অনলাইন ডেস্ক
ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের জন্য গুয়াহাটিতে একটি আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে আসাম সরকার। আজ বুধবার মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি জানান, সমাজে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, এটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই আশ্রয়কেন্দ্রটির মূল উদ্দেশ্য হলো ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের জন্য একটি নিরাপদ, সুরক্ষিত ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা। যেখানে তাঁরা থাকতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধাতে তাঁদের অবাধ প্রবেশাধিকার থাকবে।
মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘আমাদের সরকার অন্তর্ভুক্তির এক নতুন যুগের সূচনা শুরু করছে।’
‘অল আসাম ট্রান্সজেন্ডারস অ্যাসোসিয়েশন’-এর পক্ষ থেকে এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে। সংস্থাটি মনে করে, এই পদক্ষেপ ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়কে ধীরে ধীরে সমাজের মূল স্রোতে গ্রহণে একটি ইতিবাচক বার্তা বহন করে। তাদের দাবি, আসামে ২০ হাজারের বেশি ট্রান্সজেন্ডার বসবাস করেন, যা ২০১১ সালের আদমশুমারির সরকারি হিসাব (১১,৫৯৯) থেকে প্রায় দ্বিগুণ।
ট্রান্সজেন্ডার আশ্রয়কেন্দ্রটি রাজ্য সরকারের সামাজিক ন্যায়বিচার ও ক্ষমতায়ন বিভাগের ৪১৭ কোটি রুপির একটি বৃহৎ প্রকল্পের অংশ। কেন্দ্রীয় সরকারের সামাজিক ন্যায়বিচার ও ক্ষমতায়ন বিভাগ পরিচালিত ‘ন্যাশনাল পোর্টাল ফর ট্রান্সজেন্ডার পারসনস’-এর তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ১৮টি ‘গরিমা গৃহ’ (ট্রান্সজেন্ডারদের আশ্রয়কেন্দ্র) বা আশ্রয়কেন্দ্রের মধ্যে একটি আসামে অবস্থিত। মহারাষ্ট্রে তিনটি ও পশ্চিমবঙ্গে দুটি গরিমা গৃহ রয়েছে।
গরিমা গৃহ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো, খাদ্য, চিকিৎসা, বিনোদনসহ মৌলিক সুবিধাসহকারে অসহায় রূপান্তরকামী ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া। ২০২১ সালে কেন্দ্র SMILE (সাপোর্ট ফর মার্জিনালাইজড ইনডিভিজুয়ালস ফর লাইভলিহুড অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজ) স্কিমের অধীনে ১২টি পাইলট গরিমা গৃহ চালু করেছিল।
ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের মানুষদের জন্য গুয়াহাটিতে একটি আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা দিয়েছে আসাম সরকার। আজ বুধবার মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা এই সিদ্ধান্তের কথা জানান। তিনি জানান, সমাজে এই গোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় যে প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে, এটি তারই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই আশ্রয়কেন্দ্রটির মূল উদ্দেশ্য হলো ট্রান্সজেন্ডার বা তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের জন্য একটি নিরাপদ, সুরক্ষিত ও সহায়ক পরিবেশ তৈরি করা। যেখানে তাঁরা থাকতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় সম্পদ ও সুযোগ-সুবিধাতে তাঁদের অবাধ প্রবেশাধিকার থাকবে।
মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘আমাদের সরকার অন্তর্ভুক্তির এক নতুন যুগের সূচনা শুরু করছে।’
‘অল আসাম ট্রান্সজেন্ডারস অ্যাসোসিয়েশন’-এর পক্ষ থেকে এই উদ্যোগকে স্বাগত জানানো হয়েছে। সংস্থাটি মনে করে, এই পদক্ষেপ ট্রান্সজেন্ডার সম্প্রদায়কে ধীরে ধীরে সমাজের মূল স্রোতে গ্রহণে একটি ইতিবাচক বার্তা বহন করে। তাদের দাবি, আসামে ২০ হাজারের বেশি ট্রান্সজেন্ডার বসবাস করেন, যা ২০১১ সালের আদমশুমারির সরকারি হিসাব (১১,৫৯৯) থেকে প্রায় দ্বিগুণ।
ট্রান্সজেন্ডার আশ্রয়কেন্দ্রটি রাজ্য সরকারের সামাজিক ন্যায়বিচার ও ক্ষমতায়ন বিভাগের ৪১৭ কোটি রুপির একটি বৃহৎ প্রকল্পের অংশ। কেন্দ্রীয় সরকারের সামাজিক ন্যায়বিচার ও ক্ষমতায়ন বিভাগ পরিচালিত ‘ন্যাশনাল পোর্টাল ফর ট্রান্সজেন্ডার পারসনস’-এর তথ্য অনুযায়ী, সারা দেশে ১৮টি ‘গরিমা গৃহ’ (ট্রান্সজেন্ডারদের আশ্রয়কেন্দ্র) বা আশ্রয়কেন্দ্রের মধ্যে একটি আসামে অবস্থিত। মহারাষ্ট্রে তিনটি ও পশ্চিমবঙ্গে দুটি গরিমা গৃহ রয়েছে।
গরিমা গৃহ প্রকল্পের মূল লক্ষ্য হলো, খাদ্য, চিকিৎসা, বিনোদনসহ মৌলিক সুবিধাসহকারে অসহায় রূপান্তরকামী ব্যক্তিদের জন্য নিরাপদ আশ্রয় দেওয়া। ২০২১ সালে কেন্দ্র SMILE (সাপোর্ট ফর মার্জিনালাইজড ইনডিভিজুয়ালস ফর লাইভলিহুড অ্যান্ড এন্টারপ্রাইজ) স্কিমের অধীনে ১২টি পাইলট গরিমা গৃহ চালু করেছিল।
ইউক্রেনের নিরাপত্তা সংস্থার প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ভাসিল মালিউক যখন প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির কাছে ‘অপারেশন স্পাইডারস ওয়েব’-এর পরিকল্পনা পেশ করেন, তখন অনেকের কাছেই তা রূপকথার মতোই মনে হয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও প্রযুক্তি উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব নতুন মাত্রা পেয়েছে। এক্স মাধ্যমে মাস্কের একটি পোস্ট এই দ্বন্দ্বের গভীরতা সম্পর্কে কিছুটা অনুমান করা যেতে পারে। ওই পোস্টে মাস্ক লিখেছেন, ‘সবচেয়ে বড় বোমা ফেলার সময় এসেছে।’
২ ঘণ্টা আগেভারতজুড়ে লিঙ্গ বিদ্বেষের বিরুদ্ধে জাতীয় মহিলা কমিশনের নীরবতা ও পক্ষপাতিত্বের অভিযোগে ক্ষোভে ফুঁসছে প্রগতিশীল মহিলা সংগঠনগুলো। আজ কলকাতার ক্রিকরো থেকে এক প্রেস বিবৃতিতে সারা ভারত প্রগতিশীল মহিলা সমিতি (এআইপিডব্লিউএ) কমিশনের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে এবং বর্তমান চেয়ারপারসন বিজয়া কিশোর রাহাতকারের পদত্
২ ঘণ্টা আগেআইফেল টাওয়ারের চেয়ে উঁচু একটি রেলসেতু তৈরি করেছে ভারত। জম্মু ও কাশ্মীরের চেনাব নদীর ওপর নির্মিত এই রেলসেতুর উচ্চতা ভূমি থেকে ৩৫৯ মিটার (আইফেল টাওয়ার ৩৩০ মিটার)। সেতুটির দৈর্ঘ্য ১ দশমিক ৩ কিলোমিটার। আর এই সেতু নির্মাণে ব্যয় হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৪০০ কোটি রুপি। আজ শুক্রবার জম্মু ও কাশ্মীর সফরে গিয়ে
৩ ঘণ্টা আগে