আগামী মাস থেকে উদ্ধৃত্ত টিকা রপ্তানি ও অনুদান দেওয়া শুরু করবে ভারত। আজ সোমবার দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্দাভিয়া। নয়াদিল্লিতে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, ‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ কর্মসূচির অধীনে এসব টিকা রপ্তানি করা হবে।
কোভিড মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার পরিস্থিতিতে ভারত চলতি বছরের মার্চে টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করে। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশ, যারা ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা কেনার চুক্তি করেছিল।
আজ স্বাস্থ্যমন্ত্রী মান্দাভিয়া বলেন, ভারত সরকার অক্টোবরে ৩০ কোটি ডোজ এবং পরের তিন মাসে ১০০ কোটিরও বেশি ডোজ টিকা পাবে। ভারতের নাগরিকদের টিকা দেওয়া সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য বছরের পরের প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোভ্যাক্সের আওতায় ‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ কর্মসূচির অধীনে উদ্বৃত্ত টিকা রপ্তানি শুরু হবে।
১৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া ভারতের টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বের জন্য একটি রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে বলেও দাবি করেন ভারতীয় মন্ত্রী।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা কোভিশিল্ড কেনার জন্য ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এর জন্য আগাম অর্থ পরিশোধও করা হয়েছে। টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ৩ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করেছে সরকার। কিন্তু ৭০ লাখ ডোজ দেওয়ার পর আর দেয়নি সেরাম।
ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর দেশে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হিমশিম খায় সরকার। বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে টিকা সংগ্রহের চেষ্টা করা হয়। এরই মধ্যে চীনের কাছ থেকে সাড়ে ৭ কোটি ডোজ কোভিড টিকা কেনার চুক্তির করেছে বাংলাদেশ। এ পর্যন্ত চীন থেকে কেনা, উপহার ও টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে মোট ২ কোটি ৯৫ লাখ ৬৬ হাজার ৬০০ ডোজ টিকা এসেছে। এর মধ্যে কেনা ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯৫ হাজার, উপহার হিসেবে ২১ লাখ এবং কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ৩৪ লাখ ৭১ হাজার ৬০০ ডোজ পেয়েছে বাংলাদেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জানুয়ারি থেকে গত আট মাসে সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, মডার্না ও ফাইজারের ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬০৭ ডোজ টিকা পাওয়া গেছে।
ভারত চলতি বছরের মধ্যেই প্রায় ৯৫ কোটি প্রাপ্তবয়স্ককে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। এর মধ্যে ৬১ শতাংশ নাগরিক অন্তত একটি ডোজ পেয়েছেন। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আড়াই কোটির বেশি মানুষকে টিকা দেয় ভারত সরকার।
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, অক্টোবরের মধ্যে ৩০ কোটির বেশি টিকা ভারত উৎপাদন করবে। আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে উৎপাদিত হবে ১০০ কোটি টিকা। এপ্রিল মাসে রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার আগে ভারত ৯৩টি দেশে মোট সাড়ে ৬ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন টিকা রপ্তানি করেছে।
আগামী মাস থেকে উদ্ধৃত্ত টিকা রপ্তানি ও অনুদান দেওয়া শুরু করবে ভারত। আজ সোমবার দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মানসুখ মান্দাভিয়া। নয়াদিল্লিতে মন্ত্রী সাংবাদিকদের জানান, ‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ কর্মসূচির অধীনে এসব টিকা রপ্তানি করা হবে।
কোভিড মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ার পরিস্থিতিতে ভারত চলতি বছরের মার্চে টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করে। এতে বিপাকে পড়ে বাংলাদেশসহ আরও কয়েকটি দেশ, যারা ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউট থেকে টিকা কেনার চুক্তি করেছিল।
আজ স্বাস্থ্যমন্ত্রী মান্দাভিয়া বলেন, ভারত সরকার অক্টোবরে ৩০ কোটি ডোজ এবং পরের তিন মাসে ১০০ কোটিরও বেশি ডোজ টিকা পাবে। ভারতের নাগরিকদের টিকা দেওয়া সরকারের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশগুলোর জন্য ভারতের প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য বছরের পরের প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) কোভ্যাক্সের আওতায় ‘ভ্যাকসিন মৈত্রী’ কর্মসূচির অধীনে উদ্বৃত্ত টিকা রপ্তানি শুরু হবে।
১৬ জানুয়ারি শুরু হওয়া ভারতের টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বের জন্য একটি রোল মডেল হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে বলেও দাবি করেন ভারতীয় মন্ত্রী।
অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা কোভিশিল্ড কেনার জন্য ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের সঙ্গে চুক্তি করেছে বাংলাদেশ। এর জন্য আগাম অর্থ পরিশোধও করা হয়েছে। টিকা উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে ৩ কোটি ডোজ টিকা কেনার চুক্তি করেছে সরকার। কিন্তু ৭০ লাখ ডোজ দেওয়ার পর আর দেয়নি সেরাম।
ভারত টিকা রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর দেশে টিকাদান কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হিমশিম খায় সরকার। বিভিন্ন দেশের কাছ থেকে টিকা সংগ্রহের চেষ্টা করা হয়। এরই মধ্যে চীনের কাছ থেকে সাড়ে ৭ কোটি ডোজ কোভিড টিকা কেনার চুক্তির করেছে বাংলাদেশ। এ পর্যন্ত চীন থেকে কেনা, উপহার ও টিকার বৈশ্বিক উদ্যোগ কোভ্যাক্সের মাধ্যমে মোট ২ কোটি ৯৫ লাখ ৬৬ হাজার ৬০০ ডোজ টিকা এসেছে। এর মধ্যে কেনা ২ কোটি ৩৯ লাখ ৯৫ হাজার, উপহার হিসেবে ২১ লাখ এবং কোভ্যাক্সের মাধ্যমে ৩৪ লাখ ৭১ হাজার ৬০০ ডোজ পেয়েছে বাংলাদেশ।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, জানুয়ারি থেকে গত আট মাসে সব মিলিয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম, মডার্না ও ফাইজারের ৪ কোটি ৯৪ লাখ ৯৬ হাজার ৬০৭ ডোজ টিকা পাওয়া গেছে।
ভারত চলতি বছরের মধ্যেই প্রায় ৯৫ কোটি প্রাপ্তবয়স্ককে টিকা দেওয়ার লক্ষ্য ঠিক করেছে। এর মধ্যে ৬১ শতাংশ নাগরিক অন্তত একটি ডোজ পেয়েছেন। ১৭ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্মদিনে আড়াই কোটির বেশি মানুষকে টিকা দেয় ভারত সরকার।
ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, অক্টোবরের মধ্যে ৩০ কোটির বেশি টিকা ভারত উৎপাদন করবে। আগামী বছরের জানুয়ারির মধ্যে উৎপাদিত হবে ১০০ কোটি টিকা। এপ্রিল মাসে রপ্তানি বন্ধ করে দেওয়ার আগে ভারত ৯৩টি দেশে মোট সাড়ে ৬ কোটি ডোজ কোভিশিল্ড ও কোভ্যাক্সিন টিকা রপ্তানি করেছে।
গাজার অনেক শিশু আছে যাদের মা হারিয়ে গেছে, কোথায় আছে কেউ জানে না! হয়তো মরেই গেছে। কিন্তু দুর্ভাগা ওই শিশুগুলো মায়ের কবরের সন্ধান জানে না। হাজার হাজার মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে। আবার কারও মৃত্যু হয়েছে এত নৃশংসভাবে যে ছিন্নভিন্ন হয়ে গেছে শরীর। তাদের কোনো দিনই শনাক্ত করা যাবে না।
১ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তিনি আগামী ৪ দিনের মধ্যে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা করতে চান। তাঁর এই আহ্বানে এখনো সাড়া না দিলেও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির বলেছেন, যুদ্ধবিরতির আলোচনায় বসতে কিয়েভ প্রস্তুত। পুতিনের আহ্বানকে তিনি ‘ইতিবাচক’ আখ্যা দিলেও
২ ঘণ্টা আগেব্রিটিশ নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা বিশ্লেষক অধ্যাপক মাইকেল ক্লার্ক বলেছেন, পাকিস্তান তাদের সামরিক সরঞ্জাম ও প্রযুক্তিগত সক্ষমতা দিয়ে ভারতকে অবাক করে দিতে পেরেছে। পাকিস্তানের সক্ষমতার সামনে ভারত অনেকটাই অপ্রস্তুত অবস্থায় পড়ে গিয়েছিল বলে মনে করেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তানের মধ্যকার সাম্প্রতিক যুদ্ধকে ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের ঐতিহাসিক স্বাধীনতা যুদ্ধের সঙ্গে মেলাতে চান না ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের নেতা ও এমপি শশী থারুর। সাম্প্রতিক সময়ে ১৯৭১ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীর ভূমিকার সঙ্গে ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি নেতারা বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র...
৪ ঘণ্টা আগে