ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। মৃত তিন জিম্মির নাম—শানি লোউক, অমিত বাস্কিলা এবং ইতজাক গেলেরান্তার। আইডিএফের দাবি, ৭ অক্টোবর তাদের হত্যা করা হয়েছিল। এরপর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গাজায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, হামাসের একটি সুড়ঙ্গে মৃতদেহগুলো পাওয়া গেছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১,২০০ জন নিহত হন। তারা আরও ২৫২ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসে। হামাসের হাতে এখনো প্রায় ১২৫ জন জিম্মি রয়েছেন। তবে তাদের মধ্যে কতজন জীবিত আছেন, তা নিশ্চিত নয়।
জিম্মিদের মরদেহ পাওয়ার খবরকে ‘হৃদয় বিদারক’ বলে অভিহিত করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সকল জিম্মি, জীবিত ও মৃত সবাইকে ফিরিয়ে আনব।’
এক বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, রাতভর অভিযান চালিয়ে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। গাজায় আটক করা সন্ত্রাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা কাজ করেছে।
যে তিনজনের মরদেহ পাওয়া গেছে তাদের গাজায় নিয়ে যাওয়ার আগেই দক্ষিণ ইসরায়েলের নোভা উৎসবের হামলাস্থলেই হত্যা করা হয়েছিল বলে জানায় আইডিএফ। সেই উৎসবে ৩৬০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হন।
আইডিএফের এই ঘোষণার পর হামাসের সশস্ত্র শাখা বলেছে যে, তারা জিম্মিদের কেবল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়েই ছেড়ে দেবে। যুদ্ধবিরতি এবং আরও জিম্মির মুক্তির লক্ষ্যে কায়রোতে দীর্ঘদিন ধরে চলার পর কোনো ফলাফল ছাড়াই শেষ হয়েছে আলোচনা।
হামাসের হাতে থাকা বন্দীদের আত্মীয়দের সংগঠন দ্য হোস্টেজেস ফ্যামিলি ফোরাম তিন জিম্মির মরদেহ পাওয়ার খবরে বলেছে, এ খবর পেয়ে গভীর দুঃখে এবং ভগ্ন হৃদয়ে মাথা নত করেছেন তারা। এই তিনজনকে হামাসের সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে বলেও মন্তব্য করেছে সংগঠনটি।
গত নভেম্বরে এক চুক্তির অধীনে সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতিতে হামাস ১০৫ জিম্মিকে এবং ইসরায়েল তাদের কারাগার থেকে ২৪০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয়।
গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালায় হামাস ও তার মিত্র গোষ্ঠী প্যালেস্টিনিয়ান ইসলামিক জিহাদের প্রায় এক হাজার যোদ্ধা। ওই দিন সীমানাপ্রাচীর ভেঙে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে প্রবেশ করে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ মানুষকে হত্যা করে তারা।
জবাবে ওই দিন থেকেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), যা এখনো চলছে। ইতিমধ্যে এ অভিযানে নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৬ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহতদের প্রায় ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে তিন জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। মৃত তিন জিম্মির নাম—শানি লোউক, অমিত বাস্কিলা এবং ইতজাক গেলেরান্তার। আইডিএফের দাবি, ৭ অক্টোবর তাদের হত্যা করা হয়েছিল। এরপর মরদেহ নিয়ে আসা হয় গাজায়। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
স্থানীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, হামাসের একটি সুড়ঙ্গে মৃতদেহগুলো পাওয়া গেছে। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১,২০০ জন নিহত হন। তারা আরও ২৫২ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসে। হামাসের হাতে এখনো প্রায় ১২৫ জন জিম্মি রয়েছেন। তবে তাদের মধ্যে কতজন জীবিত আছেন, তা নিশ্চিত নয়।
জিম্মিদের মরদেহ পাওয়ার খবরকে ‘হৃদয় বিদারক’ বলে অভিহিত করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তিনি বলেন, ‘আমরা আমাদের সকল জিম্মি, জীবিত ও মৃত সবাইকে ফিরিয়ে আনব।’
এক বিবৃতিতে আইডিএফ জানিয়েছে, রাতভর অভিযান চালিয়ে মৃতদেহগুলো উদ্ধার করা হয়েছে। গাজায় আটক করা সন্ত্রাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ থেকে প্রাপ্ত গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে তারা কাজ করেছে।
যে তিনজনের মরদেহ পাওয়া গেছে তাদের গাজায় নিয়ে যাওয়ার আগেই দক্ষিণ ইসরায়েলের নোভা উৎসবের হামলাস্থলেই হত্যা করা হয়েছিল বলে জানায় আইডিএফ। সেই উৎসবে ৩৬০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হন।
আইডিএফের এই ঘোষণার পর হামাসের সশস্ত্র শাখা বলেছে যে, তারা জিম্মিদের কেবল ফিলিস্তিনি বন্দীদের মুক্তির বিনিময়েই ছেড়ে দেবে। যুদ্ধবিরতি এবং আরও জিম্মির মুক্তির লক্ষ্যে কায়রোতে দীর্ঘদিন ধরে চলার পর কোনো ফলাফল ছাড়াই শেষ হয়েছে আলোচনা।
হামাসের হাতে থাকা বন্দীদের আত্মীয়দের সংগঠন দ্য হোস্টেজেস ফ্যামিলি ফোরাম তিন জিম্মির মরদেহ পাওয়ার খবরে বলেছে, এ খবর পেয়ে গভীর দুঃখে এবং ভগ্ন হৃদয়ে মাথা নত করেছেন তারা। এই তিনজনকে হামাসের সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে বলেও মন্তব্য করেছে সংগঠনটি।
গত নভেম্বরে এক চুক্তির অধীনে সপ্তাহব্যাপী যুদ্ধবিরতিতে হামাস ১০৫ জিম্মিকে এবং ইসরায়েল তাদের কারাগার থেকে ২৪০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেয়।
গত ৭ অক্টোবর গাজার উত্তরাঞ্চলীয় সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালায় হামাস ও তার মিত্র গোষ্ঠী প্যালেস্টিনিয়ান ইসলামিক জিহাদের প্রায় এক হাজার যোদ্ধা। ওই দিন সীমানাপ্রাচীর ভেঙে ইসরায়েলি ভূখণ্ডে প্রবেশ করে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে ১ হাজার ২০০ মানুষকে হত্যা করে তারা।
জবাবে ওই দিন থেকেই গাজায় সামরিক অভিযান শুরু করে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ), যা এখনো চলছে। ইতিমধ্যে এ অভিযানে নিহত হয়েছেন প্রায় ৩৬ হাজার ফিলিস্তিনি। নিহতদের প্রায় ৫৬ শতাংশই নারী ও শিশু।
গাজায় ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিতর্কিত এক মার্কিন বাইকার গ্যাংয়ের সদস্যদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে বিবিসির এক অনুসন্ধানে জানা গেছে। এই গ্যাংটির নাম ‘ইনফিডেলস মোটরসাইকেল ক্লাব’। অতীতে এই ক্লাবের ইসলামবিদ্বেষী কর্মকাণ্ডের ইতিহাস রয়েছে।
২০ মিনিট আগেনেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
১ ঘণ্টা আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
২ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
৩ ঘণ্টা আগে