কোভিড-১৯ মোকাবিলায় আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিলের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তে চলছে অভিনব এক আন্দোলন। কানাডার অন্টারিও ও যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েট সংযোগকারী অ্যাম্বাসেডর ব্রিজের দুপারে কয়েক শ মালবাহী ট্রাক জড়ো হয়ে সীমান্ত এলাকা অচল করে দিয়েছে। বন্ধ রয়েছে পণ্য আমদানি-রপ্তানি। এ অবস্থায় এই অবরোধ সরাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য বৃহস্পতিবার কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্ত এলাকায় টানা চার দিন ধরে এ আন্দোলন চলছে। আন্দোলনকারীরা একে বলছেন—ফ্রিডম কনভয়। তাঁরা অ্যাম্বাসেডর ব্রিজ ও এর দুপারে জমা করেছেন শত শত ট্রাক। আর এর মাধ্যমেই ওই সেতু দিয়ে পারাপার একেবারে বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা। এতে সবচেয়ে বড় ধকল পোহাতে হচ্ছে সীমান্তের দু-পারে থাকা গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী কারখানাগুলোকে। তারা উৎপাদন বন্ধ, নিদেনপক্ষে উৎপাদন কমিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কারণ, পুরো সরবরাহ ব্যবস্থাই রুদ্ধ।
এ বিষয়ে এরই মধ্যে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যোগাযোগ হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে অচলাবস্থা নিরসনে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শুধু এখানেই নয়, অন্য সীমান্তগুলোতেও একই রকম অবরোধ তৈরির চেষ্টা চলছে। কানাডার জননিরাপত্তামন্ত্রী মার্কো মেনডিসিনো জানিয়েছেন, উইন্ডসর, অটোয়া ও আলবার্টার কোটসে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হচ্ছে। কারণ, সেখানেও একই ধরনের সীমান্ত অবরোধের পরিকল্পনা করছে আন্দোলনকারীরা।
পরিস্থিতি সামাল দিতে করণীয় নির্ধারণের জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ভার্চুয়ালি দেশটির বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ট্রুডোর কার্যালয় জানিয়েছে, অবরোধের সমাপ্তি টানতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করতে প্রস্তুত কানাডা।
কোভিড-১৯ মোকাবিলায় আরোপিত বিধিনিষেধ শিথিলের দাবিতে যুক্তরাষ্ট্র-কানাডা সীমান্তে চলছে অভিনব এক আন্দোলন। কানাডার অন্টারিও ও যুক্তরাষ্ট্রের ডেট্রয়েট সংযোগকারী অ্যাম্বাসেডর ব্রিজের দুপারে কয়েক শ মালবাহী ট্রাক জড়ো হয়ে সীমান্ত এলাকা অচল করে দিয়েছে। বন্ধ রয়েছে পণ্য আমদানি-রপ্তানি। এ অবস্থায় এই অবরোধ সরাতে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা প্রয়োগের জন্য বৃহস্পতিবার কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
কানাডা-যুক্তরাষ্ট্র সীমান্ত এলাকায় টানা চার দিন ধরে এ আন্দোলন চলছে। আন্দোলনকারীরা একে বলছেন—ফ্রিডম কনভয়। তাঁরা অ্যাম্বাসেডর ব্রিজ ও এর দুপারে জমা করেছেন শত শত ট্রাক। আর এর মাধ্যমেই ওই সেতু দিয়ে পারাপার একেবারে বন্ধ করে দিয়েছেন তাঁরা। এতে সবচেয়ে বড় ধকল পোহাতে হচ্ছে সীমান্তের দু-পারে থাকা গাড়ি ও গাড়ির যন্ত্রাংশ উৎপাদনকারী কারখানাগুলোকে। তারা উৎপাদন বন্ধ, নিদেনপক্ষে উৎপাদন কমিয়ে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। কারণ, পুরো সরবরাহ ব্যবস্থাই রুদ্ধ।
এ বিষয়ে এরই মধ্যে দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পরিবহন মন্ত্রণালয়ের মধ্যে যোগাযোগ হয়েছে। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে অচলাবস্থা নিরসনে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে।
শুধু এখানেই নয়, অন্য সীমান্তগুলোতেও একই রকম অবরোধ তৈরির চেষ্টা চলছে। কানাডার জননিরাপত্তামন্ত্রী মার্কো মেনডিসিনো জানিয়েছেন, উইন্ডসর, অটোয়া ও আলবার্টার কোটসে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উপস্থিতি বাড়ানো হচ্ছে। কারণ, সেখানেও একই ধরনের সীমান্ত অবরোধের পরিকল্পনা করছে আন্দোলনকারীরা।
পরিস্থিতি সামাল দিতে করণীয় নির্ধারণের জন্য কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো ভার্চুয়ালি দেশটির বিরোধী দলের নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ট্রুডোর কার্যালয় জানিয়েছে, অবরোধের সমাপ্তি টানতে প্রয়োজনীয় সবকিছু করতে প্রস্তুত কানাডা।
জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে সংঘটিত ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার প্রতিশোধ নিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে পাল্টা অভিযান পরিচালনার নির্দেশ দিয়েছেন, সেটির নাম রাখা হয় ‘অপারেশন সিন্দুর’। সরকারি সূত্রের বরাতে প্রথম ভারতীয় সংবাদমাধ্যম পিটিআই এই তথ্য প্রকাশ করে।
১ ঘণ্টা আগেবিমান হামলার পাশাপাশি পাকিস্তানের প্রযুক্তিগত সংস্থাগুলোতে একাধিকবার সাইবার হামলা চালানোর চেষ্টা করেছে ভারত। তবে, সব চেষ্টা ব্যর্থ করে দিয়েছে পাকিস্তান। দেশটির তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী শাজাহ ফাতিমা খাজা এমন দাবি করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেদুই সপ্তাহ ধরে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যে উত্তেজনা চলছিল তা এবার চূড়ান্ত রূপ নিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে পাকিস্তানে সরাসরি হামলা চালিয়েছে ভারতের সেনাবাহিনী। সীমান্তে জবাব দিয়েছে পাকিস্তানও। ফলস্বরূপ পরমাণু শক্তিধর দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধের যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, সেটিই সত্যি হলো।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানে পরিচালিত ভারতের ‘অপারেশন সিন্দুর’—এর পর ভারতে বেসামরিক বিমান চলাচলে বড় ধাক্কা লেগেছে। নিরাপত্তার স্বার্থে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর সাময়িকভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি বাতিল করা হয়েছে অন্তত ২০০টি যাত্রীবাহী ফ্লাইট। ফলে যাত্রীদের মধ্যে চরম ভোগান্তি ও অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে