ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব্যক্তিদের বের করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার বিজেপি নেতা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির ইশতেহার প্রকাশ করেন। যেখানে দলটি প্রতিশ্রুতি দেয়, তারা ঝাড়খন্ড অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করলেও, আদিবাসী পরিচয় পুরোপুরি রক্ষা করবে।
ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বিজেপি ২৫ দফার ইশতেহার ঘোষণা করেছে। যেখানে প্রথমেই বলা হয়েছে, তারা বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে আগত ‘অনুপ্রবেশকারীদের তাড়িয়ে দেবে’। বিজেপি সাম্প্রতিক সময়ে বারবার ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশের বিষয়টি খুব বড় করে দেখাচ্ছে। তারই সর্বশেষ প্রয়োগ এই ইশতেহার।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে বারবার মন্তব্য করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশিদের লক্ষ্য করে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের কারণে একদিন স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে—এমন মন্তব্যও করেছেন অমিত শাহ।
এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোর মাধ্যমে ঘটে। সেই সঙ্গে ভারতে আশ্রিত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রসঙ্গও টেনেছেন হেমন্ত সরেন। তিনি কেন্দ্রের প্রতি প্রশ্ন ছুড়েছেন, কিসের ভিত্তিতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
গতকাল রোববার গড়ওয়াড়া আসনের রাঙ্কায় একটি নির্বাচনী সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানতে চাই, বিজেপির কি বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো অভ্যন্তরীণ সমঝোতা আছে?’ হেমন্ত বলেন, ‘আমাদের জানান, কিসের ভিত্তিতে আপনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ভারতে অবতরণ এবং আশ্রয় নেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। অনুপ্রবেশকারীরা বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোর মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করে। তারাই এটি বলছে।’
গতকাল বিজেপির ইশতেহার প্রকাশের সময়, অমিত শাহ ঝাড়খন্ড রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন। অমিত শাহ বলেন, ‘আপনারা অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়েছেন। তাঁদের আপনার ভোটব্যাংক করেছেন। আজ আমি ঝাড়খণ্ডের জনগণকে জানাতে চাই, বিজেপি তোষণের রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করবে এবং ঝাড়খণ্ডকে পুনর্গঠন করবে।’
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব্যক্তিদের বের করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল রোববার বিজেপি নেতা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ঝাড়খণ্ড বিধানসভা নির্বাচনের জন্য বিজেপির ইশতেহার প্রকাশ করেন। যেখানে দলটি প্রতিশ্রুতি দেয়, তারা ঝাড়খন্ড অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করলেও, আদিবাসী পরিচয় পুরোপুরি রক্ষা করবে।
ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বিজেপি ২৫ দফার ইশতেহার ঘোষণা করেছে। যেখানে প্রথমেই বলা হয়েছে, তারা বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে আগত ‘অনুপ্রবেশকারীদের তাড়িয়ে দেবে’। বিজেপি সাম্প্রতিক সময়ে বারবার ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বাংলাদেশিদের অনুপ্রবেশের বিষয়টি খুব বড় করে দেখাচ্ছে। তারই সর্বশেষ প্রয়োগ এই ইশতেহার।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে বারবার মন্তব্য করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশিদের লক্ষ্য করে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের কারণে একদিন স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে—এমন মন্তব্যও করেছেন অমিত শাহ।
এমন বক্তব্যের কড়া প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন ঝাড়খণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেন। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোর মাধ্যমে ঘটে। সেই সঙ্গে ভারতে আশ্রিত বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রসঙ্গও টেনেছেন হেমন্ত সরেন। তিনি কেন্দ্রের প্রতি প্রশ্ন ছুড়েছেন, কিসের ভিত্তিতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়েছে কেন্দ্র সরকার।
গতকাল রোববার গড়ওয়াড়া আসনের রাঙ্কায় একটি নির্বাচনী সমাবেশে বক্তৃতা করার সময় মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘আমি জানতে চাই, বিজেপির কি বাংলাদেশের সঙ্গে কোনো অভ্যন্তরীণ সমঝোতা আছে?’ হেমন্ত বলেন, ‘আমাদের জানান, কিসের ভিত্তিতে আপনি বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে ভারতে অবতরণ এবং আশ্রয় নেওয়ার অনুমতি দিয়েছেন। অনুপ্রবেশকারীরা বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলোর মাধ্যমে ভারতে প্রবেশ করে। তারাই এটি বলছে।’
গতকাল বিজেপির ইশতেহার প্রকাশের সময়, অমিত শাহ ঝাড়খন্ড রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ‘অনুপ্রবেশকারীদের’ আশ্রয় দেওয়ার অভিযোগ করেন। অমিত শাহ বলেন, ‘আপনারা অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দিয়েছেন। তাঁদের আপনার ভোটব্যাংক করেছেন। আজ আমি ঝাড়খণ্ডের জনগণকে জানাতে চাই, বিজেপি তোষণের রাজনীতির অবসান ঘটিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের বিতাড়িত করবে এবং ঝাড়খণ্ডকে পুনর্গঠন করবে।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৪ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৫ ঘণ্টা আগে