যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে না পেলে লড়বেন কি না, এখনো নিশ্চিত নন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁর এই মন্তব্য আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি না, সে বিষয়ে একটি উল্লেখযোগ্য অবস্থান হতে পারে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের রাজধানী বোস্টনে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহ প্রচারণায় বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘যদি ট্রাম্প নির্বাচনে প্রার্থিতা না দেন, তবে আমিও নিশ্চিত নই যে আমি লড়ব কিনা।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘ডেমোক্র্যাটরা কোনোভাবেই তাঁকে (ট্রাম্পকে) নির্বাচনে জিততে দেবে না।’
ট্রাম্পকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে না পেলে নির্বাচনে না লড়ার বিষয়ে বাইডেনের এই মন্তব্য তাঁর উপদেষ্টা ও প্রচারণা কর্মকর্তাদের বেশ অবাক করেছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, বাইডেনের এক প্রচারণা উপদেষ্টার কাছে বিষয়টি জানতে চাওয়া হলে তিনি আশ্চর্য হয়ে কেবল, ‘ওহ!’ শব্দটি উচ্চারণ করেন। তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। গোপনীয়তার স্বার্থে ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন।
বাইডেনের এই মন্তব্যের পর নানা শঙ্কা থাকলেও তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার কো-চেয়ারম্যান ও বাইডেনের নিজের এলাকা ডেলাওয়্যারের সিনেটর ক্রিস কুনস বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০২০ সালে বলেছিলেন, তিনি আমাদের জাতির আত্মাকে পুনরুদ্ধার করতে লড়ছেন এবং তিনি সাবেক প্রেসিডেন্টকে (ট্রাম্প) আমাদের গণতন্ত্রের জন্য একটি অনন্য হুমকি হিসেবে দেখেন।’ ক্রিস কুনস আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন ট্রাম্পকে আগেও হারিয়েছেন এবং তিনি আবারও হারাবেন।’
এই মন্তব্যের পর বাইডেন তাঁর বিরোধী দলের পক্ষ থেকেও সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন, যার মধ্যে মিনেসোটার রিপাবলিক ডিন ফিলিপস অন্যতম। তিনি বলেছেন, বাইডেনের বয়স হয়েছে এবং তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে দিতে তাঁর সরে যাওয়া উচিত। তবে বয়সের ভার থাকার পরও বাইডেন আগামী নির্বাচনে লড়াইয়ের পণ করেছেন এবং তিনি বিশ্বাস করেন তিনিই একমাত্র ডেমোক্র্যাট প্রার্থী, যিনি ট্রাম্পকে আবারও পরাজিত করতে পারবেন।
যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে না পেলে লড়বেন কি না, এখনো নিশ্চিত নন বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তাঁর এই মন্তব্য আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন কি না, সে বিষয়ে একটি উল্লেখযোগ্য অবস্থান হতে পারে। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ম্যাসাচুসেটস অঙ্গরাজ্যের রাজধানী বোস্টনে নির্বাচনী তহবিল সংগ্রহ প্রচারণায় বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘যদি ট্রাম্প নির্বাচনে প্রার্থিতা না দেন, তবে আমিও নিশ্চিত নই যে আমি লড়ব কিনা।’ এ সময় তিনি আরও বলেন, ‘ডেমোক্র্যাটরা কোনোভাবেই তাঁকে (ট্রাম্পকে) নির্বাচনে জিততে দেবে না।’
ট্রাম্পকে প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে না পেলে নির্বাচনে না লড়ার বিষয়ে বাইডেনের এই মন্তব্য তাঁর উপদেষ্টা ও প্রচারণা কর্মকর্তাদের বেশ অবাক করেছে। একটি সূত্র জানিয়েছে, বাইডেনের এক প্রচারণা উপদেষ্টার কাছে বিষয়টি জানতে চাওয়া হলে তিনি আশ্চর্য হয়ে কেবল, ‘ওহ!’ শব্দটি উচ্চারণ করেন। তিনি এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। গোপনীয়তার স্বার্থে ওই কর্মকর্তা নাম প্রকাশ করতে অনিচ্ছা প্রকাশ করেন।
বাইডেনের এই মন্তব্যের পর নানা শঙ্কা থাকলেও তাঁর নির্বাচনী প্রচারণার কো-চেয়ারম্যান ও বাইডেনের নিজের এলাকা ডেলাওয়্যারের সিনেটর ক্রিস কুনস বলেছেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন ২০২০ সালে বলেছিলেন, তিনি আমাদের জাতির আত্মাকে পুনরুদ্ধার করতে লড়ছেন এবং তিনি সাবেক প্রেসিডেন্টকে (ট্রাম্প) আমাদের গণতন্ত্রের জন্য একটি অনন্য হুমকি হিসেবে দেখেন।’ ক্রিস কুনস আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন ট্রাম্পকে আগেও হারিয়েছেন এবং তিনি আবারও হারাবেন।’
এই মন্তব্যের পর বাইডেন তাঁর বিরোধী দলের পক্ষ থেকেও সমালোচনার সম্মুখীন হয়েছেন, যার মধ্যে মিনেসোটার রিপাবলিক ডিন ফিলিপস অন্যতম। তিনি বলেছেন, বাইডেনের বয়স হয়েছে এবং তরুণ প্রজন্মকে এগিয়ে আসতে দিতে তাঁর সরে যাওয়া উচিত। তবে বয়সের ভার থাকার পরও বাইডেন আগামী নির্বাচনে লড়াইয়ের পণ করেছেন এবং তিনি বিশ্বাস করেন তিনিই একমাত্র ডেমোক্র্যাট প্রার্থী, যিনি ট্রাম্পকে আবারও পরাজিত করতে পারবেন।
২০২৪ সালে যুক্তরাজ্যে আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা ছাড়িয়ে গেছে ১ লাখ ৮ হাজারে, যাঁদের মধ্যে শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তান। সরকার প্রকাশিত সর্বশেষ পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, এ বছর পাকিস্তানি আশ্রয়প্রার্থীর সংখ্যা আগের বছরের তুলনায় ৭৯ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৫৪২ জনে। উল্লেখযোগ্য হারে আবেদন বেড়েছে ভিয়েতনামিজ নাগরি
১ ঘণ্টা আগেগতকাল সোমবার প্রথমবারের মতো মধ্য গাজার দেইর-আল-বালাহে ট্যাংক মোতায়েন করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া, উপত্যকার দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও শুরু করেছে স্থল অভিযান। এর আগে এই দুই অঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
২ ঘণ্টা আগেভারতীয় বিমানবাহিনীতে এখনো রাশিয়ার তৈরি অন্তত ৩৬টি মিগ-২১ যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই ভারতীয় বিমানবাহিনীর সক্রিয় সেবা থেকে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এই যুদ্ধবিমানগুলোর জায়গা নেবে ভারতের নতুন তেজস এমকে১এ যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
২ ঘণ্টা আগেতিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে অবসান ঘটাতে আবারও মুখোমুখি বসতে যাচ্ছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। আগামী বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত হবে দুই দেশের মধ্যকার নতুন শান্তি আলোচনা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
৩ ঘণ্টা আগে