অনলাইন ডেস্ক
গাজার একটি অংশে তথাকথিত ‘মানবিক শহর’ প্রতিষ্ঠা করে সেখানে লাখ লাখ গাজাবাসীকে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়ে ইসরায়েলি রাজনীতিবিদ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভেদ দেখা দিয়েছে। অথচ, এ বিষয়ে এখনো কোনো বাস্তবিক পরিকল্পনাই তৈরি হয়নি। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইসরায়েল সরকারের প্রস্তাবের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা না থাকলেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে এটি। কেউ কেউ এই প্রকল্পকে অত্যধিক ব্যয়বহুল ও সেনাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে দাবি করেছেন। আবার কেউ কেউ একে ‘কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প’ বা বন্দিশিবিরের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বের সরকার এই প্রকল্পের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। তারা বলছে, এটি গাজার সাধারণ নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয় দেবে এবং পাশাপাশি হামাসের নিয়ন্ত্রণও দুর্বল করবে। তবে এই পরিকল্পনা সরকারিভাবে চূড়ান্ত কোনো নীতিতে পরিণত হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এ মাসের শুরুতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ প্রথমবারের মতো এই পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যে আনেন। এরপর গত রোববার রাতে নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠকে বসেন। সেনাবাহিনীকে পরিকল্পনাটি বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে উপস্থিত দুই ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নেতানিয়াহু সেটিকে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও জটিল মনে করে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সস্তা ও দ্রুত কার্যকর কোনো বিকল্প খুঁজতে বলেন।
সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, এটি একটি জটিল প্রকল্প, যেখানে পয়োনিষ্কাশন, স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা, পানি ও খাদ্য সরবরাহসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত বিষয়ের জটিল সমন্বয় প্রয়োজন। সূত্রটি জানায়, এই পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। উদ্দেশ্য হলো—যেসব ফিলিস্তিনি হামাসের শাসন চায় না, তাদের জন্য বিকল্প তৈরি করা।
জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ বিষয়ে বলেছেন, ‘আমরা বহুবার বলেছি, গাজায় কোনো ধরনের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি কিংবা এমন কোনো পরিকল্পনার বিরুদ্ধে আমরা দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিচ্ছি, যা সাধারণ মানুষকে অসম্ভব সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে।’
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন দক্ষিণ গাজার এক অংশে ইতিমধ্যে বাস্তুচ্যুত কয়েক লাখ ফিলিস্তিনিকে একটি তথাকথিত ‘মানবিক শহরে’ সরিয়ে নেওয়ার যে পরিকল্পনা সামনে এসেছে, সেটিকে ঘিরে ইসরায়েলি রাজনীতিবিদদের মধ্যেও বিভেদ তৈরি হয়েছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী এখনো এ নিয়ে কোনো বাস্তব পরিকল্পনা তৈরি করেনি।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ সম্প্রতি এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, গাজার উপকূলীয় অঞ্চল আল-মাওয়াসিতে অবস্থানরত প্রায় ৬ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিকে রাফাহ শহরের ধ্বংসস্তূপের ওপর গড়ে তোলা হবে এমন এক ‘মানবিক শহরে’ রাখা হবে। তিনি বলেন, হামাস-সংশ্লিষ্টদের ছেঁকে বাদ দেওয়ার পর, বাকিদের রাফাহ এলাকায় রাখা হবে। অঞ্চলটি পরিচালনা করবে আন্তর্জাতিক বাহিনী, ইসরায়েল নয়।
এই ঘোষণার আগে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, গাজায় যুদ্ধ শেষ করার শর্ত হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা, যার লক্ষ্য হলো গাজার বাসিন্দাদের সেখান থেকে উচ্ছেদ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প এই পরিকল্পনার কথা জানানোর পর বিশ্বজুড়ে—এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মিত্রদের মধ্যেও প্রচণ্ড সমালোচনার জন্ম দেয়।
কাৎজের বক্তব্যের পর ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, আইনি ও যৌক্তিক জটিলতার কারণে এবং এই পরিকল্পনা গাজায় জিম্মি বিনিময় সংক্রান্ত আলোচনার ক্ষতি করতে পারে—এমন আশঙ্কায় সেনাবাহিনী এর বিরোধিতা করেছে।
এই প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১০ থেকে ১৫ বিলিয়ন নিউ শেকেল (প্রায় ৩ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার)। অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ দাবি করেন, প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ পরিকল্পনাটি বানচাল করতে ইচ্ছাকৃতভাবে অতিরিক্ত ব্যয়ের হিসাব দেখাচ্ছে। তাঁর দপ্তর থেকে জানানো হয়, ‘জনগণের জন্য নিরাপদ একটি অঞ্চল প্রস্তুত করা একটি সাধারণ সরবরাহ কার্যক্রম, যার ব্যয় মাত্র কয়েক শত মিলিয়ন নিউ শেকেল—এমন একটি অঙ্ক যা অর্থ মন্ত্রণালয় দিতে প্রস্তুত।’
অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এই পরিকল্পনার কথা প্রচার করে মূলত হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই চেয়েছেন নেতানিয়াহু। পাশাপাশি, নিজের কট্টর-ডানপন্থী জোটসঙ্গীদেরও খুশি রাখার চেষ্টা করেছেন।
জাতিসংঘের হিসাবে, গাজায় ১৯ লাখ মানুষ, অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ যুদ্ধ শুরুর পর বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ৯২ শতাংশ আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়েছে। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর। অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৮ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
গাজার একটি অংশে তথাকথিত ‘মানবিক শহর’ প্রতিষ্ঠা করে সেখানে লাখ লাখ গাজাবাসীকে স্থানান্তরের পরিকল্পনা নিয়ে ইসরায়েলি রাজনীতিবিদ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে বিভেদ দেখা দিয়েছে। অথচ, এ বিষয়ে এখনো কোনো বাস্তবিক পরিকল্পনাই তৈরি হয়নি। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে ইসরায়েল সরকারের প্রস্তাবের কোনো সুস্পষ্ট রূপরেখা না থাকলেও তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে এটি। কেউ কেউ এই প্রকল্পকে অত্যধিক ব্যয়বহুল ও সেনাদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বলে দাবি করেছেন। আবার কেউ কেউ একে ‘কনসেন্ট্রেশন ক্যাম্প’ বা বন্দিশিবিরের সঙ্গে তুলনা করেছেন।
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর নেতৃত্বের সরকার এই প্রকল্পের পক্ষে সাফাই গেয়েছে। তারা বলছে, এটি গাজার সাধারণ নাগরিকদের নিরাপদ আশ্রয় দেবে এবং পাশাপাশি হামাসের নিয়ন্ত্রণও দুর্বল করবে। তবে এই পরিকল্পনা সরকারিভাবে চূড়ান্ত কোনো নীতিতে পরিণত হয়েছে কি না, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এ মাসের শুরুতে প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাৎজ প্রথমবারের মতো এই পরিকল্পনার কথা প্রকাশ্যে আনেন। এরপর গত রোববার রাতে নেতানিয়াহু মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রতিরক্ষা কর্মকর্তাদের নিয়ে বৈঠকে বসেন। সেনাবাহিনীকে পরিকল্পনাটি বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করতে বলা হয়। কিন্তু সেখানে উপস্থিত দুই ইসরায়েলি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, নেতানিয়াহু সেটিকে অত্যন্ত ব্যয়বহুল ও জটিল মনে করে প্রত্যাখ্যান করেন এবং সস্তা ও দ্রুত কার্যকর কোনো বিকল্প খুঁজতে বলেন।
সেনাবাহিনীর একটি সূত্র জানিয়েছে, এটি একটি জটিল প্রকল্প, যেখানে পয়োনিষ্কাশন, স্বাস্থ্যসেবা, চিকিৎসা, পানি ও খাদ্য সরবরাহসহ বিভিন্ন অবকাঠামোগত বিষয়ের জটিল সমন্বয় প্রয়োজন। সূত্রটি জানায়, এই পরিকল্পনা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। উদ্দেশ্য হলো—যেসব ফিলিস্তিনি হামাসের শাসন চায় না, তাদের জন্য বিকল্প তৈরি করা।
জাতিসংঘের মুখপাত্র স্টিফেন ডুজারিক এ বিষয়ে বলেছেন, ‘আমরা বহুবার বলেছি, গাজায় কোনো ধরনের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুতি কিংবা এমন কোনো পরিকল্পনার বিরুদ্ধে আমরা দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিচ্ছি, যা সাধারণ মানুষকে অসম্ভব সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করে।’
ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন দক্ষিণ গাজার এক অংশে ইতিমধ্যে বাস্তুচ্যুত কয়েক লাখ ফিলিস্তিনিকে একটি তথাকথিত ‘মানবিক শহরে’ সরিয়ে নেওয়ার যে পরিকল্পনা সামনে এসেছে, সেটিকে ঘিরে ইসরায়েলি রাজনীতিবিদদের মধ্যেও বিভেদ তৈরি হয়েছে। প্রতিরক্ষা বাহিনী এখনো এ নিয়ে কোনো বাস্তব পরিকল্পনা তৈরি করেনি।
প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাৎজ সম্প্রতি এক প্রেস ব্রিফিংয়ে জানান, গাজার উপকূলীয় অঞ্চল আল-মাওয়াসিতে অবস্থানরত প্রায় ৬ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিকে রাফাহ শহরের ধ্বংসস্তূপের ওপর গড়ে তোলা হবে এমন এক ‘মানবিক শহরে’ রাখা হবে। তিনি বলেন, হামাস-সংশ্লিষ্টদের ছেঁকে বাদ দেওয়ার পর, বাকিদের রাফাহ এলাকায় রাখা হবে। অঞ্চলটি পরিচালনা করবে আন্তর্জাতিক বাহিনী, ইসরায়েল নয়।
এই ঘোষণার আগে নেতানিয়াহু বলেছিলেন, গাজায় যুদ্ধ শেষ করার শর্ত হলো মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা, যার লক্ষ্য হলো গাজার বাসিন্দাদের সেখান থেকে উচ্ছেদ। চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ট্রাম্প এই পরিকল্পনার কথা জানানোর পর বিশ্বজুড়ে—এমনকি যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের মিত্রদের মধ্যেও প্রচণ্ড সমালোচনার জন্ম দেয়।
কাৎজের বক্তব্যের পর ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমগুলো জানায়, আইনি ও যৌক্তিক জটিলতার কারণে এবং এই পরিকল্পনা গাজায় জিম্মি বিনিময় সংক্রান্ত আলোচনার ক্ষতি করতে পারে—এমন আশঙ্কায় সেনাবাহিনী এর বিরোধিতা করেছে।
এই প্রকল্পের সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয়েছিল ১০ থেকে ১৫ বিলিয়ন নিউ শেকেল (প্রায় ৩ থেকে ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার)। অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ দাবি করেন, প্রতিরক্ষা কর্তৃপক্ষ পরিকল্পনাটি বানচাল করতে ইচ্ছাকৃতভাবে অতিরিক্ত ব্যয়ের হিসাব দেখাচ্ছে। তাঁর দপ্তর থেকে জানানো হয়, ‘জনগণের জন্য নিরাপদ একটি অঞ্চল প্রস্তুত করা একটি সাধারণ সরবরাহ কার্যক্রম, যার ব্যয় মাত্র কয়েক শত মিলিয়ন নিউ শেকেল—এমন একটি অঙ্ক যা অর্থ মন্ত্রণালয় দিতে প্রস্তুত।’
অনেক বিশ্লেষক মনে করছেন, এই পরিকল্পনার কথা প্রচার করে মূলত হামাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করতেই চেয়েছেন নেতানিয়াহু। পাশাপাশি, নিজের কট্টর-ডানপন্থী জোটসঙ্গীদেরও খুশি রাখার চেষ্টা করেছেন।
জাতিসংঘের হিসাবে, গাজায় ১৯ লাখ মানুষ, অর্থাৎ মোট জনসংখ্যার ৯০ শতাংশ যুদ্ধ শুরুর পর বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। ৯২ শতাংশ আবাসিক ভবন ধ্বংস হয়েছে। এই যুদ্ধ শুরু হয়েছিল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর। অঞ্চলটিতে ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ৫৮ হাজার ৫০০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে।
সিরিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে দ্রুজ সম্প্রদায়ের ঘাঁটি হিসেবে পরিচিত সুয়েইদা প্রদেশে গতকাল মঙ্গলবার দেশটির সামরিক বাহিনী প্রবেশ করে। সরকারি এই হস্তক্ষেপ সেখানে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সিরিয়ার সরকারবিরোধী ও সম্প্রদায়গত সংঘাতের মধ্যে এই পদক্ষেপে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
২১ মিনিট আগেপশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বৃষ্টিতে ভিজে কলকাতায় এক বিশাল প্রতিবাদ মিছিল করেছেন। বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলোতে বাংলাভাষী মানুষের ওপর কথিত হয়রানির প্রতিবাদে তিনি তাঁর বাঙালি পরিচয়ের রাজনীতিকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছেন। খবর ইন্ডিয়া টুডের।
২৩ মিনিট আগেভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা মহাত্মা গান্ধীর একটি দুর্লভ অয়েল পোর্ট্রেট বা তৈলচিত্র লন্ডনে নিলামে বিক্রি হয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার ৮০০ পাউন্ডে বা ২ লাখ ৪ হাজার ৬৪৮ মার্কিন ডলারে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার উৎপাদিত পণ্য দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোর বাজারে প্রবেশ করাতে চায় মস্কো। আর এ লক্ষ্য মিয়ানমার হয়ে ভারতের ভেতর দিয়ে একটি বাণিজ্য করিডর গঠনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে। এই প্রস্তাবের আলোকে মিয়ানমার ও রাশিয়া ভারতকে এই নতুন প্রকল্পে যুক্ত হতে চাপ দিচ্ছে। একই সঙ্গে, এই করিডরের অন্যতম লক্ষ্য...
৬ ঘণ্টা আগে