অনলাইন ডেস্ক
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সন্ত্রাসবাদ প্রচারের জন্য বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে হিযবুত তাহরীর ও এর অঙ্গসংগঠনকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এ ঘোষণা দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গেজেটে ঘোষণা করেছে, হিযবুত তাহরীর হলো এমন একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য জিহাদ এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী ইসলামি রাষ্ট্র এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা। যা দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ।
গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, হিযবুত তাহরীর উগ্রবাদী যুবকদের আইএসআইএসের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দিতে ও তহবিল সংগ্রহে অনুপ্রাণিত করে।
আইএসআইএসও ভারতের আইনে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন-১৯৬৭–এর প্রথম তফসিলের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হিযবুত তাহরীর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও নিরাপদ অ্যাপ ব্যবহার করে যুবকদের সন্ত্রাসবাদে উৎসাহিত ও সন্ত্রাসবাদ প্রচার করে। কেন্দ্রীয় সরকার বিশ্বাস করে, হিযবুত তাহরীর সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত এবং ভারতে সংঘটিত বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছে। তাই বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন, ১৯৬৭–এর প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ করে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, হিযবুত তাহরীরের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ সন্ত্রাসের প্রতি মোদি সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির অংশ।
তিনি লিখেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসবাদের প্রতি শূন্য সহনশীলতার নীতি অনুসরণ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ হিযবুত তাহরীরকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই দলটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তারা যুবকদের সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে যোগদানের জন্য মৌলবাদী করে তোলে এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে। এসব কর্মকাণ্ড ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য গুরুতর হুমকিস্বরূপ। মোদি সরকার লৌহমুষ্টি দিয়ে সন্ত্রাসবাদকে মোকাবিলা ও ভারতকে সুরক্ষিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সন্ত্রাসবাদ প্রচারের জন্য বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইনের অধীনে হিযবুত তাহরীর ও এর অঙ্গসংগঠনকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এ ঘোষণা দিয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘দ্য হিন্দু’ এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গেজেটে ঘোষণা করেছে, হিযবুত তাহরীর হলো এমন একটি সংগঠন, যার লক্ষ্য জিহাদ এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের মাধ্যমে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারকে উৎখাত করে ভারতসহ বিশ্বব্যাপী ইসলামি রাষ্ট্র এবং খিলাফত প্রতিষ্ঠা করা। যা দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা এবং অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ।
গেজেট বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, হিযবুত তাহরীর উগ্রবাদী যুবকদের আইএসআইএসের মতো সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দিতে ও তহবিল সংগ্রহে অনুপ্রাণিত করে।
আইএসআইএসও ভারতের আইনে বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন-১৯৬৭–এর প্রথম তফসিলের অধীনে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকাভুক্ত।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, হিযবুত তাহরীর বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ও নিরাপদ অ্যাপ ব্যবহার করে যুবকদের সন্ত্রাসবাদে উৎসাহিত ও সন্ত্রাসবাদ প্রচার করে। কেন্দ্রীয় সরকার বিশ্বাস করে, হিযবুত তাহরীর সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে জড়িত এবং ভারতে সংঘটিত বিভিন্ন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করেছে। তাই বেআইনি কার্যকলাপ (প্রতিরোধ) আইন, ১৯৬৭–এর প্রদত্ত ক্ষমতা প্রয়োগ করে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, হিযবুত তাহরীরের বিরুদ্ধে গৃহীত পদক্ষেপ সন্ত্রাসের প্রতি মোদি সরকারের জিরো টলারেন্স নীতির অংশ।
তিনি লিখেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সন্ত্রাসবাদের প্রতি শূন্য সহনশীলতার নীতি অনুসরণ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আজ হিযবুত তাহরীরকে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে ঘোষণা করেছে। এই দলটি সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তারা যুবকদের সন্ত্রাসবাদী সংগঠনে যোগদানের জন্য মৌলবাদী করে তোলে এবং সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য তহবিল সংগ্রহ করে। এসব কর্মকাণ্ড ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্বের জন্য গুরুতর হুমকিস্বরূপ। মোদি সরকার লৌহমুষ্টি দিয়ে সন্ত্রাসবাদকে মোকাবিলা ও ভারতকে সুরক্ষিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সীমান্তবর্তী এলাকার কৃষকদের পাট বা ভুট্টা জাতীয় উঁচু ফসল চাষ না করার অনুরোধ জানিয়েছে ভারতীয় সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ)। বিএসএফের পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড সীমান্তবর্তী জেলার জেলা প্রশাসকদের এ সংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে। বিএসএফের
২ ঘণ্টা আগে২০১১ সালে গৃহযুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে সিরিয়ায় প্রায় ৫ লাখ মানুষ নিহত হয়েছেন। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন প্রায় ১ কোটি ৪০ লাখ মানুষ। বাস্তুচ্যুত এসব মানুষের অর্ধেকেরও বেশি বিভিন্ন দেশে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয় নিয়েছেন। এমন হাজারো বাস্তুচ্যুত শরণার্থীদের মধ্যে একজন মাহা জানুদ। যিনি সিরিয়ার প্রথম নারী ফুটবল কোচ
২ ঘণ্টা আগেসামনে বিজিবি ও বিএসএফের মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র দেশটির এ অবস্থান তুলে ধরেন। ১৭ থেকে ২০ ফেব্রুয়ারি নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৫৫ তম বিজিবি–বিএসএফ মহাপরিচালক পর্যায়ের সম্মেলন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথম ট্রান্সজেন্ডার অভিনেত্রী হিসেবে এবার অস্কারে মনোনয়ন পেয়েছেন কার্লা সোফিয়া গাসকন। এরপরই তাঁর পুরোনো ও বিতর্কিত কয়েকটি টুইট নিয়ে শোরগোল শুরু হয়েছে। ওই টুইটগুলোতে তিনি ধর্ম, ইসলাম, জর্জ ফ্লয়েড, কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন এবং অস্কারের বৈচিত্র্য নীতি নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে