ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের দেশ হাইতিতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৪১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ছয় হাজার ৯০০ জন। অনেকেই এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। এই ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা করেছেন হাইতির নতুন প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি। দেশটির স্থানীয় সময় শনিবার সকালে (১৪ আগস্ট) এই ভূমিকম্প হয়। খবর বিবিসির।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৭.২। এ ঘটনায় দেশটিতে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শক্তিশালী ভূমিকম্পে বাড়ি, গির্জা, হোটেলসহ অনেক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষ এবারের ভূমিকম্পে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পানি এবং আশ্রয়ের ব্যাপক প্রয়োজন।
নাগরিক সুরক্ষা সংস্থার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আহতদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে ঠাঁই নেই। বাধ্য হয়েই গাছের নিচে এমনকি রাস্তাতেও চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। ভূমিকম্পে ১৩ হাজার ৬৯৪টি বাড়ি ধ্বংস হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি এক মাসের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন।
মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভে জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎসস্থল হাইতির রাজধানী পোর্ট-ও-প্রিন্সের ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা প্রদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। এরই মধ্যে ওই অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
হাইতির প্রতিবেশী দেশ কিউবার গুয়ানতানামো শহরের এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, ‘সবাই ভীষণ ভীত-সন্ত্রস্ত। দীর্ঘদিন এত শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়নি।’
হাইতির প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে দেশের অনেক অংশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মাসব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করছেন তিনি। ২০১০ সালে হাইতির রাজধানীতে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। ওই ভূমিকম্পে প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজারের মতো মানুষ প্রাণ হারায়।
ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের দেশ হাইতিতে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১ হাজার ৪১৯ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ছয় হাজার ৯০০ জন। অনেকেই এখনো নিখোঁজ রয়েছেন। এই ভূমিকম্পে ব্যাপক প্রাণহানির আশঙ্কা করেছেন হাইতির নতুন প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি। দেশটির স্থানীয় সময় শনিবার সকালে (১৪ আগস্ট) এই ভূমিকম্প হয়। খবর বিবিসির।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ভূমিকম্পের তীব্রতা ছিল ৭.২। এ ঘটনায় দেশটিতে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে। শক্তিশালী ভূমিকম্পে বাড়ি, গির্জা, হোটেলসহ অনেক ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষ এবারের ভূমিকম্পে ঘরবাড়ি হারিয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের পানি এবং আশ্রয়ের ব্যাপক প্রয়োজন।
নাগরিক সুরক্ষা সংস্থার বরাত দিয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, আহতদের চিকিৎসা দিতে হিমশিম খাচ্ছে চিকিৎসকেরা। হাসপাতালে ঠাঁই নেই। বাধ্য হয়েই গাছের নিচে এমনকি রাস্তাতেও চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। ভূমিকম্পে ১৩ হাজার ৬৯৪টি বাড়ি ধ্বংস হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে।
দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি এক মাসের জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেছেন।
মার্কিন জিওলজিক্যাল সার্ভে জানিয়েছে, ভূমিকম্পের উৎসস্থল হাইতির রাজধানী পোর্ট-ও-প্রিন্সের ১৬০ কিলোমিটার পশ্চিমে এবং মাটির ১০ কিলোমিটার গভীরে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা প্রদেশেও কম্পন অনুভূত হয়েছে। এরই মধ্যে ওই অঞ্চলে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
হাইতির প্রতিবেশী দেশ কিউবার গুয়ানতানামো শহরের এক বাসিন্দা জানিয়েছেন, ‘সবাই ভীষণ ভীত-সন্ত্রস্ত। দীর্ঘদিন এত শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়নি।’
হাইতির প্রধানমন্ত্রী অ্যারিয়েল হেনরি জানিয়েছেন, ভূমিকম্পে দেশের অনেক অংশে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। মাসব্যাপী জরুরি অবস্থা ঘোষণা করছেন তিনি। ২০১০ সালে হাইতির রাজধানীতে ৭ মাত্রার ভূমিকম্প হয়। ওই ভূমিকম্পে প্রায় দুই লাখ ৩০ হাজারের মতো মানুষ প্রাণ হারায়।
প্রায় দেড় মাসের অনিশ্চয়তার পর ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ারফোর্সের সেই এফ-৩৫বি যুদ্ধবিমান অবশেষে ভারত ছেড়েছে। গত ১৪ জুন কেরালার তিরুবনন্তপুরম বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণের পর আর উড়তে পারছিল না। অবশেষে আজ মঙ্গলবার তিরুবনন্তপুরম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিমানটি অস্ট্রেলিয়ার ডারউইনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করেছে।
১৫ মিনিট আগেভারতের উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকর স্বাস্থ্যগত কারণ দেখিয়ে থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুকে লেখা পদত্যাগপত্রে তিনি বলেন, নিজের স্বাস্থ্যকে অগ্রাধিকার দিতে তিনি অবিলম্বে পদত্যাগ করছেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলের ধারাবাহিক বিমান হামলায় ইরানের পরমাণু কর্মসূচি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলেও দেশটি ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কর্মসূচি থেকে সরে আসবে না বলে জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলকে শিগগিরই যুদ্ধ থামাতে বলছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া এবং কানাডাসহ ২৮টি দেশ। গতকাল সোমবার, এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানিয়েছে দেশগুলো। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিবৃতিটিতে তারা বলেছে গাজাবাসীদের দুর্ভোগ নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। এখনই যুদ্ধ থামাতে হবে
২ ঘণ্টা আগে