যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস দিয়েছে জরিপগুলো। এ অবস্থায় দোদুল্যমান রাজ্যগুলোর মধ্যে মিশিগানে এবার পার্থক্য গড়ে দিতে পারে মুসলিম ভোট। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আরব ও মুসলিম আমেরিকান বসবাস করেন এই মিশিগান রাজ্যের ডিয়ারবর্ন শহরে।
মঙ্গলবার রাতে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশজুড়ে যখন ভোটগ্রহণ চলছে, তখন মিশিগানের মুসলিম ভোটের প্রতি সবার নজর। তাঁরা কোথায় ভোট দেবেন, তা নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।
জানা গেছে, মিশিগানে বসবাস করা মুসলিমদের বেশির ভাগই ইয়েমেন, সিরিয়া, ফিলিস্তিন এবং লেবানন থেকে এসেছেন। মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত থেকে বাঁচতেও অনেকে সেখানে পালিয়ে এসেছেন। তাই এবারের নির্বাচন তাঁদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নির্বাচনের দিনটিতে মিশিগানের মুসলিম ভোটারদের গতিপ্রকৃতি জানার চেষ্টা করেছিলেন আল-জাজিরার সাংবাদিক তেরেসা বো। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাতে একটি লাইভ প্রতিবেদনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা তাদের (মুসলিম) ভোটে পরিবর্তন লক্ষ্য করছি। ঐতিহ্যগতভাবে আরব এবং মুসলিম আমেরিকানেরা ডেমোক্রেটিক পার্টিকে ভোট দিয়ে এসেছে। কিন্তু গাজা এবং লেবাননের যুদ্ধের কারণে এটি এবার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে।
তেরেসা বো জানান, এবার মিশিগানের মুসলিম ভোটারদের একটি বড় অংশ ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মধ্যে অনেকেই গ্রিন পার্টির প্রার্থী জিল স্টেইনকে ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অন্যরা ভোট দেবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে।
মিশিগানে সকাল থেকেই ভোট দিতে আগ্রহী মানুষদের ভোটকেন্দ্রগুলোতে জড়ো হতে দেখা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হয়েছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটগ্রহণ। এই নির্বাচনে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী কমলা হ্যারিস এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের আভাস দিয়েছে জরিপগুলো। এ অবস্থায় দোদুল্যমান রাজ্যগুলোর মধ্যে মিশিগানে এবার পার্থক্য গড়ে দিতে পারে মুসলিম ভোট। কারণ যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি আরব ও মুসলিম আমেরিকান বসবাস করেন এই মিশিগান রাজ্যের ডিয়ারবর্ন শহরে।
মঙ্গলবার রাতে আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশজুড়ে যখন ভোটগ্রহণ চলছে, তখন মিশিগানের মুসলিম ভোটের প্রতি সবার নজর। তাঁরা কোথায় ভোট দেবেন, তা নিয়ে চলছে নানা বিশ্লেষণ।
জানা গেছে, মিশিগানে বসবাস করা মুসলিমদের বেশির ভাগই ইয়েমেন, সিরিয়া, ফিলিস্তিন এবং লেবানন থেকে এসেছেন। মধ্যপ্রাচ্যের সংঘাত থেকে বাঁচতেও অনেকে সেখানে পালিয়ে এসেছেন। তাই এবারের নির্বাচন তাঁদের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
নির্বাচনের দিনটিতে মিশিগানের মুসলিম ভোটারদের গতিপ্রকৃতি জানার চেষ্টা করেছিলেন আল-জাজিরার সাংবাদিক তেরেসা বো। বাংলাদেশ সময় মঙ্গলবার রাতে একটি লাইভ প্রতিবেদনে তিনি বলেছেন, ‘আমরা তাদের (মুসলিম) ভোটে পরিবর্তন লক্ষ্য করছি। ঐতিহ্যগতভাবে আরব এবং মুসলিম আমেরিকানেরা ডেমোক্রেটিক পার্টিকে ভোট দিয়ে এসেছে। কিন্তু গাজা এবং লেবাননের যুদ্ধের কারণে এটি এবার পরিবর্তন হতে শুরু করেছে।
তেরেসা বো জানান, এবার মিশিগানের মুসলিম ভোটারদের একটি বড় অংশ ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসকে ভোট না দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। এর মধ্যে অনেকেই গ্রিন পার্টির প্রার্থী জিল স্টেইনকে ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অন্যরা ভোট দেবেন রিপাবলিকান প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে।
মিশিগানে সকাল থেকেই ভোট দিতে আগ্রহী মানুষদের ভোটকেন্দ্রগুলোতে জড়ো হতে দেখা গেছে।
গাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
৭ মিনিট আগেবেলজিয়ামে অনুষ্ঠিত টুমরোল্যান্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যোগ দিতে আসা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুই সদস্যকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার ব্রাসেলসে ফেডারেল প্রসিকিউটর অফিস এক লিখিত বিবৃতিতে জানায়, গাজায় যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত দুটি আইনি অভিযোগ দায়েরের পর এই
২ ঘণ্টা আগেগাজায় অবাধ ত্রাণ সরবরাহের প্রস্তুতি বাস্তবায়ন না করলে, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে সব ধরনের পদক্ষেপ নেওয়ার কথা বিবেচনা করবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন। গতকাল মঙ্গলবার এ হুঁশিয়ারি দিয়েছে জোটটির পররাষ্ট্র নীতিবিষয়ক প্রধান কাজা কাল্লাস। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সামাজিক মাধ্যম এক্সে দেওয়া...
২ ঘণ্টা আগেইহাব আল-জেইন বলেন, ‘আমরা কী করব? এক কেজি আটার জন্য আমরা মৃত্যুর মুখে ছুটে যাচ্ছি এবং এমনকি তারপরও সব সময় কাজ হয় না। কখনো কখনো আমরা কিছুই না নিয়ে ফিরে আসি। আমরা মরি এবং খালি হাতে বাড়ি ফিরি।’ তিনি জানান, তিনি এর আগে একাধিকবার চেষ্টা করলেও ত্রাণকেন্দ্র থেকে কখনো কিছু সংগ্রহ করতে পারেননি।
২ ঘণ্টা আগে