মিলিয়ন ডলারের মালিক হয়েছেন—এমন অন্তত ৫ হাজার ১০০ জন গত বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে ভারত ছেড়ে বিদেশে চলে গেছেন। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ অভিবাসন বিষয়ক পরামর্শক সংস্থা ‘হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির সর্বশেষ প্রতিবেদনে এবার ভারত থেকে ৪ হাজার ৩০০ জন মিলিয়নিয়ার বিদেশে চলে যেতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে এটাও বলা হয়েছে, যেসব মিলিয়নিয়ার ভারত ছেড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের একটি বড় অংশই এখন পাশ্চাত্যের দেশগুলোর বদলে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বেছে নিচ্ছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত বর্তমানে মিলিয়নিয়ার অভিবাসনের সংখ্যায় চীন ও যুক্তরাজ্যের পরেই অবস্থান করছে। চীনকে ছাড়িয়ে ভারত এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ হলেও দেশটির দেশান্তরী হওয়া মোট মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা চীনের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম রয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে—ভারত প্রতিবছরই কয়েক হাজার মিলিয়নিয়ার হারালেও এবং তাঁদের অনেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমালেও গত এক দশকে দেশটির সম্পদ ৮৫ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে মিলিয়নিয়ারদের দেশ ত্যাগ নিয়ে এতটা উদ্বেগ দেখা দেয়নি দেশটিতে। বরং দেশটিতে আরও নিত্যনতুন মিলিয়নিয়ার তৈরি হচ্ছে, যার সংখ্যাটি দেশ ত্যাগ করে যাওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় অনেক বেশি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশ ত্যাগ করে গেলেও অসংখ্য মিলিয়নিয়ারের ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়ে গেছে ভারতের সঙ্গে। ভারতকে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি হিসেবে গণ্য করছেন।
হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদনটিতে অনুমান করা হয়েছে, চলতি বছর সারা বিশ্বজুড়ে প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মিলিয়নিয়ার অভিবাসী হতে পারেন। আর এসব অভিবাসীর কাছে সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য হিসেবে আছে এখন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্র। অভিবাসী হওয়া মিলিয়নিয়াররা ফরেইন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভেও বিশেষ ভূমিকা রাখছেন। কারণ, দেশান্তরী হওয়ার সময় তাঁরা তাঁদের সম্পদের উল্লেখযোগ্য অংশ সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন।
প্রতিবেদনটিতে তাঁদেরই মিলিয়নিয়ার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে, যাঁদের অন্তত ১০ লাখ ডলারের সমান বা তার চেয়েও বেশি বিনিয়োগযোগ্য নগদ অর্থ রয়েছে। আর দেশান্তরী হওয়ার জন্য কিছু কারণের কথাও উল্লেখ করেছে প্রতিবেদনটি। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে—নিরাপত্তা, আর্থিক বিবেচ্য বিষয়, কর সুবিধা, ব্যবসায়িক সম্ভাবনা, উন্নত জীবনযাত্রা, ছেলে-মেয়েদের উচ্চশিক্ষার সুবিধা, স্বাস্থ্যগত সুবিধা এবং জীবনের মান।
মিলিয়ন ডলারের মালিক হয়েছেন—এমন অন্তত ৫ হাজার ১০০ জন গত বছর, অর্থাৎ ২০২৩ সালে ভারত ছেড়ে বিদেশে চলে গেছেন। আন্তর্জাতিক বিনিয়োগ অভিবাসন বিষয়ক পরামর্শক সংস্থা ‘হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের’ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। সংস্থাটির সর্বশেষ প্রতিবেদনে এবার ভারত থেকে ৪ হাজার ৩০০ জন মিলিয়নিয়ার বিদেশে চলে যেতে পারে বলে অনুমান করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে এটাও বলা হয়েছে, যেসব মিলিয়নিয়ার ভারত ছেড়ে যাচ্ছেন, তাঁদের একটি বড় অংশই এখন পাশ্চাত্যের দেশগুলোর বদলে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে বেছে নিচ্ছেন।
পৃথিবীর সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির দেশ হিসেবে ভারত বর্তমানে মিলিয়নিয়ার অভিবাসনের সংখ্যায় চীন ও যুক্তরাজ্যের পরেই অবস্থান করছে। চীনকে ছাড়িয়ে ভারত এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি জনসংখ্যার দেশ হলেও দেশটির দেশান্তরী হওয়া মোট মিলিয়নিয়ারের সংখ্যা চীনের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম রয়েছে।
প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে—ভারত প্রতিবছরই কয়েক হাজার মিলিয়নিয়ার হারালেও এবং তাঁদের অনেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমালেও গত এক দশকে দেশটির সম্পদ ৮৫ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে মিলিয়নিয়ারদের দেশ ত্যাগ নিয়ে এতটা উদ্বেগ দেখা দেয়নি দেশটিতে। বরং দেশটিতে আরও নিত্যনতুন মিলিয়নিয়ার তৈরি হচ্ছে, যার সংখ্যাটি দেশ ত্যাগ করে যাওয়া ব্যক্তিদের তুলনায় অনেক বেশি।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, দেশ ত্যাগ করে গেলেও অসংখ্য মিলিয়নিয়ারের ব্যবসায়িক ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক রয়ে গেছে ভারতের সঙ্গে। ভারতকে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় বাড়ি হিসেবে গণ্য করছেন।
হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রতিবেদনটিতে অনুমান করা হয়েছে, চলতি বছর সারা বিশ্বজুড়ে প্রায় ১ লাখ ২৮ হাজার মিলিয়নিয়ার অভিবাসী হতে পারেন। আর এসব অভিবাসীর কাছে সবচেয়ে পছন্দের গন্তব্য হিসেবে আছে এখন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও যুক্তরাষ্ট্র। অভিবাসী হওয়া মিলিয়নিয়াররা ফরেইন এক্সচেঞ্জ রিজার্ভেও বিশেষ ভূমিকা রাখছেন। কারণ, দেশান্তরী হওয়ার সময় তাঁরা তাঁদের সম্পদের উল্লেখযোগ্য অংশ সঙ্গে নিয়ে যাচ্ছেন।
প্রতিবেদনটিতে তাঁদেরই মিলিয়নিয়ার হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে, যাঁদের অন্তত ১০ লাখ ডলারের সমান বা তার চেয়েও বেশি বিনিয়োগযোগ্য নগদ অর্থ রয়েছে। আর দেশান্তরী হওয়ার জন্য কিছু কারণের কথাও উল্লেখ করেছে প্রতিবেদনটি। এসব কারণের মধ্যে রয়েছে—নিরাপত্তা, আর্থিক বিবেচ্য বিষয়, কর সুবিধা, ব্যবসায়িক সম্ভাবনা, উন্নত জীবনযাত্রা, ছেলে-মেয়েদের উচ্চশিক্ষার সুবিধা, স্বাস্থ্যগত সুবিধা এবং জীবনের মান।
খুব শিগগিরই মাসওয়ারি বেতনভিত্তিক চাকরির দিন শেষ হয়ে যাবে। বিলুপ্ত হয়ে যেতে পারে এ ধরনের বেতনভোগী মধ্যবিত্ত শ্রেণি। বিশেষ করে ভারতে এই মধ্যবিত্ত শ্রেণিটি চলতি দশকের মধ্যেই সম্ভবত বিলুপ্ত হবে বলে আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতা ও শ্রমিকদের নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে রেল সংযোগ প্রকল্পের অর্থায়ন ও নির্মাণকাজ স্থগিত করেছে ভারত। এই সিদ্ধান্তের ফলে অন্তত তিনটি চলমান প্রকল্প থেমে গেছে এবং আরও পাঁচটি প্রকল্পের জরিপ কাজও বন্ধ হয়ে গেছে।
২ ঘণ্টা আগেইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
২০ ঘণ্টা আগে