অনলাইন ডেস্ক
ট্রান্সজেন্ডার বা এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট থাকায় চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের স্কুল ও লাইব্রেরিগুলোতে রেকর্ডসংখ্যক বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার আমেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন (এএলএ) বলেছে, এলজিবিটিকিউ জনগোষ্ঠী ও বর্ণবাদসহ নানা কারণে এসব বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, লর্ড অব দ্য ফ্লাইস এবং টু কিল অ্যা মকিংবার্ডের মতো সাধারণ পাঠ্য উপন্যাসগুলোও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এএলএ অনুসারে, ২০২৩ সালে সেন্সরশিপের জন্য ৪ হাজার ২৪০টি আলাদা বই তালিকাভুক্ত করা হয়, যা এর আগের দুই বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। ২০২২ সালে ২ হাজার ৫৭১টি বই এবং ২০২১ সালে ১ হাজার ৬৫১টি বই সেন্সরশিপের আওতায় আনা হয়েছিল। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ৬৫ শতাংশ বেশি বই সেন্সর করা হয়েছে।
এ ছাড়া গত বছর লাইব্রেরির বিভিন্ন বই, শিক্ষা উপকরণ ও অন্যান্য জিনিস নিষিদ্ধ করার বিষয়ে ১ হাজার ২৪৭টি দাবি নথিভুক্ত করেছে সংস্থাটি।
বই নিষিদ্ধকরণকে পড়ার স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ বলে অভিহিত করেছেন এএলএ সভাপতি এমিলি দ্রাবিনস্কি। তিনি বলেন, ‘যেসব বই নিষিদ্ধ করা হচ্ছে, এগুলো এলজিবিটিকিউ জনগোষ্ঠী ও বিভিন্ন বর্ণের মানুষের ওপর গুরুত্বারোপ করে। (সাংস্কৃতিক ও জাতিগত) বৈচিত্র্যের কারণেই আমাদের সম্প্রদায় ও দেশ শক্তিশালী। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করে এমন লাইব্রেরিগুলো জ্ঞান এবং সহানুভূতি প্রচার করে, যা কিছু মানুষ গোপন করতে চায় বা নির্মূল করতে চায়।’
সেন্সরশিপের আওতায় থাকা বইয়ের শিরোনামের সংখ্যাও বেড়েছে। পাবলিক লাইব্রেরিতে এই হার বেড়েছে ৯২ শতাংশ এবং স্কুলে বেড়েছে ১১ শতাংশ।
এএলএ বলছে, তারা আগামী এপ্রিলে সেন্সরশিপের আওতায় থাকা সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বইয়ের তালিকা প্রকাশ করবে। তবে ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়া বই ছিল মাইয়া কোবাবের লেখা ‘জেন্ডার কুইয়ার: এ মেমোয়ের’, জর্জ এম জনসনের লেখা ‘অল বয়েজ আর নট ব্লু’, টনি মরিসনের লেখা ‘দ্য ব্লুয়েস্ট আই’ এবং স্টিফেন চবোস্কির লেখা ‘দ্য পার্কস অব বিইং অ্যা ওয়ালফ্লাওয়ার’।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে, বিশেষ করে রিপাবলিকান পার্টি নিয়ন্ত্রিত অঙ্গরাজ্যগুলোতে ধর্মীয়-রাজনৈতিক সক্রিয়তা জোরদার হওয়ায় বই নিষিদ্ধ আন্দোলন জোরদার হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭টি অঙ্গরাজ্যে ১০০টিরও বেশি বই নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ অঙ্গরাজ্যগুলো হলো—কলোরাডো, কানেকটিকাট, ফ্লোরিডা, ইডাহো, ইলিনয়, আইওয়া, কেনটাকি, ম্যারিল্যান্ড, মিজৌরি, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, টেনেসি, টেক্সাস, ইউটাহ, ভার্জিনিয়া ও উইসকনসিন।
দ্রাবিনস্কি বলেন, ‘এ দেশের প্রত্যেকটি সম্প্রদায়ের জন্যই লাইব্রেরি একটি অত্যাবশ্যকীয় প্রতিষ্ঠান। লাইব্রেরি পেশাজীবীরা, যারা আমাদের পড়ার অধিকার রক্ষায় তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের কর্মসংস্থান এবং সুস্থতার জন্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
ট্রান্সজেন্ডার বা এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত কনটেন্ট থাকায় চলতি বছর যুক্তরাষ্ট্রের স্কুল ও লাইব্রেরিগুলোতে রেকর্ডসংখ্যক বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার আমেরিকান লাইব্রেরি অ্যাসোসিয়েশন (এএলএ) বলেছে, এলজিবিটিকিউ জনগোষ্ঠী ও বর্ণবাদসহ নানা কারণে এসব বই নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন অনুসারে, লর্ড অব দ্য ফ্লাইস এবং টু কিল অ্যা মকিংবার্ডের মতো সাধারণ পাঠ্য উপন্যাসগুলোও নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
এএলএ অনুসারে, ২০২৩ সালে সেন্সরশিপের জন্য ৪ হাজার ২৪০টি আলাদা বই তালিকাভুক্ত করা হয়, যা এর আগের দুই বছরের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে বেশি। ২০২২ সালে ২ হাজার ৫৭১টি বই এবং ২০২১ সালে ১ হাজার ৬৫১টি বই সেন্সরশিপের আওতায় আনা হয়েছিল। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ৬৫ শতাংশ বেশি বই সেন্সর করা হয়েছে।
এ ছাড়া গত বছর লাইব্রেরির বিভিন্ন বই, শিক্ষা উপকরণ ও অন্যান্য জিনিস নিষিদ্ধ করার বিষয়ে ১ হাজার ২৪৭টি দাবি নথিভুক্ত করেছে সংস্থাটি।
বই নিষিদ্ধকরণকে পড়ার স্বাধীনতার ওপর আক্রমণ বলে অভিহিত করেছেন এএলএ সভাপতি এমিলি দ্রাবিনস্কি। তিনি বলেন, ‘যেসব বই নিষিদ্ধ করা হচ্ছে, এগুলো এলজিবিটিকিউ জনগোষ্ঠী ও বিভিন্ন বর্ণের মানুষের ওপর গুরুত্বারোপ করে। (সাংস্কৃতিক ও জাতিগত) বৈচিত্র্যের কারণেই আমাদের সম্প্রদায় ও দেশ শক্তিশালী। বিভিন্ন সম্প্রদায়ের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করে এমন লাইব্রেরিগুলো জ্ঞান এবং সহানুভূতি প্রচার করে, যা কিছু মানুষ গোপন করতে চায় বা নির্মূল করতে চায়।’
সেন্সরশিপের আওতায় থাকা বইয়ের শিরোনামের সংখ্যাও বেড়েছে। পাবলিক লাইব্রেরিতে এই হার বেড়েছে ৯২ শতাংশ এবং স্কুলে বেড়েছে ১১ শতাংশ।
এএলএ বলছে, তারা আগামী এপ্রিলে সেন্সরশিপের আওতায় থাকা সবচেয়ে বেশি সংখ্যক বইয়ের তালিকা প্রকাশ করবে। তবে ২০২২ সালে সবচেয়ে বেশি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়া বই ছিল মাইয়া কোবাবের লেখা ‘জেন্ডার কুইয়ার: এ মেমোয়ের’, জর্জ এম জনসনের লেখা ‘অল বয়েজ আর নট ব্লু’, টনি মরিসনের লেখা ‘দ্য ব্লুয়েস্ট আই’ এবং স্টিফেন চবোস্কির লেখা ‘দ্য পার্কস অব বিইং অ্যা ওয়ালফ্লাওয়ার’।
সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে, বিশেষ করে রিপাবলিকান পার্টি নিয়ন্ত্রিত অঙ্গরাজ্যগুলোতে ধর্মীয়-রাজনৈতিক সক্রিয়তা জোরদার হওয়ায় বই নিষিদ্ধ আন্দোলন জোরদার হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে ১৭টি অঙ্গরাজ্যে ১০০টিরও বেশি বই নিষিদ্ধ করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ অঙ্গরাজ্যগুলো হলো—কলোরাডো, কানেকটিকাট, ফ্লোরিডা, ইডাহো, ইলিনয়, আইওয়া, কেনটাকি, ম্যারিল্যান্ড, মিজৌরি, নর্থ ক্যারোলিনা, ওহাইও, পেনসিলভানিয়া, টেনেসি, টেক্সাস, ইউটাহ, ভার্জিনিয়া ও উইসকনসিন।
দ্রাবিনস্কি বলেন, ‘এ দেশের প্রত্যেকটি সম্প্রদায়ের জন্যই লাইব্রেরি একটি অত্যাবশ্যকীয় প্রতিষ্ঠান। লাইব্রেরি পেশাজীবীরা, যারা আমাদের পড়ার অধিকার রক্ষায় তাঁদের জীবন উৎসর্গ করেছেন, তাঁদের কর্মসংস্থান এবং সুস্থতার জন্য হুমকির সম্মুখীন হচ্ছেন।’
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
২ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
২ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে