অভিযোগ ছিল, ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও তেল বিক্রি করে ২.৭ বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব আটকে রেখেছিলেন বাবাক জানজানি। এই অভিযোগে ২০১৬ সালে ওই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ইরান। তবে জানজানি দাবি করেছিলেন, তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে তিনি নগদ অর্থ হস্তান্তর করতে পারেননি।
এবার ইরানের বিচার বিভাগ বলেছে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছেন জানজানি। এরই ধারাবাহিকতায় বিদেশে থাকা তাঁর সম্পদ ইরানে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের বিচার বিভাগের মুখপাত্র আসগর জাহাঙ্গীর মঙ্গলবার জানজানির মৃত্যুদণ্ডের সাজা বাতিল করে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। জাহাঙ্গীর জানান, তেহরানের বিচার বিভাগের প্রধানের অনুরোধের পর নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছেন।
গত ফেব্রুয়ারিতে থেকেই বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে জানজানির সম্ভাব্য মুক্তি নিয়ে ইরানি গণমাধ্যমে জল্পনা শুরু হয়েছিল। সে সময়ই জানা গিয়েছিল, জানজানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছেন এবং বিদেশে থাকা তাঁর সম্পদ চিহ্নিত করে ইরানে স্থানান্তর করতে সম্মত হয়েছেন। কারণ ইরানের বিচার বিভাগের প্রধান ফেব্রুয়ারিতে উল্লেখ করেছিলেন—বিলিয়নিয়ার জানজানির বিদেশে থাকা সম্পদ তাঁর ঋণ এবং ক্ষতি পরিশোধের জন্য যথেষ্ট।
বাবাক জানজানি ছিলেন ইরানের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। প্রসাধনী উৎপাদন থেকে শুরু করে তেল এবং ব্যাংকিং ব্যবসাসহ ৬০ টিরও বেশি কোম্পানির নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। একপর্যায়ে নিজেকে তিনি প্রায় সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলারের মালিক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। ইরানের মতো দেশে অবস্থান করে এত বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া ছিল অকল্পনীয় একটি বিষয়। কারণ দেশটির বেশির ভাগ অর্থনীতি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং বেসরকারি খাতগুলো অনেকাংশেই সীমাবদ্ধ।
জানজানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নও। কারণ ইরানের তেল বিক্রির ওপর যখন আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা বলবৎ ছিল তখন তিনি তা ফাঁকি দিতে ইরানের সরকার এবং অন্য কয়েকটি কোম্পানিকে সহযোগিতা করেছিলেন।
জানজানি স্বীকার করেছিলেন, তিনি ইরানের সরকারের হয়ে লাখ লাখ ব্যারেল তেল বিক্রির জন্য একাধিক কোম্পানিকে কাজে লাগিয়েছিলেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক, এবং মালয়েশিয়া থেকে এসব কোম্পানির একটি নেটওয়ার্ক কাজ করত।
অভিযোগ ছিল, ইরানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞার মধ্যেও তেল বিক্রি করে ২.৭ বিলিয়ন ডলারের রাজস্ব আটকে রেখেছিলেন বাবাক জানজানি। এই অভিযোগে ২০১৬ সালে ওই বিলিয়নিয়ার ব্যবসায়ীকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল ইরান। তবে জানজানি দাবি করেছিলেন, তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞার কারণে তিনি নগদ অর্থ হস্তান্তর করতে পারেননি।
এবার ইরানের বিচার বিভাগ বলেছে, কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছেন জানজানি। এরই ধারাবাহিকতায় বিদেশে থাকা তাঁর সম্পদ ইরানে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এ বিষয়ে বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের বিচার বিভাগের মুখপাত্র আসগর জাহাঙ্গীর মঙ্গলবার জানজানির মৃত্যুদণ্ডের সাজা বাতিল করে তাঁকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে বলে ঘোষণা দেন। জাহাঙ্গীর জানান, তেহরানের বিচার বিভাগের প্রধানের অনুরোধের পর নতুন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেছেন।
গত ফেব্রুয়ারিতে থেকেই বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে জানজানির সম্ভাব্য মুক্তি নিয়ে ইরানি গণমাধ্যমে জল্পনা শুরু হয়েছিল। সে সময়ই জানা গিয়েছিল, জানজানি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কাজ করতে রাজি হয়েছেন এবং বিদেশে থাকা তাঁর সম্পদ চিহ্নিত করে ইরানে স্থানান্তর করতে সম্মত হয়েছেন। কারণ ইরানের বিচার বিভাগের প্রধান ফেব্রুয়ারিতে উল্লেখ করেছিলেন—বিলিয়নিয়ার জানজানির বিদেশে থাকা সম্পদ তাঁর ঋণ এবং ক্ষতি পরিশোধের জন্য যথেষ্ট।
বাবাক জানজানি ছিলেন ইরানের অন্যতম ধনী ব্যক্তি। প্রসাধনী উৎপাদন থেকে শুরু করে তেল এবং ব্যাংকিং ব্যবসাসহ ৬০ টিরও বেশি কোম্পানির নেটওয়ার্ক নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি। একপর্যায়ে নিজেকে তিনি প্রায় সাড়ে ১৩ বিলিয়ন ডলারের মালিক হিসেবে ঘোষণা দিয়েছিলেন। ইরানের মতো দেশে অবস্থান করে এত বিপুল সম্পদের মালিক হওয়া ছিল অকল্পনীয় একটি বিষয়। কারণ দেশটির বেশির ভাগ অর্থনীতি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন এবং বেসরকারি খাতগুলো অনেকাংশেই সীমাবদ্ধ।
জানজানিকে কালো তালিকাভুক্ত করেছিল যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়নও। কারণ ইরানের তেল বিক্রির ওপর যখন আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা বলবৎ ছিল তখন তিনি তা ফাঁকি দিতে ইরানের সরকার এবং অন্য কয়েকটি কোম্পানিকে সহযোগিতা করেছিলেন।
জানজানি স্বীকার করেছিলেন, তিনি ইরানের সরকারের হয়ে লাখ লাখ ব্যারেল তেল বিক্রির জন্য একাধিক কোম্পানিকে কাজে লাগিয়েছিলেন। সংযুক্ত আরব আমিরাত, তুরস্ক, এবং মালয়েশিয়া থেকে এসব কোম্পানির একটি নেটওয়ার্ক কাজ করত।
জাপানের বিখ্যাত রেসের ঘোড়া হারু উরারা মারা গেছে ২৯ বছর বয়সে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) কোলিক রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যায় সে। জীবদ্দশায় একটিও দৌড়ে জয়ী না হলেও জাপানে ধৈর্য, অধ্যবসায় ও আশাবাদের প্রতীক হয়ে উঠেছিল হারু উরারা।
৩৪ মিনিট আগেগাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
৪ ঘণ্টা আগে