অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে নিজেদের বলে দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি এক টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরের শেষদিকে সাক্ষাৎকারটি দিয়েছিলেন ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার। ইরানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত সাক্ষাৎকারটি সে সময় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর দৃষ্টিগোচর হয়নি। সম্প্রতি ফক্স নিউজে সাক্ষাৎকারটি প্রচার হওয়ার পর এ নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। সাক্ষাৎকারটি অনুবাদ করেছে ওয়াশিংটন ডিসি-ভিত্তিক সংস্থা মিডল ইস্ট মিডিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এমইএমআরআই)।
সাক্ষাৎকারে রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি বলেন, ‘দক্ষিণ মেরুতে আমাদের সম্পত্তিগত অধিকার আছে। সেখানে ইরানের পতাকা উত্তোলনের পরিকল্পনা আছে আমাদের। সে সঙ্গে, ইরানের সামরিক এবং বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার কথাও ভাবা হচ্ছে।’
গত মাসে জর্ডানে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত হন। এরপর ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের সঙ্গে যুক্ত লক্ষ্যবস্তুগুলোতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতে ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডারের এই দাবি নতুন করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
কাতারে রাখা ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ৬০০ কোটি ডলার স্থগিতের আদেশ সম্প্রতি তুলে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের দাবির সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের সংযোগ নিয়েও ভাবছেন অনেকে। ফক্স নিউজ ডিজিটাল এ প্রসঙ্গেই মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন মুখপাত্রকে জিজ্ঞেস করেছিল যে, অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে সেই অর্থ ব্যয় করতে পারবে কিনা ইরান।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের সেই মুখপাত্র বলেছেন, সেরকম ঘটার সুযোগ নেই। কাতারে রাখা ইরানের তহবিল অ্যান্টার্কটিকায় কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এই তহবিলের অর্থ শুধুমাত্র খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কৃষি পণ্যের মতো মানবিক ও জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হবে।
ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ায় আটকা পড়েছিল তেহরানের ৬০০ কোটি ডলার। সেই অর্থ কাতারের ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে পাঠানো হয়েছে—যা ইরানের কাছে ফেরত যাবে।
গত মাসের শেষ দিকে ইরানের কারাগারে বন্দী যুক্তরাষ্ট্রের ৫ নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে জব্দ করা ৬০০ কোটি ডলার ছেড়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন।
অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে নিজেদের বলে দাবি করেছে ইরান। দেশটির নৌবাহিনীর কমান্ডার রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি এক টিভি সাক্ষাৎকারে বলেছেন যে, অ্যান্টার্কটিকার মালিক ইরান সরকার এবং সেখানে সামরিক স্থাপনা তৈরির পরিকল্পনা আছে তাদের। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজ এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
গত সেপ্টেম্বরের শেষদিকে সাক্ষাৎকারটি দিয়েছিলেন ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডার। ইরানের একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচারিত সাক্ষাৎকারটি সে সময় আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমগুলোর দৃষ্টিগোচর হয়নি। সম্প্রতি ফক্স নিউজে সাক্ষাৎকারটি প্রচার হওয়ার পর এ নিয়ে শুরু হয়েছে আলোচনা। সাক্ষাৎকারটি অনুবাদ করেছে ওয়াশিংটন ডিসি-ভিত্তিক সংস্থা মিডল ইস্ট মিডিয়া রিসার্চ ইনস্টিটিউট (এমইএমআরআই)।
সাক্ষাৎকারে রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহরাম ইরানি বলেন, ‘দক্ষিণ মেরুতে আমাদের সম্পত্তিগত অধিকার আছে। সেখানে ইরানের পতাকা উত্তোলনের পরিকল্পনা আছে আমাদের। সে সঙ্গে, ইরানের সামরিক এবং বৈজ্ঞানিক কর্মকাণ্ড পরিচালনার কথাও ভাবা হচ্ছে।’
গত মাসে জর্ডানে ইরান-সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ড্রোন হামলায় তিন মার্কিন সেনা নিহত হন। এরপর ইরাক ও সিরিয়ায় অবস্থিত ইরানের সঙ্গে যুক্ত লক্ষ্যবস্তুগুলোতে হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এমন পরিস্থিতিতে ইরানের নৌবাহিনীর কমান্ডারের এই দাবি নতুন করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে।
কাতারে রাখা ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের ৬০০ কোটি ডলার স্থগিতের আদেশ সম্প্রতি তুলে নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশের দাবির সঙ্গে এই সিদ্ধান্তের সংযোগ নিয়েও ভাবছেন অনেকে। ফক্স নিউজ ডিজিটাল এ প্রসঙ্গেই মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের একজন মুখপাত্রকে জিজ্ঞেস করেছিল যে, অ্যান্টার্কটিকায় সামরিক ঘাঁটি স্থাপন করতে সেই অর্থ ব্যয় করতে পারবে কিনা ইরান।
স্টেট ডিপার্টমেন্টের সেই মুখপাত্র বলেছেন, সেরকম ঘটার সুযোগ নেই। কাতারে রাখা ইরানের তহবিল অ্যান্টার্কটিকায় কোনো কাজে ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এই তহবিলের অর্থ শুধুমাত্র খাদ্য, ওষুধ, চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং কৃষি পণ্যের মতো মানবিক ও জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন খাতে ব্যয় করা হবে।
ওয়াশিংটনের নিষেধাজ্ঞার কারণে দক্ষিণ কোরিয়ায় আটকা পড়েছিল তেহরানের ৬০০ কোটি ডলার। সেই অর্থ কাতারের ব্যাংক অ্যাকাউন্টগুলোতে পাঠানো হয়েছে—যা ইরানের কাছে ফেরত যাবে।
গত মাসের শেষ দিকে ইরানের কারাগারে বন্দী যুক্তরাষ্ট্রের ৫ নাগরিককে মুক্তি দেওয়ার বিনিময়ে জব্দ করা ৬০০ কোটি ডলার ছেড়ে দিয়েছে ওয়াশিংটন।
নয় বছর বয়সী মাহমুদ আজ্জুর। ফিলিস্তিনের যুদ্ধবিধ্বস্ত ভূখন্ড গাজার পুরোনো শহরের বাসিন্দা। একসময় বাজারে গিয়ে মায়ের জন্য সবজি কিনে আনত, খেলাধুলা করত, বন্ধুদের সঙ্গে হাসত। এখন সে হাত দুটো নেই। গত বছরের মার্চে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ধ্বংস হয়ে যায় মাহমুদের বাড়ি। বিস্ফোরণে মাহমুদ তার দুই হাত হারায়...
১ ঘণ্টা আগেগাজার তরুণ ফটোসাংবাদিক ফাতেমা হাসসুনা জানতেন, মৃত্যু সব সময় তাঁর দরজায় ওঁত পেতে থাকে। গত ১৮ মাস ইসরায়েলের নির্বিচার বিমান হামলা, নিজের বাড়ি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হওয়া, বিপুলসংখ্যক মানুষের বাস্তুচ্যুতি এবং পরিবারের ১১ জন সদস্যের মৃত্যু নিজ হাতে নথিভুক্ত করেছেন তিনি। এই ঘটনাগুলো ক্যামেরাবন্দী করতে গিয়ে...
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ২০২৫ সালের ২০ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসার পর মার্কিন ইমিগ্রেশন বিভাগ কয়েক শ বিদেশি শিক্ষার্থী ও সদ্য স্নাতকদের ভিসা বাতিল করেছে। বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে। ভিসা বাতিল ও গ্রেপ্তারের শিকারদের বেশির ভাগই ফিলিস্তিনপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত...
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৯ বছর সরকারি বাস চালিয়েছেন তিনি। মাত্র ৭ ডলার (প্রায় ৮০০ টাকা) সমপরিমাণ ভাড়া আত্মসাতের দায়ে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে। শুধু তা–ই নয়, সেই সঙ্গে তাঁর ৮৪ হাজার ডলার (প্রায় ৯২ লাখ টাকা) পেনশনও বাতিল করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে