আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মাস্ক নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পরে হোয়াইট হাউস থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণা করেছেন যে, তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর পদ ছেড়ে দিচ্ছেন। পরে বুধবার সন্ধ্যায় হোয়াইট হাউসও বিষয়টি নিশ্চিত করে। ইলন মাস্ক ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে গঠিত সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এই বিভাগটি মার্কিন সরকারের ব্যয় হ্রাস ও সরকারের বিভিন্ন অঙ্গের দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছিল।
মাস্ক তাঁর নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘একজন বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে আমার নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ায় আমি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপচয়মূলক ব্যয় কমানোর সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘ডিওজিই মিশন সময়ের সঙ্গে আরও শক্তিশালী হবে কারণ এটি সরকারের জীবনযাত্রায় পরিণত হবে।’
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইলন মাস্ক প্রশাসন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন এবং তাঁর ‘দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া আজ (বুধবার) রাতে শুরু হবে’ এই তথ্যটি সঠিক।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মাস্ক অনির্বাচিত কর্মকর্তা হিসেবে ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁকে ট্রাম্প মার্কিন সরকারের কিছু অংশ ভেঙে দেওয়ার জন্য নজিরবিহীন ক্ষমতা দিয়েছিলেন। ট্রাম্প প্রশাসনে বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাঁর ১৩০ দিনের ম্যান্ডেট আগামী ৩০ মে নাগাদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
মাস্ক এবং ট্রাম্প প্রশাসন উভয়ই বলেছে যে, ডিওজিই-এর ফেডারেল সরকারকে পুনর্গঠন ও সংকোচনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। মাস্ক এ সপ্তাহজুড়ে ওয়াশিংটন থেকে তাঁর বিদায় এবং তাঁর ব্যবসায়িক উদ্যোগে ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন। গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটন পোস্টকে মাস্ক বলেন, ‘ফেডারেল আমলাতান্ত্রিক পরিস্থিতি আমার অনুমানের চেয়েও খারাপ। আমি ভেবেছিলাম সমস্যা আছে, তবে ডিসিতে আমলাতন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যাগুলো উন্নত করার চেষ্টা করা সত্যিই একটি পাহাড় ঠেলার মতো কাজ। আপাতত এটুকুই বলছি।’
রয়টার্সের পর্যালোচনা অনুসারে, ট্রাম্প ও ডিওজিই হুমকি-ধমকি, অগ্রিম অবসর, আর্থিক লেনদেনসহ বিভিন্ন উপায়ে ২৩ লাখ সদস্যের ফেডারেল সরকারের প্রায় ১২ শতাংশ বা ২ লাখ ৬০ হাজার ছাঁটাই করতে সক্ষম হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার মাস্ক নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। পরে হোয়াইট হাউস থেকেও বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইলন মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘোষণা করেছেন যে, তিনি ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর পদ ছেড়ে দিচ্ছেন। পরে বুধবার সন্ধ্যায় হোয়াইট হাউসও বিষয়টি নিশ্চিত করে। ইলন মাস্ক ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে গঠিত সরকারি কর্মদক্ষতা বিভাগের (ডিওজিই) প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। এই বিভাগটি মার্কিন সরকারের ব্যয় হ্রাস ও সরকারের বিভিন্ন অঙ্গের দক্ষতা বাড়ানোর লক্ষ্যে কাজ করছিল।
মাস্ক তাঁর নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘একজন বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে আমার নির্ধারিত সময় শেষ হওয়ায় আমি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অপচয়মূলক ব্যয় কমানোর সুযোগ দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘ডিওজিই মিশন সময়ের সঙ্গে আরও শক্তিশালী হবে কারণ এটি সরকারের জীবনযাত্রায় পরিণত হবে।’
হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, ইলন মাস্ক প্রশাসন ছেড়ে চলে যাচ্ছেন এবং তাঁর ‘দায়িত্ব হস্তান্তরের প্রক্রিয়া আজ (বুধবার) রাতে শুরু হবে’ এই তথ্যটি সঠিক।
বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি মাস্ক অনির্বাচিত কর্মকর্তা হিসেবে ট্রাম্প প্রশাসনে তাঁর দায়িত্ব পালন করেছেন। তাঁকে ট্রাম্প মার্কিন সরকারের কিছু অংশ ভেঙে দেওয়ার জন্য নজিরবিহীন ক্ষমতা দিয়েছিলেন। ট্রাম্প প্রশাসনে বিশেষ সরকারি কর্মচারী হিসেবে তাঁর ১৩০ দিনের ম্যান্ডেট আগামী ৩০ মে নাগাদ শেষ হওয়ার কথা ছিল।
মাস্ক এবং ট্রাম্প প্রশাসন উভয়ই বলেছে যে, ডিওজিই-এর ফেডারেল সরকারকে পুনর্গঠন ও সংকোচনের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। মাস্ক এ সপ্তাহজুড়ে ওয়াশিংটন থেকে তাঁর বিদায় এবং তাঁর ব্যবসায়িক উদ্যোগে ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন। গত মঙ্গলবার ওয়াশিংটন পোস্টকে মাস্ক বলেন, ‘ফেডারেল আমলাতান্ত্রিক পরিস্থিতি আমার অনুমানের চেয়েও খারাপ। আমি ভেবেছিলাম সমস্যা আছে, তবে ডিসিতে আমলাতন্ত্র সংক্রান্ত সমস্যাগুলো উন্নত করার চেষ্টা করা সত্যিই একটি পাহাড় ঠেলার মতো কাজ। আপাতত এটুকুই বলছি।’
রয়টার্সের পর্যালোচনা অনুসারে, ট্রাম্প ও ডিওজিই হুমকি-ধমকি, অগ্রিম অবসর, আর্থিক লেনদেনসহ বিভিন্ন উপায়ে ২৩ লাখ সদস্যের ফেডারেল সরকারের প্রায় ১২ শতাংশ বা ২ লাখ ৬০ হাজার ছাঁটাই করতে সক্ষম হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেনের রাশিয়া সংলগ্ন অঞ্চল দনবাস অঞ্চল মস্কোর দখলে চলে গেছে। সুতরাং, ইউক্রেনের বিষয়টি মেনে নিয়ে এই অবস্থাতেই চুক্তি করা উচিত। একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ওয়াশিংটনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠককালে...
১ ঘণ্টা আগেকাজকর্মে সাহায্যের জন্য বাড়িতে আসেন দেবরের ছেলে। তার সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন এক নারী। থানা পর্যন্ত গড়ায় এ ঘটনা। থানায় দেবরের ছেলে সেই সম্পর্ক আর এগিয়ে নিতে না চাইলে নিজের কবজি কেটে ফেলেন ওই নারী। ভারতের উত্তরপ্রদেশের সীতাপুরে ঘটেছে এই ঘটনা।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনামের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টি আগামী পাঁচ বছরে প্রতিবছর অন্তত ১০ শতাংশ হারে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য নিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের নতুন করে আরোপ করা ২০ শতাংশ শুল্কসহ একাধিক ‘গুরুতর’ চ্যালেঞ্জ থাকা সত্ত্বেও তারা এই উচ্চাভিলাষী লক্ষ্য স্থির করেছে। আর এই লক্ষ্য অর্জনের
২ ঘণ্টা আগেকিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা হয়েছে। সেখানে মোদি তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, ভারত আর রাশিয়ার তেল কিনবে না। তবে ভারত এই দাবি অস্বীকার করেছে। জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, ‘ভারত যদি এই কথা বলতে চায়, তাহলে তাদের বিশাল অঙ্কের শুল্ক
৩ ঘণ্টা আগে