ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী হামাসের হামলার মধ্য দিয়েই মূলত ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের যুদ্ধ শুরু। গত ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে হামলার পরপরই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। তবে হামলা শুরুর পরদিন অর্থাৎ ৮ অক্টোবর ইসরায়েলি সেনাদের অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে লেবাননের ইরান-সমর্থিত শিয়াপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। এই শুরু, আর শেষ হয়নি।
গাজা যুদ্ধ শুরুর মাসখানেক পর হিজবুল্লাহর প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরুল্লাহ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজায় আগ্রাসন বন্ধ করতে পারে। কারণ, এটা তাদেরই আগ্রাসন। গাজা যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দুষছে হিজবুল্লাহ। তবে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলে। মোটাদাগে বললে হিজবুল্লাহর চিরশত্রু ইসরায়েল।
১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে হিজবুল্লাহর যাত্রা শুরু। ইরানের সমর্থনে তাদের জন্ম। তারা ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। যে সময় হিজবুল্লাহর জন্ম, সেই আশির দশকে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ছিল ইসরায়েলের দখলে। হিজবুল্লাহর দাবি, তাদের হামলার জেরে ২০০০ সালে ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে বাধ্য হয়।
সামরিক শক্তিতেও মধ্যপ্রাচ্যের অন্য অনেক সংগঠনের চেয়ে হিজবুল্লাহ শক্তিশালী। সিবিএস নিউজের খবরে বলা হচ্ছে, হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর দেওয়া তথ্য অনুসারে, তাঁদের ১ লাখ যোদ্ধা রয়েছে। হিজবুল্লাহর নিজস্ব বাহিনী লেবাননের সামরিক বাহিনীর চেয়ে শক্তিশালী। গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের গণমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, হিজবুল্লাহর হাতে প্রায় দেড় লাখ রকেট ও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র আছে। এসব অস্ত্র দিয়ে যেকোনো সময় ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে তারা।
এসব সমরাস্ত্রের কতটা ব্যবহার হচ্ছে এই যুদ্ধে—সেই প্রশ্নের জবাব পাওয়া যায় হিজবুল্লাহর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে। স্কাই নিউজ বলছে, ইসরায়েল সীমান্তে নিয়মিত হামলা চালাচ্ছে হিজবুল্লাহ। পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলায় ইসরায়েলের সেনা যেমন মারা পড়ছে, তেমনি হিজবুল্লাহ নেতা নিহত হওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। এসব হামলার কারণে দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে লাখো মানুষ বাড়িছাড়া হয়েছে।
ইসরায়েল ও লেবাননের পরিস্থিতি তুলে ধরে লন্ডনভিত্তিক আরেক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিসের (আইআইএসএস) ফেলো রাইম মমতাজ বলেন, ইসরায়েল আসলে সেখানে আগুন নিয়ে খেলছে।
এই আগুন নিয়ে খেলার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র ইসরায়েলকে দুষছে হিজবুল্লাহ। পশ্চিমাদের ওপর চাপ বাড়াতে ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুতিদের পাশে দাঁড়িয়েছে হিজবুল্লাহ। সংঘবদ্ধভাবে লোহিতসাগরে জাহাজে হামলা চালাচ্ছে তারা। হিজবুল্লাহর অবস্থান স্পষ্ট, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। এ জন্য যেকোনো কিছু করতে তারা প্রস্তুত। ফলে শঙ্কা থাকছে, মধ্যপ্রাচ্য বা লোহিতসাগরে আসলে কত দিন পর শান্ত হবে।
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী হামাসের হামলার মধ্য দিয়েই মূলত ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনের যুদ্ধ শুরু। গত ৭ অক্টোবর হামাসের ইসরায়েলে হামলার পরপরই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েল। তবে হামলা শুরুর পরদিন অর্থাৎ ৮ অক্টোবর ইসরায়েলি সেনাদের অবস্থান লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে লেবাননের ইরান-সমর্থিত শিয়াপন্থী গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। এই শুরু, আর শেষ হয়নি।
গাজা যুদ্ধ শুরুর মাসখানেক পর হিজবুল্লাহর প্রধান সৈয়দ হাসান নাসরুল্লাহ বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র গাজায় আগ্রাসন বন্ধ করতে পারে। কারণ, এটা তাদেরই আগ্রাসন। গাজা যুদ্ধের জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দুষছে হিজবুল্লাহ। তবে হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েলে। মোটাদাগে বললে হিজবুল্লাহর চিরশত্রু ইসরায়েল।
১৯৮০-র দশকের শুরুর দিকে হিজবুল্লাহর যাত্রা শুরু। ইরানের সমর্থনে তাদের জন্ম। তারা ইসরায়েলের অস্তিত্ব স্বীকার করে না। যে সময় হিজবুল্লাহর জন্ম, সেই আশির দশকে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল ছিল ইসরায়েলের দখলে। হিজবুল্লাহর দাবি, তাদের হামলার জেরে ২০০০ সালে ইসরায়েল লেবানন ছাড়তে বাধ্য হয়।
সামরিক শক্তিতেও মধ্যপ্রাচ্যের অন্য অনেক সংগঠনের চেয়ে হিজবুল্লাহ শক্তিশালী। সিবিএস নিউজের খবরে বলা হচ্ছে, হিজবুল্লাহর প্রধান হাসান নাসরুল্লাহর দেওয়া তথ্য অনুসারে, তাঁদের ১ লাখ যোদ্ধা রয়েছে। হিজবুল্লাহর নিজস্ব বাহিনী লেবাননের সামরিক বাহিনীর চেয়ে শক্তিশালী। গাজা যুদ্ধ শুরুর পর ইসরায়েলের গণমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, হিজবুল্লাহর হাতে প্রায় দেড় লাখ রকেট ও দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র আছে। এসব অস্ত্র দিয়ে যেকোনো সময় ইসরায়েলে হামলা চালাতে পারে তারা।
এসব সমরাস্ত্রের কতটা ব্যবহার হচ্ছে এই যুদ্ধে—সেই প্রশ্নের জবাব পাওয়া যায় হিজবুল্লাহর সাম্প্রতিক কর্মকাণ্ডে। স্কাই নিউজ বলছে, ইসরায়েল সীমান্তে নিয়মিত হামলা চালাচ্ছে হিজবুল্লাহ। পাল্টা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। এসব হামলায় ইসরায়েলের সেনা যেমন মারা পড়ছে, তেমনি হিজবুল্লাহ নেতা নিহত হওয়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে। এসব হামলার কারণে দুই দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে লাখো মানুষ বাড়িছাড়া হয়েছে।
ইসরায়েল ও লেবাননের পরিস্থিতি তুলে ধরে লন্ডনভিত্তিক আরেক প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিসের (আইআইএসএস) ফেলো রাইম মমতাজ বলেন, ইসরায়েল আসলে সেখানে আগুন নিয়ে খেলছে।
এই আগুন নিয়ে খেলার জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র ইসরায়েলকে দুষছে হিজবুল্লাহ। পশ্চিমাদের ওপর চাপ বাড়াতে ইয়েমেনের বিদ্রোহী হুতিদের পাশে দাঁড়িয়েছে হিজবুল্লাহ। সংঘবদ্ধভাবে লোহিতসাগরে জাহাজে হামলা চালাচ্ছে তারা। হিজবুল্লাহর অবস্থান স্পষ্ট, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ করতে হবে। এ জন্য যেকোনো কিছু করতে তারা প্রস্তুত। ফলে শঙ্কা থাকছে, মধ্যপ্রাচ্য বা লোহিতসাগরে আসলে কত দিন পর শান্ত হবে।
অভিযোগে ওই তরুণী জানান, শারীরিক পরীক্ষার সময় তিনি জ্ঞান হারান এবং হাসপাতালে নেওয়ার পথে কী ঘটেছে, তা কিছুটা টের পান। পরে তিনি পুলিশ ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানান, অ্যাম্বুলেন্সের ভেতরে তিন-চারজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেছে।
৯ মিনিট আগে১ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রেটার বোস্টনের ১৪টি এলাকায় সেবা দেওয়া টিমস্টারস ইউনিয়নের স্থানীয় শাখা লোকাল ২৫-এর মাধ্যমে এই ধর্মঘট শুরু হয়। পরে এটি ক্যালিফোর্নিয়ার ম্যান্টেকা; ইলিনয়ের অটোয়া; জর্জিয়ার কামিং, ওয়াশিংটনের লেসি শহরে ছড়িয়ে পড়ে। অনেক কর্মী ধর্মঘটের প্রতি সংহতি জানিয়ে কাজ বন্ধ করে দেন।
৩১ মিনিট আগেরায়ে তিনি বলেন, ‘নিম্ন ও উচ্চ আদালতের বিচারকদের সম্পর্ক সামন্ত প্রভু ও ভূমিদাসের মতো। হাইকোর্টের বিচারকদের অভিবাদন জানানোর সময় জেলা বিচারকদের শারীরিক ভাষা এতটাই বিনয়ী থাকে, যা চাটুকারিতার কাছাকাছি। জেলা বিচারকরা যেন অমেরুদণ্ডী স্তন্যপায়ী প্রাণীর একমাত্র শনাক্তযোগ্য প্রজাতি।’
২ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতিদানকারী দেশের সংখ্যা নিয়ে বিভিন্ন তথ্য প্রচারিত হচ্ছে। তবে বার্তা সংস্থা এএফপি জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য রাষ্ট্রের মধ্যে অন্তত ১৪২টি রাষ্ট্রকে চিহ্নিত করেছে, যারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিয়েছে। এএফপির গণনায় ফ্রান্স অন্তর্ভুক্ত। কারণ, দেশটির প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ গত...
৩ ঘণ্টা আগে