ। ইমান, নামাজ, জাকাত ও রোজার পরই হজের অবস্থান। সামর্থ্যবান মুসলিমদের ওপর হজ ফরজ। অনেকেই শারীরিক ও আর্থিক অপারগতার কারণে হজ করার সামর্থ্য রাখে না। হজে যেতে না পারলেও মুসলমানদের জন্য এমন কিছু আমল রয়েছে, যার মাধ্যমে সহজেই হজের সমপরিমাণ সওয়াব পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেআরাফাহ হলো আরবি বর্ষপঞ্জির ১২তম মাসের ৯ তারিখ—যা হজের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দিন। এ ছাড়া এটি ঈদুল আজহার আগের দিন হওয়ায় মুসলমানরা ঈদের সর্বশেষ প্রস্তুতিও এই দিন নিয়ে থাকে। পবিত্র কোরআন ও হাদিস অনুযায়ী, এই দিনটি বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ।
১৪ ঘণ্টা আগে