পাকিস্তানের করাচিতে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবরে ইন্টারনেট তোলপাড়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ-সংক্রান্ত খবরের বিভিন্ন লিংকসহ দাবি করা হচ্ছে গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমকে বিষপ্রয়োগ করা হলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
এমনকি কেউ কেউ পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার উল হক কাকারের এক্স অ্যাকাউন্টের একটি স্ক্রিনশটও পোস্ট করেছেন—যেখানে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়েছে।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাকারের এক্স অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশটটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে। বেশ কিছু ফ্যাক্ট-চেকার স্পষ্ট করেছে যে, এটি কাকারের অ্যাকাউন্ট নয় এবং দাউদ ইব্রাহিমের বিষয়ে খবরটিও নিশ্চিত নয়।
কাকারের ভুয়া ভাইরাল বার্তায় লেখা ছিল—‘মানবতার রক্ষক, প্রতিটি পাকিস্তানি হৃদয়ের প্রিয়, আমাদের প্রিয় মহামান্য দাউদ ইব্রাহিম অজানা বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন। করাচির একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করুন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
কিন্তু ডিএফআরএসি নামে একটি স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকিং ওয়েবসাইট তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে দাবি করেছে, কাকারের নামে ছড়ানো ভাইরাল পোস্টটি তাঁর অফিশিয়াল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে মেলে না।
আরও বলা হয়েছে, স্ক্রিনশটটিতে ব্যবহারকারীর নামে একটি অতিরিক্ত ‘কে’ (ইংরেজি বর্ণমালা) রয়েছে। আর কাকার তাঁর অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বশেষ পোস্টটি করেছিলেন ১৬ ডিসেম্বর।
১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণকারী দাউদ ইব্রাহিম মুম্বাইয়ের ডোংরি বস্তি এলাকায় থাকতেন। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ে একটি সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের পর তিনি ভারত থেকে পালিয়ে যান। সেই বিস্ফোরণে ২৫৭ জন নিহত হয়েছিল এবং আহত হয়েছিল আরও সাত শতাধিক মানুষ। ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিম ওই হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
পাকিস্তানের করাচিতে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবরে ইন্টারনেট তোলপাড়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ-সংক্রান্ত খবরের বিভিন্ন লিংকসহ দাবি করা হচ্ছে গ্যাংস্টার দাউদ ইব্রাহিমকে বিষপ্রয়োগ করা হলে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়েছে।
এমনকি কেউ কেউ পাকিস্তানের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার উল হক কাকারের এক্স অ্যাকাউন্টের একটি স্ক্রিনশটও পোস্ট করেছেন—যেখানে দাউদ ইব্রাহিমের মৃত্যুর খবর দেওয়া হয়েছে।
এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কাকারের এক্স অ্যাকাউন্টের স্ক্রিনশটটি ভুয়া বলে প্রমাণিত হয়েছে। বেশ কিছু ফ্যাক্ট-চেকার স্পষ্ট করেছে যে, এটি কাকারের অ্যাকাউন্ট নয় এবং দাউদ ইব্রাহিমের বিষয়ে খবরটিও নিশ্চিত নয়।
কাকারের ভুয়া ভাইরাল বার্তায় লেখা ছিল—‘মানবতার রক্ষক, প্রতিটি পাকিস্তানি হৃদয়ের প্রিয়, আমাদের প্রিয় মহামান্য দাউদ ইব্রাহিম অজানা বিষক্রিয়ায় মারা গেছেন। করাচির একটি হাসপাতালে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। আল্লাহ তাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ স্থান দান করুন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।’
কিন্তু ডিএফআরএসি নামে একটি স্বাধীন ফ্যাক্ট-চেকিং ওয়েবসাইট তাদের এক্স অ্যাকাউন্টে দাবি করেছে, কাকারের নামে ছড়ানো ভাইরাল পোস্টটি তাঁর অফিশিয়াল অ্যাকাউন্টের সঙ্গে মেলে না।
আরও বলা হয়েছে, স্ক্রিনশটটিতে ব্যবহারকারীর নামে একটি অতিরিক্ত ‘কে’ (ইংরেজি বর্ণমালা) রয়েছে। আর কাকার তাঁর অফিশিয়াল এক্স অ্যাকাউন্ট থেকে সর্বশেষ পোস্টটি করেছিলেন ১৬ ডিসেম্বর।
১৯৫৫ সালে জন্মগ্রহণকারী দাউদ ইব্রাহিম মুম্বাইয়ের ডোংরি বস্তি এলাকায় থাকতেন। ১৯৯৩ সালে মুম্বাইয়ে একটি সিরিজ বোমা বিস্ফোরণের পর তিনি ভারত থেকে পালিয়ে যান। সেই বিস্ফোরণে ২৫৭ জন নিহত হয়েছিল এবং আহত হয়েছিল আরও সাত শতাধিক মানুষ। ওয়ান্টেড সন্ত্রাসী দাউদ ইব্রাহিম ওই হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে অভিযোগ রয়েছে।
হিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩১ মিনিট আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৩ ঘণ্টা আগে‘মধ্যস্থতাকারী’—শব্দটা যেন কাতারের প্রতিশব্দই হয়ে উঠেছে। অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায়, দ্বন্দ্ব চলছে এমন দুই দেশের সঙ্গে বেশ আলাদাভাবে সুসম্পর্ক রয়েছে কাতারের। এবং বরাবরই বিবদমান পক্ষগুলোর মধ্যে সমঝোতা নিশ্চিতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় দেখা যায় এই আরব দেশটিকে। উদাহরণ হিসেবে বলা হয় যুক্তরাষ্ট্র-ইরান, হামাস-
৩ ঘণ্টা আগেভারত মিয়ানমারের শক্তিশালী এক বিদ্রোহী গোষ্ঠীর সহায়তায় দেশটি থেকে বিরল খনিজ সংগ্রহের চেষ্টা করছে। এ বিষয়ে অবগত চারটি সূত্র রয়টার্সকে জানিয়েছেন, চীনের কড়া নিয়ন্ত্রণে থাকা এ কৌশলগত সম্পদের বিকল্প উৎস খুঁজছে দিল্লি। ভারতের খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় রাষ্ট্রায়ত্ত ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে মিয়ানমারের উত্তর
৩ ঘণ্টা আগে