ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরোধী দলগুলোর জোট ইন্ডিয়া দেশটির ৯টি রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনে ভূমিধস জয়ের পথে আছে। এরই মধ্যে ইন্ডিয়ার জোটের কংগ্রেস ও শরিকেরা ১৩ আসনের মধ্যে ৮টি আসনে জয়লাভ করেছে এবং দুটি আসনে এগিয়ে আছে। বাকি মাত্র দুটি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের অংশীদার কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি, দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম এই ১৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। গত বুধবার পাঞ্জাব, হিমাচল, উত্তরাখন্ড, পশ্চিমবঙ্গ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার ও তামিলনাড়ুর ১৩টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়। যার গণনা হলো আজ শনিবার।
পাঞ্জাবে আম আদমি পার্টির প্রার্থী মহিন্দর ভগত জলন্ধর পশ্চিম আসনে ২৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন। পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা আসনে জিতেছেন, এই রাজ্যে বিজেপি পেয়েছেন মাত্র দুটি। হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর স্ত্রী কমলেশ ঠাকুর দেরা আসন থেকে নির্বাচনে জিতেছেন। রাজ্যের নালাগড় আসনে এগিয়ে কংগ্রেস তবে হামিরপুরে বিজেপির আশিস শর্মা এগিয়ে আছেন।
তামিলনাড়ুর বিক্রভান্দি বিধানসভা আসনে ৫৮ হাজার ৭৮৫ ভোটে এগিয়ে আছেন আন্নিয়ুর সিভা। উত্তরাখণ্ডে কংগ্রেস প্রার্থীরা বদ্রিনাথ ও মঙ্গলৌর উভয় আসনেই এগিয়ে আছেন। অন্যদিকে মধ্যপ্রদেশে, অমরওয়ার আসনে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপির কমলেশ প্রতাপ শাহি। বিহারে জেডি (ইউ)—এর কালাধর প্রসাদ মণ্ডল রূপাউলি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পেছনে রয়েছে।
এই উপনির্বাচনগুলো ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রথম। মে-জুন মাসে অনুষ্ঠিত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ২৪০টি আসনে জয়লাভ করে। তবে দলটি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৭২টি আসনের চেয়ে ৩২টি আসন কম পেয়েছিল। তবে বিজেপির এনডিএ অবশ্য মোট ২৯৩টি আসন পেয়েছে এবং কংগ্রেসে নেতৃত্বে ইন্ডিয়া জোট ২৩২টি আসন পেয়েছে।
ভারতের ক্ষমতাসীন বিজেপির বিরোধী দলগুলোর জোট ইন্ডিয়া দেশটির ৯টি রাজ্যের ১৩ বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনে ভূমিধস জয়ের পথে আছে। এরই মধ্যে ইন্ডিয়ার জোটের কংগ্রেস ও শরিকেরা ১৩ আসনের মধ্যে ৮টি আসনে জয়লাভ করেছে এবং দুটি আসনে এগিয়ে আছে। বাকি মাত্র দুটি আসনে জয় পেয়েছে বিজেপি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির খবরে বলা হয়েছে, ইন্ডিয়া জোটের অংশীদার কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস, আম আদমি পার্টি, দ্রাবিড়া মুনেত্রা কাজাগাম এই ১৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছিল। গত বুধবার পাঞ্জাব, হিমাচল, উত্তরাখন্ড, পশ্চিমবঙ্গ, মধ্যপ্রদেশ, বিহার ও তামিলনাড়ুর ১৩টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ হয়। যার গণনা হলো আজ শনিবার।
পাঞ্জাবে আম আদমি পার্টির প্রার্থী মহিন্দর ভগত জলন্ধর পশ্চিম আসনে ২৩ হাজার ভোটের ব্যবধানে জিতেছেন। পশ্চিমবঙ্গের চারটি বিধানসভা আসনে জিতেছেন, এই রাজ্যে বিজেপি পেয়েছেন মাত্র দুটি। হিমাচলের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুর স্ত্রী কমলেশ ঠাকুর দেরা আসন থেকে নির্বাচনে জিতেছেন। রাজ্যের নালাগড় আসনে এগিয়ে কংগ্রেস তবে হামিরপুরে বিজেপির আশিস শর্মা এগিয়ে আছেন।
তামিলনাড়ুর বিক্রভান্দি বিধানসভা আসনে ৫৮ হাজার ৭৮৫ ভোটে এগিয়ে আছেন আন্নিয়ুর সিভা। উত্তরাখণ্ডে কংগ্রেস প্রার্থীরা বদ্রিনাথ ও মঙ্গলৌর উভয় আসনেই এগিয়ে আছেন। অন্যদিকে মধ্যপ্রদেশে, অমরওয়ার আসনে এগিয়ে রয়েছেন বিজেপির কমলেশ প্রতাপ শাহি। বিহারে জেডি (ইউ)—এর কালাধর প্রসাদ মণ্ডল রূপাউলি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থীর পেছনে রয়েছে।
এই উপনির্বাচনগুলো ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর প্রথম। মে-জুন মাসে অনুষ্ঠিত লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি এককভাবে ২৪০টি আসনে জয়লাভ করে। তবে দলটি একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ২৭২টি আসনের চেয়ে ৩২টি আসন কম পেয়েছিল। তবে বিজেপির এনডিএ অবশ্য মোট ২৯৩টি আসন পেয়েছে এবং কংগ্রেসে নেতৃত্বে ইন্ডিয়া জোট ২৩২টি আসন পেয়েছে।
গতকাল সোমবার প্রথমবারের মতো মধ্য গাজার দেইর-আল-বালাহে ট্যাংক মোতায়েন করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এ ছাড়া, উপত্যকার দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলেও শুরু করেছে স্থল অভিযান। এর আগে এই দুই অঞ্চল থেকে বাসিন্দাদের সরে যেতে নির্দেশ দিয়েছিল ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষ।
১৬ মিনিট আগেভারতীয় বিমানবাহিনীতে এখনো রাশিয়ার তৈরি অন্তত ৩৬টি মিগ-২১ যুদ্ধবিমান রয়েছে। তবে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরেই ভারতীয় বিমানবাহিনীর সক্রিয় সেবা থেকে এই যুদ্ধবিমানগুলোকে সরিয়ে নেওয়া হবে। এই যুদ্ধবিমানগুলোর জায়গা নেবে ভারতের নতুন তেজস এমকে১এ যুদ্ধবিমান। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা
২৯ মিনিট আগেতিন বছর ধরে চলা যুদ্ধে অবসান ঘটাতে আবারও মুখোমুখি বসতে যাচ্ছে রাশিয়া ও ইউক্রেন। আগামী বুধবার তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অনুষ্ঠিত হবে দুই দেশের মধ্যকার নতুন শান্তি আলোচনা। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
১ ঘণ্টা আগেমার্টিন লুথার কিং জুনিয়রের হত্যাসংক্রান্ত বহু গোপন নথি প্রকাশ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন। তাঁর ওপর গোয়েন্দা সংস্থা এফবিআই কীভাবে নজরদারি চালাত তা রয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার পৃষ্ঠার এই দলিলে। এ ছাড়া, রয়েছে আগে কখনো প্রকাশ না হওয়া সিআইএ রেকর্ড। ১৯৭৭ সাল থেকে এসব নথি আদালতের আদেশে জনসাধারণের আওতার বাইরে
৩ ঘণ্টা আগে