কানাডার শিখ ধর্মাবলম্বীদের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরের নিহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশটির সঙ্গে ভারতের টানাপোড়েন তুঙ্গে। এ অবস্থায় নাগরিকদের ভারত ভ্রমণে সতর্কবার্তা দিয়েছে অটোয়া।
এই বার্তার ২৪ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই পাল্টা জবাবে কানাডায় বসবাসরত ভারতীয়দের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার বার্তা দিয়েছে দিল্লি। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ বুধবার ভারতের কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া ওই বার্তায় বলা হয়, ‘কানাডায় দিন দিন ভারতবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক বিদ্বেষ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের ওপর হামলার আশঙ্কা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে দেশটিতে ভ্রমণ বা স্থায়ীভাবে বসবাসরতদের চোখ-কান খোলা রাখতে এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, কানাডায় বসবাসকারী শিখ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার ১৯৯৭ সালে ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের জলন্ধর জেলা থেকে সেখানে গিয়েছিলেন। পরে সেখানাকার নাগরিকত্বও অর্জন করেন তিনি।
একই সঙ্গে ভারতের একজন তালিকাভুক্ত ‘ফেরার’ সন্ত্রাসীও ছিলেন হরদীপ। শিখ ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র খালিস্তান প্রতিষ্ঠায় তৎপর দুই রাজনৈতিক সংগঠন খালিস্তানি টাইগার ফোর্স এবং শিখস ফর জাস্টিসের কানাডা শাখার নেতা ছিলেন তিনি। হরদীপকে দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করাতে আগ্রহী ছিল ভারত।
গত ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশের ভ্যানকুভার শহরের একটি গুরুদুয়ারার (শিখ ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়) কাছে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন হরদীপ। যে গুরুদুয়ারার সামনে নিহত হয়েছিলেন, সেটির পরিচালনা কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি।
এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সম্প্রতি ভারতকে সরাসরি দায়ী করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। গত সোমবার কানাডার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সে ট্রুডো বলেন, তার দেশের গোয়েন্দারা হরদীপ হত্যায় ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছেন।
কানাডার জন্য এই ঘটনাটি যে তীব্র অবমাননাকর, তা বোঝাতে পার্লামেন্ট ভাষণে ট্রুডো বলেন, ‘কানাডার মাটিতে একজন কানাডীয় নাগরিককে হত্যার সঙ্গে বিদেশি সরকারের জড়িত থাকার বিষয়টি আমাদের সার্বভৌমত্বের অগ্রহণযোগ্য লঙ্ঘন।’
ট্রুডোর এই অভিযোগ অবশ্য পুরোপুরি অস্বীকার করেছে ভারত। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, ‘কানডা সরকারের এই অভিযোগ অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ভারত বরারবরই আইনের শাসনে প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।’
ভারত এই বিবৃতি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর কানাডার নাগরিকদের ভারত ভ্রমণের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দেয় কানাডা সরকার। তারপরই কানাডা প্রবাসী ভারতীয়দের পাল্টা সতর্কবার্তা দিল দিল্লি।
কানাডার শিখ ধর্মাবলম্বীদের নেতা হরদীপ সিং নিজ্জরের নিহতের ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশটির সঙ্গে ভারতের টানাপোড়েন তুঙ্গে। এ অবস্থায় নাগরিকদের ভারত ভ্রমণে সতর্কবার্তা দিয়েছে অটোয়া।
এই বার্তার ২৪ ঘণ্টা পেরোনোর আগেই পাল্টা জবাবে কানাডায় বসবাসরত ভারতীয়দের সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বন করার বার্তা দিয়েছে দিল্লি। এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
আজ বুধবার ভারতের কেন্দ্রীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া ওই বার্তায় বলা হয়, ‘কানাডায় দিন দিন ভারতবিরোধী কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক বিদ্বেষ থেকে প্রবাসী ভারতীয়দের ওপর হামলার আশঙ্কা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ কারণে দেশটিতে ভ্রমণ বা স্থায়ীভাবে বসবাসরতদের চোখ-কান খোলা রাখতে এবং সর্বোচ্চ সতর্কতা অবলম্বনের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।’
প্রসঙ্গত, কানাডায় বসবাসকারী শিখ ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম নেতা হরদীপ সিং নিজ্জার ১৯৯৭ সালে ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের জলন্ধর জেলা থেকে সেখানে গিয়েছিলেন। পরে সেখানাকার নাগরিকত্বও অর্জন করেন তিনি।
একই সঙ্গে ভারতের একজন তালিকাভুক্ত ‘ফেরার’ সন্ত্রাসীও ছিলেন হরদীপ। শিখ ধর্মাবলম্বীদের জন্য স্বাধীন রাষ্ট্র খালিস্তান প্রতিষ্ঠায় তৎপর দুই রাজনৈতিক সংগঠন খালিস্তানি টাইগার ফোর্স এবং শিখস ফর জাস্টিসের কানাডা শাখার নেতা ছিলেন তিনি। হরদীপকে দেশে ফিরিয়ে বিচারের মুখোমুখি করাতে আগ্রহী ছিল ভারত।
গত ১৮ জুন কানাডার ব্রিটিশ কলাম্বিয়া প্রদেশের ভ্যানকুভার শহরের একটি গুরুদুয়ারার (শিখ ধর্মাবলম্বীদের উপাসনালয়) কাছে আততায়ীর গুলিতে নিহত হন হরদীপ। যে গুরুদুয়ারার সামনে নিহত হয়েছিলেন, সেটির পরিচালনা কমিটির সদস্য ছিলেন তিনি।
এই হত্যাকাণ্ডের জন্য সম্প্রতি ভারতকে সরাসরি দায়ী করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। গত সোমবার কানাডার পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্সে ট্রুডো বলেন, তার দেশের গোয়েন্দারা হরদীপ হত্যায় ভারত সরকারের সংশ্লিষ্টতার বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ পেয়েছেন।
কানাডার জন্য এই ঘটনাটি যে তীব্র অবমাননাকর, তা বোঝাতে পার্লামেন্ট ভাষণে ট্রুডো বলেন, ‘কানাডার মাটিতে একজন কানাডীয় নাগরিককে হত্যার সঙ্গে বিদেশি সরকারের জড়িত থাকার বিষয়টি আমাদের সার্বভৌমত্বের অগ্রহণযোগ্য লঙ্ঘন।’
ট্রুডোর এই অভিযোগ অবশ্য পুরোপুরি অস্বীকার করেছে ভারত। মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়, ‘কানডা সরকারের এই অভিযোগ অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। ভারত বরারবরই আইনের শাসনে প্রতি দৃঢ়ভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র।’
ভারত এই বিবৃতি দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পর কানাডার নাগরিকদের ভারত ভ্রমণের ব্যাপারে সতর্কবার্তা দেয় কানাডা সরকার। তারপরই কানাডা প্রবাসী ভারতীয়দের পাল্টা সতর্কবার্তা দিল দিল্লি।
পালাতে পারেন এমন আশঙ্কায় ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট জাইর বলসোনারোর গোড়ালিতে ইলেকট্রিক ট্যাগ লাগিয়েছে দেশটির ফেডারেল পুলিশ। এর আগে তাঁর বাসভবনে অভিযান চালিয়ে পাসপোর্টও জব্দ করা হয়েছে।
৩ মিনিট আগেদুর্ঘটনার সময় বোয়িং-৭৮৭ ফ্লাইটটির নিয়ন্ত্রণে ছিলেন ফার্স্ট অফিসার। ককপিট রেকর্ডিংয়ে তাঁকে ক্যাপ্টেনকে জিজ্ঞেস করতে শোনা যায়, কেন তিনি জ্বালানির সুইচ এমন অবস্থানে সরিয়ে দিয়েছেন, যাতে ইঞ্জিনে জ্বালানি না পৌঁছায়। এরপর তিনি অনুরোধ করেন, জ্বালানি সুইচ যেন পুনরায় চালু করা হয়।
৩৪ মিনিট আগেসম্প্রতি চালু হওয়া নতুন সমুদ্র অবকাশকেন্দ্রে বিদেশি পর্যটকদের প্রবেশ সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ করেছে উত্তর কোরিয়া। ‘ওনসান কালমা’ নামে ১ জুলাই চালু হওয়া ওই উপকূলীয় পর্যটনকেন্দ্রটি দেশটির নেতা কিম জং উনের পর্যটনশিল্প বিকাশের অন্যতম প্রধান প্রকল্প হিসেবে বিবেচিত হচ্ছিল।
১ ঘণ্টা আগেএপস্টেইনের জন্মদিন উপলক্ষে তাঁর সাবেক সঙ্গী ঘিসলেন ম্যাক্সওয়েল এটি তৈরি করেছিলেন। চিঠিটিতে ট্রাম্পের নামসহ টাইপরাইটারে লেখা একটি কথোপকথন রয়েছে। একজন নগ্ন নারীর অবয়বে চিঠিটি বাঁধাই করা ছিল। ওই নারীর স্তন, যৌনাঙ্গসহ স্পর্শকাতর অংশে ‘ডোনাল্ড’ স্বাক্ষরও ছিল।
৩ ঘণ্টা আগে