অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় নিহতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ৯৪ দিন ধরে চলা এই যুদ্ধে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৩ হাজার ২ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের অর্ধেকেরও বেশি নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ২১০ জনে। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৯ হাজার ১৬৭ জন। এ ছাড়া, এই আপডেট জানানোর আগের ২৪ ঘণ্টায় গাজায় অন্তত ১২৬ জন নিহত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
এদিকে, নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে উত্তর গাজায় ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল রোববার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডব্লিউএইচও বলছে, গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে চতুর্থবারের মতো উত্তর গাজায় আল-আওদা হাসপাতাল ও কেন্দ্রীয় ওষুধ সরবরাহ কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় জরুরি ওষুধ সরবরাহ বাতিল করতে হলো।
দখলকৃত ফিলিস্তিন অঞ্চলে অবস্থানরত ডব্লিউএইচওর কার্যালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) বলে, ‘আমরা শেষবার উত্তর গাজায় পৌঁছাতে পেরেছি ১২ দিন হয়ে গেছে। ভারী বোমা বর্ষণ, চলাচলে সীমাবদ্ধতা এবং যোগাযোগে বিঘ্নের কারণে গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজায় নিয়মিত ও নিরাপদে ওষুধ সরবরাহ করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে।’
ডব্লিউএইচও বলছে, গতকাল গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলের পাঁচ হাসপাতালে অস্ত্রোপচার চালিয়ে নেওয়ার মতো ওষুধ সরবরাহের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ডব্লিউএইচওর পরিচালক জেনারেল তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস বলেন, তিনি উত্তর গাজায় চিকিৎসাসেবার প্রয়োজনীয়তা ও ধ্বংসলীলা দেখে হতভম্ব। এক্স প্ল্যাটফর্মে তিনি বলেন, ‘ওষুধ সরবরাহে আরও বিলম্ব হলে মৃত্যু ও মানুষের ভোগান্তির পরিমাণ বাড়বে।’
ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি) বলছে, গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর কর্মকাণ্ডের জন্য গাজার মধ্যাঞ্চলে আল-আকসা হাসপাতালের জরুরি চিকিৎসাসেবা দল ও মেডিকেল এইড ফর প্যালেস্টিনিয়ান চ্যারিটির কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাস বাহিনীর হামলা চালানোর পর থেকেই গাজায় বর্বরোচিত হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে গাজার ২৩ লাখ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগই বাস্তুচ্যুত হয়, বহু আবাসিক ভবন ও অবকাঠামো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গাজায় খাদ্য, পানি ও ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে।
অবরুদ্ধ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলের নির্বিচার হামলায় নিহতের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ৯৪ দিন ধরে চলা এই যুদ্ধে ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৩ হাজার ২ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের অর্ধেকেরও বেশি নারী ও শিশু। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আজ মঙ্গলবার জানিয়েছে, গত ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া ইসরায়েলি হামলায় সর্বশেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত গাজায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৩ হাজার ২১০ জনে। এই সময়ে আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫৯ হাজার ১৬৭ জন। এ ছাড়া, এই আপডেট জানানোর আগের ২৪ ঘণ্টায় গাজায় অন্তত ১২৬ জন নিহত হয়েছে ইসরায়েলি হামলায়।
এদিকে, নিরাপত্তা ঝুঁকির কারণে উত্তর গাজায় ওষুধ সরবরাহ বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। গতকাল রোববার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ডব্লিউএইচও বলছে, গত ২৬ ডিসেম্বর থেকে চতুর্থবারের মতো উত্তর গাজায় আল-আওদা হাসপাতাল ও কেন্দ্রীয় ওষুধ সরবরাহ কেন্দ্রে প্রয়োজনীয় জরুরি ওষুধ সরবরাহ বাতিল করতে হলো।
দখলকৃত ফিলিস্তিন অঞ্চলে অবস্থানরত ডব্লিউএইচওর কার্যালয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) বলে, ‘আমরা শেষবার উত্তর গাজায় পৌঁছাতে পেরেছি ১২ দিন হয়ে গেছে। ভারী বোমা বর্ষণ, চলাচলে সীমাবদ্ধতা এবং যোগাযোগে বিঘ্নের কারণে গাজায়, বিশেষ করে উত্তর গাজায় নিয়মিত ও নিরাপদে ওষুধ সরবরাহ করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে।’
ডব্লিউএইচও বলছে, গতকাল গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলের পাঁচ হাসপাতালে অস্ত্রোপচার চালিয়ে নেওয়ার মতো ওষুধ সরবরাহের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ডব্লিউএইচওর পরিচালক জেনারেল তেদ্রোস আধানম ঘেব্রেয়েসাস বলেন, তিনি উত্তর গাজায় চিকিৎসাসেবার প্রয়োজনীয়তা ও ধ্বংসলীলা দেখে হতভম্ব। এক্স প্ল্যাটফর্মে তিনি বলেন, ‘ওষুধ সরবরাহে আরও বিলম্ব হলে মৃত্যু ও মানুষের ভোগান্তির পরিমাণ বাড়বে।’
ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ কমিটি (আইআরসি) বলছে, গাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর কর্মকাণ্ডের জন্য গাজার মধ্যাঞ্চলে আল-আকসা হাসপাতালের জরুরি চিকিৎসাসেবা দল ও মেডিকেল এইড ফর প্যালেস্টিনিয়ান চ্যারিটির কার্যক্রম বন্ধ করতে বাধ্য হয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে হামাস বাহিনীর হামলা চালানোর পর থেকেই গাজায় বর্বরোচিত হামলা শুরু করে ইসরায়েল। এতে গাজার ২৩ লাখ জনগোষ্ঠীর বেশির ভাগই বাস্তুচ্যুত হয়, বহু আবাসিক ভবন ও অবকাঠামো ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে গাজায় খাদ্য, পানি ও ওষুধের সংকট দেখা দিয়েছে।
২০২৪ সালে জাপানে যত শিশু জন্মগ্রহণ করেছে, তার তুলনায় ৯ লাখ বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ১৯৬৮ সালে এই ধরনের সরকারি পর্যবেক্ষণ শুরুর পর থেকে এটি ছিল দেশটির সবচেয়ে বড় বার্ষিক জনসংখ্যা হ্রাসের ঘটনা। এই পরিস্থিতিকে জাপানের দীর্ঘমেয়াদি জনসংখ্যা সংকটের এক গভীর ইঙ্গিত বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।
১২ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন শিগগির এক বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন বলে জানিয়েছে ক্রেমলিন। ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ থামাতে আলোচনার অংশ হিসেবে এই বৈঠকের আয়োজন করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতে চলমান বর্ষায় ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগে ১ হাজার ৬২৬ জন মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় রাজ্যসভায় এই তথ্য প্রকাশ করেছে। জুলাই মাস শেষ হতেই দেশের বিভিন্ন রাজ্যে এই প্রাণহানির ঘটনা ঘটেছে।
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফের মধ্যে আলোচনাকে ‘গঠনমূলক’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন ক্রেমলিনের সহকারী ইউরি উশাকভ। তিনি জানিয়েছেন, ইউক্রেন সংকট সমাধান নিয়ে আলোচনার প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে একটি গ্রহণযোগ্য প্রস্তাব পেয়েছে রাশিয়া।
২ ঘণ্টা আগে