আজকের পত্রিকা ডেস্ক
গাজায় নিহত চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। এর মধ্যে দুই শিশুসহ তাদের মায়ের মরদেহও ছিল। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত চারজনের মরদেহ গ্রহণ করেছে।
বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, মরদেহগুলো হস্তান্তর করে হামাস দাবি করেছে—তারা ইসরায়েলের বিমান হামলায়ই নিহত হয়েছে।
নিহত দুই শিশুর মধ্যে কেফির বিবাসের বয়স মাত্র ২ বছর, আর তার ভাই অ্যারিয়েল বিবাসের বয়স ছিল চার। তাদের নিহত মায়ের নাম শিরি বিবাস। হস্তান্তর করা অন্য মরদেহটি ছিল ওদেদ লিফশিৎজ নামে বয়স্ক এক ইসরায়েলির।
জিম্মিদের মরদেহ গ্রহণের বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একটি ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্য আজ খুব কঠিন একটি দিন। বিষণ্ন, শোকের একটি দিন।’
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের কিবুতজ নির ওজ এলাকা থেকে হামাসের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন বিবাস পরিবারের সদস্যরা। তখন কেফিরের বয়স ছিল মাত্র ৯ মাস। জিম্মি থাকা অবস্থায় মায়ের সঙ্গে কেফির ও অ্যারিয়েল নিহত হলেও তাদের বাবা ইয়ারদেন বিবাস জিম্মি দশা থেকে সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছিলেন।
গত বছরের নভেম্বরে হামাস দাবি করেছিল, ইসরায়েলি বিমান হামলায় জিম্মি ওই মা ও দুই শিশু নিহত হয়েছে।
কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় গত মাসে হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে সই হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী, জিম্মিদের বিপরীতে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে আটক থাকা অনেক ফিলিস্তিনিকেও মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে পশ্চিম তীরে গতকাল বুধবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এই খবর জানিয়েছে। তুবাসের কাছে ফারা’আ শরণার্থীশিবিরে এক বাড়ি ঘিরে ফেলে ইসরায়েলি সেনারা নির্বিচারে গুলি চালালে ওই তিনজন নিহত হন।
গাজায় নিহত চার ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ হস্তান্তর করেছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস। এর মধ্যে দুই শিশুসহ তাদের মায়ের মরদেহও ছিল। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) ও গোয়েন্দা সংস্থা শিন বেত চারজনের মরদেহ গ্রহণ করেছে।
বিবিসির তথ্য অনুযায়ী, মরদেহগুলো হস্তান্তর করে হামাস দাবি করেছে—তারা ইসরায়েলের বিমান হামলায়ই নিহত হয়েছে।
নিহত দুই শিশুর মধ্যে কেফির বিবাসের বয়স মাত্র ২ বছর, আর তার ভাই অ্যারিয়েল বিবাসের বয়স ছিল চার। তাদের নিহত মায়ের নাম শিরি বিবাস। হস্তান্তর করা অন্য মরদেহটি ছিল ওদেদ লিফশিৎজ নামে বয়স্ক এক ইসরায়েলির।
জিম্মিদের মরদেহ গ্রহণের বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একটি ভিডিও বার্তায় বলেছেন, ‘ইসরায়েল রাষ্ট্রের জন্য আজ খুব কঠিন একটি দিন। বিষণ্ন, শোকের একটি দিন।’
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের কিবুতজ নির ওজ এলাকা থেকে হামাসের হাতে জিম্মি হয়েছিলেন বিবাস পরিবারের সদস্যরা। তখন কেফিরের বয়স ছিল মাত্র ৯ মাস। জিম্মি থাকা অবস্থায় মায়ের সঙ্গে কেফির ও অ্যারিয়েল নিহত হলেও তাদের বাবা ইয়ারদেন বিবাস জিম্মি দশা থেকে সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছিলেন।
গত বছরের নভেম্বরে হামাস দাবি করেছিল, ইসরায়েলি বিমান হামলায় জিম্মি ওই মা ও দুই শিশু নিহত হয়েছে।
কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় গত মাসে হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে সই হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তির আওতায় জিম্মিদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী, জিম্মিদের বিপরীতে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে আটক থাকা অনেক ফিলিস্তিনিকেও মুক্তি দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে পশ্চিম তীরে গতকাল বুধবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর গুলিতে ৩ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এই খবর জানিয়েছে। তুবাসের কাছে ফারা’আ শরণার্থীশিবিরে এক বাড়ি ঘিরে ফেলে ইসরায়েলি সেনারা নির্বিচারে গুলি চালালে ওই তিনজন নিহত হন।
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে সারা বিশ্বের ক্যাথলিক সম্প্রদায়সহ বিভিন্ন দেশ গভীর শোক প্রকাশ করেছে। ভারত সরকার তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করেছে। বিশ্বের উল্লেখযোগ্য প্রায় সকল রাষ্ট্র ও সরকার প্রধান তাঁর মৃত্যুতে শোকবার্তা পাঠিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেহাওয়াইয়ে ভ্রমণে গিয়ে মার্কিন সীমান্তরক্ষীদের হাতে দেহ তল্লাশি ও রাতভর আটকের শিকার হয়েছেন দুই জার্মান কিশোরী। পর্যাপ্ত সময়ের জন্য হোটেল বুকিং না থাকায় তাদের সন্দেহজনক মনে করে এই ব্যবস্থা নেয় যুক্তরাষ্ট্রের কাস্টমস অ্যান্ড বর্ডার প্রোটেকশন (সিবিপি)।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জায়ান্ট গুগল প্রায় চার বছরের পুরোনো একটি মামলায় ভারতের প্রতিযোগিতা কমিশন তথা সিসিআই-এর সঙ্গে নিষ্পত্তিতে পৌঁছেছে। অ্যান্ড্রয়েড স্মার্ট টিভির বাজারে গুগল অনৈতিক ও প্রতিযোগিতাবিরোধী ব্যবসায়িক চর্চা করছে, এমন অভিযোগের প্রেক্ষিতে এই নিষ্পত্তি হয়েছে। গুগল,
৬ ঘণ্টা আগেভারতের সড়ক নিরাপত্তা সংকট অত্যন্ত ভয়াবহ। চলমান এই সমস্যা প্রতিদিন বহু মানুষের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। ২০২৩ সালে এই সংকট আরও তীব্র হয়েছে। জানা গেছে, সে বছর সড়ক দুর্ঘটনায় ভারতে ১ লাখ ৭২ হাজারেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। এর অর্থ প্রতিদিন ৪৭৪ জন বা প্রতি তিন মিনিটে প্রায় একজন মারা গেছেন।
৬ ঘণ্টা আগে