ভারতের মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপনে সাধারণ মানুষের মধ্যে লাড্ডু বিতরণ করা হয়েছিল। কিন্তু একটি লাড্ডু কম পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে এক গ্রামবাসী সরাসরি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে অভিযোগ করেন। মধ্যপ্রদেশের ভিন্দ জেলার এক গ্রামে এই ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ জানিয়েছে, সূর্যাংশু নামের ওই যুবককে দুই বছর ধরে চিনতেন হামলার শিকার শিক্ষিকা। তাঁর প্রতি সূর্যাংশুর দুর্বলতা ছিল বলেও জানা গেছে। কিন্তু তাতে কখনোই সায় দেননি তিনি। গত বছর নিয়মবহির্ভূত কার্যকলাপের জন্য স্কুল থেকে ওই ছাত্রকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর চলতি বছর স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানে আবারও স্কুলে
স্ত্রীকে নিয়ে গ্রামের দিকে যাচ্ছিলেন স্বামী। পথিমধ্যে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারান স্ত্রী। দিশেহারা স্বামী আশপাশে মানুষের কাছে সাহায্য চেয়েছিলেন, কিন্তু ভারী বৃষ্টি ও প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে কেউ এগিয়ে আসেনি।
স্বামীকে খুনের অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ পেয়েছিলেন মমতা পাঠক নামে রসায়নের এক সাবেক অধ্যাপক। সেই রায়ের বিরুদ্ধে তিনি আপিল করেন। সেই আপিলের শুনানিতে তিনি নিজেই নিজের আইনজীবী হিসেবে হাজির হন। চেষ্টা করেন, ‘বৈজ্ঞানিকভাবে’ তাঁর স্বামীর মৃত্যুর কারণ ব্যাখ্যা করতে। কিন্তু তারপরও নিজেকে মুক্ত করতে