কানাডা ও ভারতের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হলে যুক্তরাষ্ট্র ভারতকেই বেছে নেবে বলে জানিয়েছেন সাবেক পেন্টাগন কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ উল্লেখ করে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রুবিন বলেন, কৌশলগতভাবে আমেরিকার কাছে ভারত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নয়াদিল্লির সঙ্গে অটোয়ার এই দ্বন্দ্ব ‘হাতির বিরুদ্ধে পিঁপড়ার লড়াইয়ের মতো’।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী পদে ট্রুডো আর বেশি দিন থাকবেন না। তাই নতুন প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় এলে যুক্তরাষ্ট্র কানাডার সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠন করতে পারবে।
রুবিন বলেন, ‘আমার মনে হয়, প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বেশ বড় একটি ভুল করেছেন। তিনি এমনভাবে দোষারোপ করেছেন যে তা আর ফেরত নিতে পারছেন না। তিনি কোনো কিছু না ভেবেই এমন উক্তি করেছেন এবং ভারত সরকারের বিরুদ্ধে দেওয়া এসব অভিযোগের সমর্থনে তাঁর কাছে কোনো প্রমাণ নেই। কানাডা সরকার কেন এক সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছিল, তা নিয়ে ট্রুডোর ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন।’
চলতি বছরের জুনে কানাডার একটি শিখ মন্দিরের সামনে ভারতের খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে (৪৫) হত্যা করা হয়। এ ঘটনার জেরে ভারত-কানাডার সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে।
রুবিন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দুই বন্ধুর মধ্যে একজনকে বেছে নিতে চায় না। তবে যদি দুই বন্ধু দেশের মধ্যে একটি দেশকে বেছে নিতেই হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে ভারতকে বেছে নেবে। কারণ, নিজ্জার একজন সন্ত্রাসী ছিলেন এবং ভারত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডা উভয় দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে। আমরা জবাবদিহি দেখতে চাই। তদন্তকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিতে এবং একটি ফলাফলে পৌঁছানোর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান জানান, হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না।
কানাডা-ভারত দ্বন্দ্ব নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলো, তা বিবেচনার বিষয় নয়। যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে অটল থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। বিষয়টিকে আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি এবং করতে থাকব। এখানে কোনো দেশকে বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হবে না।’
কানাডা ও ভারতের মধ্যে যেকোনো একটিকে বেছে নিতে হলে যুক্তরাষ্ট্র ভারতকেই বেছে নেবে বলে জানিয়েছেন সাবেক পেন্টাগন কর্মকর্তা মাইকেল রুবিন। ভারতের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ উল্লেখ করে তিনি এ মন্তব্য করেন।
বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রুবিন বলেন, কৌশলগতভাবে আমেরিকার কাছে ভারত বেশি গুরুত্বপূর্ণ। নয়াদিল্লির সঙ্গে অটোয়ার এই দ্বন্দ্ব ‘হাতির বিরুদ্ধে পিঁপড়ার লড়াইয়ের মতো’।
তিনি আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী পদে ট্রুডো আর বেশি দিন থাকবেন না। তাই নতুন প্রধানমন্ত্রী ক্ষমতায় এলে যুক্তরাষ্ট্র কানাডার সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্গঠন করতে পারবে।
রুবিন বলেন, ‘আমার মনে হয়, প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো বেশ বড় একটি ভুল করেছেন। তিনি এমনভাবে দোষারোপ করেছেন যে তা আর ফেরত নিতে পারছেন না। তিনি কোনো কিছু না ভেবেই এমন উক্তি করেছেন এবং ভারত সরকারের বিরুদ্ধে দেওয়া এসব অভিযোগের সমর্থনে তাঁর কাছে কোনো প্রমাণ নেই। কানাডা সরকার কেন এক সন্ত্রাসীকে আশ্রয় দিচ্ছিল, তা নিয়ে ট্রুডোর ব্যাখ্যা দেওয়া প্রয়োজন।’
চলতি বছরের জুনে কানাডার একটি শিখ মন্দিরের সামনে ভারতের খালিস্তান আন্দোলনের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জারকে (৪৫) হত্যা করা হয়। এ ঘটনার জেরে ভারত-কানাডার সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে।
রুবিন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র দুই বন্ধুর মধ্যে একজনকে বেছে নিতে চায় না। তবে যদি দুই বন্ধু দেশের মধ্যে একটি দেশকে বেছে নিতেই হয়, তাহলে যুক্তরাষ্ট্র এ বিষয়ে ভারতকে বেছে নেবে। কারণ, নিজ্জার একজন সন্ত্রাসী ছিলেন এবং ভারত অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার নিউইয়র্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের তদন্তে কানাডাকে ভারত সহায়তা করবে এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
ব্লিঙ্কেন বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুকে কেন্দ্র করে ভারত ও কানাডা উভয় দেশের সঙ্গেই যোগাযোগ রাখছে। আমরা জবাবদিহি দেখতে চাই। তদন্তকে সঠিকভাবে এগিয়ে নিতে এবং একটি ফলাফলে পৌঁছানোর জন্য এটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান জানান, হরদীপ সিং নিজ্জার হত্যাকাণ্ড ইস্যুতে দুই দেশের মধ্যে সৃষ্ট দ্বন্দ্ব নিরসনে উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে এ বিষয়ে ভারতকে বিশেষ কোনো ছাড় যুক্তরাষ্ট্র দেবে না।
কানাডা-ভারত দ্বন্দ্ব নয়াদিল্লির সঙ্গে ওয়াশিংটনের সম্পর্কে প্রভাব ফেলবে কি না—এমন এক প্রশ্নের জবাবে জ্যাক সুলিভান বলেন, ‘কোন দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হলো, তা বিবেচনার বিষয় নয়। যুক্তরাষ্ট্র তার নীতিতে অটল থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য উদ্বেগের বিষয়। বিষয়টিকে আমরা যথেষ্ট গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছি। এটি নিয়ে আমরা কাজ করছি এবং করতে থাকব। এখানে কোনো দেশকে বিশেষভাবে বিবেচনায় নেওয়া হবে না।’
পালাতে পারেন—এমন আশঙ্কায় ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর গোড়ালিতে ইলেকট্রিক ট্যাগ লাগিয়েছে দেশটির ফেডারেল পুলিশ। এর আগে তাঁর বাসভবনে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছে।
২৩ মিনিট আগেদুর্ঘটনার সময় বোয়িং-৭৮৭ ফ্লাইটটির নিয়ন্ত্রণে ছিলেন ফার্স্ট অফিসার। ককপিট রেকর্ডিংয়ে তাঁকে ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করতে শোনা যায়, কেন তিনি জ্বালানির সুইচ এমন অবস্থানে সরিয়ে দিয়েছেন, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি না পৌঁছায়। এরপর তিনি অনুরোধ করেন, জ্বালানি সুইচ যেন পুনরায় চালু করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি চালু হওয়া নতুন সমুদ্র অবকাশকেন্দ্রে বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে উত্তর কোরিয়া। ‘ওনসান কালমা’ নামে ১ জুলাই চালু হওয়া ওই উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্রটি দেশটির নেতা কিম জং উনের পর্যটনশিল্প বিকাশের অন্যতম প্রধান প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছিল।
২ ঘণ্টা আগেএপস্টেইনের জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর সাবেক সঙ্গী ঘিসলেন ম্যাক্সওয়েল এটি তৈরি করেছিলেন। চিঠিটিতে ট্রাম্পের নামসহ টাইপরাইটারে লেখা একটি কথোপকথন রয়েছে। একজন নগ্ন নারীর অবয়বে চিঠিটি বাঁধাই করা ছিল। ওই নারীর স্তন, যৌনাঙ্গসহ স্পর্শকাতর অংশে ‘ডোনাল্ড’ স্বাক্ষরও ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে