অনলাইন ডেস্ক
পালাতে পারেন—এমন আশঙ্কায় ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর গোড়ালিতে ইলেকট্রিক ট্যাগ লাগিয়েছে দেশটির ফেডারেল পুলিশ। আজ শুক্রবার তাঁর বাসভবনে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং রাত ৭টা থেকে সকাল ৭টা ও ছুটির দিনগুলোতে বাড়ির বাইরে যাওয়াও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২০২২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পরাজয়ের পর বলসোনারো একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগির মামলাটির চূড়ান্ত রায় হবে। অনেকে ধারণা করছেন, এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে বলসোনারোর ৪৩ বছর পর্যন্ত সাজা হতে পারে।
তবে শাস্তি এড়াতে তিনি দেশ ত্যাগ করতে পারেন—এমন আশঙ্কাও বাড়ছে। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ তাঁর পাসপোর্ট জব্দ করলে তিনি হাঙ্গেরির দূতাবাসে দুই দিন আশ্রয় নিয়েছিলেন। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলসোনারোর প্রতি সমর্থন জানিয়ে ব্রাজিলের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলে এই আশঙ্কা আরও জোরালো হয়। ট্রাম্প এক খোলাচিঠিতে দাবি করেন, বলসোনারোর বিরুদ্ধে ব্রাজিল সরকার ‘ভয়াবহ আচরণ’ করছে।
এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ফেডারেল পুলিশ ব্রাসিলিয়ায় অবস্থিত বলসোনারোর বাসভবনে হাজির হয় এবং তল্লাশি চালায়। তল্লাশিতে তাঁর বাসা থেকে নগদ প্রায় ১৪ হাজার মার্কিন ডলার ও একটি ইউএসবি ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। দাবি করা হয়, উদ্ধার করা মালামাল তিনি বাথরুমে লুকিয়ে রেখেছিলেন।
পুলিশের অনুসন্ধানে আরও উঠে এসেছে, বলসোনারোর ছেলে ও কংগ্রেসম্যান এদুয়ার্দো বলসোনারো যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন এবং সুপ্রিম কোর্টের বিচারক আলেক্সান্দ্রে দে মোরায়েসের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। বিচারক আলেক্সান্দ্রে দে মোরায়েস বলসোনারোর মামলাটির বিচারকার্য পরিচালনা করছেন।
এদিকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার জনপ্রিয়তা বেড়েছে। সম্প্রতি একটি টেলিভিশন ভাষণে তিনি ট্রাম্পের হস্তক্ষেপকে ‘অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেল’ বলে নিন্দা করেন এবং বলসোনারো ঘনিষ্ঠদের ‘জাতির বিশ্বাসঘাতক’ বলে আখ্যা দেন।
তবে বলসোনারো সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘আমি কখনো ব্রাজিল ছাড়ার কথা ভাবিনি। কোনো দূতাবাসে যাওয়ার কথাও ভাবিনি।’ তাঁর আইনজীবী সেলসো ভিলার্দি এ বিষয়ে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করে কঠোর পদক্ষেপের নিন্দা জানান।
এই মামলার রায় বলসোনারোর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পালাতে পারেন—এমন আশঙ্কায় ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জইর বলসোনারোর গোড়ালিতে ইলেকট্রিক ট্যাগ লাগিয়েছে দেশটির ফেডারেল পুলিশ। আজ শুক্রবার তাঁর বাসভবনে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছে। পাশাপাশি বিদেশি কূটনীতিকদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ নিষিদ্ধ করা হয়েছে এবং রাত ৭টা থেকে সকাল ৭টা ও ছুটির দিনগুলোতে বাড়ির বাইরে যাওয়াও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২০২২ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে পরাজয়ের পর বলসোনারো একটি সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্র করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে। এই অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে দেশটির সুপ্রিম কোর্টে একটি বিচার কার্যক্রম চলছে। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগির মামলাটির চূড়ান্ত রায় হবে। অনেকে ধারণা করছেন, এই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে বলসোনারোর ৪৩ বছর পর্যন্ত সাজা হতে পারে।
তবে শাস্তি এড়াতে তিনি দেশ ত্যাগ করতে পারেন—এমন আশঙ্কাও বাড়ছে। গত বছর ফেব্রুয়ারিতে পুলিশ তাঁর পাসপোর্ট জব্দ করলে তিনি হাঙ্গেরির দূতাবাসে দুই দিন আশ্রয় নিয়েছিলেন। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলসোনারোর প্রতি সমর্থন জানিয়ে ব্রাজিলের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিলে এই আশঙ্কা আরও জোরালো হয়। ট্রাম্প এক খোলাচিঠিতে দাবি করেন, বলসোনারোর বিরুদ্ধে ব্রাজিল সরকার ‘ভয়াবহ আচরণ’ করছে।
এই ঘটনার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে ফেডারেল পুলিশ ব্রাসিলিয়ায় অবস্থিত বলসোনারোর বাসভবনে হাজির হয় এবং তল্লাশি চালায়। তল্লাশিতে তাঁর বাসা থেকে নগদ প্রায় ১৪ হাজার মার্কিন ডলার ও একটি ইউএসবি ডিভাইস উদ্ধার করা হয়েছে। দাবি করা হয়, উদ্ধার করা মালামাল তিনি বাথরুমে লুকিয়ে রেখেছিলেন।
পুলিশের অনুসন্ধানে আরও উঠে এসেছে, বলসোনারোর ছেলে ও কংগ্রেসম্যান এদুয়ার্দো বলসোনারো যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে ট্রাম্প প্রশাসনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছিলেন এবং সুপ্রিম কোর্টের বিচারক আলেক্সান্দ্রে দে মোরায়েসের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের চেষ্টা চালাচ্ছিলেন। বিচারক আলেক্সান্দ্রে দে মোরায়েস বলসোনারোর মামলাটির বিচারকার্য পরিচালনা করছেন।
এদিকে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভার জনপ্রিয়তা বেড়েছে। সম্প্রতি একটি টেলিভিশন ভাষণে তিনি ট্রাম্পের হস্তক্ষেপকে ‘অগ্রহণযোগ্য ব্ল্যাকমেল’ বলে নিন্দা করেন এবং বলসোনারো ঘনিষ্ঠদের ‘জাতির বিশ্বাসঘাতক’ বলে আখ্যা দেন।
তবে বলসোনারো সব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, ‘আমি কখনো ব্রাজিল ছাড়ার কথা ভাবিনি। কোনো দূতাবাসে যাওয়ার কথাও ভাবিনি।’ তাঁর আইনজীবী সেলসো ভিলার্দি এ বিষয়ে বিস্ময় ও ক্ষোভ প্রকাশ করে কঠোর পদক্ষেপের নিন্দা জানান।
এই মামলার রায় বলসোনারোর রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
বোস্টনের জিলেট স্টেডিয়ামে ব্রিটিশ ব্যান্ড কোল্ডপ্লের কনসার্টে তখন সুর ও রোমাঞ্চের ঢেউ। কনসার্টের ‘কিস-ক্যাম’-এ একে একে ভেসে উঠছিল তরুণ-তরুণীদের উচ্ছ্বাস। এভাবেই এই ক্যামেরায় ধরা পড়েন প্রযুক্তিপ্রতিষ্ঠান ‘অ্যাস্ট্রোনমার’-এর সিইও অ্যান্ডি বায়রন ও সংস্থাটির চিফ পিপল অফিসার ক্রিস্টিন ক্যাবট।
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপের কড়া সমালোচনা করে তা প্রতিরোধের অঙ্গীকার করেছেন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা। তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, ‘ব্রাজিল কোনো কিছু চাপিয়ে দেওয়া মেনে নেবে না। আমরা আলোচনায় বিশ্বাসী, জবরদস্তিতে নয়।’
৩ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনার সময় বোয়িং-৭৮৭ ফ্লাইটটির নিয়ন্ত্রণে ছিলেন ফার্স্ট অফিসার। ককপিট রেকর্ডিংয়ে তাঁকে ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করতে শোনা যায়, কেন তিনি জ্বালানির সুইচ এমন অবস্থানে সরিয়ে দিয়েছেন, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি না পৌঁছায়। এরপর তিনি অনুরোধ করেন, জ্বালানি সুইচ যেন পুনরায় চালু করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি চালু হওয়া নতুন সমুদ্র অবকাশকেন্দ্রে বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে উত্তর কোরিয়া। ‘ওনসান কালমা’ নামে ১ জুলাই চালু হওয়া ওই উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্রটি দেশটির নেতা কিম জং উনের পর্যটনশিল্প বিকাশের অন্যতম প্রধান প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছিল।
৫ ঘণ্টা আগে