অনলাইন ডেস্ক
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) কমপক্ষে ২০ জন সিনিয়র কমান্ডার নিহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানীকেও হত্যা করা হয়। এসব হামলা এতটাই নিখুঁত ছিল যে ধারণা করা হয়েছে, তাঁদের অবস্থান সম্পর্কে আগে থেকেই জানত ইসরায়েল।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইসরায়েলি বাহিনী কীভাবে এসব তথ্য সংগ্রহ করল? কীভাবে নিশানা বরাবর একে একে সবাইকে পেয়ে গেল?
সম্প্রতি বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই রহস্য ফাঁস করলেন ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক উপপ্রধান রামে ইগ্রা। তিনি টার্গেট কিলিং পদ্ধতি, প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও রাজনৈতিক দায় নিয়ে মুখ খোলেন।
ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যায় মোবাইল ফোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে টার্গেট নির্ধারণ করেছে মোসাদ—এমনটাই জানান সংস্থাটির সাবেক উপপ্রধান।
বিবিসির ইরানবিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক খাজরা নাজির এক প্রশ্নের উত্তরে রামি ইগ্রা বলেন, সবই তথ্যপ্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে করা হয়েছে। বিশেষ করে, সাইবার জগৎ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
রামি ইগ্রা আরও বলেন, ‘যদি আপনার হাতে একটি মোবাইল থাকে, তাহলে আপনার কোনো কিছুই গোপন নেই। এটা সবার জন্য প্রযোজ্য। আর যদি রেভল্যুশনারি কমান্ডার হয়, তাহলে তো কোনো কথাই নেই। তাঁদের বাসা কোথায়, কোন ফ্ল্যাটে থাকেন, এসব জানা যায়।’
ব্যাখ্যা করে রামি বলেন, মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে ইরানি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কমান্ডারদের সুনির্দিষ্ট অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর অত্যাধুনিক গাইডিং সিস্টেমযুক্ত মিসাইল দিয়ে হামলা চালানো হয়।
এখন প্রশ্ন হলো, ইসরায়েলের মিসাইল সুনির্দিষ্টভাবে শীর্ষ কর্মকর্তাদের বেডরুমে হামলা করল? প্রযুক্তির কল্যাণে এখন এমনকি তাঁদের বেডরুমের অবস্থানও জানা সম্ভব হয়েছে। এর উত্তর হলো, আরও স্পর্শকাতর প্রযুক্তি, যেটার উন্নয়ন নিয়ে দুই বছর ধরে কাজ করেছে ইসরায়েল।
রামি বলেন, ইরানি সেনা কর্মকর্তারা যেখানে ঘুমাচ্ছিলেন, সেসব নির্দিষ্ট ঘরেই মিসাইলের আঘাত হানা হয়েছে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই বলেও জানান রামি।
তবে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের মৃত্যু ইরানের সার্বিক প্রতিরক্ষা শক্তিতে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন মোসাদের সাবেক এই উপপ্রধান।
সাক্ষাৎকারে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংস্থাটির সাবেক উপপ্রধান।
তাঁর মতে, যদি ইরান সত্যিই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে সক্ষম হয়, তবে এর দায়ভার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বর্তায়। কারণ, তাঁরাই ইরানকে পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরিয়ে দিয়েছেন।
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পসের (আইআরজিসি) কমপক্ষে ২০ জন সিনিয়র কমান্ডার নিহত হয়েছেন। বেশ কয়েকজন পরমাণুবিজ্ঞানীকেও হত্যা করা হয়। এসব হামলা এতটাই নিখুঁত ছিল যে ধারণা করা হয়েছে, তাঁদের অবস্থান সম্পর্কে আগে থেকেই জানত ইসরায়েল।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, ইসরায়েলি বাহিনী কীভাবে এসব তথ্য সংগ্রহ করল? কীভাবে নিশানা বরাবর একে একে সবাইকে পেয়ে গেল?
সম্প্রতি বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সেই রহস্য ফাঁস করলেন ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের সাবেক উপপ্রধান রামে ইগ্রা। তিনি টার্গেট কিলিং পদ্ধতি, প্রযুক্তিগত দক্ষতা ও রাজনৈতিক দায় নিয়ে মুখ খোলেন।
ইরানের শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের হত্যায় মোবাইল ফোন প্রযুক্তি ব্যবহার করে টার্গেট নির্ধারণ করেছে মোসাদ—এমনটাই জানান সংস্থাটির সাবেক উপপ্রধান।
বিবিসির ইরানবিষয়ক বিশেষ প্রতিবেদক খাজরা নাজির এক প্রশ্নের উত্তরে রামি ইগ্রা বলেন, সবই তথ্যপ্রযুক্তি ও উদ্ভাবনের মাধ্যমে করা হয়েছে। বিশেষ করে, সাইবার জগৎ থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
রামি ইগ্রা আরও বলেন, ‘যদি আপনার হাতে একটি মোবাইল থাকে, তাহলে আপনার কোনো কিছুই গোপন নেই। এটা সবার জন্য প্রযোজ্য। আর যদি রেভল্যুশনারি কমান্ডার হয়, তাহলে তো কোনো কথাই নেই। তাঁদের বাসা কোথায়, কোন ফ্ল্যাটে থাকেন, এসব জানা যায়।’
ব্যাখ্যা করে রামি বলেন, মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে ইরানি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর কমান্ডারদের সুনির্দিষ্ট অবস্থান শনাক্ত করা হয়। এরপর অত্যাধুনিক গাইডিং সিস্টেমযুক্ত মিসাইল দিয়ে হামলা চালানো হয়।
এখন প্রশ্ন হলো, ইসরায়েলের মিসাইল সুনির্দিষ্টভাবে শীর্ষ কর্মকর্তাদের বেডরুমে হামলা করল? প্রযুক্তির কল্যাণে এখন এমনকি তাঁদের বেডরুমের অবস্থানও জানা সম্ভব হয়েছে। এর উত্তর হলো, আরও স্পর্শকাতর প্রযুক্তি, যেটার উন্নয়ন নিয়ে দুই বছর ধরে কাজ করেছে ইসরায়েল।
রামি বলেন, ইরানি সেনা কর্মকর্তারা যেখানে ঘুমাচ্ছিলেন, সেসব নির্দিষ্ট ঘরেই মিসাইলের আঘাত হানা হয়েছে। এতে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই বলেও জানান রামি।
তবে শীর্ষ সামরিক কর্মকর্তাদের মৃত্যু ইরানের সার্বিক প্রতিরক্ষা শক্তিতে তেমন প্রভাব ফেলবে না বলেও মন্তব্য করেন মোসাদের সাবেক এই উপপ্রধান।
সাক্ষাৎকারে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংস্থাটির সাবেক উপপ্রধান।
তাঁর মতে, যদি ইরান সত্যিই পারমাণবিক অস্ত্র তৈরিতে সক্ষম হয়, তবে এর দায়ভার মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ওপর বর্তায়। কারণ, তাঁরাই ইরানকে পারমাণবিক চুক্তি থেকে সরিয়ে দিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের সব সামরিক পরিকল্পনা পূরণে যতগুলো প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দরকার, বর্তমানে মজুত আছে তার মাত্র ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বাকি ৭৫ শতাংশই নেই। মধ্যপ্রাচ্যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অতিরিক্ত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের কারণে এই বিপজ্জনক ঘাটতি তৈরি হয়েছে...
৭ মিনিট আগেসৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) জেদ্দায় ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচির সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠক ফলপ্রসূ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইরান। ইরান-ইসরায়েলের সাম্প্রতিক সংঘাতের পর এটাই উপসাগরীয় অঞ্চলের কোন দেশে শীর্ষ ইরানি কূটনীতিকের প্রথম সফর।
৩২ মিনিট আগেট্রাম্প যখন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছিলেন, ঠিক সেই সময় ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ ব্রিটিশ পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে ইউক্রেন নিয়ে ইউরোপের অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন। তিনি বলেন, ইউরোপ কখনো ইউক্রেনকে ত্যাগ করবে না।
৪৪ মিনিট আগেগুজরাটে মহিসাগর নদীর ওপরের ৪৩ বছরের পুরোনো একটি সেতুর মাঝের অংশ ভেঙে গেছে। এ সময় বেশকয়েকটি যানবাহন পানিতে পড়ে যায়। প্রাথমিকভাবে ৯ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে স্থানীয় প্রশাসন। নদীতে ডুবে গেছেন আরও কয়েকজন। এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় তিনজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে