ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ওপর ‘পূর্ণাঙ্গ নিয়ন্ত্রণ’ কায়েমের চেষ্টা করছে। ফিলিস্তিনে দখলদারত্ব অবসানের কোনো ইচ্ছাই নেই ইসরায়েলের। ২০২১ সালে গঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি তদন্ত কমিটির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। গত মঙ্গলবার ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল ফিলিস্তিনের দখল করা ভূখণ্ডের ওপর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কায়েমের চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের পর অবৈধভাবে দখল করে নেওয়া পূর্ব ফিলিস্তিনের ওপর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কায়েম করতে চায়।
ইসরায়েল কর্তৃক অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা বিষয়ে গঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে কেবল গাজার অবরোধ তুলে নিলেই হবে না। সেখানে এমন অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে, যাতে ফিলিস্তিনের নেতারা তাঁদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র নির্মাণের বিষয়ে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
ওই প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের দখল অপসারণই যথেষ্ট নয় উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘দখলদারত্বের অবসানই যথেষ্ট নয়। ফিলিস্তিনিরা যাতে সমানভাবে মানবাধিকার উপভোগ করতে পারে তা নিশ্চিত করতেও অতিরিক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে—কমিশনের কাছে এমন প্রমাণ রয়েছে যা থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, ‘ফিলিস্তিনে দখলদারত্ব অবসানের কোনো ইচ্ছাই নেই ইসরায়েলের।’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ফিলিস্তিনি নাগরিকদের জন্য দমনমূলক ব্যবস্থা এবং ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের বাড়তি সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জনমিতি (ইসরায়েলি–ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার অনুপাত) বদলে দিতে ইসরায়েলি সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি সরকার দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে ৭ লাখেরও বেশি ইসরায়েলি নাগরিকের আবাসন তৈরি করেছে। বিশেষ করে, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমে এসব আবাসনের অধিকাংশই তৈরি করা হয়েছে। অথচ এই দুই এলাকায় এরই মধ্যে ৩০ লাখেরও অধিক ফিলিস্তিন বসবাস করে আসছেন।
ইসরায়েল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ওপর ‘পূর্ণাঙ্গ নিয়ন্ত্রণ’ কায়েমের চেষ্টা করছে। ফিলিস্তিনে দখলদারত্ব অবসানের কোনো ইচ্ছাই নেই ইসরায়েলের। ২০২১ সালে গঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের একটি তদন্ত কমিটির এক প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। গত মঙ্গলবার ওই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিলের ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েল ফিলিস্তিনের দখল করা ভূখণ্ডের ওপর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কায়েমের চেষ্টা করেছে। বিশেষ করে ১৯৬৭ সালের যুদ্ধের পর অবৈধভাবে দখল করে নেওয়া পূর্ব ফিলিস্তিনের ওপর পরিপূর্ণ নিয়ন্ত্রণ কায়েম করতে চায়।
ইসরায়েল কর্তৃক অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা বিষয়ে গঠিত জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে কেবল গাজার অবরোধ তুলে নিলেই হবে না। সেখানে এমন অবস্থার সৃষ্টি করতে হবে, যাতে ফিলিস্তিনের নেতারা তাঁদের ভবিষ্যৎ রাষ্ট্র নির্মাণের বিষয়ে স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন।
ওই প্রতিবেদনে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের দখল অপসারণই যথেষ্ট নয় উল্লেখ করে বলা হয়েছে, ‘দখলদারত্বের অবসানই যথেষ্ট নয়। ফিলিস্তিনিরা যাতে সমানভাবে মানবাধিকার উপভোগ করতে পারে তা নিশ্চিত করতেও অতিরিক্ত ব্যবস্থা নিতে হবে।’
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে—কমিশনের কাছে এমন প্রমাণ রয়েছে যা থেকে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, ‘ফিলিস্তিনে দখলদারত্ব অবসানের কোনো ইচ্ছাই নেই ইসরায়েলের।’ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ফিলিস্তিনি নাগরিকদের জন্য দমনমূলক ব্যবস্থা এবং ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের বাড়তি সুবিধা দেওয়ার মাধ্যমে ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে জনমিতি (ইসরায়েলি–ফিলিস্তিনি জনসংখ্যার অনুপাত) বদলে দিতে ইসরায়েলি সরকার কাজ করে যাচ্ছে।’
এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি সরকার দখল করা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে আন্তর্জাতিক আইন ভঙ্গ করে ৭ লাখেরও বেশি ইসরায়েলি নাগরিকের আবাসন তৈরি করেছে। বিশেষ করে, পশ্চিম তীর এবং পূর্ব জেরুজালেমে এসব আবাসনের অধিকাংশই তৈরি করা হয়েছে। অথচ এই দুই এলাকায় এরই মধ্যে ৩০ লাখেরও অধিক ফিলিস্তিন বসবাস করে আসছেন।
প্রস্তাবনাটি ইরানের সংসদীয় কমিটিতে ইতিমধ্যে পাস হয়েছে। এর মাধ্যমে দেশটির জাতীয় মুদ্রা রিয়াল থেকে চারটি শূন্য বাদ দেওয়ার পরিকল্পনা করা হয়েছে। দীর্ঘমেয়াদি মুদ্রাস্ফীতি মোকাবিলার লক্ষ্যে এই পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানের রাজধানী কাবুলের এক প্রান্তে অবস্থিত তালেবান অনুমোদিত নারীদের মাদ্রাসা নাজি-এ-বসরায় বসে কথা বলছিল মেয়েটি। মুখ ঢাকা, কণ্ঠ জড়ানো ভয় আর সংশয়ে। সহপাঠী আরেক মেয়ে তাকে নিচু স্বরে চুপ করায়। স্মরণ করিয়ে দেয়, তালেবান শাসনের সমালোচনা করা কতটা বিপজ্জনক!
৯ ঘণ্টা আগেআন্দিজ পর্বতের প্রায় ৩ হাজার মিটার উচ্চতায় বিস্তৃত ইকুয়েডরের মাকিজো দেল কাআস অঞ্চলটি একটি বিশেষ ধরনের পরিবেশ—যাকে বলা হয় প্যারামো। প্রাকৃতিক স্পঞ্জের মতো কাজ করে এই অঞ্চলটি। মেঘ থেকে টেনে আনে আর্দ্রতা, আর জল জোগায় ছয়টি বড় নদীকে।
১০ ঘণ্টা আগেট্রাম্প তাঁর ট্রুথ সোশ্যালে পোস্টে লিখেছেন, ‘ভারত শুধু রাশিয়া থেকে বিপুল পরিমাণ তেলই কিনছে না, তারা সেই তেলের বড় অংশ খোলাবাজারে বিক্রি করে বড় লাভ করছে। ইউক্রেনে রুশ যুদ্ধ যন্ত্রের কারণে কত মানুষ মারা যাচ্ছে, তা নিয়ে তাদের কোনো মাথাব্যথা নেই।’
১১ ঘণ্টা আগে