ইসলামের প্রাণকেন্দ্র কাবা শরিফের ৭৭তম তত্ত্বাবধায়ক ও সাহাবি উসমান ইবনে তালহা (রা.)–এর বংশধর শায়খ সালেহ আল-শায়বা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কাবা শরিফের চাবিরক্ষক ছিলেন।
স্থানীয় সময় গত শুক্রবার (২১ জুন) তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। এরপর মসজিদুল হারামে শায়খ সালেহ আল-শায়বার জানাজা আদায় করা হয়। তাঁকে দাফন করা হয়েছে আল মুয়াল্লা কবরস্থানে।
মক্কা বিজয়ের দিন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কাবা শরিফের চাবি তুলে দেন হজরত উসমান ইবনে তালহার হাতে। মহানবী (সা.)-এর আদেশ অনুসারে, সেই যুগ থেকেই কাবা ঘরের চাবি উসমান ইবনে তালহার বংশধরের কাছে থাকত।
হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলে দেন, ‘এখন থেকে এ চাবি তোমার বংশধরের হাতেই থাকবে, কেয়ামত পর্যন্ত। তোমাদের হাত থেকে এ চাবি কেউ নিতে চাইলে সে হবে জালিম।’
তাই তখন থেকেই উসমান ইবনে তালহা (রা.)–এর বংশধরেরা পর্যায়ক্রমে চাবি বহন করে আসছেন। তাঁদের কাছ থেকে চাবি নিয়েই বিভিন্ন সময় সৌদি আরবের বাদশাহ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ পবিত্র কাবা ঘরে প্রবেশ করেন। তাঁরাই কাবার দরজা খুলে দেন। তাই তাঁদের কাবা শরিফের তত্ত্বাবধায়কও বলা হয়ে থাকে। পরবর্তী তত্ত্বাবধায়কও আল–শায়বা পরিবার থেকে নির্বাচিত হবেন।
আল-শায়বা ইসলামিক স্টাডিজে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন এবং ধর্ম ও ইতিহাসের ওপর একাধিক বই লিখেছেন। মক্কা বিজয়ের পর থেকে তিনি ছিলেন কাবার ৭৭তম চাবিরক্ষক।
তাঁর দায়িত্বের মধ্যে ছিল কাবা শরিফ খোলা, বন্ধ করা, পরিষ্কার করা, ধৌত করা, এর কিসওয়া (ঢাকনা) মেরামত করা এবং দর্শনার্থীদের স্বাগত জানানো। ২০১৩ সালে তাঁর চাচা আবদুল কাদের তাহা আল-শায়বির মৃত্যুর পর তিনি তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব নেন।
তাঁর ছেলে আবদুল রহমান সালেহ আল-শাইবি আরব নিউজকে বলেছেন, বাবাকে বিদায় জানানো তাঁর জন্য অনেক কঠিন এবং দুঃখজনক।
ইসলামের প্রাণকেন্দ্র কাবা শরিফের ৭৭তম তত্ত্বাবধায়ক ও সাহাবি উসমান ইবনে তালহা (রা.)–এর বংশধর শায়খ সালেহ আল-শায়বা ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তিনি কাবা শরিফের চাবিরক্ষক ছিলেন।
স্থানীয় সময় গত শুক্রবার (২১ জুন) তিনি শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন। এরপর মসজিদুল হারামে শায়খ সালেহ আল-শায়বার জানাজা আদায় করা হয়। তাঁকে দাফন করা হয়েছে আল মুয়াল্লা কবরস্থানে।
মক্কা বিজয়ের দিন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) কাবা শরিফের চাবি তুলে দেন হজরত উসমান ইবনে তালহার হাতে। মহানবী (সা.)-এর আদেশ অনুসারে, সেই যুগ থেকেই কাবা ঘরের চাবি উসমান ইবনে তালহার বংশধরের কাছে থাকত।
হজরত মুহাম্মদ (সা.) বলে দেন, ‘এখন থেকে এ চাবি তোমার বংশধরের হাতেই থাকবে, কেয়ামত পর্যন্ত। তোমাদের হাত থেকে এ চাবি কেউ নিতে চাইলে সে হবে জালিম।’
তাই তখন থেকেই উসমান ইবনে তালহা (রা.)–এর বংশধরেরা পর্যায়ক্রমে চাবি বহন করে আসছেন। তাঁদের কাছ থেকে চাবি নিয়েই বিভিন্ন সময় সৌদি আরবের বাদশাহ এবং গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ পবিত্র কাবা ঘরে প্রবেশ করেন। তাঁরাই কাবার দরজা খুলে দেন। তাই তাঁদের কাবা শরিফের তত্ত্বাবধায়কও বলা হয়ে থাকে। পরবর্তী তত্ত্বাবধায়কও আল–শায়বা পরিবার থেকে নির্বাচিত হবেন।
আল-শায়বা ইসলামিক স্টাডিজে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেছিলেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ছিলেন এবং ধর্ম ও ইতিহাসের ওপর একাধিক বই লিখেছেন। মক্কা বিজয়ের পর থেকে তিনি ছিলেন কাবার ৭৭তম চাবিরক্ষক।
তাঁর দায়িত্বের মধ্যে ছিল কাবা শরিফ খোলা, বন্ধ করা, পরিষ্কার করা, ধৌত করা, এর কিসওয়া (ঢাকনা) মেরামত করা এবং দর্শনার্থীদের স্বাগত জানানো। ২০১৩ সালে তাঁর চাচা আবদুল কাদের তাহা আল-শায়বির মৃত্যুর পর তিনি তত্ত্বাবধায়কের দায়িত্ব নেন।
তাঁর ছেলে আবদুল রহমান সালেহ আল-শাইবি আরব নিউজকে বলেছেন, বাবাকে বিদায় জানানো তাঁর জন্য অনেক কঠিন এবং দুঃখজনক।
তৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তকে ‘রাজনৈতিক ভণ্ডামি’ বলে আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, ‘এ রাজ্যে যাদের বাংলা ভাষাভাষী বলে নিপীড়ন করা হচ্ছে, সেই একই দল অন্য রাজ্যে তাদের জমি দিচ্ছে! এটা দুমুখো রাজনীতি।’
৬ মিনিট আগেইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যেকোনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমনকি, দুই দেশের মধ্যে যে যুদ্ধবিরতি চলছে তা নিয়েও তিনি খুব একটা আশাবাদী নন। তবুও ইরান পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেগাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
২ ঘণ্টা আগেবেলজিয়ামে অনুষ্ঠিত টুমরোল্যান্ড মিউজিক ফেস্টিভ্যালে যোগ দিতে আসা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর দুই সদস্যকে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ। গত সোমবার ব্রাসেলসে ফেডারেল প্রসিকিউটর অফিস এক লিখিত বিবৃতিতে জানায়, গাজায় যুদ্ধাপরাধ সংক্রান্ত দুটি আইনি অভিযোগ দায়েরের পর এই
৩ ঘণ্টা আগে