শিখ নেতা নিজ্জার সিং হত্যায় ভারতীয় হাইকমিশনার জড়িত—কানাডার তদন্তে এমন ইঙ্গিত দেওয়ায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। সোমবার ভারতে নিযুক্ত কানাডার শার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স স্টুয়ার্ট হুইলারকে তলব করে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি।
আজ সোমবার ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পাশাপাশি ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরকারের সিদ্ধান্তকে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং অযৌক্তিক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, কানাডায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মাকে দেশে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের কথাও জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় অবস্থিত একটি গুরুদুয়ারার সামনে শিখ নেতা নিজ্জার সিংকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার তিন বছর আগে ২০২০ সালে খলিস্তানপন্থী এই নেতাকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত।
নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের পর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সরাসরি ভারতকে দায়ী করেছিলেন। তার পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্কে চিড় ধরে। সর্বশেষ নিজ্জার হত্যাকাণ্ড নিয়ে কানাডা সরকারের তদন্তকারী সংস্থাও ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয়কুমার ভার্মাকে ‘স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি’ বা সন্দেহভাজন হিসেবে দেখছে। তবে কূটনৈতিক কারণে ভার্মার বিরুদ্ধে এখনো কোনো আইনি পদক্ষেপ নেয়নি ট্রুডোর সরকার। বিষয়টি শুধু একটি কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে ভারতকে অবহিত করেছে কানাডা সরকার।
কানাডার বার্তার প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সোমবার ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে উল্টো অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, বারবার অনুরোধ করার পরও কানাডা সরকার নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পেশ করেনি।
কঠোর ভাষায় বিবৃতিতে ভারত জানিয়ে দিয়েছে, ভারতের প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর শত্রুতা দীর্ঘকাল ধরে প্রমাণিত হয়েছে। তাঁর সরকার সচেতনভাবে সহিংস চরমপন্থী এবং সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দিয়েছে।
বিবৃতিতে ভারত বলেছে, ‘আমরা গতকাল কানাডা থেকে একটি কূটনৈতিক বার্তা পেয়েছি, যেখানে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় হাইকমিশনার এবং অন্যান্য কূটনীতিকেরা সেই দেশের তদন্ত সম্পর্কিত একটি বিষয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তি।’ বিষয়টিকে ট্রুডো সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, কানাডায় নিযুক্ত হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা ৩৬ বছরের কর্মজীবনের মাধ্যমে বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে সিনিয়র কূটনীতিক। তিনি জাপান এবং সুদানেও রাষ্ট্রদূত ছিলেন। পাশাপাশি ভারতীয় মিশনের হয়ে কাজ করেছেন ইতালি, তুরস্ক, ভিয়েতনাম এবং চীনে।
শিখ নেতা নিজ্জার সিং হত্যায় ভারতীয় হাইকমিশনার জড়িত—কানাডার তদন্তে এমন ইঙ্গিত দেওয়ায় তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে ভারত। সোমবার ভারতে নিযুক্ত কানাডার শার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স স্টুয়ার্ট হুইলারকে তলব করে এই প্রতিক্রিয়া জানিয়ে দিয়েছে নয়াদিল্লি।
আজ সোমবার ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইয়ের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
পাশাপাশি ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে এক বিবৃতিতে কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো সরকারের সিদ্ধান্তকে ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত এবং অযৌক্তিক’ আখ্যা দেওয়া হয়েছে। শুধু তাই নয়, কানাডায় নিযুক্ত ভারতের হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মাকে দেশে ফিরিয়ে আনার সিদ্ধান্তের কথাও জানানো হয়েছে।
২০২৩ সালের ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়ায় অবস্থিত একটি গুরুদুয়ারার সামনে শিখ নেতা নিজ্জার সিংকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার তিন বছর আগে ২০২০ সালে খলিস্তানপন্থী এই নেতাকে ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে ঘোষণা করেছিল ভারত।
নিজ্জার হত্যাকাণ্ডের পর কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সরাসরি ভারতকে দায়ী করেছিলেন। তার পর থেকেই দুই দেশের সম্পর্কে চিড় ধরে। সর্বশেষ নিজ্জার হত্যাকাণ্ড নিয়ে কানাডা সরকারের তদন্তকারী সংস্থাও ভারতীয় হাইকমিশনার সঞ্জয়কুমার ভার্মাকে ‘স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি’ বা সন্দেহভাজন হিসেবে দেখছে। তবে কূটনৈতিক কারণে ভার্মার বিরুদ্ধে এখনো কোনো আইনি পদক্ষেপ নেয়নি ট্রুডোর সরকার। বিষয়টি শুধু একটি কূটনৈতিক চ্যানেলের মাধ্যমে ভারতকে অবহিত করেছে কানাডা সরকার।
কানাডার বার্তার প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সোমবার ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে উল্টো অভিযোগ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, বারবার অনুরোধ করার পরও কানাডা সরকার নিজ্জার হত্যাকাণ্ডে ভারতের জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ পেশ করেনি।
কঠোর ভাষায় বিবৃতিতে ভারত জানিয়ে দিয়েছে, ভারতের প্রতি কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর শত্রুতা দীর্ঘকাল ধরে প্রমাণিত হয়েছে। তাঁর সরকার সচেতনভাবে সহিংস চরমপন্থী এবং সন্ত্রাসীদের আশ্রয় দিয়েছে।
বিবৃতিতে ভারত বলেছে, ‘আমরা গতকাল কানাডা থেকে একটি কূটনৈতিক বার্তা পেয়েছি, যেখানে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে ভারতীয় হাইকমিশনার এবং অন্যান্য কূটনীতিকেরা সেই দেশের তদন্ত সম্পর্কিত একটি বিষয়ে সন্দেহভাজন ব্যক্তি।’ বিষয়টিকে ট্রুডো সরকারের রাজনৈতিক এজেন্ডা বলেও উল্লেখ করা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে জানানো হয়, কানাডায় নিযুক্ত হাইকমিশনার সঞ্জয় কুমার ভার্মা ৩৬ বছরের কর্মজীবনের মাধ্যমে বর্তমানে ভারতের সবচেয়ে সিনিয়র কূটনীতিক। তিনি জাপান এবং সুদানেও রাষ্ট্রদূত ছিলেন। পাশাপাশি ভারতীয় মিশনের হয়ে কাজ করেছেন ইতালি, তুরস্ক, ভিয়েতনাম এবং চীনে।
উত্তর প্রদেশের মৈনপুরী জেলার বেওয়ার থানার কাছে জিটি রোড হাইওয়েতে এক ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। এই মর্মান্তিক ঘটনায় একজন কিশোরী গুরুতর আহত হয়েছে। একটি জন্মদিনের অনুষ্ঠান সেরে বাড়ি ফেরার পথে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেভারতে অপ্রাপ্তবয়স্কদের (কিশোর-কিশোরী) মধ্যে সম্মতির ভিত্তিতে যৌন সম্পর্ক স্থাপনকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হয়। এই আইন পরিবর্তনের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে একটি আবেদন জমা পড়েছে। প্রখ্যাত আইনজীবী ইন্দিরা জয়সিংয়ের করা এই পিটিশনটি দেশজুড়ে ‘টিন সেক্স’ বা কিশোর-কিশোরীদের যৌন সম্পর্ককে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা নিয়ে
১ ঘণ্টা আগেশান্তা পালের বাড়ি বাংলাদেশের বরিশালে। তিনি বৈধ বাংলাদেশি পাসপোর্ট নিয়ে তাঁর মা-বাবার সঙ্গে কলকাতায় থাকতেন। তবে অবৈধ উপায়ে তিনি ভারতীয় পরিচয়পত্র পাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তিনি সম্ভবত বিদেশে যাওয়ার জন্য বিকল্প উপায় খুঁজছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেভারতের অনলাইন প্রতারকেরা এখন পুরো আর্থিক খাতকে নিশানা করছে। ব্যাংক থেকে বিমা, স্বাস্থ্যসেবা থেকে খুচরা বাণিজ্য—কোনো কিছুই বাদ যাচ্ছে না। কয়েক স্তরে প্রতারণার জটিল কাঠামো তৈরি করে নজরদারি এড়াচ্ছে তারা।
৩ ঘণ্টা আগে