অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের সব সামরিক পরিকল্পনা পূরণে যতগুলো প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দরকার, বর্তমানে মজুত আছে তার মাত্র ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বাকি ৭৫ শতাংশই নেই। মধ্যপ্রাচ্যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অতিরিক্ত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের কারণে এই বিপজ্জনক ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, আকাশ প্রতিরক্ষায় ইন্টারসেপ্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেসব প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র সেগুলোর মজুত এতটাই কমে গেছে যে, প্রতিরক্ষা দপ্তরের ভেতর থেকেই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সামরিক অভিযানে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী স্টিফেন ফেইনবার্গ অস্ত্র কোথায় যাচ্ছে, সেটা পর্যালোচনার জন্য ইউক্রেনে সরবরাহ স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। পরে একই ধরনের নির্দেশ দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথও।
তবে তার আগে, স্থানীয় সময় গত সোমবার হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে নৈশভোজের আগে সাংবাদিকদের ট্রাম্প জানান, তিনি ইউক্রেনে ‘আরও কিছু অস্ত্র পাঠাবেন।’ তবে এই অস্ত্রের চালানে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে কিনা তা স্পষ্ট করেননি।
তবে প্রতিরক্ষা দপ্তর অস্ত্র স্থানান্তর স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়ার পর ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপে বলেন, অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার নির্দেশ তিনি দেননি, বরং যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র মজুত পর্যালোচনার নির্দেশ দিয়েছেন মাত্র। এই বিষয়ে অবগত সূত্র এমনটাই জানিয়েছে।
চারটি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো স্থগিত রাখার সিদ্ধান্তের পেছনে মূল ভিত্তি ছিল প্রতিরক্ষা দপ্তরের একটি ‘গ্লোবাল মিউনিশনস ট্র্যাকার।’ এই ট্র্যাকার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পরিকল্পনা অনুযায়ী অস্ত্রের সর্বনিম্ন মজুতের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়।
যৌথ চিফস অব স্টাফ ও প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা এই ট্র্যাকার পরিচালনা করে। তারা জানায়, ইউক্রেনকে সহায়তা দিতে গিয়ে বিগত কয়েক বছর ধরেই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রের মজুত সেই সর্বনিম্ন সীমার নিচে রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্রের মজুত নিয়ে পর্যালোচনা শুরু করে। এরপর মধ্যপ্রাচ্যে হুতিদের বিরুদ্ধে অভিযানে ও ইসরায়েলের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে আরও ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করার পর আলোচনা দ্রুত গতি পায়।
গত মাসে ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। সে সময় ৩০টি প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েও হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। জবাবে ইরান কাতারে অবস্থিত আল উদেইদ মার্কিন ঘাঁটিতে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।
এই ঘাটতির প্রেক্ষাপটে প্রতিরক্ষা নীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি এলব্রিজ কোলবি একটি সুপারিশমূলক স্মারকলিপি তৈরি করেন। এতে অস্ত্র সংরক্ষণের বিভিন্ন উপায় উল্লেখ করে উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী ফেইনবার্গের দপ্তরে পাঠানো হয়।
এর আগে প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ইউক্রেনের যুদ্ধ থেকে সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে সম্ভাব্য চীন যুদ্ধের প্রস্তুতিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য ডেমোক্র্যাটদের সমালোচনার মুখে পড়া কোলবিই অস্ত্র সরবরাহ থামানোর নির্দেশ দেন। তবে দুই সূত্র জানায়, কোলবির দপ্তরের একার পক্ষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই।
আসলে, সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন ফেইনবার্গ। তিনি কোলবির বস। পরে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ফেইনবার্গের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। তবে অস্ত্র সরবরাহ হঠাৎ থেমে যাওয়ায় ইউক্রেন কঠিন অবস্থায় পড়ে। কারণ, সম্প্রতি রাশিয়া তাদের সবচেয়ে বড় আকাশ হামলা চালিয়েছে। ইউক্রেনের হাতে এখন নির্ভুল লক্ষ্যভেদী অস্ত্র থেকে শুরু করে সাধারণ অস্ত্রও সীমিত।
অধিকন্তু, ইউক্রেন সরাসরি কোনো অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্ডার দিতে পারে না। কারণ, নতুন অর্ডার বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগবে। আর আগে প্রতিরক্ষা দপ্তরের অর্ডার পূরণ করতে হবে, কারণ তারাই অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ক্ষোভ থেকে ট্রাম্প অবশেষে কিছু প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠানোর সিদ্ধান্তে ফেরেন। সোমবার তিনি পুতিনের সমালোচনা করে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধে কোনো সাহায্য করছে না। হোয়াইট হাউস ও প্রতিরক্ষা দপ্তরের মুখপাত্ররা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের নির্দেশে কিছু অস্ত্র পাঠানো আবার শুরু হবে। তবে এতে মজুতের তলানিতে থাকা অস্ত্র থাকবে কিনা, তা স্পষ্ট করেননি তারা।
যুক্তরাষ্ট্র প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগনের সব সামরিক পরিকল্পনা পূরণে যতগুলো প্যাট্রিয়ট আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র দরকার, বর্তমানে মজুত আছে তার মাত্র ২৫ শতাংশ। অর্থাৎ, বাকি ৭৫ শতাংশই নেই। মধ্যপ্রাচ্যে সাম্প্রতিক মাসগুলোতে অতিরিক্ত ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের কারণে এই বিপজ্জনক ঘাটতি তৈরি হয়েছে। এ অবস্থায় ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের খবরে বলা হয়েছে, আকাশ প্রতিরক্ষায় ইন্টারসেপ্টর হিসেবে ব্যবহৃত হয় সেসব প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র সেগুলোর মজুত এতটাই কমে গেছে যে, প্রতিরক্ষা দপ্তরের ভেতর থেকেই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে যে, এটি যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য সামরিক অভিযানে প্রভাব ফেলতে পারে। তাই উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী স্টিফেন ফেইনবার্গ অস্ত্র কোথায় যাচ্ছে, সেটা পর্যালোচনার জন্য ইউক্রেনে সরবরাহ স্থগিত রাখার নির্দেশ দেন। পরে একই ধরনের নির্দেশ দেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথও।
তবে তার আগে, স্থানীয় সময় গত সোমবার হোয়াইট হাউসে ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে নৈশভোজের আগে সাংবাদিকদের ট্রাম্প জানান, তিনি ইউক্রেনে ‘আরও কিছু অস্ত্র পাঠাবেন।’ তবে এই অস্ত্রের চালানে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র থাকবে কিনা তা স্পষ্ট করেননি।
তবে প্রতিরক্ষা দপ্তর অস্ত্র স্থানান্তর স্থগিত করার নির্দেশ দেওয়ার পর ট্রাম্প ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে ফোনালাপে বলেন, অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করার নির্দেশ তিনি দেননি, বরং যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র মজুত পর্যালোচনার নির্দেশ দিয়েছেন মাত্র। এই বিষয়ে অবগত সূত্র এমনটাই জানিয়েছে।
চারটি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে, ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানো স্থগিত রাখার সিদ্ধান্তের পেছনে মূল ভিত্তি ছিল প্রতিরক্ষা দপ্তরের একটি ‘গ্লোবাল মিউনিশনস ট্র্যাকার।’ এই ট্র্যাকার ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পরিকল্পনা অনুযায়ী অস্ত্রের সর্বনিম্ন মজুতের পরিমাণ নির্ধারণ করা হয়।
যৌথ চিফস অব স্টাফ ও প্রতিরক্ষা নিরাপত্তা সহযোগিতা সংস্থা এই ট্র্যাকার পরিচালনা করে। তারা জানায়, ইউক্রেনকে সহায়তা দিতে গিয়ে বিগত কয়েক বছর ধরেই একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্রের মজুত সেই সর্বনিম্ন সীমার নিচে রয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি থেকে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্রের মজুত নিয়ে পর্যালোচনা শুরু করে। এরপর মধ্যপ্রাচ্যে হুতিদের বিরুদ্ধে অভিযানে ও ইসরায়েলের পাশে দাঁড়াতে গিয়ে আরও ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করার পর আলোচনা দ্রুত গতি পায়।
গত মাসে ট্রাম্প ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালানোর পর পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে ওঠে। সে সময় ৩০টি প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েও হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। জবাবে ইরান কাতারে অবস্থিত আল উদেইদ মার্কিন ঘাঁটিতে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে।
এই ঘাটতির প্রেক্ষাপটে প্রতিরক্ষা নীতিবিষয়ক আন্ডার সেক্রেটারি এলব্রিজ কোলবি একটি সুপারিশমূলক স্মারকলিপি তৈরি করেন। এতে অস্ত্র সংরক্ষণের বিভিন্ন উপায় উল্লেখ করে উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী ফেইনবার্গের দপ্তরে পাঠানো হয়।
এর আগে প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ইউক্রেনের যুদ্ধ থেকে সামরিক সরঞ্জাম সরিয়ে সম্ভাব্য চীন যুদ্ধের প্রস্তুতিতে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্য ডেমোক্র্যাটদের সমালোচনার মুখে পড়া কোলবিই অস্ত্র সরবরাহ থামানোর নির্দেশ দেন। তবে দুই সূত্র জানায়, কোলবির দপ্তরের একার পক্ষে এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা নেই।
আসলে, সিদ্ধান্তটি নিয়েছিলেন ফেইনবার্গ। তিনি কোলবির বস। পরে প্রতিরক্ষামন্ত্রী পিট হেগসেথ ফেইনবার্গের সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন। তবে অস্ত্র সরবরাহ হঠাৎ থেমে যাওয়ায় ইউক্রেন কঠিন অবস্থায় পড়ে। কারণ, সম্প্রতি রাশিয়া তাদের সবচেয়ে বড় আকাশ হামলা চালিয়েছে। ইউক্রেনের হাতে এখন নির্ভুল লক্ষ্যভেদী অস্ত্র থেকে শুরু করে সাধারণ অস্ত্রও সীমিত।
অধিকন্তু, ইউক্রেন সরাসরি কোনো অস্ত্র নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অর্ডার দিতে পারে না। কারণ, নতুন অর্ডার বাস্তবায়নে কয়েক বছর সময় লাগবে। আর আগে প্রতিরক্ষা দপ্তরের অর্ডার পূরণ করতে হবে, কারণ তারাই অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ক্ষোভ থেকে ট্রাম্প অবশেষে কিছু প্রতিরক্ষামূলক অস্ত্র ইউক্রেনে পাঠানোর সিদ্ধান্তে ফেরেন। সোমবার তিনি পুতিনের সমালোচনা করে বলেন, পুতিন যুদ্ধ বন্ধে কোনো সাহায্য করছে না। হোয়াইট হাউস ও প্রতিরক্ষা দপ্তরের মুখপাত্ররা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের নির্দেশে কিছু অস্ত্র পাঠানো আবার শুরু হবে। তবে এতে মজুতের তলানিতে থাকা অস্ত্র থাকবে কিনা, তা স্পষ্ট করেননি তারা।
সৌদি আরব সম্প্রতি বিদেশি কর্মী নিয়োগে একটি নতুন ওয়ার্ক পারমিট শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি চালু করেছে। এটির লক্ষ্য হলো, দেশটির শ্রমবাজারে নমনীয়তা আনা এবং উচ্চ দক্ষতাসম্পন্ন আন্তর্জাতিক জনশক্তিকে আকৃষ্ট করা।
৩৫ মিনিট আগেভারতের ওড়িশার ঝাড়সুগুড়া জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে অবৈধ বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসী সন্দেহে ৪৪৪ জনকে আটক করেছে স্থানীয় পুলিশ। আইনি কাগজপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশকারী বিদেশি নাগরিকদের শনাক্তে এই অভিযান চালানো হয়। এতে নেতৃত্ব দেন পুলিশ সুপার স্মিত পি পারমার।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতের পর চীন ইরানকে ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে—এমন প্রতিবেদনের জবাবে বেইজিং বলেছে, তারা যুদ্ধরত কোনো রাষ্ট্রকে অস্ত্র রপ্তানি করে না।
১ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে নিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মন্তব্যের কয়েক ঘণ্টা পরেই ইউক্রেনে সবচেয়ে বড় বিমান হামলা চালিয়েছে রাশিয়া। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি জানিয়েছেন, ৭২৮টি ড্রোন ও ১৩টি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দেশের বিভিন্ন শহরে আঘাত হেনেছে।
২ ঘণ্টা আগে