ভারতীয় জাতির উদ্ভব ঘটল কীভাবে? কোন জায়গা থেকে এসেছিল তাদের পূর্বপুরুষেরা? বহুল আলোচিত এই প্রশ্নটির নানা তাত্ত্বিক উত্তর রয়েছে। এর মধ্যে কেউ কেউ মনে করেন ভারতীয়দের পূর্বপুরুষেরা উত্তর মেরুর আর্কটিক অঞ্চল থেকে এসেছিলেন। কিন্তু নতুন একটি গবেষণায় এই বিষয়ে চাঞ্চল্যকর পাওয়া গেছে এবং আলোচনাটিকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে।
এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে নানা বৈচিত্র্য তাদের আদিপুরুষ নির্ধারণে অন্যতম বড় অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে নতুন জিনোমিক গবেষণায় ৫০ হাজার বছর আগে শুরু হওয়া একটি অভিবাসন ও তিনটি প্রাচীন গোষ্ঠীতে ভারতীয় বংশের শিকড় পাওয়া গেছে।
প্রিপ্রিন্টে প্রকাশিত নতুন এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান, পিরেলমান স্কুল অব মেডিসিন, ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকেরা। ভারতীয়দের জিনোমিক বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বিস্মিত হয়েছেন তাঁরা। কারণ ভারতীয়দের জিনে তাঁরা বিলীন হয়ে যাওয়া মানুষের প্রজাতি নিয়নডারথাল এবং তাদের ঘনিষ্ঠ আরেক প্রজাতি ডেনিসোভানদের জিনের বৈচিত্র্য খুঁজে পেয়েছেন। বিষয়টি এ সংক্রান্ত আলোচনাটিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। কারণ এখন পর্যন্ত ভারতের কোনো অঞ্চলেই ডেনিসোভান প্রজাতির মানুষের কোনো জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়নি।
তবে গবেষণায় দেখা গেছে, ভারতীয়দের মধ্যে ইরানি শিকড়ের চিহ্ন বহন করে এমন ডিএনএ রয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয়দের ডিএনএ-এর সঙ্গে বর্তমান তাজিকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সারাজমের প্রাচীন কৃষকদের সবচেয়ে বেশি মিল খুঁজে পাওয়া গেছে।
সূচনালগ্নে ভারতীয়রা একটি বড় ধরনের ‘অ্যান্ডোগ্যামির’ মধ্য দিয়ে গেছে। এর মানে হলো—মানুষেরা তাদের নিজ সম্প্রদায় বা একই পটভূমি বা গোষ্ঠীর লোকদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে সন্তান জন্ম দিয়েছে। এর ফলে সম্মিলিতভাবে একটি জাতি হিসেবে ভারতীয়দের জিনে অনেক মিল রয়েছে।
বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, মানুষের মধ্যে পাওয়া নিয়নডারথাল জিনের প্রায় ৯০ শতাংশই ভারতীয়দের মধ্যে পাওয়া গেছে। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল, ভাষাভাষী এবং বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে ২ হাজার ৭৬২ জন মানুষ এই জিনোমিক গবেষণার অন্তর্ভুক্ত ছিল।
গবেষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে—‘যদি আমরা সুদীর্ঘ সময়ের জন্য পেছনে তাকাই, তবে ভারতীয় পূর্বপুরুষদের প্রায় ১ থেকে ২ শতাংশ নিয়নডারথাল এবং ডেনিসোভানদের মতো প্রাচীন মানব গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত।’
গবেষণাটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে—ভারতীয়দের বেশির ভাগ জিনগত বৈচিত্র্য প্রায় ৫০ হাজার বছর আগে আফ্রিকা থেকে একটি একক প্রধান অভিবাসন থেকে উদ্ভূত হয়েছিল।
ভারতীয় জাতির উদ্ভব ঘটল কীভাবে? কোন জায়গা থেকে এসেছিল তাদের পূর্বপুরুষেরা? বহুল আলোচিত এই প্রশ্নটির নানা তাত্ত্বিক উত্তর রয়েছে। এর মধ্যে কেউ কেউ মনে করেন ভারতীয়দের পূর্বপুরুষেরা উত্তর মেরুর আর্কটিক অঞ্চল থেকে এসেছিলেন। কিন্তু নতুন একটি গবেষণায় এই বিষয়ে চাঞ্চল্যকর পাওয়া গেছে এবং আলোচনাটিকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে।
এ বিষয়ে আজ মঙ্গলবার ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতের ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে নানা বৈচিত্র্য তাদের আদিপুরুষ নির্ধারণে অন্যতম বড় অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে নতুন জিনোমিক গবেষণায় ৫০ হাজার বছর আগে শুরু হওয়া একটি অভিবাসন ও তিনটি প্রাচীন গোষ্ঠীতে ভারতীয় বংশের শিকড় পাওয়া গেছে।
প্রিপ্রিন্টে প্রকাশিত নতুন এই গবেষণার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান, পিরেলমান স্কুল অব মেডিসিন, ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার গবেষকেরা। ভারতীয়দের জিনোমিক বিশ্লেষণ করতে গিয়ে বিস্মিত হয়েছেন তাঁরা। কারণ ভারতীয়দের জিনে তাঁরা বিলীন হয়ে যাওয়া মানুষের প্রজাতি নিয়নডারথাল এবং তাদের ঘনিষ্ঠ আরেক প্রজাতি ডেনিসোভানদের জিনের বৈচিত্র্য খুঁজে পেয়েছেন। বিষয়টি এ সংক্রান্ত আলোচনাটিকে আরও জটিল করে তুলেছিল। কারণ এখন পর্যন্ত ভারতের কোনো অঞ্চলেই ডেনিসোভান প্রজাতির মানুষের কোনো জীবাশ্ম আবিষ্কৃত হয়নি।
তবে গবেষণায় দেখা গেছে, ভারতীয়দের মধ্যে ইরানি শিকড়ের চিহ্ন বহন করে এমন ডিএনএ রয়েছে। পাশাপাশি ভারতীয়দের ডিএনএ-এর সঙ্গে বর্তমান তাজিকিস্তানের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত সারাজমের প্রাচীন কৃষকদের সবচেয়ে বেশি মিল খুঁজে পাওয়া গেছে।
সূচনালগ্নে ভারতীয়রা একটি বড় ধরনের ‘অ্যান্ডোগ্যামির’ মধ্য দিয়ে গেছে। এর মানে হলো—মানুষেরা তাদের নিজ সম্প্রদায় বা একই পটভূমি বা গোষ্ঠীর লোকদের সঙ্গে বৈবাহিক সম্পর্ক স্থাপন করে সন্তান জন্ম দিয়েছে। এর ফলে সম্মিলিতভাবে একটি জাতি হিসেবে ভারতীয়দের জিনে অনেক মিল রয়েছে।
বিজ্ঞানীদের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, মানুষের মধ্যে পাওয়া নিয়নডারথাল জিনের প্রায় ৯০ শতাংশই ভারতীয়দের মধ্যে পাওয়া গেছে। ভারতের বিভিন্ন অঞ্চল, ভাষাভাষী এবং বর্ণ ও গোত্র নির্বিশেষে ২ হাজার ৭৬২ জন মানুষ এই জিনোমিক গবেষণার অন্তর্ভুক্ত ছিল।
গবেষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে—‘যদি আমরা সুদীর্ঘ সময়ের জন্য পেছনে তাকাই, তবে ভারতীয় পূর্বপুরুষদের প্রায় ১ থেকে ২ শতাংশ নিয়নডারথাল এবং ডেনিসোভানদের মতো প্রাচীন মানব গোষ্ঠীর সঙ্গে সম্পর্কিত।’
গবেষণাটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে—ভারতীয়দের বেশির ভাগ জিনগত বৈচিত্র্য প্রায় ৫০ হাজার বছর আগে আফ্রিকা থেকে একটি একক প্রধান অভিবাসন থেকে উদ্ভূত হয়েছিল।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১২ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগে