আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাত ও যুদ্ধবিরতির পর ইরানকে ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে চীন—এমন প্রতিবেদনের জবাবে বেইজিং বলেছে, তারা যুদ্ধরত কোনো রাষ্ট্রকে অস্ত্র রপ্তানি করে না।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘মিডল ইস্ট আই’ এক প্রতিবেদনে জানায়, ইসরায়েলের সঙ্গে সাময়িক যুদ্ধবিরতির পর চীন তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ইরানে পাঠিয়েছে। একটি আরব গোয়েন্দা সূত্রকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরান থেকে অপরিশোধিত তেল সরবরাহের মাধ্যমে এর মূল্য পরিশোধ করা হয়েছে। তবে ঠিক কতসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করা হয়েছে, তা স্পষ্ট করা হয়নি।
এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলে চীনা দূতাবাস ‘ইসরায়েল হায়োম’ নামক হিব্রু ভাষার সংবাদপত্রকে গতকাল মঙ্গলবার জানায়, তারা যুদ্ধরত কোনো দেশকে অস্ত্র রপ্তানি করে না এবং দ্বৈত ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী রপ্তানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে।
চীনা দূতাবাসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, চীন ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র ও তার পরিবহনব্যবস্থার বিস্তারের বিরোধিতা করে। পাশাপাশি অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ ও নিয়ন্ত্রণ বাস্তবায়নের সক্ষমতা অব্যাহতভাবে শক্তিশালী করে চলেছে।
আজ বুধবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট জানিয়েছে, এ বিষয়ে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে মন্তব্য চাওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসে ১২ দিনব্যাপী সংঘাত শুরু হয়েছিল ইসরায়েল কর্তৃক ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা, সামরিক কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে হামলার মধ্য দিয়ে। তবে কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতির পর উভয় পক্ষই বিজয়ের দাবি করে। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংঘাতে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মজুত ও উৎক্ষেপণব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সংঘাত শুরুর আগেই ইরানের ৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণব্যবস্থার মধ্যে অর্ধেকের বেশি ধ্বংস করা হয়। তারা আরও জানায়, যুদ্ধের শুরুতে ইরানের কাছে দুই থেকে আড়াই হাজার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছিল। এর মধ্যে প্রায় ৫০০টি ব্যবহৃত হয়েছে।
তবে ইসরায়েল সতর্ক করে বলেছে, ইরান এখন দ্রুত বড় পরিসরে ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনের কৌশলে এগোচ্ছে। এর ফলে আগামী কয়েক বছরে তাদের ক্ষেপণাস্ত্রের মজুত বহুগুণ বাড়তে পারে।
ইতিপূর্বে ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়েছিল চীন এবং বলেছিল—তারা শান্তি স্থাপনে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে চায়। তবে সরাসরি কোনো পক্ষ নিয়ে চীন সংঘাতে জড়াতে চায়নি বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
ইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাত ও যুদ্ধবিরতির পর ইরানকে ভূমি থেকে আকাশে নিক্ষেপযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে চীন—এমন প্রতিবেদনের জবাবে বেইজিং বলেছে, তারা যুদ্ধরত কোনো রাষ্ট্রকে অস্ত্র রপ্তানি করে না।
গত সোমবার যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘মিডল ইস্ট আই’ এক প্রতিবেদনে জানায়, ইসরায়েলের সঙ্গে সাময়িক যুদ্ধবিরতির পর চীন তাদের আকাশ প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম ইরানে পাঠিয়েছে। একটি আরব গোয়েন্দা সূত্রকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, ইরান থেকে অপরিশোধিত তেল সরবরাহের মাধ্যমে এর মূল্য পরিশোধ করা হয়েছে। তবে ঠিক কতসংখ্যক ক্ষেপণাস্ত্রব্যবস্থা সরবরাহ করা হয়েছে, তা স্পষ্ট করা হয়নি।
এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলে চীনা দূতাবাস ‘ইসরায়েল হায়োম’ নামক হিব্রু ভাষার সংবাদপত্রকে গতকাল মঙ্গলবার জানায়, তারা যুদ্ধরত কোনো দেশকে অস্ত্র রপ্তানি করে না এবং দ্বৈত ব্যবহারযোগ্য সামগ্রী রপ্তানিতে কঠোর নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখে।
চীনা দূতাবাসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, চীন ব্যাপক বিধ্বংসী অস্ত্র ও তার পরিবহনব্যবস্থার বিস্তারের বিরোধিতা করে। পাশাপাশি অস্ত্র নিরস্ত্রীকরণ ও নিয়ন্ত্রণ বাস্তবায়নের সক্ষমতা অব্যাহতভাবে শক্তিশালী করে চলেছে।
আজ বুধবার সাউথ চায়না মর্নিং পোস্ট জানিয়েছে, এ বিষয়ে চীনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে মন্তব্য চাওয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত মাসে ১২ দিনব্যাপী সংঘাত শুরু হয়েছিল ইসরায়েল কর্তৃক ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা, সামরিক কমান্ডার ও বিজ্ঞানীদের লক্ষ্য করে হামলার মধ্য দিয়ে। তবে কাতার ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতির পর উভয় পক্ষই বিজয়ের দাবি করে। ধারণা করা হচ্ছে, এই সংঘাতে ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের মজুত ও উৎক্ষেপণব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, সংঘাত শুরুর আগেই ইরানের ৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণব্যবস্থার মধ্যে অর্ধেকের বেশি ধ্বংস করা হয়। তারা আরও জানায়, যুদ্ধের শুরুতে ইরানের কাছে দুই থেকে আড়াই হাজার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছিল। এর মধ্যে প্রায় ৫০০টি ব্যবহৃত হয়েছে।
তবে ইসরায়েল সতর্ক করে বলেছে, ইরান এখন দ্রুত বড় পরিসরে ক্ষেপণাস্ত্র উৎপাদনের কৌশলে এগোচ্ছে। এর ফলে আগামী কয়েক বছরে তাদের ক্ষেপণাস্ত্রের মজুত বহুগুণ বাড়তে পারে।
ইতিপূর্বে ইরানে ইসরায়েলের হামলার নিন্দা জানিয়েছিল চীন এবং বলেছিল—তারা শান্তি স্থাপনে গঠনমূলক ভূমিকা রাখতে চায়। তবে সরাসরি কোনো পক্ষ নিয়ে চীন সংঘাতে জড়াতে চায়নি বলে বিশ্লেষকেরা মনে করেন।
কিছুদিন আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, তাঁর সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কথা হয়েছে। সেখানে মোদি তাঁকে আশ্বাস দিয়েছেন, ভারত আর রাশিয়ার তেল কিনবে না। তবে ভারত এই দাবি অস্বীকার করেছে। জবাবে ট্রাম্প বলেছেন, ভারত যদি ‘এই কথা বলতে চায়, তাহলে তাদের বিশাল অঙ্কের শুল্ক
১৯ মিনিট আগেহংকং আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে একটি কার্গো উড়োজাহাজ রানওয়ে থেকে ছিটকে সাগরে পড়ে গেছে। এ সময় একটি টহল গাড়িকে ধাক্কা দিলে গাড়িটি সাগরে পড়ে যায়। গাড়িতে থাকা দুজন গ্রাউন্ড স্টাফ নিহত হন। বিমানের চার ক্রুকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে
৩২ মিনিট আগেগাজায় গত ১০ অক্টোবর যুদ্ধবিরতি কার্যকর হলেও দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী প্রতিনিয়ত তা ভঙ্গ করে চলেছে। খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামাসের পক্ষে সাফাই গেয়েছেন, তবে তারপরও যুদ্ধবিধ্বস্ত ফিলিস্তিনি ছিটমহলটিতে ইসরায়েল অন্তত ৮০ বার যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করেছে এবং অন্তত আরও ৯৭ জনকে হত্যা করেছে।
৩৬ মিনিট আগেইউক্রেনের পক্ষে যুদ্ধ জেতা সম্ভব নয়, বরং তাদের এখন শান্তিচুক্তির পথে এগোনো উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা ফিল্ড মার্শাল লর্ড রিচার্ডস। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের পডকাস্ট ‘ওয়ার্ল্ড অব ট্রাবল’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে রিচার্ডস বলেছেন, ইউক্রেনকে লড়াই করতে
১৪ ঘণ্টা আগে