অবৈধ অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রের রক্ত দূষিত করছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার রিপাবলিকান এই প্রার্থী বিতর্কিত এই মন্তব্য করেছেন বলে দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এর আগেও এ ধরনের মন্তব্যের জন্য তাঁকে জেনোফোবিক ও নাৎসি বাহিনীর প্রতিধ্বনি বলে সমালোচনা করা হয়েছে।
মার্কিন অঙ্গরাজ্য নিউ হ্যাম্পশায়ারে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় ট্রাম্প এ কথা বলেন। প্রচারণায় তিনি মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের প্রবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। গত সেপ্টেম্বরে এই সীমান্ত দিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের প্রবেশ নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিষিদ্ধ ও বৈধ অভিবাসনের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প।
নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডারহাম শহরে এক সমাবেশে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকাসহ এশিয়া ও আফ্রিকা থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা যুক্তরাষ্ট্রে আসছে। তারা আমাদের দেশের রক্ত দূষিত করছে। সমগ্র বিশ্ব থেকেই তারা আমাদের দেশে ভিড় জমাচ্ছে।’
গত সেপ্টেম্বরে ডানপন্থী ওয়েবসাইট দ্য ন্যাশনাল পালসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প একই বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যান্টি-ডিফেমেশন লিগ তাঁর এ মন্তব্যের তিরস্কার করে। লিগের নেতা জনাথান গ্রিনব্ল্যাট এই ভাষাকে ‘বর্ণবাদী, জেনোফোবিক এবং অত্যন্ত ঘৃণ্য’ বলে অভিহিত করেন। জেনোফোবিয়া হলো অজ্ঞাতভীতি বা অজানার প্রতি ভয়।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ও ফ্যাসিজমের এক বইয়ের লেখক জনাথান স্ট্যানলি বলেন, ‘ট্রাম্পের বারবার একই ভাষার ব্যবহার বিপজ্জনক। তাঁর এই শব্দগুলো নাৎসি নেতা অ্যাডলফ হিটলারের কথা মনে করিয়ে দেয়। হিটলার বলতেন, ইহুদিরা জার্মানদের রক্ত দূষিত করছে।’
স্ট্যানলি বলেন, এখন তিনি নির্বাচনী সমাবেশে বারবার একই শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করছেন। বিপজ্জনক মন্তব্যের পুনরাবৃত্তি এটিকে স্বাভাবিক করে তোলে এবং এতে উল্লেখিত বিষয় বাস্তবায়নের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীদের নিরাপত্তার জন্য এটি খুবই উদ্বেগজনক।’
গত অক্টোবরে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার মুখপাত্র স্টিভেন চেউং সাবেক এই প্রেসিডেন্টের ‘উদ্ভট’ ভাষার সমালোচনা উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন বই, সংবাদ প্রতিবেদন ও টিভিতে একই ভাষা প্রচলিত। গতকাল শনিবারে ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে চেউং তাৎক্ষণিক কোনো জবাব দেননি।
অবৈধ অভিবাসীরা যুক্তরাষ্ট্রের রক্ত দূষিত করছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার রিপাবলিকান এই প্রার্থী বিতর্কিত এই মন্তব্য করেছেন বলে দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। এর আগেও এ ধরনের মন্তব্যের জন্য তাঁকে জেনোফোবিক ও নাৎসি বাহিনীর প্রতিধ্বনি বলে সমালোচনা করা হয়েছে।
মার্কিন অঙ্গরাজ্য নিউ হ্যাম্পশায়ারে নির্বাচনী প্রচারণা চালানোর সময় ট্রাম্প এ কথা বলেন। প্রচারণায় তিনি মার্কিন-মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের প্রবেশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেন। গত সেপ্টেম্বরে এই সীমান্ত দিয়ে অভিবাসনপ্রত্যাশীদের প্রবেশ নতুন উচ্চতায় পৌঁছেছে। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে অবৈধ অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিষিদ্ধ ও বৈধ অভিবাসনের ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করবেন বলে প্রতিশ্রুতি দেন ট্রাম্প।
নিউ হ্যাম্পশায়ারের ডারহাম শহরে এক সমাবেশে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ট্রাম্প বলেন, ‘দক্ষিণ আমেরিকাসহ এশিয়া ও আফ্রিকা থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা যুক্তরাষ্ট্রে আসছে। তারা আমাদের দেশের রক্ত দূষিত করছে। সমগ্র বিশ্ব থেকেই তারা আমাদের দেশে ভিড় জমাচ্ছে।’
গত সেপ্টেম্বরে ডানপন্থী ওয়েবসাইট দ্য ন্যাশনাল পালসের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প একই বক্তব্য দিয়েছেন। অ্যান্টি-ডিফেমেশন লিগ তাঁর এ মন্তব্যের তিরস্কার করে। লিগের নেতা জনাথান গ্রিনব্ল্যাট এই ভাষাকে ‘বর্ণবাদী, জেনোফোবিক এবং অত্যন্ত ঘৃণ্য’ বলে অভিহিত করেন। জেনোফোবিয়া হলো অজ্ঞাতভীতি বা অজানার প্রতি ভয়।
ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন অধ্যাপক ও ফ্যাসিজমের এক বইয়ের লেখক জনাথান স্ট্যানলি বলেন, ‘ট্রাম্পের বারবার একই ভাষার ব্যবহার বিপজ্জনক। তাঁর এই শব্দগুলো নাৎসি নেতা অ্যাডলফ হিটলারের কথা মনে করিয়ে দেয়। হিটলার বলতেন, ইহুদিরা জার্মানদের রক্ত দূষিত করছে।’
স্ট্যানলি বলেন, এখন তিনি নির্বাচনী সমাবেশে বারবার একই শব্দগুচ্ছ ব্যবহার করছেন। বিপজ্জনক মন্তব্যের পুনরাবৃত্তি এটিকে স্বাভাবিক করে তোলে এবং এতে উল্লেখিত বিষয় বাস্তবায়নের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসীদের নিরাপত্তার জন্য এটি খুবই উদ্বেগজনক।’
গত অক্টোবরে ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারণার মুখপাত্র স্টিভেন চেউং সাবেক এই প্রেসিডেন্টের ‘উদ্ভট’ ভাষার সমালোচনা উড়িয়ে দেন। তিনি বলেন, বিভিন্ন বই, সংবাদ প্রতিবেদন ও টিভিতে একই ভাষা প্রচলিত। গতকাল শনিবারে ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাইলে চেউং তাৎক্ষণিক কোনো জবাব দেননি।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলে তেহরানে বিনিয়োগ করতে পারে। এমনকি ইরানের তেল ও গ্যাস খাতে কাজ করতে চাইলেও তেহরানের কোনো আপত্তি নেই। তবে বিনিয়োগ করার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। আরাগচি মনে করেন, ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণেই..
১ ঘণ্টা আগেতুরস্কের প্রতিষ্ঠান সেলেবিকে দেশের বিমানবন্দরগুলোতে কার্যক্রম চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। এ ছাড়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, মৌলানা আজাদ ন্যাশনাল উর্দু ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তুরস্কের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক স্থগিত...
৩ ঘণ্টা আগেস্লোভেনিয়ায় মেলানিয়া ট্রাম্পের প্রথম ভাস্কর্যটি আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর, একই স্থানে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিও উধাও হয়ে গেছে! এই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতা বিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদ মাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ড-এর এক
৬ ঘণ্টা আগে