সদ্য সমাপ্ত মহাকুম্ভের সাফল্যের গল্প শুনিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। রাজ্য বিধানসভায় দেওয়া এক ভাষণে তিনি জানিয়েছেন, একজন নৌকার মালিক ও তাঁর পরিবার মেলার ৪৫ দিনে ৩০ কোটি রুপি আয় করেছে। মুখ্যমন্ত্রীর মতে, এই নৌকার মালিকের ১৩০টি নৌকা ছিল; যার প্রতিটি থেকে তিনি মেলার সময় গড়ে ২৩ লাখ রুপি আয় করেছেন।
যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘এক ব্যক্তির ১৩০টি নৌকা ছিল। তিনি মহাকুম্ভের সময় ৪৫ দিনে মোট ৩০ কোটি রুপি আয় করেছেন। এর অর্থ হলো প্রতিটি নৌকা থেকে ৪৫ দিনে ২৩ লাখ রুপি আয় হয়েছে; যা দৈনিক প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৫২ হাজার রুপির সমান।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিধানসভায় ২০২৫-২৬ সালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে আলোচনায় এসব কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ সময় তিনি মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক প্রভাবও তুলে ধরেন।
আদিত্যনাথ বলেন, ‘জাতি, অঞ্চল ও ধর্মের সীমানা অতিক্রম করে এই অনুষ্ঠানে ১০০টির বেশি দেশের মানুষ অংশ নিয়েছে; যা আমাদের ঐতিহ্য ও অগ্রগতির একটি নিখুঁত মিশ্রণ উপস্থাপন করেছে।’
মুখ্যমন্ত্রী মহাকুম্ভে বৈষম্যের অভিযোগ খারিজ করে দিয়ে বলেন, ‘এই অনুষ্ঠানটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল এবং রাজ্যের সক্ষমতাকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করেছে। বিরোধীদের ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ভক্তদের বিশ্বাস অটুট ছিল। মহাকুম্ভের সময় সঙ্গমে ৬৬ কোটি ভক্ত ও সাধু পবিত্র স্নান করেছেন।’ তিনি সমাজবাদী পার্টির (এসপি) উদ্দেশে বলেন, ‘বিরোধীদের জন্য মহাকুম্ভে আসা ভক্তরা ছিল ভোটব্যাংক। কিন্তু আমাদের জন্য তারা আমাদের ঐতিহ্য ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে। এ জন্যই মানুষ আমাদের সরকারের ওপর আস্থা রাখে।’
যোগী আদিত্যনাথ মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক প্রভাবের ওপরও জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা অনুমান করছি, উত্তর প্রদেশের অর্থনীতিতে এই কুম্ভমেলার অবদান ৩ দশমিক ৫ লাখ কোটি রুপি।’
যোগী আদিত্যনাথ প্রধান অর্থনৈতিক চালিকাশক্তিগুলো বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে হোটেলশিল্প থেকে ৪০ হাজার কোটি রুপি, খাদ্য ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে ৩৩ হাজার কোটি রুপি, পরিবহন থেকে ১.৫ লাখ কোটি রুপি, ধর্মীয় অর্ঘ্য থেকে ২০ কোটি রুপি, দান থেকে ৬৬০ কোটি রুপি, টোল ট্যাক্স থেকে ৩০০ কোটি রুপি এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে ৬৬ হাজার কোটি রুপি আয় হয়েছে। সব মিলিয়ে কুম্ভমেলার ৪৫ দিন মোট প্রায় ৩ লাখ ৫ কোটি রুপি।
সদ্য সমাপ্ত মহাকুম্ভের সাফল্যের গল্প শুনিয়েছেন উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। রাজ্য বিধানসভায় দেওয়া এক ভাষণে তিনি জানিয়েছেন, একজন নৌকার মালিক ও তাঁর পরিবার মেলার ৪৫ দিনে ৩০ কোটি রুপি আয় করেছে। মুখ্যমন্ত্রীর মতে, এই নৌকার মালিকের ১৩০টি নৌকা ছিল; যার প্রতিটি থেকে তিনি মেলার সময় গড়ে ২৩ লাখ রুপি আয় করেছেন।
যোগী আদিত্যনাথ বলেন, ‘এক ব্যক্তির ১৩০টি নৌকা ছিল। তিনি মহাকুম্ভের সময় ৪৫ দিনে মোট ৩০ কোটি রুপি আয় করেছেন। এর অর্থ হলো প্রতিটি নৌকা থেকে ৪৫ দিনে ২৩ লাখ রুপি আয় হয়েছে; যা দৈনিক প্রায় ৫০ হাজার থেকে ৫২ হাজার রুপির সমান।’
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিধানসভায় ২০২৫-২৬ সালের বার্ষিক বাজেট নিয়ে আলোচনায় এসব কথা বলেন মুখ্যমন্ত্রী। এ সময় তিনি মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক প্রভাবও তুলে ধরেন।
আদিত্যনাথ বলেন, ‘জাতি, অঞ্চল ও ধর্মের সীমানা অতিক্রম করে এই অনুষ্ঠানে ১০০টির বেশি দেশের মানুষ অংশ নিয়েছে; যা আমাদের ঐতিহ্য ও অগ্রগতির একটি নিখুঁত মিশ্রণ উপস্থাপন করেছে।’
মুখ্যমন্ত্রী মহাকুম্ভে বৈষম্যের অভিযোগ খারিজ করে দিয়ে বলেন, ‘এই অনুষ্ঠানটি অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল এবং রাজ্যের সক্ষমতাকে বিশ্বমঞ্চে উপস্থাপন করেছে। বিরোধীদের ভুল তথ্য ছড়ানোর প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ভক্তদের বিশ্বাস অটুট ছিল। মহাকুম্ভের সময় সঙ্গমে ৬৬ কোটি ভক্ত ও সাধু পবিত্র স্নান করেছেন।’ তিনি সমাজবাদী পার্টির (এসপি) উদ্দেশে বলেন, ‘বিরোধীদের জন্য মহাকুম্ভে আসা ভক্তরা ছিল ভোটব্যাংক। কিন্তু আমাদের জন্য তারা আমাদের ঐতিহ্য ও বিশ্বাসের প্রতিনিধিত্ব করে। এ জন্যই মানুষ আমাদের সরকারের ওপর আস্থা রাখে।’
যোগী আদিত্যনাথ মহাকুম্ভের অর্থনৈতিক প্রভাবের ওপরও জোর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘আমরা অনুমান করছি, উত্তর প্রদেশের অর্থনীতিতে এই কুম্ভমেলার অবদান ৩ দশমিক ৫ লাখ কোটি রুপি।’
যোগী আদিত্যনাথ প্রধান অর্থনৈতিক চালিকাশক্তিগুলো বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করেছেন। যার মধ্যে রয়েছে হোটেলশিল্প থেকে ৪০ হাজার কোটি রুপি, খাদ্য ও দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিস থেকে ৩৩ হাজার কোটি রুপি, পরিবহন থেকে ১.৫ লাখ কোটি রুপি, ধর্মীয় অর্ঘ্য থেকে ২০ কোটি রুপি, দান থেকে ৬৬০ কোটি রুপি, টোল ট্যাক্স থেকে ৩০০ কোটি রুপি এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে ৬৬ হাজার কোটি রুপি আয় হয়েছে। সব মিলিয়ে কুম্ভমেলার ৪৫ দিন মোট প্রায় ৩ লাখ ৫ কোটি রুপি।
ইউক্রেন ও রাশিয়া পরস্পরের বিরুদ্ধে সাময়িক যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের অভিযোগ তুলেছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি অভিযোগ করেছেন, রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের ‘কেবল প্রচারের উদ্দেশ্যে’ এই যুদ্ধবিরতি ঘোষণার করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবে পবিত্র নগরী মক্কায় প্রবেশের ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম জারি করেছে দেশটির সরকার। আগামী ২৩ এপ্রিল (২৫ শাওয়াল, ১৪৪৬ হিজরি) থেকে কার্যকর হতে যাওয়া নতুন নিয়ম অনুযায়ী, মক্কায় প্রবেশ করতে ইচ্ছুক ব্যক্তিকে অবশ্যই সরকারিভাবে ইস্যু করা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে হবে...
১২ ঘণ্টা আগেগতকাল শনিবার, চিফ অব জেনারেল স্টাফ ভ্যালারি গেরাসিমভের সঙ্গে বৈঠকের পর বিশেষ এই ‘ইস্টার ট্রুস’ ঘোষণা করেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ঘোষণা অনুযায়ী, স্থানীয় সময় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রোববার দিবাগত রাত ১২টা পর্যন্ত যুদ্ধ বন্ধ রাখবে রাশিয়ার সেনাবাহিনী।
১৫ ঘণ্টা আগেঅস্ত্রসমর্পণ করছে না ইরান সমর্থিত লেবানিজ সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। গত শুক্রবার হিজবুল্লাহ নিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছেন গোষ্ঠীটির প্রধান নাঈম কাশেম। ইসরায়েলের আগ্রাসী আচরণ বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত হিজবুল্লাহ কোনো আলোচনায় বসবে না বলেও জানান তিনি।
১৬ ঘণ্টা আগে