ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে বড় ধরনের স্থল ও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। এতে কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলীয় বেশ কয়েকটি শহরে ইসরায়েলি অভিযান ও হামলায় তারা প্রাণ হারায়।
আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম তীরের আল-ফারা শরণার্থী শিবিরে বিমান হামলায় পাঁচজন এবং জেনিনে ড্রোন হামলা ও সশস্ত্র সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী বলেছে, তাঁরা জেনিন এবং তুলকারমে ‘একটি সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান’ চালাচ্ছে। এটি একটি বড় ইসরায়েলি অভিযান বলে মনে হচ্ছে। যেখানে একই সময়ে জেনিন, তুলকারম, নাবলুস এবং তুবাসের মতো বড় চারটি ফিলিস্তিনি শহরকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। দ্বিতীয় ইন্তিফাদার পর ফিলিস্তিনের কয়েকটি শহরে একসঙ্গে হামলার ঘটনা এই প্রথম।
রেড ক্রিসেন্টের একজন মুখপাত্র বুধবার বলেছেন, অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরে কয়েকটি শহরে ইসরায়েলি অভিযান ও হামলায় ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহমেদ জিব্রিল বলেন, জেনিন শহরে দুজন ফিলিস্তিনি, কাছাকাছি একটি গ্রামে চারজন এবং তুবাস শহরের কাছে একটি শরণার্থী শিবিরে আরও পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে অভিযান শুরু করেছে বলে বুধবার ভোরে ইসরায়েলের একজন সামরিক মুখপাত্র জানিয়েছেন। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জেনিন শহরে দুজনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিচায় আদ্রেই ইসরায়েলের শিন বেট নিরাপত্তা পরিষেবার সঙ্গে টেলিগ্রামে দেওয়া এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনী এখন জেনিন ও তুলকারমে সন্ত্রাসবাদকে ব্যর্থ করার জন্য অভিযান শুরু করেছে।’
ইসরায়েল এর আগে পশ্চিম তীরে একটি বিমান হামলা চালিয়েছিল। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পরে জানায়, ওই হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। সেই হামলা ও প্রাণহানির ঘটনার দুই দিন পর ইসরায়েলি বাহিনী এই অভিযান চালাল।
১৯৬৭ সালের যুদ্ধে পশ্চিম তীর দখল করে নেয় ইসরায়েল। আর গত বছরের শুরু থেকে পশ্চিম তীরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। তবে গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এটি আরও বেড়েছে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতকৃত এএফপির পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল পশ্চিম তীরে ৬৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।
একই সময়ে হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে আটকও করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মতে, একই সময়ে ফিলিস্তিনি হামলায় অন্তত ১৯ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনের অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে বড় ধরনের স্থল ও বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী। এতে কমপক্ষে ১১ জন নিহত হয়েছে। পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলীয় বেশ কয়েকটি শহরে ইসরায়েলি অভিযান ও হামলায় তারা প্রাণ হারায়।
আজ বুধবার (২৮ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়, পশ্চিম তীরের আল-ফারা শরণার্থী শিবিরে বিমান হামলায় পাঁচজন এবং জেনিনে ড্রোন হামলা ও সশস্ত্র সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে।
ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী বলেছে, তাঁরা জেনিন এবং তুলকারমে ‘একটি সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান’ চালাচ্ছে। এটি একটি বড় ইসরায়েলি অভিযান বলে মনে হচ্ছে। যেখানে একই সময়ে জেনিন, তুলকারম, নাবলুস এবং তুবাসের মতো বড় চারটি ফিলিস্তিনি শহরকে লক্ষ্যবস্তু করা হয়েছে। দ্বিতীয় ইন্তিফাদার পর ফিলিস্তিনের কয়েকটি শহরে একসঙ্গে হামলার ঘটনা এই প্রথম।
রেড ক্রিসেন্টের একজন মুখপাত্র বুধবার বলেছেন, অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরে কয়েকটি শহরে ইসরায়েলি অভিযান ও হামলায় ১১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহমেদ জিব্রিল বলেন, জেনিন শহরে দুজন ফিলিস্তিনি, কাছাকাছি একটি গ্রামে চারজন এবং তুবাস শহরের কাছে একটি শরণার্থী শিবিরে আরও পাঁচজন নিহত হয়েছেন।
এদিকে ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনী অধিকৃত পশ্চিম তীরের উত্তরাঞ্চলে অভিযান শুরু করেছে বলে বুধবার ভোরে ইসরায়েলের একজন সামরিক মুখপাত্র জানিয়েছেন। এ ছাড়া ফিলিস্তিনের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জেনিন শহরে দুজনের মৃত্যুর খবর দিয়েছে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র আভিচায় আদ্রেই ইসরায়েলের শিন বেট নিরাপত্তা পরিষেবার সঙ্গে টেলিগ্রামে দেওয়া এক যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনী এখন জেনিন ও তুলকারমে সন্ত্রাসবাদকে ব্যর্থ করার জন্য অভিযান শুরু করেছে।’
ইসরায়েল এর আগে পশ্চিম তীরে একটি বিমান হামলা চালিয়েছিল। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ পরে জানায়, ওই হামলায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। সেই হামলা ও প্রাণহানির ঘটনার দুই দিন পর ইসরায়েলি বাহিনী এই অভিযান চালাল।
১৯৬৭ সালের যুদ্ধে পশ্চিম তীর দখল করে নেয় ইসরায়েল। আর গত বছরের শুরু থেকে পশ্চিম তীরে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়েছে। তবে গত বছরের ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এটি আরও বেড়েছে।
ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দেওয়া তথ্যের ওপর ভিত্তি করে প্রস্তুতকৃত এএফপির পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় সহিংসতা শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল পশ্চিম তীরে ৬৪০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে।
একই সময়ে হাজার হাজার ফিলিস্তিনিকে আটকও করেছে ইসরায়েল। অন্যদিকে ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের মতে, একই সময়ে ফিলিস্তিনি হামলায় অন্তত ১৯ ইসরায়েলি নিহত হয়েছে।
ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির ওপর চাপ বাড়ছে। এরই মধ্যে এই দাবিতে দেশটির ৯টি রাজনৈতিক দলের ২২০ জন এমপি প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের কাছে একটি চিঠি লিখেছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২৪ মিনিট আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর গোয়েন্দাদের জন্য আরবি ভাষা ও ইসলামিক জ্ঞানার্জন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গোয়েন্দা ব্যর্থতার পরিপ্রেক্ষিতে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ) গোয়েন্দা শাখার সব সৈনিক ও কর্মকর্তার জন্য আরবি ভাষা এবং ইসলামিক স্টাডিজ প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করেছে।
৪৩ মিনিট আগেঘরে-বাইরে চাপের মুখে থাকলেও লাতিন আমেরিকার দেশ কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট গুস্তাভো পেত্রো ইসরায়েলে ‘এক টনও’ কয়লা রপ্তানি না করা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে অটল। গত বৃহস্পতিবার তিনি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তিনি এমন এক সময়ে এই নির্দেশ দিলেন, যখন ইসরায়েলি অবরোধের কারণে গাজায় লাখো মানুষ দিনের পর দিন না খেয়ে আছে।
১ ঘণ্টা আগেফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েল আরোপিত দুর্ভিক্ষের ছবি যখন বিশ্বজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টি করছে, তখন ভারত ও ইসরায়েলের সামরিক কর্মকর্তারা সম্পর্ক আরও গভীর ও জোরদার করার অঙ্গীকার করেছেন। গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ফলে ৫৯ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ও অনেক আন্তর্জাতিক অধিকার সংস্থা...
২ ঘণ্টা আগে