অনলাইন ডেস্ক
বিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদমাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
ব্যবসা ব্যবস্থাপক, প্রকৌশলী ও দোভাষীর মতো পেশার জন্য প্রযোজ্য এ ভিসায় আবেদনকারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অথবা কমপক্ষে ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হয়।
নাগোয়া সিটির যন্ত্রাংশ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাকাসাগো ফ্লুইডিক সিস্টেমস ১২ জন বিদেশি দক্ষ কর্মী নিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি মহাকাশ, কোষ সংস্কৃতি এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের ভালভ, পাম্প ও তরল সিস্টেম তৈরি করে।
যন্ত্র প্রকৌশলের শিক্ষার্থী ভিয়েতনামের এনগুয়েন ডাং জুং এই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং রকেটের জন্য সুনির্দিষ্ট যন্ত্রাংশ তৈরি করতে মেশিন প্রোগ্রামিংয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বলেন, জাপানি প্রযুক্তি থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এটি একটি মূল্যবান অভিজ্ঞতা।
তাকাসাগো ফ্লুইডিক সিস্টেমস বলছে, এনগুয়েনের মতো কর্মীদের নিয়োগের ফলে তাঁরাও উপকৃত হচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ কর্মকর্তা নাকানো সাকি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশের মানুষকে নিয়োগের মাধ্যমে আমরা বিদেশি বাজার সম্পর্কে জানতে পারি এবং সেই জ্ঞান ব্যবহার করে বৈশ্বিকভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারণ করতে পারি।’
তবে এনগুয়েন তাঁর কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও অনেক ভিয়েতনামি শ্রমিক অভিযোগ করেছেন, তাঁরা জাপানে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।
গত ডিসেম্বরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এসব সমস্যার কিছু অংশ উঠে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ভিয়েতনামি শ্রমিকেরা একটি এজেন্সির কাছে তাঁদের বকেয়া মজুরির জন্য দাবি জানাচ্ছেন। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, তাদের এমন কাজে বাধ্য করা হয়েছে, যা আবাসিক মর্যাদার শর্ত পূরণ করে না।
এই ভিসা ক্যাটাগরিতে নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে সমস্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে টোকিওভিত্তিক অ-লাভজনক সংস্থা জাপান ভিয়েতনাম তমোইকি অ্যাসোসিয়েশন। এই সংস্থা ভিয়েতনামি শ্রমিকদের সহায়তা করে।
সংস্থাটির প্রতিনিধি পরিচালক ইয়োশিমিজু জিহো বলেন, ‘এত কম বয়সী মানুষের আমাদের কাছে এসে কাজ হারানোর পর সাহায্য চাইতে দেখে আমি অবাক হয়েছি।’
ভিসার শর্ত ও প্রকৃত কাজের মধ্যে অসামঞ্জস্যতাও সমস্যা সৃষ্টি করেছে বলে জানান তিনি।
সংস্থার এক গ্রাহক দক্ষ কর্মী হিসেবে ভিয়েতনাম থেকে জাপানে আসেন। তিনি একজন দালালকে কমিশন ফি হিসেবে ৭ হাজার ডলারের বেশি পরিশোধ করেন। গ্রাহকের দাবি, যে প্রতিষ্ঠান তাঁকে নিয়োগ দিয়েছিল, তারা রেস্টুরেন্ট ও হোটেল পরিষ্কার করার কাজ করায়। এরপর কোনো কাজ না দিয়ে তাঁকে একপ্রকার বেকার অবস্থায় রেখে দেয়। এতে তাঁর আর নিজেকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি।
ইয়োশিমিজু বলেন, ‘এধরনের কাজ টেকনিক্যাল ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় জাপানে আসা লোকদের দ্বারা করা উচিত। দক্ষ কর্মী ভিসাধারীদের দ্বারা নয়।’
অবৈধভাবে এই ভিসায় ওই লোকদের আনা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
ইয়োশিমিজু আরও বলেন, ‘এই ভিসাধারীদের জন্য যথাযথ সহায়তার ব্যবস্থা নেই। এই ভিসা ক্যাটাগরিতে উচ্চ ভাষাগত দক্ষতার প্রয়োজন হয় না, ফলে কেউ কেউ জাপানি ভাষা একেবারেই বলতে পারেন না।’
গত মার্চে ৩৩ বছর বয়সী এক ভিয়েতনামি ইয়োশিমিজুর কাছে আসেন। তিনি চাকরি হারানোর এবং তিন মাস বেতন না পাওয়ার কথা জানান।
ইয়োশিমিজু তাঁকে পরামর্শ দেন ভিসার ক্যাটাগরি পরিবর্তন করে নতুন কাজ খুঁজতে, কারণ তাঁর জাপানি ভাষা দক্ষতা নেই। তবে তিনি এই পরিবর্তনে অনিচ্ছুক। তাঁর মতে, দক্ষ কর্মী ভিসা তাঁর স্ত্রীকে জাপানে তাঁর সঙ্গে থাকার সুযোগ দেয়, যা অন্য ভিসা ক্যাটাগরিতে সম্ভব নয়।
ওই কর্মী বলেন, ‘আমি এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছি না। আমার কেবল একটা চাকরি দরকার। কেউ যদি আমাকে নিয়োগ দেয়, আমি যেকোনো কাজ করব।’
ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা অনেক সমস্যার মূল কারণ বলে মনে করেন ইয়োশিমিজু। তিনি বলেন, ‘আমি দেখেছি, তাদের অনেকেই একেবারেই জাপানি বলতে পারে না। কিছু প্রতিষ্ঠান এই দুর্বলতার সুযোগ নেয়। কারণ কর্মী ভিসা ব্যবস্থায় তাদের সহায়তার জন্য কোনো জায়গা নেই। যদি কিছু ঘটে, তা বড় সমস্যায় রূপ নেয়।’
একজন বিশেষজ্ঞের মতে, সরকার ২০২৭ সালের মধ্যে টেকনিক্যাল প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে কঠোর নিয়মকানুন আরোপ করার পর থেকে দক্ষ কর্মী ভিসাধারীদের মধ্যে সমস্যা বাড়ছে। কিছু প্রতিষ্ঠান তাঁদের কাজের শূন্যতা পূরণের জন্য দক্ষ কর্মী ভিসা ক্যাটাগরির দিকে ঝুঁকেছে।
বিদেশি কর্মীদের কর্মসংস্থান সমস্যা নিয়ে অভিজ্ঞ পরামর্শক ইকেবে শোইচিরো বলেন, শ্রমিক সংকটে থাকা কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দক্ষ কর্মী ভিসা ব্যবস্থার ফাঁকফোকর কাজে লাগাচ্ছে। কিছু ভিয়েতনামি শ্রমিক এই ভিসা ক্যাটাগরিতে আসতে দালালকে উচ্চ কমিশন ফি দিয়েছেন, কিন্তু পরে তাঁদের দক্ষতার বাইরে অন্য কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে।
ইকেবে আরও বলেন, ‘বিদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের জন্য এই ভিসা ক্যাটাগরি নতুন একটি বিকল্প হয়ে উঠেছে। এটি আবেদন করার ক্ষেত্রে সহজ এবং তদারকি কম।’
জাপান ইমিগ্রেশন সার্ভিস এজেন্সি বলেছে, বকেয়া বেতন এবং কাজের অমিলের মতো সমস্যাগুলো জানেন তারা। নিয়ম ভঙ্গকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে অনসাইট পরিদর্শনের মতো ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।
জাপান যখন শ্রমসংকট মোকাবিলায় আরও বিদেশি কর্মীদের সুযোগ দিচ্ছে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব কর্মীর জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকা জরুরি। তাঁদের মতে, দেশের বর্তমান ভিসা-ব্যবস্থার ওপর আরও তদারকি প্রয়োজন।
বিগত কয়েক বছরে জাপানে বিদেশি শ্রমিকের সংখ্যা বেড়েছে। বিশেষ করে ‘ইঞ্জিনিয়ার, মানবিকতাবিষয়ক বিশেষজ্ঞ, আন্তর্জাতিক সেবা’—এসব বিষয়ে দক্ষতার ভিত্তিতে ভিসার মাধ্যমে বিদেশি শ্রমিক আসছেন। গত এক দশকে এ ধরনের শ্রমিকের সংখ্যা তিন গুণ বেড়ে ৪ লাখের বেশি হয়েছে। জাপানের সংবাদমাধ্যম এনএইচকে ওয়ার্ল্ডের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
ব্যবসা ব্যবস্থাপক, প্রকৌশলী ও দোভাষীর মতো পেশার জন্য প্রযোজ্য এ ভিসায় আবেদনকারীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রি অথবা কমপক্ষে ১০ বছরের কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হয়।
নাগোয়া সিটির যন্ত্রাংশ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান তাকাসাগো ফ্লুইডিক সিস্টেমস ১২ জন বিদেশি দক্ষ কর্মী নিয়োগ করেছে। প্রতিষ্ঠানটি মহাকাশ, কোষ সংস্কৃতি এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে ব্যবহৃত বিভিন্ন ধরনের ভালভ, পাম্প ও তরল সিস্টেম তৈরি করে।
যন্ত্র প্রকৌশলের শিক্ষার্থী ভিয়েতনামের এনগুয়েন ডাং জুং এই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং রকেটের জন্য সুনির্দিষ্ট যন্ত্রাংশ তৈরি করতে মেশিন প্রোগ্রামিংয়ের দায়িত্বে রয়েছেন। তিনি বলেন, জাপানি প্রযুক্তি থেকে অনেক কিছু শেখার আছে। এটি একটি মূল্যবান অভিজ্ঞতা।
তাকাসাগো ফ্লুইডিক সিস্টেমস বলছে, এনগুয়েনের মতো কর্মীদের নিয়োগের ফলে তাঁরাও উপকৃত হচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ কর্মকর্তা নাকানো সাকি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশের মানুষকে নিয়োগের মাধ্যমে আমরা বিদেশি বাজার সম্পর্কে জানতে পারি এবং সেই জ্ঞান ব্যবহার করে বৈশ্বিকভাবে আমাদের প্রতিষ্ঠান সম্প্রসারণ করতে পারি।’
তবে এনগুয়েন তাঁর কাজ নিয়ে সন্তুষ্ট হলেও অনেক ভিয়েতনামি শ্রমিক অভিযোগ করেছেন, তাঁরা জাপানে কাজ করতে গিয়ে বিভিন্ন সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছেন।
গত ডিসেম্বরে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করা একটি ভিডিওতে এসব সমস্যার কিছু অংশ উঠে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, ভিয়েতনামি শ্রমিকেরা একটি এজেন্সির কাছে তাঁদের বকেয়া মজুরির জন্য দাবি জানাচ্ছেন। কেউ কেউ অভিযোগ করেন, তাদের এমন কাজে বাধ্য করা হয়েছে, যা আবাসিক মর্যাদার শর্ত পূরণ করে না।
এই ভিসা ক্যাটাগরিতে নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে সমস্যা বাড়ছে বলে জানিয়েছে টোকিওভিত্তিক অ-লাভজনক সংস্থা জাপান ভিয়েতনাম তমোইকি অ্যাসোসিয়েশন। এই সংস্থা ভিয়েতনামি শ্রমিকদের সহায়তা করে।
সংস্থাটির প্রতিনিধি পরিচালক ইয়োশিমিজু জিহো বলেন, ‘এত কম বয়সী মানুষের আমাদের কাছে এসে কাজ হারানোর পর সাহায্য চাইতে দেখে আমি অবাক হয়েছি।’
ভিসার শর্ত ও প্রকৃত কাজের মধ্যে অসামঞ্জস্যতাও সমস্যা সৃষ্টি করেছে বলে জানান তিনি।
সংস্থার এক গ্রাহক দক্ষ কর্মী হিসেবে ভিয়েতনাম থেকে জাপানে আসেন। তিনি একজন দালালকে কমিশন ফি হিসেবে ৭ হাজার ডলারের বেশি পরিশোধ করেন। গ্রাহকের দাবি, যে প্রতিষ্ঠান তাঁকে নিয়োগ দিয়েছিল, তারা রেস্টুরেন্ট ও হোটেল পরিষ্কার করার কাজ করায়। এরপর কোনো কাজ না দিয়ে তাঁকে একপ্রকার বেকার অবস্থায় রেখে দেয়। এতে তাঁর আর নিজেকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব হয়নি।
ইয়োশিমিজু বলেন, ‘এধরনের কাজ টেকনিক্যাল ইন্টার্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচির আওতায় জাপানে আসা লোকদের দ্বারা করা উচিত। দক্ষ কর্মী ভিসাধারীদের দ্বারা নয়।’
অবৈধভাবে এই ভিসায় ওই লোকদের আনা হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
ইয়োশিমিজু আরও বলেন, ‘এই ভিসাধারীদের জন্য যথাযথ সহায়তার ব্যবস্থা নেই। এই ভিসা ক্যাটাগরিতে উচ্চ ভাষাগত দক্ষতার প্রয়োজন হয় না, ফলে কেউ কেউ জাপানি ভাষা একেবারেই বলতে পারেন না।’
গত মার্চে ৩৩ বছর বয়সী এক ভিয়েতনামি ইয়োশিমিজুর কাছে আসেন। তিনি চাকরি হারানোর এবং তিন মাস বেতন না পাওয়ার কথা জানান।
ইয়োশিমিজু তাঁকে পরামর্শ দেন ভিসার ক্যাটাগরি পরিবর্তন করে নতুন কাজ খুঁজতে, কারণ তাঁর জাপানি ভাষা দক্ষতা নেই। তবে তিনি এই পরিবর্তনে অনিচ্ছুক। তাঁর মতে, দক্ষ কর্মী ভিসা তাঁর স্ত্রীকে জাপানে তাঁর সঙ্গে থাকার সুযোগ দেয়, যা অন্য ভিসা ক্যাটাগরিতে সম্ভব নয়।
ওই কর্মী বলেন, ‘আমি এখন স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারছি না। আমার কেবল একটা চাকরি দরকার। কেউ যদি আমাকে নিয়োগ দেয়, আমি যেকোনো কাজ করব।’
ভাষাগত প্রতিবন্ধকতা অনেক সমস্যার মূল কারণ বলে মনে করেন ইয়োশিমিজু। তিনি বলেন, ‘আমি দেখেছি, তাদের অনেকেই একেবারেই জাপানি বলতে পারে না। কিছু প্রতিষ্ঠান এই দুর্বলতার সুযোগ নেয়। কারণ কর্মী ভিসা ব্যবস্থায় তাদের সহায়তার জন্য কোনো জায়গা নেই। যদি কিছু ঘটে, তা বড় সমস্যায় রূপ নেয়।’
একজন বিশেষজ্ঞের মতে, সরকার ২০২৭ সালের মধ্যে টেকনিক্যাল প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে কঠোর নিয়মকানুন আরোপ করার পর থেকে দক্ষ কর্মী ভিসাধারীদের মধ্যে সমস্যা বাড়ছে। কিছু প্রতিষ্ঠান তাঁদের কাজের শূন্যতা পূরণের জন্য দক্ষ কর্মী ভিসা ক্যাটাগরির দিকে ঝুঁকেছে।
বিদেশি কর্মীদের কর্মসংস্থান সমস্যা নিয়ে অভিজ্ঞ পরামর্শক ইকেবে শোইচিরো বলেন, শ্রমিক সংকটে থাকা কিছু ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান দক্ষ কর্মী ভিসা ব্যবস্থার ফাঁকফোকর কাজে লাগাচ্ছে। কিছু ভিয়েতনামি শ্রমিক এই ভিসা ক্যাটাগরিতে আসতে দালালকে উচ্চ কমিশন ফি দিয়েছেন, কিন্তু পরে তাঁদের দক্ষতার বাইরে অন্য কাজে নিযুক্ত করা হয়েছে।
ইকেবে আরও বলেন, ‘বিদেশ থেকে কর্মী নিয়োগের জন্য এই ভিসা ক্যাটাগরি নতুন একটি বিকল্প হয়ে উঠেছে। এটি আবেদন করার ক্ষেত্রে সহজ এবং তদারকি কম।’
জাপান ইমিগ্রেশন সার্ভিস এজেন্সি বলেছে, বকেয়া বেতন এবং কাজের অমিলের মতো সমস্যাগুলো জানেন তারা। নিয়ম ভঙ্গকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর ক্ষেত্রে অনসাইট পরিদর্শনের মতো ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।
জাপান যখন শ্রমসংকট মোকাবিলায় আরও বিদেশি কর্মীদের সুযোগ দিচ্ছে, বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব কর্মীর জন্য নিরাপত্তার ব্যবস্থা থাকা জরুরি। তাঁদের মতে, দেশের বর্তমান ভিসা-ব্যবস্থার ওপর আরও তদারকি প্রয়োজন।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র চাইলে তেহরানে বিনিয়োগ করতে পারে। এমনকি ইরানের তেল ও গ্যাস খাতে কাজ করতে চাইলেও তেহরানের কোনো আপত্তি নেই। তবে বিনিয়োগ করার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে অবশ্যই ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে হবে। আরাগচি মনে করেন, ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণেই..
২ ঘণ্টা আগেতুরস্কের প্রতিষ্ঠান সেলেবিকে দেশের বিমানবন্দরগুলোতে কার্যক্রম চালানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে ভারত। এ ছাড়া জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়, জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া, মৌলানা আজাদ ন্যাশনাল উর্দু ইউনিভার্সিটিসহ কয়েকটি ভারতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তুরস্কের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে একাডেমিক সম্পর্ক স্থগিত...
৪ ঘণ্টা আগেস্লোভেনিয়ায় মেলানিয়া ট্রাম্পের প্রথম ভাস্কর্যটি আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পর, একই স্থানে ব্রোঞ্জের ভাস্কর্য স্থাপন করা হয়েছিল। কিন্তু সেটিও উধাও হয়ে গেছে! এই ঘটনায় পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেতুরস্কে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনায় বেশি আশা দেখছেন না যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ কূটনীতিক মার্কো রুবিও। তাঁর মতে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে সরাসরি বৈঠক না হলে অগ্রগতি সম্ভব নয়।
৯ ঘণ্টা আগে