অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলের ধারাবাহিক অবরোধ এবং শিশুখাদ্য, পুষ্টিকর উপাদান ও মানবিক সহায়তা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার ফলে গাজায় পাঁচ বছরের কম বয়সী সাড়ে তিন হাজারের বেশি শিশুর মৃত্যু হতে যাচ্ছে। এ ছাড়াও প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার শিশু ‘মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে’ বলে জানিয়েছে অবরুদ্ধ গাজা প্রশাসন।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গাজার ৭০ হাজারের বেশি শিশু মারাত্মক অপুষ্টিজনিত কারণে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
টেলিগ্রামে প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পদ্ধতিগত এই অবরোধের মধ্যে গাজায় পাঁচ বছরের নিচে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি শিশু অনাহারে মৃত্যুর সম্মুখীন এবং প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার শিশু মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। এই ভয়াবহ অপরাধ ইসরায়েলি দখলদারির অংশ হিসেবে সংঘটিত হচ্ছে—যেখানে অনাহারকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আর গোটা বিশ্ব লজ্জাজনকভাবে নীরব।’
কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে গাজায় নিযুক্ত ওক্সফামের খাদ্য নিরাপত্তা প্রধান মাহমুদ আল-সাক্কা বলেছেন, ‘আমাদের অনেক ত্রাণ মিশর ও জর্ডানে আটকে আছে, আমরা এগুলো গাজায় আনতে পারছি না।’ তাঁর আশঙ্কা, সামনের দিনগুলোতে মানবিক সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা বহুবার সতর্কবার্তা দিয়েছি। এই অবস্থাটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে। বিশেষ করে—শিশু, বয়স্ক ও নারীদের জন্য এর পরিণতি মারাত্মক ও অপরিবর্তনীয় হতে পারে।’
গাজার শিশুদের এমন পরিণতির জন্য সারা পৃথিবীকেই দায়ী করেছেন আল-সাক্কা। তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, গোটা বিশ্ব গাজার শিশুদের অনাহারে মৃত্যুর সঙ্গে পরোক্ষভাবে যুক্ত। কেউ কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে কেবল দেখেই চলেছে—একভাবে এভাবে সবাই দায়ী।’
এ অবস্থায় বিশ্ববাসীর জন্য দুটি পথের একটিকে বেছে নেওয়ার আহ্বান জানান সাক্কা। এ ক্ষেত্রে হয় চোখ বন্ধ করে গাজার ভয়াবহ ছবি দেখতে থাকবে বিশ্ব, অথবা সক্রিয় হয়ে এগিয়ে যাবে।
ইসরায়েলের ধারাবাহিক অবরোধ এবং শিশুখাদ্য, পুষ্টিকর উপাদান ও মানবিক সহায়তা প্রবেশে নিষেধাজ্ঞার ফলে গাজায় পাঁচ বছরের কম বয়সী সাড়ে তিন হাজারের বেশি শিশুর মৃত্যু হতে যাচ্ছে। এ ছাড়াও প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার শিশু ‘মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে’ বলে জানিয়েছে অবরুদ্ধ গাজা প্রশাসন।
সরকারি তথ্য অনুযায়ী, গাজার ৭০ হাজারের বেশি শিশু মারাত্মক অপুষ্টিজনিত কারণে বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
টেলিগ্রামে প্রকাশিত একটি বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘পদ্ধতিগত এই অবরোধের মধ্যে গাজায় পাঁচ বছরের নিচে সাড়ে ৩ হাজারের বেশি শিশু অনাহারে মৃত্যুর সম্মুখীন এবং প্রায় ২ লাখ ৯০ হাজার শিশু মৃত্যুর দ্বারপ্রান্তে রয়েছে। এই ভয়াবহ অপরাধ ইসরায়েলি দখলদারির অংশ হিসেবে সংঘটিত হচ্ছে—যেখানে অনাহারকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। আর গোটা বিশ্ব লজ্জাজনকভাবে নীরব।’
কাতার-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরাকে গাজায় নিযুক্ত ওক্সফামের খাদ্য নিরাপত্তা প্রধান মাহমুদ আল-সাক্কা বলেছেন, ‘আমাদের অনেক ত্রাণ মিশর ও জর্ডানে আটকে আছে, আমরা এগুলো গাজায় আনতে পারছি না।’ তাঁর আশঙ্কা, সামনের দিনগুলোতে মানবিক সংকট আরও ভয়াবহ রূপ নিতে যাচ্ছে।
তিনি বলেন, ‘আমরা বহুবার সতর্কবার্তা দিয়েছি। এই অবস্থাটি মানবিক বিপর্যয়ে রূপ নিতে পারে। বিশেষ করে—শিশু, বয়স্ক ও নারীদের জন্য এর পরিণতি মারাত্মক ও অপরিবর্তনীয় হতে পারে।’
গাজার শিশুদের এমন পরিণতির জন্য সারা পৃথিবীকেই দায়ী করেছেন আল-সাক্কা। তিনি বলেন, ‘দুঃখজনকভাবে, গোটা বিশ্ব গাজার শিশুদের অনাহারে মৃত্যুর সঙ্গে পরোক্ষভাবে যুক্ত। কেউ কোনো ব্যবস্থা না নিয়ে কেবল দেখেই চলেছে—একভাবে এভাবে সবাই দায়ী।’
এ অবস্থায় বিশ্ববাসীর জন্য দুটি পথের একটিকে বেছে নেওয়ার আহ্বান জানান সাক্কা। এ ক্ষেত্রে হয় চোখ বন্ধ করে গাজার ভয়াবহ ছবি দেখতে থাকবে বিশ্ব, অথবা সক্রিয় হয়ে এগিয়ে যাবে।
গতকাল সোমবার প্রথমবারের মতো মধ্য গাজার দেইর-আল-বালাহে ট্যাংক মোতায়েন করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া, উপত্যকার দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও শুরু করেছে স্থল অভিযান। এর আগে এই দুই অঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
২৫ মিনিট আগেভারতীয় বিমানবাহিনীতে এখনো রাশিয়ার তৈরি অন্তত ৩৬টি মিগ-২১ যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই ভারতীয় বিমানবাহিনীর সক্রিয় সেবা থেকে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এই যুদ্ধবিমানগুলোর জায়গা নেবে ভারতের নতুন তেজস এমকে১এ যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
৩৯ মিনিট আগেতিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে অবসান ঘটাতে আবারও মুখোমুখি বসতে যাচ্ছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। আগামী বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত হবে দুই দেশের মধ্যকার নতুন শান্তি আলোচনা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
১ ঘণ্টা আগেমার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের হত্যাসংক্রান্ত বহু গোপন নথি প্রকাশ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। তাঁর ওপর গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই কীভাবে নজরদারি চালাত তা রয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার পৃষ্ঠার এই দলিলে। এ ছাড়া, রয়েছে আগে কখনো প্রকাশ না হওয়া সিআইএ রেকর্ড। ১৯৭৭ সাল থেকে এসব নথি আদালতের আদেশে জনসাধারণের আওতার বাইরে
৩ ঘণ্টা আগে